নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেই একই ভবন, একই ট্রাইব্যুনাল-শেখ হাসিনার করা আদালত যা এখন ক্যাঙ্গারু কোর্ট⁉️

১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১২


২০১০ সালের ২৫ মার্চ। সেদিন মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত হাসিনার সিদ্ধান্তে যাত্রা শুরু আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের। হাসিনার করা আদালত। হাসিনার করা আইন। সেখানে চলে প্রহসনের বিচার যেখানে আত্নপক্ষ সমর্থনের জন্য কাউকে দেওয়া হয়নি কোন সুযোগ। সাক্ষ্যিদের গুম করা হয়েছে অথবা ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ফাঁসি দেওয়া হয় মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, আবদুল কাদের মোল্লা, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, মীর কাসেম আলী, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে। দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ড পরে আপিলে আমৃত্যু কারাদণ্ডে পর্যবসিত হয় এবং গোলাম আযমকে ৯০ বছরের সাজা দেওয়া হয় তিনি কারাগারেই মারা যান এছাড়া বিএনপি মন্ত্রী আবদুল আলীম কারাগারেই মৃত্যুবরণ করেন।

হাসিনার সেই আদালত ১০০% সহীহ তরিকায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছে সেই আদালতের উপরে আপনাদের বিশ্বাস নাই? হাসিনার আমলের কোন বিচারক কোন পক্ষপাতিত্ব করে নাই, কারো কথা শোনে নাই, কারো দিকে তাকায় নাই তারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে গেছে। তারা ১০০% সহীহ বিচার করে ফাঁসি দিয়েছে, এখন যদি আপনারা সেই আদালতের উপরে সন্দেহ করেন তাহলে ভাবতে হবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সহীহ হয় নাই। শুধুমাত্র বিরোধী মতকে দমন করার জন্যই তখন সেই বিচার হয়েছিল। তখনকার বিচার ১০০% সহীহ হলে এখনকার বিচারও ১০০% সহীহ, তখনকার বিচার ১০০% সহীহ নাহলে এখনকার বিচারও ১০০% সহীহ না---এখন আপনারাই বলেন কোনটা মানবেন⁉️

সেই একই ভবন, একই ট্রাইব্যুনাল-কেবল দৃশ্যপট বদলে গেছে। একসময় যে ট্রাইব্যুনাল থেকে হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে যুদ্ধাপরাধের রায় দেওয়া হয়েছিল, আজ সেই ট্রাইব্যুনালই তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিচারিক রায় দিয়েছে। তাহলে সেই আদালতকে ক্যাঙ্গারু কোর্টের ফরমায়শি রায় যার ৫ পয়সাও মূল্য নেই বা এই রায় আপনারা ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে কেন? এর উত্তর আপনাদেরকেই দিতে হবে।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২১

রাসেল বলেছেন: আমাদের দেশের বিচার ব্যবস্থায় যারা আছেন, তারা কি জবাব দিবেন?

১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: 'জামাত নেতাদের বিচার সঠিক ছিল এখন হাসিনার বিচার সঠিক হয়নি' এই বিয়য়ে আপনার মতামত কি?

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৮

যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: রানু বেগম বলছে এই রায় আগে থেকেই তৈরি করা তাহলে কি জামাত নেতাদের ফাঁসিও আগে থেকে তৈরি ছিল?

১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: রানু বেগম কে? চিনতে পারলাম না।

৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৪

যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: এখনো রানু বেগমকে চেনেন না?

১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বুঝেছি। একটা পাগলের কথা বলছেন নিশ্চয়?

৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১২

যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: ঠিক ধরেছেন। :D

১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। ওটা একটা বদ্ধ পাগল।

৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৮

অরণি বলেছেন: তাদের অবস্থা হয়েছে বিচার মানি তালগাছ আমার এই টাইপের।

১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগের অবস্থা হলো, তখন সঠিক ছিল এখন সঠিক নাই।

৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৮

অধীতি বলেছেন: ওনারা ওনাদের ভারত মাতার প্রতি নিবিষ্ট চিত্তে তাকাইয়া ছিল যে এই বোধহয় এক ধমকে বিচারকের জলাঞ্জলি হইয়া যাইবে। আদতে তাহা না হওয়ায় হতাশার মোড়কে আচ্ছাদিত হইয়া নৈতিকতার শেষ অবলম্বনটুকোও বিসর্জন দিতে বাধ্য হইল। আহারে ১০০১ কুলাঙ্গার আহা!

