| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাহাদাত উদরাজী
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
বর্তমান বিশ্বে নানান দেশের সব স্বৈরশাসকদের পিছনে যে দেশের অধিপত্য সব চেয়ে বেশি সেই দেশ হল চায়না, আজ বার্মাতে চায়নিজ পতাকা পুড়িয়ে জানান দিল এবং তারা লিখলো, 'সেইম অন চায়না'। এই সুত্রে আজ অনেক দেশের সাথে চায়নার সম্পর্ক এবং অনেক গুলো ভিডিও দেখলাম। এশিয়ার দেশ গুলোর চেয়ে আফ্রিকার অনেক দেশকেতো চায়না গিলেই ফেলেছে বলা চলে, প্রায় সব দেশের দারিদ্রতার সুযোগে সেই দেশে প্রবেশ করে এমন অবস্থা করেছে যে, এখন সেই দেশের সরকারও চায়নাকে কিছু বলতে আর সাহস পায় না, আফ্রিকার অনেক দেশে চায়না এমন ইনভেস্টমেন্ট করেছে যে, আগামী একশত বছরেও সেই সব দেশ থেকে চায়নাকে বের করা সম্ভব নয়! দেশের জায়গা স্থায়ী দখল সহ উন্নয়নের নামে যোগাযোগ সহ শিক্ষা প্রায় সব কিছুতেই তাদের অবস্থা নিশ্চত করে ফেলেছে।
চায়না ভিন্ন দেশ গুলোতে দুই ধরনের ইনভেষ্ট করে, একটা হচ্ছে সরকার টু সরকার এবং অন্যটা হচ্ছে চায়নার লোকেরা সেই দেশে গিয়ে চায়না এম্ভেসীর মাধ্যমে লোকালয়ে কলকারখানা, শিল্প, কৃষি সহ যে কোন বিষয়ে ইনভেষ্ট করে এবং এই ২য় শ্রেনীর চায়নিজের ইনভেস্টমেন্ট চায়নার সরকার সুরক্ষিত রাখে। প্রথম ইনভেস্টমেন্ট সরকার টু সরকার হওয়াতে সেটার ফসল তোলা দীর্ঘমেয়াদি হয়, তবে এর সুফলেই সেই সরকার দূর্বল হয়ে পড়ে কারন এই ইনভেষ্টমেন্টের টাকা ফেরত দেয়া সহজ কাজ হয়ে দাঁড়ায় না। আর ২য় ইনভেষ্টমেন্টের ফলাফল সরাসরি চায়নাতে চলে যায়, এক হচ্ছে ব্যক্তি তার অর্জিত টাকা চায়নাতে নিয়ে নেয় এবং খনিজ, কারখানার উৎপাদিত পণ্যও আবার চায়নাতেই রাপ্তানী হয়, ফলাফল এমন অন্য দেশে উৎপাদন করে নিজ দেশের উন্নতি। আর কিছু আছে সেই দেশ থেকে পন্য নিয়ে নিজ দেশে প্রসেস করে আবার ভিন্ন প্রোডাক্ট বানিয়ে আবার সারা বিশ্বে রাপ্তানী করে। সব দিক থেকে চায়না অর্থ পেয়েই থাকে।
কিছু দশক আগের কথা বিশ্বে এক সময়ে এমন করার চেষ্টা করত রাশিয়া এবং আমেরিকা। আমেরিকা কিছু দেশে সফল হলেও আমেরিকানরা নিজেরা বাইরের কোন দেশে থাকতে না চাওয়া এবং আমেরিকার সরকার তাদের নিরাপত্তা নিশ্চয়তা না করতে পারা, যুদ্ধে জড়িয়ে যাওয়া এবং ভিন্ন দেশের অধিবাসিদের মাইগ্রেন্ট করার ফলে আমেরিকানরা এই সফলতা পায় নাই। রাশিয়ার রাজনৈতিক একটা চেষ্টা ছিল নানান উপায়ে, সমাজতন্ত্রের কথা বলে নানান দেশের উপর একটা নিয়ন্ত্রন রাখা কিন্তু সেটার উপর পানি ঢেলে দিয়েছিলেন মিঃ মিখাইল গর্বাচেভ! টাক মাথার এই ভদ্রলোকের জন্য ইউএসএসআর থেকে খন্ড খন্ড রাষ্ট্র হয়ে যায়, ফলে রাশিয়া আর সেই পথে চিন্তাই করতে পারে নাই। রাশিয়া এখন শক্তি দেখায় কিন্তু তাদের ভিন্ন দেশে কৌশলী হবার কোন মানুষই আর অবশিষ্ট নেই, ভদকা পানে নিজেরাই এখন দিনের পর দিন হাওয়া হয়ে পড়ছে, রাশিয়ার অনেক শহর, বাড়িঘর এভার্ডান হবার পথে। রাশিয়া যদি নুতন করে সারা বিশ্ব থেকে আবার মাইগ্রেন্ট না করে বিশেষ করে অন্তত ইউরোপ থেকে সহজে লোকবলকে না থাকতে দেয় তবে সেন্ট পিটার্সবার্গেও ধুলো জম্বে!
