somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মাহবুবুল আজাদ
কেমন জানি খুব বেশি আত্মবিশ্বাসী,ভালবাসি বই পড়তে,তার চেয়েও বেশি ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে,আর কবিতা সে তো টানে আমায় অদৃশ্য সূতোয়।ঘুরেছি পৃথিবীর বহু দেশ, তবুও মন ভরেনি, আবার ও বের হব কোন একদিন পৃথিবীর পথে প্রান্তরে, আর হব আমার লেখা লেখির ফেরিওয়ালা।

সাহিত্য আড্ডা – আদ্যোপান্তঃ আড্ডা ও প্রকাশনা

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আড্ডা:
সামহোয়্যার ইন ব্লগ, এক বিশাল প্লাটফর্ম যেখানে শুধু দেশ নয় এর সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্বব্যাপী বাংলা ভাষী মানুষদের অবাধ আনাগোনা। মানবজীবনের সামগ্রিক বিষয়াদি নিয়ে মত প্রকাশের এক মুক্ত মঞ্চ। এর পাঠক,দর্শক, ও লেখক আমি আপনি আমরা সকলে। যার ফলে ঘটেছে সমমনা মানুষদের এক মিলনমেলা। আমরা তার ব্যাতিক্রম নই।
১১ই আগস্ট,২০১৩
ব্লগার অলওয়েজ ড্রিম(নাইম রানা) সর্ব প্রথম ব্লগ ও ফেসবুক কেন্দ্রিক সাহিত্যানুরাগীদের নিয়ে একটি আলাদা গ্রুপ করার পরিকল্পনা করেন।
নাইম ভাইয়ের প্রথম পোস্টের স্ক্রিন শর্ট



প্রথম পোস্টের পর তেমন একটা সাড়া পাওয়া যায়নি। তাতে থেমে যায়নি স্বপ্ন, ২৩শে আগস্ট আবারো পরিকল্পনা করা হয় সাহিত্য আড্ডার। এবারও হতাশা। তবে ভাল কিছু শুরুর আগে বাধা বিপত্তি আর হতাশা মনে হয় একটা শুভ লক্ষণ, হলও তাই।

৬ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩
অবশেষে স্বপ্ন সত্যি হল। শুরু হল এক নতুন পথচলা। আর থামতে হয়নি দিন দিন বেড়েই চলছে আমাদের আড্ডা প্রেমীদের সংখ্যা। প্রান সঞ্চার হচ্ছে নানান বিষয়ের আলোচনায়।