১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ১০০১ কুলাঙ্গার হচ্ছে ভারত মাতার প্রকৃত দালাল; এরা সবসময় হাড্ডির দিকে তাকিয়ে থাকে কখন বুবু হাড্ডি ঝোলাবেন সেই সেই আশায়।

৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪১

কোমলমতিরপ্যাদানি বলেছেন: রানু বেগম - হা হা হা

রানু আমরা আগেই ডাকতাম, এখন থিকা বেগম যোগ কইরা দিমুনে।

রানু আর তার উস্তাদ সবসময় মনে হয় চোলাই মদের উপ্রে থাকে, নাইলে এরাম উলটাপালটা কমেন্ট আর পোস্ট করে ক্যাম্নে :-*

১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: রানু বেগমের কথা শুনলেই রাগ উঠে কোথা থেকে কি সব আবোল তাবোল বলে তার ঠিক নেই।

৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: রানু বেগম পাক্কা একটা ধান্ধাবাজ ও চরম মিথ্যুক।

১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: রানু বেগম ও তার গুরু ইবলিশ দুটোই প্রচন্ড মিথ্যাবাদী।

৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বিএনপির তৈরি RAB যেমন বিএনপিকে সাইজ করেছে ঠিক তেমনই আওয়ামীলীগের তৈরি মানবতা বিরোধী অপরাধ আদালত আওয়ামীলীগ তথা হাসিনাকে সাইজ করেছে; হাসিনাকে সাইজ করায় আওয়ামীলীগের পু**কি মরিচের মতো জ্বলতেছে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আরেকটা বিষয় জানেন কি? যেটা হলো ভারতের দালাল চেনার উপায়?

ভারতের দালাল চেনার উপায় হলো:- যারা হাসিনার রায়কে মেনে নিতে পারছেনা; এরা গুটি কয়েকে ব্লগে ও ফেসবুকে ঘেউ ঘেউ করছে এরা হলো সুবিধাভোগী দালাল আরেকটা হলো রায়ের বিপক্ষে তো কিছুই বলছেনা বা পক্ষেও বলছেনা এরাই হলো উৎকৃষ্ট শ্রেণির ভারতীয় দালাল। এরা বলছে ভারত বিরোধীতার মাধ্যমে পাকিস্তানকে ডেকে আনা ৭১ কে ছোট করা যাবেনা অথচ এখানে কেউ ৭১ কে অস্বীকার করেনি বা পাকিস্তানকে কেউ ডাকেনি। ভারতের যেমন চুলকানী মুসলমান ও পাকিস্তান ঠিক তেমনি এই দালালদেরও চুলকানী ধার্মীক মুসলমান ও পাকিস্তান। ভারতের প্রধান প্রতিপক্ষ হলো চিন কিন্তু ভারত কখনো কি চিন নিয়ে কিছু বলে? বলেনা-আব্বা ডাকে। সবকিছুর মূল হলো তাদের ইসলাম। এই দালালেরা এখন আবার বলা শুরু করেছে যে বাংলাদেশ আফগান হয়ে যাবে, পাকিস্তান হয়ে যাবে অর্থাৎ আফগান পাকিস্তানের নামই নেওয়া যাবেনা অথচ এই ছাগলরা এটা জানেনা যে আফগান এখন ভারতের মিত্র হয়ে গেছে।

এরা এখনো সেই ৭১ এর পক্ষের শক্তি ও বিপক্ষের শক্তির নামে বিভক্তি করতে চাই যেটা ছিল প্রকৃত অর্থে চেতনা ব্যবসা। ৫৬/৫৭ বছর পরও এরা এই বিভক্তি জারি রাখতে চাই যেখানে ভারতেই স্বার্থই বেশি তার সাথে চেতনা ব্যবসাটাও ভালো চলবে। এটা বাননের মতো গাছে উঠতে সাহায্য না করে পা ধরে নিচে টেনে নামানো চেষ্টা করছে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারতের দালাল চেনার উপায় এই শিরোনামে একটি পোস্ট দিতে পারতেন।

১১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৯

মেঘনা বলেছেন: শেখ মুজিবুরকে হত্যা কইরা আওয়ামী লীগ শেষ করতে পারস নাই, তাহলে শেখ হাসিনাকে ফাঁসির আদেশ দিয়া কিভাবে আওয়ামী লীগ শেষ করবার চাষ।
মগজে যদি আরবি উটের গু ছাড়া আর কিছু থাকে, তাহলে ভাইবা দেখিস।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার কথাবার্তা ঠিক করেন এটা সামাজিক প্লাটফর্ম। যদি আমি বলি এই শুয়োরের বাচ্চা মালাউন তুই কত গ্যালন গোমূত্র খাইছোস যে মাতলামী করছিস? এটা বলা কি ঠিক হবে? হবে না তাই ভাষা ঠিক করতে হবে আগে।

১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ওরা তো মৃত্যুদণ্ড ৫০ বছর আগে থেকেই দিয়ে রেখেছিল। যেখানে মুজিব পরিবারের সবাইকে হত্যা করে, ১০ বছরের শিশু রাসেল পর্যন্ত মৃত্যুদণ্ড থেকে রেহাই পায়নি।
তখন হাসিনা রেহানাকে না পেয়ে বলেছিল, "ইস মিস হয়ে গেল"।
এরপর মৃত্যুদণ্ড দেয়ার জন্য ১৯ বার হত্যা প্রচেষ্টা হয়েছে।
আল বদর রাজাকার জঙ্গিদের গণহত্যা চালাতে আবার বিচার আয়োজন লাগে নাকি? ১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবী হত্যাসহ হাজার হাজার হত্যা করেছিল।
বর্তমানে যখন যেখানে সুযোগ পেলেই হত্যা করত। করবে।
হত্যাদন্ড দেয়ায় জঙ্গি জংলিরা লাফাচ্চে লাফাক।
কিন্তু এই ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায়ে এদেশের কিছু স্বল্পবুদ্ধিসম্পন্ন আধাশিক্ষিত লোকরা (গাধারা) লাফাচ্ছে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যাক গোয়েবলস আবারো বিনোদন দেওয়ার জন্য হাজির।

