somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মারহাবা-মারহাবা!আহ্‌লান-সাহ্‌লান তব তাশরীফান!ইয়া রাসুলুল্লাহ্‌ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মারহাবা-মারহাবা!
আহ্‌লান-সাহ্‌লান
তব তাশরীফান!!
ইয়া রাসুলুল্লাহ্‌
ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম!!
আসমান-জমীনে সবাই বলে
আজকে সবচেয়ে খুশির(ঈদের) দিন ,
এই ধরাতে তাশরীফ এনেছেন
যিনি রহ্‌মাতুল্লিল আ'লামিন ।।
আজ মহাসন্মানিত ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ ।
এই দিনে কুল মাখলুকাতের যিনি সর্বশ্রেষ্ঠা হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র কোল মুবারকে তাশরীফ এনেছেন যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন ,ইমামুল মুরসালীন ,রাহ্‌মাতুল্লিল আ'লামিন ,রউফুর রহীম,নুরে মুজাসসাম,হাবীবুল্লাহ্ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
তিনি সৃষ্টি না হলে কিছুই সৃষ্টি হতো না।
এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনাকে সৃষ্টির উদ্দেশ্য না থাকলে আমি আমার রুবুবিয়্যতই প্রকাশ করতাম না।” (দায়লামী,কানযুল উম্মাল)
যিনি মহান আল্লাহ পাকের নিকট কূল মাখলুকাতের মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় ও পছন্দনীয় এবং সবচেয়ে সন্মানিত।.
খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ্‌পাক উনার পবিত্র শান মুবারকে নাযিল করেন,
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ ﴿٤
"আমি আপনার যিকিরকে,সন্মানকে সর্বোচ্চ বুলন্দ করেছি"।সুবহানাল্লাহ্‌।।(সুরা আলাম নাশরাহ্/৪)
মহান আল্লাহ্‌পাক উনার শান-মর্যাদা কতটুকু উচ্চে স্হান দিয়েছেন সেটা বোঝার ক্ষমতা কোন জ্বীন-ইনসান-ফিরিশতা এবং কোন মখলুকাতের নাই।আমরা শুধু এতোটুকুই বলতে পারি উনার সন্মান বুলন্দ করতে করতে এতোটুকু করা হয়েছে যে,কলেমা শরীফে আল্লাহ্‌ পাকের নাম মুবারকের সাথে উনার নাম মুবারক সংযুক্ত করা হয়েছে । কিয়ামত পর্যন্ত কেউ শুধু "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্‌"পাঠ করলেও সে ইমানদার সাব্যস্ত হবে না ,যতক্ষন না ঐ ব্যক্তি উনার উপর ইমান এনে পাঠ করবে "মুহ্‌ম্মদুর রসুলুল্লাহ্‌" (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)।অর্থ্যাৎ উনার উপর ইমান স্হাপন করাকে ঈমানদার হওয়ার জন্য শর্ত করা হয়েছে।
আর উনাকে সৃষ্টি জগতের জন্য মুল রহমত হিসাবে সৃষ্টি করা হয়েছে।
এই প্রসংগে পবিত্র কুরআন শরীফের সুরা আল আম্বিয়া-এর ১০৭নং আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
০ وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِن
অর্থঃ হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি অবশ্যই আপনাকে সারা আলমের জন্য রহমত স্বরুপ পাঠিয়েছি।
আর আমাদের দায়িত্ব উনাকে যে রহমত স্বরুপ পেয়েছি এ জন্য খুশি প্রকাশ করা।
এই প্রসংগে পবিত্র কুরআন শরীফের সুরা ইউনসু-এ ৫৮ নং আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
قُلْ بِفَضْلِ اللَّـهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِّمَّا يَجْمَعُونَ

