somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মহাবিস্ময়ের মহাকাশ ও নাস্তিক্যবাদীদের একটি প্রশ্নের জবাব!!! ১ম পর্ব

২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



একটা হাদিস দিয়ে শুরু করছি। নবী করীম সাঃ বলেন, জাহান্নাম থেকে সর্বশেষ যে ব্যক্তি মুক্তি পাবে, তাকে আল্লাহ তায়ালা এই রকম দশটা দুনিয়ার সমান একটা জান্নাত দান করবেন; সুবহানাল্লাহ।
এবার আসল কথায় আসি। তথাকথিত নাস্তিক্যবাদীরা বলে,সর্বশেষ জাহান্নাম থেকে যে ব্যক্তি মুক্তি পাবে তাকেই যদি এতবড় জান্নাত দেয়া হয়, তাহলে প্রথমসারির লোকদেরকে আল্লাহ কতবড় জান্নাত দিবেন? আল্লাহ এত জায়গা কোথায় পাবেন?
এবার আসুন মূল আলোচ্য বিষয়ে যাই।শুধু কোরআন, হাদিসের দলিল দিলে তো তারা মানবে না।তাই বিজ্ঞানভিত্তিক দলিল দিলাম।
একটু চোখ বোলাও→→→
অনন্ত বিস্তৃত সীমাহীন মহাবিশ্ব বরাবরই রহস্যময়। আর এমন জায়গায় কিছু অদ্ভুত স্থান তো থাকবেই। মহাবিশ্বের বৃহত্তম, শীতলতম, উষ্ণতম, প্রাচীনতম, ভয়ংকরতম, দূরতম, অন্ধকারতম ও সবচেয়ে উজ্জ্বলসহ বিভিন্ন অনন্য বৈশিষ্ট্যপূর্ণ স্থান নিয়ে প্রতিবেদন করেছে ডিসকভার ম্যাগাজিন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী মহাবিশ্বের ১০টি ব্যতিক্রমী স্থানের কথা তুলে ধরা হলো।

১. দ্য এল গর্দো গ্যালাক্সি ক্লাস্টার



মহাবিশ্বের অদ্ভুত স্থানের তালিকায় প্রথমেই আসে এল গর্দো। স্পানিশ এই নামের অর্থ ‘মোটা ব্যক্তি’। নামেই এই গ্যালাক্সি ক্লাস্টারের কিছুটা পরিচয় পাওয়া যায়। এর ভর সূর্যের চেয়ে ৩০০ লাখ কোটি গুণ বেশি। (এবার ধারনা করুন সূর্য থেকে কি পরিমান বড় হতে পারে !!!!) পৃথিবীর থেকে ৯৭০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে এর অবস্থান। (আলোর গতি এক সেকেন্ডে ১৮৬০০০ মাইল। সে হিসাবে আলো এক মিনিটে কত দূর যাবে! এক ঘন্টায় কত দূর যাবে!! একদিনে কত দূর যাবে!!! এক বছরে কত দূর অতিক্রম করবে!!!! ৯৭০ কোটি বছরে কতদূর যাবে!!!!!! মাথা হ্যাং হলে আমার দোষ নেই।কারন, পৃথিবী থেকে যে এর দূরত্ব এই জায়গাটা ও তো আছে নাকি? এবার চিন্তা করুন "পৃথিবী আর এল গর্দো" এর মধ্যবর্তী ফাঁকা জায়গাটা কত বড়) এর মানে হলো এল গর্দো গ্যালাক্সি ক্লাস্টার ওই অবস্থায় ছিল যখন মহাবিশ্ব বর্তমানের চেয়ে অর্ধেক বয়স্ক ছিল।এতো গেলো শুধু এক "এল গর্দো"র কথা!!!!

২. দ্য ব্লাক উইডো পালসার



ভয়ংকর সঙ্গী নিউট্রন নক্ষত্র পালসার জে১৩১১-৩৪৩০। সূর্যের চেয়ে এর ভর দ্বিগুণ হলেও প্রস্থে ওয়াশিংটন ডিসির সমান। এটি ধীরে ধীরে সঙ্গী নক্ষত্র থেকে সরে যাচ্ছে এবং আকৃতিতে বড় হচ্ছে। নক্ষত্র দুটি প্রতি ৯৩ মিনিট পর পর কাছাকাছি আসে। পালসারটির চারপাশে থাকা রঙিন দাগের মতো অংশ ধীরে ধীরে এর মধ্যে প্রবেশ করে। এটি নক্ষত্রটিকে বাড়তি শক্তি দেয়। ধীরে ধীরে এই নক্ষত্রের সঙ্গীটির শক্তি হ্রাস পেতে পেতে হারিয়ে যাবে।

