০
০
![]()
০
০
০
সাবধান !!!!!! আমরা ধর্ম চাই তবে কট্টর বা জঙ্গী বাদ নয় । তবে আমরা ইসলামের কথা বলে কি এদিকেই ভবিষ্যতে যাবো ???!!! সাবধান হওয়া এখনই জরুরী । নতুবা এমন দিন আমাদের জন্যও আসবে । আমরা বাস্তবতা দেখলে তাই বুঝি নয় কি ?????
এখনই আমরা অনেক সময় কোন হুজুর কোন কট্টরপন্থী মন্তব্য করলে আমরা সাধারন সচেতন জনগণ কোন প্রতিউত্তর না দিয়ে চুপ থাকি শুধু তার লেবাসের জন্য । তো এমন একদিন আসবে নাতো আমরা ঘরের বাহিরে প্রয়োজনের তাগিদে বের হতে গিয়েও বিভ্রান্ত হব না । এই তো সেদিন হেফাজতের হরতালের সময় এক হিন্দু পরিবার তথা স্বামী স্ত্রীকে কঠোর খেসারত দিতে হয়েছে একসাথে রিক্সায় চলার জন্য । এখনি সাবধান হতে হবে নতুবা আমরা হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কেহই রেহাই পাবনা এই ধর্ম ব্যবসায়ীদের হাত থেকে ।
বাকিটা অনুধাবন করার জন্য পড়ুন ঃ
হিজাবে ঢাকা মুখ দু’টো বৃষ্টির জলে ঝলমল করে উঠল। খোলা আকাশের নীচে ওরা বৃষ্টিতে ভিজল, হাসল। বাড়ির সামনে নেচে গেয়ে লুটেপুট মুক্তির আনন্দ। দুর্লভ মুহূর্তগুলিকে ধরে রাখল
ভিডিও করে। পরিণতি মৃত্যু। বন্দুকের নল ঝাঁঝরা করে দিল নুর বসরা ও নুর শেজা নামে ওই দুই পাক কিশোরীর দেহ। রেহাই মিলল না মায়েরও। পাকিস্তানের গিলগিটের চিলাস শহরের বাসিন্দা এই কিশোরীদের এক জনের বয়স ১৫, অন্য জনের ১৬. বসরা-শেজার মুক্তির আনন্দ ছড়িয়ে পড়েছিল
মোবাইলে। তাতেই কাল হল। এই স্পর্ধা মেনে নিতে পারেন দুই মেয়ের স্বাধীনচেতা মনোভাব বিক্ষোভ ছড়িয়ে দিয়েছিল শহরের আনাচে কানাচে। গত রবিবার বাড়িতে ঢুকে পড়ল পাঁচ বন্দুকবাজ। শাস্তি দিল মৃত্যুদণ্ড।
এরা অন্য মালালা। পরিণতি মালালার মতোই প্রায়। তবে তালিবান নয়, কট্টরপন্থী সমাজের তালিবানি ফতোয়া অগ্রাহ্ করাতেই দাদার বন্দুকের নলের সামনে পড়তে হল তাদের। তদন্ত চলছে।
অভিযোগের আঙুল বসরা ও শেজার এক সৎ দাদার দিকে। অভিযোগ, পরিবারের সম্মান রক্ষায়
সে-ই খুন করেছে দুই বোনকে।
গত বছর এমন ঘটনাই ঘটেছিল কোহিস্তানে। সেখানে একটি বিয়ের আসরে নাচার
অপরাধে চার মহিলাকে খুন করেছিল গোষ্ঠীপ্রধানরা।
মন্তব্য করা চাই :-

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