অর্থাৎঃ(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার ফযল ও রহমত (স্বয়ং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে) পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা।এই খুশি প্রকাশ করাটা সেসব কিছু থেকে উত্তম, যা তারা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সঞ্চয় করে।”
অর্থাৎ আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যমীনে তাশরীফ মুবারক উপলক্ষে ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা।যা কুরআন শরীফের ভাষায় সব আমল অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।
(১)বিশ্ব সমাদৃত ও সুপ্রসিদ্ধ ‘আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম’ কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতু রসূলিল্লাহ হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি পবিত্র মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে এক দিরহাম ব্যয় করবে সে জান্নাতে আমার বন্ধু হয়ে থাকবে।” সুবহানাল্লাহ!
আমীরুল মু’মিনীন হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি পবিত্র মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে এক দিরহাম খরচ করলো, সে যেনো বদর ও হুনাইন যুদ্ধে শরীক থাকলো।” সুবহানাল্লাহ!

আসুন সবাই অত্যান্ত আনন্দের সাথে বরণ করি।
(২)বিশিষ্ট তাবেয়ী, যিনি শতাধিক সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনাদের সাক্ষাত লাভ করেছিলেন , ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীকত, হযরত হাসান বসরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন--

قال الحسن البصري رحمة الله عليه وددت لو كان لي مثل جبل احد ذهبافانفقته علي قراءة مولد النبي صلي الله عليه و سلم