যাই হোক, চায়নাতে ফিরে যাই, মুলত চায়না ছাড়া সারা বিশ্বে রাজত্ব করার মত আর কোন দেশ দুনিয়াতে অবশিষ্ট নেই। তবে চায়না হারিয়ে গেলে হয়ত ইন্ডিয়া আস্তে পারত, কিন্তু ইন্ডিয়া এখনো ৭০ বছর পার করে সেই ধরনের শাসক পায় নাই, ইন্ডিয়াতে ধর্ম বর্নের ভেদ সমান করে চিন্তার শাসক আসলে হয়ত এগিয়ে যেত, বৃহৎ দেশ, অনেক মানুষ, কাজে লাগাতে পারলেই হত। অন্য দেশে রাজত্ব করতে হলে আগে নিজ দেশের মানুষকে একটা পর্যায়ে তুলতে হয়, সমাজ গড়িয়ে উপচানোর একটা অবস্থায় নিয়ে যেতে হয়। চায়না এই পর্যায়ে আসতে তারা তাদের সেই বুদ্ধিই কাজে লাগিয়েছে, আগে নিজের দেশের মানুষ ঠিক করেছে, শিক্ষা সহ যাবতীয় কলকারখানা তৈরী শেষে অন্য দেশের দিকে নজর দিয়েছে। চায়নিজ বুদ্ধি বলে যে কথা শুনা যায়, তার সঠিক প্রয়োগ করেছে। চায়নাতে মেথর মুচি থেকে রোবট মেকিং প্রোগ্রামারের সংখ্যা দেখলেই বুঝা যায়!
আপনারা হয়ত অনেকে জেনেছেন যে, কয়েকদিন আগে চায়না ইরানের সাথে একটা শক্তিশালী চুক্তি করেছে, এই চুক্তির ফলে চায়না এই অঞ্চলে আরো সুরক্ষিত হল। বার্মার সামরিক শাসকেরা এখনো টিকে থাকার পিছনে চায়নাদের কিছু না বলাও দায় বহন করে। চীনের বার্মা জয় মুলত মাঝ পথেই ছিল, আফ্রিকার দেশ গুলোর মত ছিলো না।
যাই হোক, চায়নার আগমনকে স্বাগত না জানিয়ে উপায় নেই, কৌশলী বুদ্ধিতে চায়না সব সময়েই এগিয়ে, যে সরকার নানান উপায়ে অত্যাচার করে মানুষের মন থেকে হারিয়ে যাবার পথে থাকে এবং সেই দেশে যখন একটা বিরোধী দল ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করে তখন চায়না সেই দলকে সমর্থন দেয় ও সফলতা লাগ করে, ক্ষমতা পরিবর্তন হলেই উন্নয়নের খাত গুলোতে ইনভেষ্ট করে, এটা একটা চমৎকার বুদ্ধি এবং আফ্রিকার অনেক দেশের স্বাধীনতা এনে দিতেও চায়না সাহায্য করেছে এবং পরবর্তী ফলাফলতো দেখতেই পাচ্ছি। যারা এই বিষয়ে আরো জানতে চান, ইউটিউবে সামান্য ঘাটলেই পেয়ে যাবেন।
তবে চায়নার এই সাফল্যের পিছনে আমি চায়নিজ সরকারের কর্মকান্ডকে দায়ী করলেও, এর মুল হচ্ছে চায়নার মানুষ, এই মানুষ গুলো একেকটা যেন রোবোর্ট। আপনি এদের সে দেশে যে কোন স্থানে থাকতে বলবেন, এরা সেই স্থানেই থাকতে পারে এবং সেখানেই আপনার স্থাপনা বানিয়ে দিতে পারে। চায়নার মানুষের এই বিস্ময়কর প্রতিভা সত্যই দেখার মত, যাদের চোখ আছে এবং জানতে ভালবাসেন, আপনারা চাইলেই জানতে পারেন।
আপনার মতামত কাম্য!
