বৃষ্টিতে ভিজে।
জে আই সি ত্রস।
আজ দুপুর থেকে টুপুর টুপুর আকাশের অঝর বৃষ্টি কান্না হয়ে ঝরে পরছিল। আমার জরুরী ত্রকটা ক্লাস ছিল না গেলে অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে তার জন্যেই কিছুটা সময় হাতে নিয়ে বের হই। রাস্তায় বেরিয়ে ঝিরিঝিরি বর্ষনে রিকসার জন্য কিছুক্ষন দাড়িয়ে থাকি।কিছুক্ষন অপেক্ষা করে হাটতে থাকি রিকসা না পেয়ে। ত্রকে তো বৃষ্টি আরেক হলো রাস্তা খোরাখুরি, হেটে চলাই দায়, তারপর ও প্রয়োজনের তাগিদে হেটে যাওয়া ছাড়া বিকল্প রাস্তা ছিল পাবলিক বাস, বৃষ্টির কারনে বাস ও ট্রাপিক জ্যামে ডুবে আছে নগরের যানবাহন।নিত্য জ্যামের ত্র শহরে বৃষ্টি হলে জ্যামটা মহাপ্রলয় হয়ে চেপে বসে মানুষের উপর, হেটে হেটেই গন্তবে্য পৌছি।পিছঢালা পথে হাটছি নাকি কাদা মাটির রাস্তায় হাটছি ত্রক হাটু কাদাজল।অবশেষে পৌছি ক্লাস শুরুর ৫/৭ মিনিট পূর্বে।ক্লাস শেষে বেরিয়ে বৃষ্টির বাধায় পড়ি,দুই ঘন্টা সময় ত্রকটা মার্কেটের সামনের সিড়িতে দুজন সহপাটি সহ অনেক গল্পকথায় মজি।পুটপাতের মানুষ গুলো কাক বেজা বেজে নিত্য, প্রয়োজনের তাগিদে পথে বের হওয়া মানুষ গুলো ভিজে বৃষ্টির সিক্তজলে।দেখতে অনেক সময় গরিয়ে যায়, বৃষ্টি আর থামেনা বাধ্য হয়ে রিকসা নিয়ে ভিজে ভিজে তিনজন গেলাম বসুন্ধরাসিটি। ইফতারের সময় হয়ে যাওয়ায় ত্রখানেই ইফতার শেরে নেই, তা ছারা ওদের বাসা দূরে তাই ওদের আবদার রাখতেই। বৃষ্টি বন্দনা করি আবার ত্র শহরে কষ্টের রাজে্য পদারপন করি। ত্র শহরের মায়া যে নিয়মিত শত কষ্টেও রাতের ঘুমে আড়াল হয়। সত্যিই ত্র শহরে বৃষ্টি আশর্িবাদ আবার কষ্টের নাম।
২৫-০৬-২০১৫ ইং।