প্রথম আড্ডার পর-
প্রথম পোস্টের রিভিউঃ নাইম রানা


প্রিয় বন্ধুরা,
আজ সাহিত্য-আড্ডার প্রথম আড্ডা অনুষ্ঠিত হল। দুপুরের প্রচণ্ড বৃষ্টি মনের মধ্যে ভয়ের বজ্রপাত ঘটাচ্ছিল আড্ডাটা শেষ পর্যন্ত হবে তো? আসতে পারবে তো সবাই? আবার এটাও ভাবছিলাম আমি যদি সবচেয়ে দূর থেকে আসতে পারি তাহলে অনেক কাছে থেকে অন্য সবাই নিশ্চয়ই পারবেন।
চারটায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টি সময়টা পিছিয়ে দিল। এবং স্থানও বদলাতে বাধ্য করল। ছবির হাটের পরিবর্তে আজিজ সুপারে সবাই একত্রিত হলাম। পাঁচটার পরে একে একে সবাই আসতে শুরু করলেন।
আমি তো তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষাচ্ছিঃ কেউ আসছে না কেন? পাঁচটার পরে প্রথম এলেন ব্লগার সাইফুল ইসলাম সজীব। আহ কী যে ভাল লাগল! নিশ্চিত হলাম, যাক অন্তত একজন হলেও কেউ এলেন শেষ পর্যন্ত।
এরপর একত্রে এলেন স্বপ্নবাজ অভি ও জাদিদ নামের একজন।
তারপর এলেন মাহতাব সমুদ্র। এবার আজিজের সামনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সবাই রং চা খেয়ে নিলাম। তারপর ঠিক করলাম পাবলিক লাইব্রেরি চত্ত্বরে যাওয়ার। সেখানে বসার ভাল জায়গা আছে। এর আগে সবাইকে তো জানিয়েছিলাম আজিজে বসতে যাচ্ছি সবাই। তো কুহক ভাই তো তখনও আসেন নি। তাকে কিভাবে জানাই পাবলিক লাইব্রেরি চত্ত্বরে যাওয়ার কথা? তার ফোন নাম্বারও তো জানি না। ভাবলাম লাইব্রেরি চত্ত্বরে গিয়ে ফেবুতে তাকে জানাব।
পথে যাদুঘরের সামনে থেকে সিংগারা ও গরম জিলাপি খাওয়ালেন প্রিয় জাদিদ। আসলে শুধু প্রিয় নয় তাকে সুপ্রিয় বলা উচিত। যে খাওয়ায় তার জন্য ‘সু’টা বেশি বেশিই তো বরাদ্দ রাখা উচিত, নাকি? ওহ, প্রথম চাটা কিন্তু খাইয়েছিল আমাদের আরেক বন্ধু রাজিব। সে কোনো ব্লগার নয় কিন্তু আমার সকল ভাল উদ্যোগের প্রবল সমর্থক।
লাইব্রেরি চত্ত্বরে পৌঁছে যেই ফেবু খুলে লিখতে শুরু করেছি - কুহক ভাই, আমরা আপনার জন্য.... সাথে সাথে অপরিচিত নাম্বারের ফোন। হ্যালো আমি কুহক বলছি। আপনারা কোথায়?
বললাম, ভাই আমরা তো পাবলিক চত্ত্বরে।
কেন, আপনাদের না আজিজ সুপারে বসার কথা? আমি তো আজিজে এসেছি।
স্যরি ভাই। সবাই আসার পরে সিদ্ধান্ত নিলাম, লাইব্রেরি চত্ত্বরেই ভাল হবে। বসার ভাল জায়গা আছে।
ঠিক আছে থাকেন, আসতেছি।
আমাদের আড্ডা চলতে থাকল, হঠাৎ অভি জাদিদকে কা_ভা বলে ডেকে উঠল! টিনের চালে কাক আমি তো অবাক! খালি অবাক না হতবাক! এতক্ষণ ভাবছিলাম হয়ত অভির বন্ধু, কোনো একজন শুভাকাঙ্ক্ষী। আমি বললাম কা_ভা মানে কাল্পনিক_ভালবাসা? বললেন, হ্যাঁ।
ধুরো মিয়া আপনার পানিশমেন্ট হওয়া দরকার। আমি ভাবলাম কে না কে? আরে ভাই সবাই তো কা_ভাকে চেনে, জাদিদকে কে চেনে?
অদ্ভুত সারল্যমাখা হাসিতে তিনি তাকে আগে না চিনতে পারার আফসোসটা ঘুঁচিয়ে দিলেন। লম্বা, স্বাস্থ্য ভাল, ফর্সা। সমগ্র অবয়বে তার সরলতা জড়ানো। দেখেই ভাল লাগে। বন্ধু ভাবতে ইচ্ছা হয়।
স্বপ্নবাজ অভি, খুবই রোমান্টিক চেহারার তরুণ। খোঁচা-খোঁচা দাড়িতে ধারাল চেহারার অভিকে চমৎকার লাগছিল। বেচারা বৃষ্টি দেখে ঘর থেকে প্যারাসুট টাইপ কাপড়ের একটা শার্ট পড়ে এসেছিল। বৃষ্টি তো পরে আর ছিল না। সুতরাং তার গরম লাগছিল এবং বেশ অস্বস্তিতে ভুগছিল। বললাম, বুতাম খুলে দেন। তিনি তাই করলেন।
শান্ত ও নিরীহ চেহারার আশরাফুল ইসলাম দুর্জয়। দেখেই মনে হয় নির্বিরোধী মানুষ। কোনো ক্যাচালে তিনি নেই।
মাহতাব সমুদ্র, ছিপছিপে লম্বা তালগাছের মতো। অনেক শুকনা। প্রপিকে তাকে এত শুকনা লাগে নি। কা_ভা বললেন, সমুদ্র আগের চেয়ে অনেক শুকিয়েছে। হা-হা-হা