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৪৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই জন্য সারা বিশ্বের আজ তাদের জয়জয়কার।
২|
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আফ্রিকার সরকারের মাঝে সবাই ডাকাত, চীনারা সবাইকে কিনে ফেলেছে। বাংলাদেশে শেখ হাসিনা ব্যতিত সবাই হয়তো বিক্রয় হয়ে গেছে ইতিমধ্যে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৫২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমাদের দেশেও চায়নারা কম যাচ্ছে না, কিন্তু এর প্রকাশ্য খবর বা নিউজ হয় না কারন সরকারের ভারতপ্রীতি, ভারত এটা মেনে নিতে চায় না বা নিবে না। ভারত আমাদের সরকারের উপর নজর রাখছে। ফলে যা হচ্ছে চুপে চুপে, তবে এটা কম নয়। বাংলাদেশের প্রায় সব কাজেই চায়নার অংশগ্রহন আছে।
৩|
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:২১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমেরিকা এই যে অনৈতিক নিষেধাক্ষা দেয় বিভিন্ন দেশ ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধ সেই বিষয়ে কোন কোন দেশ প্রতিবাদ করে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমেরিকার দিন শেষ, এখন তাদের উপভোগের সময়! সাথে সারা বিশ্বে চোরেরা সব টাকা নিয়ে সেখানে আছে, ফলে তাদের চিন্তা নেই!
৪|
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:১৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: সব পাপিষ্ঠ দেশ ধ্বংস হোক।
টিকে থাক বাংলাদেশ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৫৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, বাংলাদেশ না পারছে সইতে না পারছে কইতে! বাংলাদেশের জন্য এখন একটা দম বন্ধ সময়!
৫|
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:২১
রবিন.হুড বলেছেন: আমি যখন ঘর থেকে বাইরে বের হই এবং পথ চলতে চলতে মানুষের ভিড়ে ধাক্কা খাই তখন আশান্বিত হই যে এদের মাথায় যদি বুদ্ধি হয় এরা যদি মানুষ হয় তবে এরা বাংলাদেশের বোঝা না হয়ে সম্পদ হবে। সোনার বাংলা অনেক সম্পদশালী হবে ইনশাল্লাহ
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৫৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: দেশে মানুষ থাকলেই হয় না, এদের শিক্ষা দিয়ে কাজে লাগাতে হয়। এই শিক্ষা এবং কাজে লাগানোর চেষ্টা বা কর্মততপরতা সরকারকে সবার আগে চিন্তা করতে হয়। আমাদের সেই সুশাসক এখনো নেই। হলেই কাজ হয়ে যেত!
