somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মাহবুবুল আজাদ
কেমন জানি খুব বেশি আত্মবিশ্বাসী,ভালবাসি বই পড়তে,তার চেয়েও বেশি ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে,আর কবিতা সে তো টানে আমায় অদৃশ্য সূতোয়।ঘুরেছি পৃথিবীর বহু দেশ, তবুও মন ভরেনি, আবার ও বের হব কোন একদিন পৃথিবীর পথে প্রান্তরে, আর হব আমার লেখা লেখির ফেরিওয়ালা।

আসুন ঘুরে আসি পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম শহর থেকে। আর জিতে নিন একটি সার্টিফিকেট

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আসুন ঘুরে আসি পৃথিবীর সবচেয়ে ঠান্ডা ডিপ ফ্রীজ থেকে। নামটা উচ্চারণ করতে বেশ ঝামেলা হচ্ছে আমার, আপনারা নিজের মতো করে উচ্চারণ করে নিবেন। গ্রাম শহর যাই হোক নাম হচ্ছে "ওইমায়াকন"
Oymyakon (means “non-freezing water”)



রাশিয়ার সাখা অঞ্চলের একটি ছোট গ্রাম,লোক সংখ্যা প্রায় ৫০০ জন। এটাই পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম বসতিপূর্ণ এলাকা। সাইবেরিয়ার কলিমা হাইওয়ে থেকে তোমতোর ২০ মাইল দক্ষিনপশ্চিমে অবস্থিত। এখানে সহজে পৌছানোর কোনো ব্যবস্থা নেই। এ অঞ্চলটি Stalin's Death Ring নামে পরিচিত। এবং পৃথিবীর কোনো জনবসতিপূর্ণ এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড এখানেই যা মাইনাস ৭১ ডিগ্রী সেলসিয়াস



সীমাহীন বরফ রাজ্যের প্রকৃতি দৃষ্টিনন্দন ও খুবই মোহময়। এখানকার সূর্যাস্ত পৃথিবীর সুন্দরতম সূর্যাস্তগুলোর মধ্যে একটি।


সারা বছর এই এলাকা সাদা বরফে ঢেকে থাকে,এবং অর্থনীতি সেই ঐতিহ্যবাহী পশম শিল্প ও আইস ফিশিং। গড় তাপমাত্রা মাইনাস ৫০ডিগ্রী ফারেনহাইট। শীতকালীন সময়ে দিনের আলো থাকে মাত্র ৩ ঘন্টা, আর গ্রীষ্মকালীন সময়ে দিনের দৈর্ঘ্য হয় ২১ ঘন্টা। এইখানে থাকার কোনো হোটেল নেই,তবে কিছু কিছু পরিবার অতিথীদের রাতে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়। তবে মজার ব্যাপার হলো এখানকার মেয়র আগত যে কোনো ভ্রমনকারীকেই এ জায়গা ভ্রমনের জন্য সার্টিফিকেট প্রদান করেন। Oymyakon loves visitors; the mayor will give any guest a certificate celebrating a visit to the “Pole of the Cold.”

সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৫
২৭টি মন্তব্য ২৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেনারসী রঙে সাজিয়ে দিলাম চায়ের আসর=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনে কি পড়ে সেই স্মৃতিময় সময়, সেই লাজুক লাজুক দিন,
যেদিন তুমি আমি ভেবেছিলাম এ আমাদের সুদিন,
আহা খয়েরী চা রঙা টিপ কপালে, বউ সাজানো ক্ষণ,
এমন রঙবাহারী আসর,সাজিয়েছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

লিখেছেন শায়মা, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসের নায়িকাকে একদিন দেখতে গেলাম

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৫

যে মেয়েকে নিয়ে ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসটি লিখেছিলাম, তার নাম ভুলে গেছি। এ গল্প শেষ করার আগে তার নাম মনে পড়বে কিনা জানি না। গল্পের খাতিরে ওর নাম ‘অ’ ধরে নিচ্ছি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

×