১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪১

মাথা পাগলা বলেছেন: ২৪ -এর ঝুলাই বিপ্লবের সাথে মিল রেখে আপনারাই না ৭১ - এ ৩ হাজার মারা গিয়েছিলো বলে ন্যারেটিভ তৈরি করতে চেয়েছিলেন? =p~

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ৩০ লাখ শহীদ হলে প্রতি গ্রামে গড়ে কতজন শহীদ হওয়ার কথা? ১৯৮১ সালের আদমশুমারিতে এই সংখ্যা ছিল প্রায় ৬৮ হাজার। তাহলে প্রতি গ্রামে গড়ে ৩০০০০০০/৬৮০০০=৪৪ জন শহীদ হওয়া লাগতো তা কি হয়েছে?

১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১১

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম কথা হচ্ছে- সামুতে আমি কোনো জামাত শিবির রাখবো না। বাশি থাকবে না, বাশি বাজবেও না। ঝামেলা শেষ।

দ্বিতীয় কথা হচ্ছে- আমি রাজনীতি করি না। কোনো দল করি না। একজন মানুষ হিসেবে কোথাও অন্যায় হলে সামান্য প্রতিবাদ করি।

তৃতীয় কথা হচ্ছে- আমাকে অপমান অবহেলা করা বন্ধ করুন। পাগল বলা বন্ধ করুন। অন্যকে সম্মান করতে শিখুন। সামুতে ব্লগিং করতে আসছি। ঝগড়া নয়।

আপনাকে অনুরোধ করি, নিজে ভালো থাকুন। অন্যকে ভালো থাকতে দিন। শান্ত থাকুন। পড়াশোনা করুন। দেশকে ভালোবাসুন।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কথাবার্তা সংযত করুন রানু বেগম। সামু আপনার পৈতৃক সম্পদ নয় এটা মনে রাখবেন?

১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে বর্তমান গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়া শতভাগ স্বচ্ছ।
অন্যদিকে হাসিনার আমলে দেশের বিচার ব্যবস্থা ছিলো শতভাগ অস্বচ্ছ। উদাহরণ হিসেবে আমার বিরুদ্ধে একটা মামলার বিষয়ে একটা পোস্ট দিয়েছি.....

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওদের অবস্থা হলো বিচার মানি তালগাছ আমার।

১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৭

ধুলো মেঘ বলেছেন: যারা এই রায়ের বিরোধিতা করছে, তারা পারলে উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের বক্তব্যের জবাব দিকঃ "এই মামলার প্রতিটি প্রমাণ এত অকাট্যভাবে জমা দেয়া হয়েছে, এবং বিচার এত স্বচ্ছ্ব প্রক্রিয়ায় করা হয়েছে যে, বিশ্বের যে কোন আদালতে এই বিচার হলে অনুরূপ রায়ই হত"

উপদেষ্টা কোন কথাটা ভুল বলেছে?

আওয়ামী লীগের স্বান্তনা একটাই যে হাসু বু মোদীজির কোলে নিরাপদে আছে। প্রেগন্যান্ট না হওয়া পর্যন্ত তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে - এরকম কোন সম্ভাবনা দেখছিনা। ;)

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রেগন্যান্ট হলে নাকি ফাঁসি হয় না; সত্য নাকি?

১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ১১ নং কমেন্টে এক ফুলহাতা দেখতে পাচ্ছি; ফুলহাতা এখন গাইয়ের মুত বাদ দিয়ে কি ষাড়ের মুত খেয়ে বুদ হয়ে উল্টাপাল্টা বকছে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যথাযথ বলেছেন।

১৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৮

নতুন বলেছেন: অন্ধভক্তরা চেতনা নিয়ে পড়ে থাকে।

আয়ামীলীঘেরর নেতারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে থোড়াই কেয়ার করে। করলে দূনিতি করতো না, সন্ত্রাস করতো না, মানুষ গুম করতো না।

জামাত/শিবির বাংলাদেশ, দেশের মানুষকে ভালো বাসেনা, বাসলে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে থাকতো না, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা চালাতো না।

দেশকে ভালোবাসলে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদের ছোট করার চিন্তা কেউই করতে পারেনা।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আগে তো কেউ মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদের ছোট করার চিন্তা নাই আম্লিগ যখন খমতায় এসে চেতনা ব্যবসা শুরু করলো তখন থেকে মানুষ মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদের প্রতি অনাগ্রহ প্রকাশ করতে শুরু করলো যেটা শেষ পর্যন্ত খুবই খারাপ অবস্থায় চলে গেলো।

সত্যিকরের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করলে আম্লিগের কোন নেতার বিদেশে বাড়ি বা টাকা থাকার কথা না কিন্তু পাতি নেতাও বিদেশ বাড়ি গাড়ির মালিক!?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.