সাইফুল ইসলাম সজীবকে দেখে আমার জীবনানন্দকে মনে পড়ে গেল। সজীবের অবয়ব, দেহের গঠন তাঁর মতোই কিছুটা। জীবনানন্দ ছিলেন গোলগাল গঠনের। সজীব তাঁর মতোই যেন কিছুটা নিভৃতি পছন্দ করেন। “সকল লোকের মাঝে বসে/ আমার নিজের মুদ্রাদোষে/ আমি একা হতেছি আলাদা” পুরোটা সময় তিনি আসলেই একটু যেন আলাদাই ছিলেন।
আর আমার বন্ধু রাজিব। আমি বলি পৃথিবীর সরলতম ছেলে। এত ভাল এত সরল হয় না আজকাল।
ইতোমধ্যে বহু কাঙ্ক্ষিত কুহক ভাই চলে এলেন। দূর থেকেই আমার মনে হল, ইনি কবি কুহক হতে পারেন। পাজামা পানজাবি পড়ে, গলায় দুটি ক্যামেরা ঝুলিয়ে, লম্বা চুলে পিছনে ঝুঁটি বেঁধে প্রকৃত কবিসুলভ চেহারায় তিনি হাজির হলেন। তিনিও ছিপছিপে লম্বা, ফর্সা এবং খুবই সুন্দর মুখাবয়ব। তাকে দেখলেই মনে হয়, কবিদের তো এমনই হওয়া উচিত। তাকে দেখলে আপনাতেই কবি কবি বলে একটা আন্তরিক সম্ভ্রম চলে আসে। তিনি আমাদের সবার একত্রে ছবি তুললেন। ব্যস্ত মানুষ বেশিক্ষণ থাকতে পারলেন না। কা_ভা বললেন, টাঙ্গুয়ার হাওরে যাওয়ার প্লান আছে। শুনে কুহক ভাই বললেন, অবশ্যই যেন তাকে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনিও যাবেন।
অনেক মশা জ্বালাচ্ছিল। প্রত্যেকেই দুয়েকটি করে থাপড়িয়ে মেরে ফেলে ইতোমধ্যেই বীর সেজেছি। সুতরাং সিদ্ধান্ত হল, ছবির হাটে যাওয়ার। সেখানে যেতে না যেতেই মাগরিবের আজান দিল। আমি আর সজীব ভাই নামাজ আদায় করে আবার আড্ডায় সামিল হলাম।
নানাদিকে আড্ডার আলোচনা গড়িয়ে শেষে কিছু বিষয়ে আমরা একমত হলামঃ
১) সাহিত্য-আড্ডা গ্রুপের সদস্যগণ নিজেদের লেখার পারস্পরিক খোলামেলা সমালোচনা করবেন। সে সমালোচনাকে অবশ্যই ইতিবাচক ও গঠনমূলক হতে হবে।
২) গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ যারা লেখেন অর্থাৎ যারা সাহিত্য চর্চা করেন তারাই এই গ্রুপের সদস্য হতে পারবেন।
৩) সদস্যকে অবশ্যই সমালোচনা হজম করার মতো সাহস ও ইচ্ছা থাকতে হবে। কারণ সমালোচনা হবে কঠোর। মোটেই নরম ধরণের নয়। সুতরাং যার গন্ডারের চামড়া নেই তার এই গ্রুপের সদস্য হওয়ার প্রয়োজন নেই।
৪) মাসে অবশ্যই কমপক্ষে একদিন সাহিত্য-আড্ডার আড্ডা হবে এবং সেটা প্রতি মাসের শেষ শুক্রবারে। এছাড়াও আড্ডা হতে পারে যে কোনো দিনই। সদস্যদের কয়েকজন একত্রিত হতে পারলেই তারা সাহিত্য-আড্ডার ব্যানারে আড্ডা দেবেন এবং সে বিষয়ে গ্রুপে পোস্ট দেবেন। তবে মূল আড্ডা ঐ শেষ শুক্রবার।
৫) গ্রুপের সদস্যরা নিয়মিত গ্রুপে পোস্ট দেবেন। আগে থেকেই ঠিক করা থাকবে কে পোস্ট দেবেন। তিনি পোস্ট দিলে সবাই সেটার সমালোচনা করবেন।
৬) এই গ্রুপটা লেখার প্রশংসা অর্জনের জন্য নয়। এটা লেখার খুঁত খুঁজে বের করার জন্য। প্রশংসা আমরা অন্য জায়গা থেকে অর্জন করে নেব। এবং বাইরে থেকে প্রশংসা অর্জিত হবেও যদি সদস্যগণ সমালোচনার মাধ্যমে বের হয়ে আসা খুঁতগুলো দূর করে নিতে সচেষ্ট হন।
৭) এই গ্রুপ দলাদলির উর্ধ্বে থেকে কাজ করে যাবে। অর্থাৎ সাহিত্য-আড্ডা দলাদলিমুক্ত একটি দল।
আপাতত এই ছিল আমাদের সিদ্ধান্ত। পরে হয়ত আরও যোগ হবে।
একটা কথা বলতে ভুলে গেছি আমাদের সকলের প্রিয় পরিবেশ বন্ধু আড্ডার শুরুতেই ফোন করে আমাদের দোয়া দিয়েছেন, আড্ডার সাফল্য কামনা করেছেন। এবং কানেকানে জিজ্ঞেস করেছেন, পনি আপু কি আসবেন?
তাকে আমি আশ্বস্ত করলাম, আজ তিনি আসবেন না তবে সামনের যে কোনো আড্ডায় ঠিকই তিনি আসবেন। তিনি আমাদের অনেকের চেয়েই অনেক উৎসাহী ও উদ্যমী। (পনি আপু শুনতে পাচ্ছেন?)
আজকের আড্ডা থেকে আমরা একটা আত্মবিশ্বাস নিয়ে ফিরেছি – নিঃসন্দেহে শীঘ্রই আমাদের আড্ডা অত্যন্ত জমজমাট হয়ে উঠবে এবং এখান থেকে মানসম্মত সাহিত্যিক অচিরেই বাংলাদেশ কাঁপাবে, ইনশাআল্লাহ।