৩. ৩৭৫৩ ক্রুইথন



পৃথিবীর সমান সময় ৩৬৫ দিনে সূর্যকে ঘুরে আসে ৩৭৫৩ ক্রুইথন গ্রহাণু। ৩ দশমিক ১ মাইল ব্যাসার্ধের গ্রহাণুটির গতিপথও পৃথিবীর কক্ষপথকে দুবার অতিক্রম করেছে। গতিপথে পৃথিবীর এই যমজের কথা জানা যায় ১৯৮৬ সালে। তবে পৃথিবীতে কোনোভাবেই এটি আঘাত করবে না। পৃথিবীর থেকে গ্রহাণুটি সর্বনিম্ন ৭৫ লাখ মাইল দূরত্বে আসে।

৪. রগ প্লানেট



যেই তারকা থেকে সৃষ্টি হয়েছে সেই অভিভাবক নক্ষত্র ও স্বজনদের ছেড়ে একাকী ঘুরে বেড়াচ্ছে সিএফবিডিএসআইআর ২১৪৯ গ্রহ। পৃথিবী থেকে ১০০ আলোকবর্ষ দূরে এর অবস্থান(১০০ আলোকবর্ষ দূরে!!!!)। তারকা থেকে গঠন প্রক্রিয়ার শুরুতেই ওই গ্রহ ছিটকে পড়ে। পরে মহাশূন্যে হয়ে পড়ে একাকী। জ্যোতির্বিদদের ধারণা, মহাশূন্যে এমন নিসঙ্গ গ্রহের সংখ্যা শতকোটি (১০০ কোটি এমন গ্রহ!!!! জায়গা কোথায় দেখে নাও ।

৫. স্মিথস ক্লাউড



আমাদের চোখে যদি বেতার তরঙ্গ দেখা যেত, তাহলে রাতের আকাশে পূর্ণচাঁদের চেয়ে ২০ গুণ হয়ে দেখা দিত ‘স্মিথস ক্লাউড’। হাইড্রোজেন গ্যাসের এই মেঘের ভর ১০ লাখ নক্ষত্রের চেয়ে বেশি। দৈর্ঘ্যে নয় হাজার ৮০০ আলোকবর্ষ আর প্রস্থে তিন হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরত্ব জুড়ে ছড়ানো এই মেঘ(আয়তন! আলোকবর্ষের আলোকে দেওয়া!!! আলোকবর্ষের হিসাবটা শুরুতে দেওয়া আছে।কষ্ট করে ক্যালকুলেটর দিয়ে হিসাবটা করে নিন আর দেখুন জায়গা কোথায়?) এর আকৃতি অনেকটা টর্পেডোর মতো। এটি আমাদের গ্যালাক্সির দিকে এগোচ্ছে। দুই কোটি ৭০ লাখ বছর পর এটি মিল্কিওয়েতে এসে পড়বে। এই উচ্চগতির হাইড্রোজেন মেঘের কারণে নক্ষত্র সৃষ্টির সময়কার পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।

৬. গ্যালাক্সি এক্স



আমাদের গ্যালাক্সি মিল্কিওয়ে থেকে তিন লাখ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত এক স্যাটেলাইট গ্যালাক্সি, যা পুরোটাই কৃষ্ণবস্তু আর গ্যাসে তৈরি। অনেক বছর ধরেই এটি ছিল বলেই ধারণা করেন জ্যোতির্বিদরা। ২০০৯ সালে প্রথম ‘গ্যালাক্সি এক্সে’র অস্তিত্ব নিশ্চিত করেন জ্যোতির্বিদরা। গ্যালাক্সি এক্সে তেমন কোনো নক্ষত্র নেই বলে ধারণা করা হতো। তবে সম্প্রতি জ্যোতির্বিদরা জানিয়েছেন, এই গ্যালাক্সির দূরতম প্রান্তে শতকোটি বছর বয়সী অনেক নক্ষত্র আছে।

৭. এইচডি ১৮৯৭৩৩বি



প্রথম দর্শনে গ্রহটিকে শান্ত সাগরপূর্ণ মনে করলে বোকা বনতে হবে। এটি হলো গ্যাসদানব যা এর সৃষ্টিকারী নক্ষত্রের কাছাকাছিই ঘুরছে। আর এই কারণে এই গ্রহে সাগর হওয়া কখনোই সম্ভব নয়। এর তাপমাত্রা প্রায় এক হাজার ৭০০ ফারেনহাইট। গ্রহের ওপরের মেঘলা আকাশ মানে হলো এতে চলে গলিত কাচের বৃষ্টি।