৬|
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:২১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই জন্য প্রবাদ আছে ,মানুষ একে অপরকে বলে তোর ভিতর চায়না বুদ্ধি
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, চায়নাতে সরকার মানুষ তৈরী করছে, এই যে এত এত দেশে তাদের লোক, সবাই কিন্তু লেবার নয়, এরা সবাই কারিগর বা ম্যানেজার। সারা দুনিয়ার এত এত দেশে তাদের লোক অথচ কোন শব্দ ছাড়াই এরা কাজ করে যাচ্ছে। চায়নার এম্ভেসীর কাজও বেশ দ্রুত এবং কার্যকর, একশন সাথে সাথেই, তাদের কোন কর্মীকে হেল্প করতে এদের কোন দিন রাত নাই, সাথে সাথেই।
৭|
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:২১
শাহ আজিজ বলেছেন: বার্মাতে একটা দীর্ঘস্থায়ী গৃহযুদ্ধের আভাস পাচ্ছি যাতে মার্কিনী উপস্থিতি থাকছে । খোদ চীনেই বার্মার চীনা রিফিউজিরা ঘাটি বেধে আছে গত ৭০ বছর ধরে । বার্মার আন্তঃ কলহে চীন এবং আমেরিকা উভয়েরই লাভ , তা হচ্ছে অস্ত্রের চালান । একারনেই সেন্ট মারটিন দ্বীপ খুব গুরুত্বপূর্ণ ।
চীন ৯০এর শুরুতে পর্যবেক্ষক দল ঠিক করে বিবিধ দেশে পাঠাতে শুরু করে , এরা প্রশিক্ষিত । কি আছে কি নেই তার হিসাব, রাষ্ট্র ব্যাবস্থা , আন্তঃ কোন্দল , তাদের ফরেন পলিসি ইত্যাদি বিবেচনা করে সরকারকে রিপোর্ট করা । এরি পরিপ্রেক্ষিতে সরকার খেলার মাঠ আর প্লেয়ার সাজিয়ে তোলে । আফ্রিকা ছিল চীনেদের চরম বৈরি রাষ্ট্রসমুহ । ব্যাবসা পাতি , বিনিয়োগে আফ্রিকানরা এগিয়ে এলো । চীনারা নিজেদের অবস্থান সুসংহত করল ২৫ বা ৫০ বছরের লিজ চুক্তিতে । কিন্তু চীনের এতো টাকার যোগান আসছে কথা থেকে ? অস্ত্র ব্যাবসা থেকে । উত্তর কোরিয়ার অস্ত্রের ব্যবসায় চীনেদের মধ্যসত্ত্ব রয়ে গেছে । প্লে ইন আদারস মার্কেট তেং এর মুল পলিসি ছিল । তেং এর অনুসারিরা এখনো রাষ্ট্র পরিচালনা করছে । এতো উন্নতি চায়না করেছে যা পৃথিবীতে আর কেউ করতে পারেনি । এই উন্নতির প্রথম ব্যাক গ্রাউন্দ ছিল মার্কিনী ব্যাবসায়িরা । এখন তারা বৈরি । জাপান , কোরিয়া , তাইওয়ান তাদের কারখানা সরিয়ে নিচ্ছে দক্ষিন পূর্ব এশিয়ায় । চীন তার নাগরিক বিভক্তি পরিশোধন করেছে অথচ ভারত এখনো ম্লেচ্ছ পর্ব থেকে উঠতেই পারেনি । তারিম বেসিনে তেল গ্যাস আর খনিজ সম্পদ উত্তোলনে উইগুররা বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল । এখন চলছে উইগুর ব্রেন ওয়াশ প্রকল্প । একটা উন্নয়ন কামি দেশ গড়তে চাইলে আপনাকে চীনের কিছু সংস্কার পর্ব ধার করতেই হবে , সবটা নয় । চীনেরা একদা ইংরেজ , ফরাসি , ওলন্দাজ , স্পানিস , ডাচ ধারার গ্রামার নিয়েই এগুচ্ছে । তবে জানবেন পৃথিবী সোডা পরিবর্তনশিল । কখন কি পরিবর্তন হয়ে যায় তা বলা মুশকিল । হংকঙ্গের বিজ টাইকুনরা আমানত সরিয়ে ফেলছে । চীনের ৮০ ভাগ রফতানি হংকঙ্গের মাধ্যমে হত । হটাত ই একটা ধাক্কা চীনের জন্য অপেক্ষা করছে ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ, চমৎকার বিশ্লেষণ। এরা এত এত সুশিক্ষিত মানুষ তৈরী করেছে যে, যে কোন দেশেই এরা খাপ খাইয়ে ফেলছে এবং কর্ম শেষে আবার ফিরে যাচ্ছে। আমি ভেবে দেখলাম, দুনিয়ার এমন কোন জায়গা বা বিল্ডিং নেই যেখানে চায়নার মালামাল নেই, অন্যদিকে নানান দেশের লোকদের থাকতে দিচ্ছে, শিক্ষা দিচ্ছে কিন্তু নাগরিকত্ব দিচ্ছে না বা পারমানেট কার্ড দিচ্ছে না, সোজা কথায় বুদ্ধি নিয়েই মাঠে নামছে!