সাহিত্যিক রা বাংলাদেশ কাঁপানোর আগে এখন আমাদের আড্ডা আপাতত কাঁপাচ্ছে আমরাও কাঁপছি.।
প্রতি মাসের শেষ শুক্রবার আমাদের আড্ডা হয়ে থাকে। আড্ডার স্থান সাধারণত পাবলিক লাইব্রেরী,ছবির হাট অথবা বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে হয়ে থাকে,তবে আড্ডার আগেই জানিয়ে দেয়া হয় যে তা কোথায় হচ্ছে।

প্রকাশনা
যাইহোক পথ পরিক্রমায় নতুন কিছু করতে আমরা সকলে খুবই আগ্রহী। সে ধারাবাহিকতায় জানুয়ারি ২০১৪ এর আড্ডায় আমাদের সকলের প্রিয় ব্লগার ঘুড্ডির পাইলট ভাই একটা প্রস্তাব রাখেন যে আড্ডা কেন্দ্রিক একটা সাহিত্য প্রকাশনার ব্যবস্তা করার। প্রথমত সবকিছু ব্যক্তিগত ভাবে করার পরিকল্পনা থাকলেও পরবর্তীতে তা নানাবিধ সমস্যায় আর হয়ে উঠেনি। বইমেলা উপলক্ষে প্রথম প্রকাশের ইচ্ছা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি। তার উপর সামনে ছিল ফেব্রুয়ারী মাস তাই আমাদের প্রকাশনার কাজটা অনেক পিছিয়ে যায়। অনেক অপেক্ষার পর অবশেষে প্রকাশিত হয় আমাদের আড্ডা কেন্দ্রিক প্রথম প্রকাশনা “সাহিত্য আড্ডা”র প্রথম সংখ্যা।
সময়টা বড্ড বেশি লেগে গেছে। অনেকে মনে করেছেন হয়তো শুধু সবকিছু পরিকল্পনাই থেকে যাবে, কিন্তু সকলের ঐকান্তিক ইচ্ছাই নিয়ে গেছে আমাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে। যারা প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত ছিলাম তারা সকলেই চাকরিজীবী সে জন্য কিছু সীমাবদ্ধতা এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি এবং অনভিজ্ঞতার ও একটা ব্যাপার ছিল যে কারনে পত্রিকায় কিছু ভুল ভ্রান্তি হয়ে গেছে, আশা করি আপনারা প্রথমবারের মতো বিষয়গুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। পরবর্তী সংখ্যা গুলোতে আমরা এসব সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠবো।
মুল পরিকল্পনাকারী ব্লগার ঘুড্ডির পাইলট ভাইকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।
বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই কুহক মাহমুদ ভাই, কামাল ভাই ও সেলিম আনোয়ার ভাইকে।

