১০ শিশুসহ গ্রেফতার আরিফ আরিয়ান ও জাকিয়া আপুর কিছু ছবি। তাদের লক্ষ সঠিক ছিল কিন্তু কিছু ভূলের জন্য আজ এই দষা, ডিএমপি তাদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে। আমাদের একটি দল ঐ সময়ে মতিঝিলে প্রেস কন্ফারেন্স করছে, সব কিছু ঠিক থাকলে তাদের তরফ থেকে সহযোগিতার আস্বাস দেয়া হয়েছে। রাতে তার আপডেট পাবেন।
প্রথম দিকে মজার স্কুলের ছবি
পথশিশুদের মাঝে মজার স্কুলের কর্মীরা, সাথে গ্রেফতারকৃত জাকিয়া/তার বোন জেরিন
মূল আসামি আরিফ ভাইয়ের সাথে মজার স্কুলের কার্যক্রম পরিদর্শনে জাফর ইকবাল স্যার
ছবি দেখে গল্প শোনাচ্ছে আরিফ ভাই, পাশে আরও কিছু ভলেন্টিয়ার
বাচ্চাদের এভাবে গুছিয়ে বসাতে পারতেন, কারণ এরা পথশিশুদের আপন ছিল
পরম মমতায় নখ কেটে দিচ্ছে মজার স্কুলের ভলেন্টিয়ার
জেরিন-জাকিয়া দুই বোনই আছে এই ছবিতে, খেলায় মত্ত সবাই
একান্ত বাধ্যগত না হলে এই শিশু(বদের দল) কী এভাবে শান্ত হয়ে বসে থাকে?
কেউ নখ কেটে দিচ্ছে, আবারও কেউ গল্প শোনাচ্ছে
শিশুদের হাতে খাবার তুলে দিচ্ছে আরিফ ভাই
হাতে ল্যাপটপ ও স্পিকার নিয়ে এভাবেই পথ শিশুদের বিনোদন দেয়া হচ্ছে
ছবি আকার ব্যাস্ত শিশুরা
মনের মাধুরি মিশেছে রঙ করছে
দুই বছর পূর্তি উপলক্ষে কথা বলছেন মজার স্কুলের পরিচালক আরিফ ভাই।
আগারগাও স্কুলের শিক্ষার্থীদের শীতবস্ত্র বিতরণ করছে
শীতবস্ত্র গায়ে শিশুরা
বাটা থেকে সকল শিক্ষার্থীদের জন্য জুতা দেয়া হয়েছে। ছবিতে পিছনে দারিয়ে আরিফ বাই ও ডানে জাকিয়া আপু
এভাবেই মমতা ভরে ছোট শিশুদের মুখে খাবার তুলে দিতেন জাকিয়া আপু
আরিফ ভাই
আগারগাও এর শিশুরা
ফল পেয়ে আত্বহারা শিশুদের অংশ
যেই শিশুদের রাখার কারণে আটক হয়েছেন তাদের কিছু ছবি
কম্পিউটারে কাজ শিখছে একজন, লক্ষ তাদের সাবলম্বী করে বের করে দেয়া
উদ্ধারকৃত ১০ জনের মাঝে পাচঁ জন খেলায় মেতেছে, কেউ বলবে এদের আটকে রাখা হয়ছে?
কাজ শিখছে বায়ান্নোর শিশুরা(৫২-যে বাসা থেকে তাদের আটক করা হয়েছে)
আটকৃত/উদ্ধারকৃত ১০ শিশুর খাবারের ছবি
আরিফ ভাইয়ের সাথে শিশুরা
টেলিভিশন দেখছে শিশুরা
দাবা খেলছে শিশুরা
খাবারের সময় শিশুরা
ছবি আকঁছে শিশুরা
নামায রত শিশুদের ছবি
রমযানে ইফতারের উদ্ধারকৃত ১০ শিশুর ছবি
যে কারণে গ্রেফতার হলেন
২০১৩ থেকে "মজার স্কুল:পথশিশু ও আমরা কতিপয়" এর কাজ চলে আসছে। সেই পথচলা থেকে এই বছরের শুরুতে "বায়ান্নোঃ পথের শিশুদের ২৪ ঘণ্টা নিরাপদ আবাস" নামে একটি নতুন প্রজেক্ট চালু করা হয়। যেখানে ১০জন পথশিশুকে সার্বক্ষনিক তত্ববধায়নের মাধ্যমে কারিগড়ি শিক্ষার দিয়ে সাবলম্বী করে গড়ে তোলার কথা ছিল। সেই ১০জন শিশুর মাঝে ১ জন শিশুর চাচা মামলা করেছে। শিশুটি গত সাত মাস থেকে নিখোজ ছিল। মজার স্কুলের মতে সে নিজের ঠিকানা কখনোই ঠিক করে বলতে পারেনি।
এখানে থাকা প্রতিটি শিশুই এক সময় রাস্তায় থাকত, যারা ২-৩ মাস রাস্তায় ছিল। তাদের মাঝ থেকেই বেছে এই ১০টি শিশুকে একটি বাসায় আশ্রয় দেয়া হয়েছিল। পুলিশের কথা অনুযায়ী বাসায় কোন এনজিও এর বোর্ড ছিল না, এলাকার লোকেরা তাদের চিনতে পারেনি। তাই তাদের মানব পাচারকারী হিসাবে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। বর্তমানে তারা রিমান্ডে আছেন, আজ বিকাল চারটায় পুলিশের কাছে কাজের প্রমাণ দেখানোর কথা আছে।
সব ঠিক থাকলে রিমান্ড বাতিল হতে পারে, তবে মামলা ফাইল হয়ে যাওয়ায় কিছুটা আইৈ লড়াই লড়তে হবে।
তাদের পথশিশুদের জন্য কাজের প্রমাণ দেখাতে পারলে পুলিশ সহযোগীতা করবে বলে আস্বাস দিয়েছেন, তাই এই ছবি ব্লগটি করলাম। দয়া করে কেউ পুলিশকে নিয়ে বাজে কমেন্ট করবেন না, মামলা হয়েছিল বলেই এই পদক্ষেপ। মামলা ফাইল হয়ে গেছে, এখন কোন কিছু করা সম্ভব না। তবে প্রমাণ পেয়ে রিমান্ড বাতিল করে হয়তো পুলিশই আমাদের সাহায্য করবে। তাই পোস্ট টি যথাসম্ভব শেয়ার করবেন।