৮. সর্ববৃহৎ কৃষ্ণগহ্বর



মহাবিশ্বের বয়স যখন ছিল মাত্র ৮৭ কোটি ৫০ লাখ বছর, এক হাজার ২০০ কোটি সূর্যের ভর নিয়ে সৃষ্টি হয় এই সর্ববৃহৎ কৃষ্ণগহ্বর। জে০১০০+২৮০২ নামের এই কৃষ্ণহ্বরের অবস্থান ‘কুয়াসার’ নামে সক্রিয় গ্যালাক্সির মধ্যে।(তার মানে এই "কুয়াসার" নামক গ্যালাক্সিতে এরকম আরো কৃষ্ণগহ্বর আছে!!!! জায়গা নিয়ে কনফিউশন থাকলে একটু দূর হওয়ার কথা) পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব এক হাজার ২৮০ কোটি আলোকবর্ষ। এই কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে।

৯. আর১৩৬এ১



এই নক্ষত্র সূর্যের চেয়ে ২৫৬ গুণ বড় আর ৭৪ লাখ গুণ উজ্জ্বল। জ্যোতির্বিদদের মতে, অনেকগুলো নক্ষত্র একসঙ্গে হয়ে এমন নক্ষত্র গঠিত হয়। আর নিজেদের জ্বালিয়ে নিঃশ্বেষ হওয়ার আগে এরা মাত্র কয়েক লাখ বছর আলো দেবে।

১০. দ্য বুমেরাং নেবুলা



মহাবিশ্বের শীতলতম স্থান বুমেরাং নেবুলা। পৃথিবীর থেকে এর দূরত্ব পাঁচ হাজার আলোকবর্ষ। সূর্যের মতো আকৃতির একটি নক্ষত্রের ধ্বংস থেকে সৃষ্ট গ্যাস আর ধুলোর এই মেঘের তাপমাত্রা ঋণাত্মক দিকে ৪৫৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট। প্রতি ঘণ্টায় তিন লাখ ৬৭ হাজার মাইল গতিতে এই মেঘ ছড়িয়ে পড়ছে। মানুষের তৈরি যে কোনো যানের চেয়ের ১০ গুণ বেশি এর গতি।

❑ জায়গা নিয়ে আমার আর কিচ্ছু বলার নেই। এখনো কনফিউশন থাকলে এখানে সংক্ষিপ্ত তথ্যসহ মহাকাশের কিছু ছবি উপস্থাপন করেছি। আশা করি এই ছবিগুলো আপনাদেরকে এই বিশাল বিস্ময়কর মহাবিশ্ব সম্পর্কে মোটামুটি একটা ধারণা দেবে…


❑ আমাদের পৃথিবী ও তার প্রতিবেশী গ্রহসমূহ…



❑ সৌরজগৎ



❑ নিচে পৃথিবী ও চাঁদের মাঝে দূরত্ব দেখানো হয়েছে। খুব একটা বেশি বলে মনে হচ্ছে না তাই না?


পৃথিবী ও চাঁদের মাঝে দূরত্ব

❑ আরেকবার ভেবে দেখুন। পৃথিবী ও চাঁদের মাঝে যে দূরত্ব তাতে সৌরজতের আর সব গ্রহগুলোকে পাশাপাশি সুন্দরভাবে বসিয়ে দেওয়া যাবে…


পৃথিবী ও চাঁদের মাঝে গড় দূরত্ব ৩৮৪,৪০০ কি.মি. বা ২৩৮,৫৫৫ মাইল।

❑ এখন চলুন সৌরজগতের গ্রহগুলো সম্পর্কে একটু আলাপ করি। নিচের ছবিতে বৃহস্পতি গ্রহের অংশবিশেষ দেখতে পাচ্ছেন। এর উপর যে ছোট সবুজ ছোপ দেখতে পাচ্ছেন তা সমগ্র উত্তর আমেরিকা…


বৃহস্পতি’র অংশবিশেষ

❑ এখানে ছয়টা পৃথিবীকে শনি’র সাথে তুলনা করা হচ্ছে। ছয়টা পৃথিবীও যেন শনির কাছে কিছুই না!


শনি

❑ একটা সহজ পরিমাপ করা যাক। শনি’র চারপাশে যে রিং (বলয়) দেখা যায়, তা যদি পৃথিবীর চারপাশে থাকতো তাহলে পৃথিবী থেকে কেমন দেখাতো? ছবিতে দেখুন-


পৃথিবীতে কল্পিত শনির অনুরুপ রিং (বলয়)। বামে ইকুয়েডর, ডানে উপর থেকে যথাক্রমে: পলিনেশিয়া, আলাস্কা এবং ওয়াশিংটন ডি.সি.

❑ নিচে একটি ধূমকেতু’র ছবি। ধারণার সুবিধার্থে ধূমকেতুটাকে আমেরিকার লস এঞ্জেলস শহরের উপর ফেলেছি। ভেবে দেখুন তো ধূমকেতুর আকার-আকৃতি কেমন…


লস এঞ্জেলস শহরের উপর একটি ধূমকেতু (কল্পিত)

অপেক্ষায় থাকুন, ২য় কিস্তি আসছে----
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭
১৫টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×