প্রথম সংখ্যার প্রচ্ছদ



প্রথম সংখ্যায় যাদের লেখা এসেছেঃ

কবিতা
গোপন নৈরাজ্যে গেয়ে ওঠা নিরাশার গান!-স্বপ্নবাজ অভি
তালাশ- সেলিম আনোয়ার
মুদ্রিত মৃত্যু সংবাদ-আহমেদ আলাউদ্দিন
অতীন্দ্রিয় অনুভুতিতে তুমি ও একাকী আমি-সায়মা
ফাগুন-সকাল রয়
অগোছালো মেয়ে-০৩-আরমান ভাই
উপহার-মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সজীব
প্রলয়বৃত্ত – ১-আশরাফুল ইসলাম দূর্জয়
গল্প নয় সত্য, কাব্য নয় বিষাদ-মাহবুবুল আজাদ
তোমাদের সন্তান-মাহমুদুল হক ইফতি
প্লাস্টিকের হাতুরি-শাহেদ খান
যে রাতে মৃত্যুই আনন্দ-শাপলা নেফারতিথী

প্রবন্ধ
বাঙ্গালা শের-এ টি এম মোস্তফা কামাল

গল্প
অনিশ্চিত -অপর্ণা মম্ময়
পুতুল খেলা ও একজন ভার্চুয়াল স্রষ্টা- কাল্পনিক ভালবাসা
অপচয়- জুলিয়ান সিদ্দীকী
ফেরা- মাহতাব সমুদ্র
ফাঁদ- মাহমুদ রহমান
প্রতিশোধ- ঘুড্ডির পাইলট
অন্তঃসত্তা জেনি এবং আমরা অবাক মানুষেরা- লুমেন হোসেন
লতা ও পুই লতার আত্মকথন- সাদিয়া সুলতানা
মিতিন ও আমি- হাসান মাহবুব

যাদের লেখা প্রকাশ হয়েছে তারা এক কপি সৌজন্য সংখ্যা পাবেন। এটি একটি ত্রৈ-মাসিক প্রকাশনা হবে। সমৃদ্ধ থাকবে আপনাদের গল্প কবিতায়।
যারা এর কপি পেতে চান তারা যোগাযোগ করুন
মাহবুবুল আজাদ ০১৯১৯-৮২ ৩৩ ৫৪
সাইফুল ইসলাম সজীব ০১৬১৯-৫১৮৯৩৪

এর মূল্য রাখা হয়েছে ৪০ টাকা যারা ডাকযোগে পেতে চান তারা এই নাম্বারে নাম ঠিকানা পাঠিয়ে দিবেন এস এম এস করে। ০১৯১৯-৮২৩৩৫৪ এবং হাতে পাবার পর পোস্টাল চার্য সহ মোট ৫০ টাকা বিকাশ করে দিলেই হবে।

আর পরবর্তী সংখ্যার জন্য লেখা পাঠানোর জন্য ই-মেইল করুন [email protected]





সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
৩৪টি মন্তব্য ২৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×