অর্থ : আমার একান্ত ইচ্ছা হয় যে, আমার যদি উহুদ পাহাড় পরিমান স্বর্ণ থাকতো তাহলে আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মীলাদ শরীফ পাঠ উপলক্ষে ব্যয় করতাম !"
সুবহানাল্লাহ্ !!
(আন্‌ নেয়ামাতুল কুবরা)
(৩)হযরত মারুফ কারখী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন -
“যে ব্যক্তি ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষ্যে খাদ্যের আয়োজন করে, অতঃপর লোকজনকে জমা করে, মজলিশে আলোর ব্যবস্থা করে, পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন নতুন লেবাস পরিধান করে,মীলাদুন্নবীর তাজিমার্থে সু-ঘ্রাণ ও সুগন্ধি ব্যবহার করে। আল্লাহ পাক তাকে নবী আলাইহিমুস্‌ সালামগণের প্রথম কাতারে হাশর করাবেন এবং সে জান্নাতের সুউচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত হবে।“ (সুবহানাল্লাহ্‌) (আন্‌ নেয়ামাতুল কুবরা)
(৪)হযরত ইমাম সাররী সাক্বত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন -
“যে ব্যক্তি মীলাদ শরীফ পাঠ বা মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করার জন্য স্থান নির্দিষ্ট করল সে যেন তার জন্য জান্নাতে রওজা বা বাগান নিদিষ্ট করলো। কেননা সে তা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুহব্বতের জন্যই করেছে। আর আল্লাহ্‌ পাক-এর রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ যে ব্যক্তি আমাকে ভালবাসবে সে আমার সাথেই জান্নাতে থাকবে।” (তিরমিযি, মিশকাত, আন নেয়ামাতুল কুবরা)
(৫)সাইয়্যিদুত ত্বয়িফা হযরত জুনাইদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন -
“যে ব্যক্তি মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আয়োজনে উপস্থিত হল এবং উপযুক্ত সম্মান প্রদর্শন করলো। সে তার ঈমানের দ্বারা সাফল্য লাভ করবে অর্থাৎ সে বেহেশ্‌তি হবে।” (সুবহানাল্লাহ্‌) (আন্‌ নি’মাতুল কুবরা)
(৬)হযরত ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন -
“যে ব্যক্তি মিলাদ শরীফ পাঠ করে বা মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করে, লবণ, গম বা অন্য কোন খাদ্য দ্রব্যের উপর ফুঁক দেয়, তাহলে এই খাদ্য দ্রব্যে অবশ্যই বরকত প্রকাশ পাবে। এভাবে যে কোন কিছুর উপরই পাঠ করুক না কেন। (তাতে বরকত হবেই)”। (সুবহানাল্লাহ্‌) (আন্‌ নি’মাতুল কুবরা)
(৭)হযরত জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন -
যে স্থানে বা মসজিদে অথবা মহল্লায় মীলাদ শরীফ পাঠ করা হয় বা মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদ্‌্‌যাপন করা হয় সেখানে অবশ্যই আল্লাহ পাকের ফেরেস্তাগণ বেষ্টন করে নেন। আর তাঁরা সে স্থানের অধিবাসী গণের উপর ছলাত-সালাম পাঠ করতে থাকেন। আর আল্লাহ পাক তাদেরকে স্বীয় রহমত ও সন্তুষ্টির আওতাভুক্ত করে নেন। আর নূর দ্বারা সজ্জিত প্রধান চার ফেরেস্তা, অর্থাৎ হযরত জিব্রাইল, মীকাইল, ইসরাফিল ও আযরাইল আলাইহিমুস্‌্‌ সালামগণ মীলাদ শরীফ পাঠকারীর উপর বা মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপনকারীর উপর সালাত-সালাম পাঠ করেন। (সুবহানাল্লাহ্‌) (আন্‌ নি’মাতুল কুবরা)
ইমাম জালালুদ্দীন সূয়ুতী রহমতুল্লাহি আলাইহি আরো বলেন -
“যখন কোন মুসলমান নিজ বাড়ীতে মীলাদ শরীফ পাঠ করে তখন সেই বাড়ীর অধিবাসীগণের উপর থেকে আল্লাহ্‌ পাক অবশ্যই খাদ্যাভাব, মহামারী, অগ্নিকাণ্ড, ডুবে মরা, বালা মুসিবত, হিংসা-বিদ্বেষ, কু-দৃষ্টি, চুরি ইত্যাদি উঠিয়ে নেন। যখন উক্ত ব্যক্তি মারা যান তখন আল্লাহ পাক তাঁর জন্য মুনকীর-নকীরের সুওয়াল-জাওয়াব সহজ করে দেন। আর তাঁর অবস্থান হয় আল্লাহ্‌ পাক-এর সন্নিধানে খখনসিদকের মাকামে। (সুবহানাল্লাহ্‌) (আন্‌ নেয়ামাতুল কুবরা) যে ব্যক্তি ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর তাযীম করতে চাইবে তার জন্য উপরোক্ত বর্ণনা যথেষ্ট।
আর যে ব্যক্তির নিকট ঈদে মীলাদুন্নবীর তা’যীম নাই (সম্মান করে না) সারা দুনিয়া পূর্ণ করেও যদি তাঁর প্রশংসা করা হয় তথাপিও তার অন্তর হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মহব্বতে প্রকম্পিত হবে না।
প্রকাশ করা।
অর্থাৎ যেদিন মহাসম্মানিত, মহামর্যাদাবান, সুমহান, অশেষ বরকতময় ও বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ,সেদিন পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা '।আসুন আজ সবাই সবচেয়ে সেরা খুশীর দিন পালন করি ।।
এখন অনেকেই বলে থাকে যে,ঐ একই দিন সাইয়্যিদুল মুরসালিন,ইমামুল মুরসালিন,হাবীবুল্লাহ্‌ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিছাল শরীফ গ্রহন করেছেন। তাহলে ঐ দিন কি করে খুশীর দিন হতে পারে?
এর উত্তরে বলতে হয় যে , কোন সাধারন মুসলমানের ওফাত পরবর্তী শোক পালন সম্পর্কে শরীয়তের ফায়সালা হলো শোক হছ্ছে তিনদিন।।আর স্বামীর ইন্তেকাল হলে স্ত্রী শোক পালন করবে চারমাস দশ দিন।
কিন্তু নবী-রসুল আলাইহিমুস সালাম উনাদের জন্য শোক নাই।
হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে,"আমার বিলাদত শরীফ এবং বিছাল শরীফ উভয়ই তোমাদের জন্য রহমত,বরকত,ছাকীনার কারন।"
সুতারাং, সকলের উচিত আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যমীনে তাশরীফ মুবারক উপলক্ষে ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা।

সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×