৮|
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমার ফেইসবুক ফিডেও আলোচনা চলছে। Click This Link
৯|
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৩১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: চায়না আগামী দিনের বিশ্ব দানব।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:২৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: চীনাদের প্রতিহত করার কোন উপায় নেই। কারন তারা আপনার আমার জীবনের সাথেই জড়িয়ে গেছে, প্রতিটা দেশের রন্ধে রন্ধে প্রবেশ করে ফেলছে, আপনি উন্নত জীবন চাইলে তাদেরকে সঙ্গে নিতেই হবে।
১০|
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ।
চায়নার বিস্ময়কর উত্থান ও ভবিষ্যৎ পৃথিবী নিয়ে আমিও একটি লেখা লিখছি। আমাদের ভালো লাগুক কিংবা না লাগুক আগামীর দিনগুলো যে চাইনিজদের হতে যাচ্ছে তা অস্বীকার করার কোনোই উপায় নেই। গত তিন দশকে তাদের জাদুকরী রূপান্তর অবাক করে দেয়।
গতকাল টাইমস অব ইন্ডিয়াতে দেখলাম কোয়াড (ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, অষ্ট্রেলিয়া) এলাইন্সে ফ্রান্সও যোগ দিচ্ছে চায়নাকে ঠেকানোর জন্য। এগুলো নতুন এক শীতল যুদ্ধের ইঙ্গিত করে। একদিকে চীন-রাশিয়া অন্যদিকে কোয়াড কাম ইউরোপ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপনার সাথে একমত। সামান্য যোগ করি। ফান্স কিন্তু আফ্রিকার অনেক দেশকে এখনো কব্জা করে রেখেছে, ফান্সের ইনভেস্টমেন্ট এবং সেই সব দেশের অনেক নিয়ন্ত্রন এখনো তাদের হাতেই। ফান্স কিন্তু কম না, বৃটেনের পরে এদের দুনিয়ার নানান দেশ দখলের ইতিহাস পুরানো, তবে এখন চায়নার সাথে পেরে উঠছে না! জাপানের একটা চেষ্টা ছিলো এমন করার, তবে শান্ত জাতি এবং পারমানবিক বোমার অভিজ্ঞতায়, সাথে সুনামীর মত ব্যাপারে এরা এখন নিজ দেশ ছেড়ে বাইরে বের হতেই চায় না। মধ্যপ্রাচ্যের প্রথন দিকের প্রায় সব ডেভালপমেন্ট জাপানীদের ছিলো, পরে কোরিয়া এখন চায়নাদের হাতে। আপনাকে ধন্যবাদ তথ্যের জন্য।
১১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:০৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমাদের সেই সুশাসক এখনো নেই। হলেই কাজ হয়ে যেত! - দেশকে নেতৃত্ব দেয়ার মতো আমিসহ সৎ-নীতিবান আরো অনেকেই আছেন।
কিন্ত বাংলাদেশের সংখ্যাগুরিষ্ঠ নষ্ট জনগণ কোনোদিনও তাদের নেতা নির্বাচন করবে না।
এরা নেতা বানাবে তারেক, মাহী, আন্দালিব, ইশরাক আর মামুনুলদের-যেনো তারা আরো চুরি-দুর্নীতি-ঠাকা পাচার-খুনাখুনি-সন্ত্রাস করে ভবিষ্যতে দেশটা পুরো ধ্বংস করতে পারে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৩৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাইরে, যাদের হাতে এখন ক্ষমতা আছে তারা কি করছে, মানুষের দোষটা কই, এদের কেও তো ভোটে নির্বাচিত করে পাঠিয়েছিল, তারাই তো মামুনুলদের বানিয়ে দিচ্ছে, এরা যদি সঠি কাজ করতো, তাইলে মামুনুলরে তো বেকার হয়ে পড়ত!
অন্তত সরকার যদি শিক্ষা ব্যবস্থাটা সবার জন্য বানাতে পারত তবে এত এত মাদ্রাসা হত না। সব শিশুদের এক কাতারে এত বছরেও নিয়ে আসতে পারে নাই, কিন্তু এরা যাবে কই, ফলাফল তো এমনি হবেই!
নিজের অযোগ্যতা আগে বুঝলে আজ আমাদের এই অবস্থায় পড়তে হত না! আরো চিন্তা করার অনুরোধ জানিয়ে গেলাম। আমাদের দেশের মানুষ অনেক দেশের মানুষের অপেক্ষা এখনো অনেক ভাল, না পেয়েও এখনো কিছু বলে না, অধিকার হারিয়েও চুপ করে থাকে!
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: চায়না চালাক জাতি। এরা শুধু নিজেদেরটা বুঝে।