কিছুদিন আগে এ নিয়ে লিখেছিলাম। তখন ভাবতেও পারিনি আমার ধ্যান-ধারনার প্রতিফলন এতো শীঘ্রই পরিলক্ষিত হবে।
আয়লান কুর্দির নিথর দেহ ইউরোপীয়ানদের মানবতার চেতনাদন্ড নাড়িয়ে দিয়েছে(বিশেষ করে জার্মানদের, এ্যাঙ্গেলা মের্কেল এর), সে গল্প খুবই পুরনো।
ইসলামী জঙ্গি কর্তৃক জার্মানী পরিচালিত হচ্ছে,
জনগন এ্যাঙ্গেলা মের্কেলকে জার্মানীর ইতিহাসের সবচেয়ে ঘৃন্য শাসক হিসেবে নির্বাচন করেছে, সে স্বপ্নও এখন আর সূদুরপ্রসারী নয়।
এটা কোনো উদ্ভট চিন্তা-চেতনা নয়, এর জন্য পঞ্চাশ কিংবা একশো বছর অপেক্ষা করাটা খুবই বোকামী।
কেবল ধৈর্য্য আর সহনশীলতার পরিচয় দিন, জার্মানীতে প্রবেশ করা প্রায় সাড়ে আট লাখ শরনার্থীর মধ্যে থেকে আইএস আর তালেবানদের আন্ডা বাচ্চারা যথাসময়ে ঠিকই বেরিয়ে আসবে।
হ্যাপী নিউ ইয়ারে জার্মানীর কোলন শহরে যে শতাধিক নারী যৌন নিপীড়নের শিকার হন তার সবগুলোই নাকি আফ্রিকা, সিরিয়া, আফগানিস্তান, মরক্কো ও আলজেরিয়ার শরনার্থীদের দ্বারা সংগঠিত।
আইএস কিংবা তালেবানদের কাছে উপকারের প্রতিদান শিরঃচ্ছেদ করা, তাদের থেকে এর চেয়ে আর বড় কি চমক আশা করেছিলো জার্মানী?
গতকাল ১২ জানুয়ারী জার্মানির পূর্বাঞ্চলীয় লাইপেজিগ শহরে মুসলিম বিরোধী এক বিক্ষোভের একটি প্লাকার্ডে দেখানো হয় মুসলিম শরনার্থীরা জার্মান চ্যান্সেলর এ্যাঙ্গেলা মের্কেল এর কাপড় খুলে তাকে নগ্ন করার চেষ্টা করছে।