নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার।যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু\'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী।পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের কল্পিত বা মিথ্যা পোস্ট বিশৃঙ্খলা তৈরীর উদ্দেশ্যে খবরের আকারে প্রকাশ করা হলে।" কোনটা মিথ্যা বা কল্পিত তা বলা হয়নি। ব্লগ কতৃপক্ষ যদি নিজেরাই কল্পিত বা মিথ্যা ধারনার বশবর্তী হয়ে পোস্ট ড্রাফ্ট করতে বাধ্য করে তাহলে আমার বলার অনেক কিছু আছে। আমার লেখা ও প্রতিবাদ চলবে।))

২০০১ - ২০০৫ ভারতের খেলা দেখেছেন। কীভাবে জঙ্গী পয়দা করতে হয় সেটা ভারত দেখিয়ে দিয়েছে। আবারো ভারত সেই জঙ্গী এজেন্ডা নিয়ে মাঠে নামছে। ইতোমধ্যেই ভারত ২০০০ লোক গ্রুমিং করছে। আম্লিগের কিছু লোককে আল্লাহর খাঁটি বান্দা বানিয়ে মাঠে নামাবে ভারত। তাদেরকে অস্ত্র গোলাবারুদ টাকা পয়সার সবই সরবরাহ করবে দিল্লী। ইতোমধ্যেই দেখেছেন হাদীকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে শুট করা হয়েছে। সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আস্তানা এখন ভারত।

সামনের ফেব্রুয়ারীতে নির্বাচন। নির্বাচনের আগে দিল্লী সমর্থিত সন্ত্রাসীরা টার্গেট কিলিংয়ে নেমে পড়েছে। নির্বাচনের পর যেই ক্ষমতায় আসুক ভারত সেই একই জঙ্গী খেলায় মেতে উঠবে। এদেরকে পরিচালনা করবে ভারতে পালিয়ে থাকা সেনা পুলিশ অফিসার DGFI NSI এবং পুলিশ ইন্টেলিজেন্সের ২৬ জন কর্মকর্তা। ভারতে পলাতক এই খুনিরা ভারতের হয়ে কাজ করবে ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার জন্য। ভারত এখন থেকেই প্রচারণা চালাচ্ছে, ক্ষমতা এখন জঙ্গীদের হাতে। জঙ্গীরা রাষ্ট্র চালাচ্ছে। সব যায়গাতে জঙ্গীদের পদায়ন করা হয়েছে। এই প্রপাগান্ডা ভারত এমনি এমনি করে নাই। অদূর বা সুদূর ভবিষ্যতে দিল্লী আবারো জঙ্গী তৎপরতা চালাবে তখন বলবে আমরা এটা আগেই বলেছিলাম।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৩

অরণি বলেছেন: ব্লগকতৃপক্ষ সবসময়ই আওয়ামীপন্থী ছিল সেখান থেকে ভালো কিছু আশা করা যায়না। পটপরিবর্তন না হলে আপনাকে এতোদিন স্থায়ীভাবে ব্লক করে দিত।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যথাযথ বলেছেন। এখানেও চেতনার অভাব নেই।

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বাংলাদেশ থেকে লীগকে চিরতরে নির্মূল না করতে পারলে কোন দিনো ভারতের কালো থাবা বন্ধ হবেনা।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কাটাকাটি, খুন, ডাকাতী, লুটপাট, ব্যাংক ডাকাতী, বিদেশে টাকা পাচার, ধর্ষন ইত্যাদি সবই আম্লিগের কাজ এগুলো জারী থাকলে দেশ কোনভাবেই ভালোর পথে যাবেনা। এগুলো বন্ধ করতে হলে আম্লিগকে আগে বিতাড়িত করতে হবে।

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যখন রাষ্ট্র পরিচালনায় দক্ষতার অভাব থাকে তখন জংগী কেন ছিচকে চোরও আপনাকে ছুরি দিয়ে মেরে ফেলতে পারবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কে দেখেছেন যে হাদীকে দেখতে গিয়েছে? আমার নিকট পৃথিবীর নবম আশ্চর্য জাহাঙ্গীর স্যার ! আল্লাহ উনাকে হায়াতে তাইয়্যেবা দান করুক।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সত্যি কথাই বলেছেন। অনেকেই বলছে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার 'র' সংশ্লেষ আছে। তাছাড়াও বিডিআর হত্যাকান্ডে তদন্ত কমিটিতে ওনার সন্দেহজনক সংশ্লেষ আছে।

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৯

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছেন। এখন পর্যন্ত একটা খুনীকে ধরতে পারলোনা।

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০০

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ভারত কোনদিন আমাদের শান্তিতে থাকতে দেবেনা। বাংলাদেশকে শান্তিতে থাকতে না দেওয়ার বিষয়টি তাদের বৈদেশিক নীতিমালার মধ্যেই আছে।

৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৩

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চীন পাকিস্তান দিল্লীকে ব্যাম্বু দেয়। ঐ দুপাশে দাদাগিরি করতে যায়না। যত দাদাগিরি বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলংকা ও মালদ্বীপের ওপর।

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫৫

নতুন নকিব বলেছেন:



বাংলাদেশে শুধু জঙ্গিবাদের নাটকই নয়, বরং ফ্যাসিবাদের দীর্ঘ অবৈধ শাসনামলে এ দেশে গুম, খুন, বিচারের নামে প্রহসন, বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ অসংখ্য অনাচার ও অপকর্ম সংঘটিত হয়েছে। এসব অপরাধের সিংহভাগেই ভারতের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ভারতের অকুণ্ঠ সমর্থন এবং ক্ষমতার জোরেই ফ্যাসিস্ট শাসকগোষ্ঠী এ দেশের মানুষকে দমন, পীড়ন ও শোষণ করে এসেছে। বিনিময়ে ভারতও তার প্রতিদান পেয়েছে।

সে সময় ভারতকে দেদার সুবিধা দেওয়া হয়েছিল, এ তথ্য দেশবাসী ফ্যাসিস্ট প্রধানের নিজের বক্তব্য থেকেই জেনেছে। তিনি প্রকাশ্যেই বলেছিলেন, ভারতকে তিনি যা দিয়েছেন, তারা তা চিরদিন মনে রাখবে।

বাস্তবতা হলো, ভারত সত্যিই তা মনে রাখছে। আজ বাংলাদেশের খুনি ও অপরাধীদের আশ্রয় ও প্রশ্রয় দিয়ে ভারত ফ্যাসিস্ট প্রধানের সেই বক্তব্যের সত্যতাকেই প্রতিষ্ঠিত করছে।

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫৮

কামাল১৮ বলেছেন: ধর্ম থাকলে ধর্মিয় উগ্রবাদ থাকবেই।সেটা যে ধর্মই হোক।তবে বর্তমান বিশ্বে মুসলিমদের উগ্রবাদই প্রধান সমস্যা।

৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১৬

মাথা পাগলা বলেছেন: কালকেই কার পোস্টে যেন বলেছিলাম ভারত বিরোধী উস্কানি দেবার জন্য এই কাজটি করেছে। হাদির হামলাকারীকে গত বছর চাঁদাবাজির জন্য ধরে আবার জামিন দিয়ে বের করেছে, এখন বলছে সে নাকি ভারতে পলাতক। বাংলাদেশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ছাড়া এটা কি সম্ভব? একটু আগে নিউজে পড়লাম ফয়সালের সাথে ইসলামী দলের বেশ কিছু নেতার যোগাযোগ আছে। এখন আবার বলবেন না, ইসলামী দল আওয়ামী লীগের শাখা, আবার আওয়ামী লীগ ভারতের শাখা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.