somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আবার দেখা হবে। রেলষ্টেশনে.......৩য়পর্ব

১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

যদি আগেরটুকু পরতে চান- আবার দেখা হবে। রেলষ্টেশনে.......২য়পর্ব


মানুষের মন বড্ড বেশিই বিচিত্র। যখন পাবার কথা হয়, তখন বিনা কারনে অনাগ্রহ। অথচ না পাওয়ার মাঝেও আবার পেতে মন চায়, যখন সে দুরে চলে যেতে থাকে। আনন্দ নামের সেই মেয়েটার জন্যও আহমেদের অনুভূতিটা কেমন করেই যেন সেরকম। প্রতিবারই মেয়েটা চলে যাবার সময়, আহমেদের ইচ্ছে করে মেয়েটার সাথে যেতে।

আহমেদ কখোনই এমন ছেলে না যে, রাস্তায় দাড়িয়ে থাকা মেয়েদের দিকে তাকিয়ে থেকে থেকে গলা শুকায়। তবে ছাত্র বয়সে মেয়েদের কে না দেখেছে? কিন্তু তাই বলে কোন দিন বেহায়ার মতো আচরন করেনি। তবে হ্যা, স্যারের বাসায় ব্যাচে পড়ার সময় মেয়েদের ব্যাচটার প্রতি আগ্রহ থাকলেও কোনদিন আগ বাড়িয়ে সে কথাও প্রচার করেনি বন্ধু মহলে। পাড়ার নতুন ভাড়াটিয়া এলে আগ্রহ থেকে না বরং কৌতুহল থেকে একটু নজড় রাখতো । আর ছেলেদের সাথে দ্রুত মিশতে পরতো বলে, কমবেশি সব মেয়েদের ভাইরাই আহমেদের চেনা থাকতো। সেই সুযোগটা যে কাজে লাগায়নি তাও না। নন্দিতা নামে পাড়ার একটা মেয়ের সাথে বেশ চোখে-চোখে, কি বা ইশারায় বেশ কদিন মন দেয়া নেয়া হয়েছিল, কিন্তু পরে ভেবে দেখে ছিল - আসলে বিষয়টা কিছুই ছিলনা। কেবল নন্দিতার বিয়ের সময় কদিন খুব সিগারেট খেয়ে পোড়া মনটাকে সান্তনা দিয়েছিল। ।যদিও ধুমপান নামক বিষপানের বদোভ্যেসটা বেশিদিন টেকেনি নতুন পাখির আগমন আর বিচরনের কল্যানে। কিন্তু তাই বলে আর কারোর জন্যই বাড়ির ছাদে উঠেনি আহমেদ।

ক্যম্পাসে থাকার সময়, থার্ড ইয়ার কেবল একবার জুনিয়ার একটা মেয়ের গানের কলি মাথায় ঘুরতো সারাক্ষন। তবে একথা কারোর সাথে বলার মতো ছিল না। বন্ধুরা ভাবতো আহমেদ ছাত্রীর বড় বোনের সথে প্রেম করে। কোন এক পহেলা বৈশাখে, ব্যাচের বেশ কিছু ছেলে বসে আড্ড দিচ্ছিল টিএসসির কোনটায়, তখন ওদের সাথে দেখা হয়ে গিয়েছিল । কিন্তু কোনদিন যেহেতু ছাত্রী পড়াবার কথা তেমন গুরুত্ব সহকারে বলেনি তাও আবার যখন ছাত্রীর বোন এতো সুন্দরী তাই পরেরদিন বেশ কিছু টাকা খসাতে পেরে ছিল ওরা। তবে সেদিন ওদের সাথে সেই অল্প সময়ের আলাপের পর ভীর ঠেলে রিক্সায় উঠিয়ে দেবার সময়ও পিছন ফিরে দেখতে মন চায়নি একটি বার।

সাথের মেয়েদের কোনদিনই বিশেষ কোন দৃষ্টিতে দেখেনি আহমেদ। তবে দৃষ্টি সবসময় মেয়েদের দিকেই নিবন্ধিত থাকতো। তাই বলে মেয়েদের প্রতি যে বেশি বেশি আগ্রহী তাও না। আবার ব্যাচের মেয়েরা যে আহমেদকে বিশেষ পচ্ছন্দ করে তা ওর বন্ধু মহলে সবারই জানা ছিল। একবার ডিপার্টমেন্টের পিকনিক থেকে ফেরার পর মেয়েদের মাঝে বেশ কজন উচ্চস্বরে আহমেদের নাম ধরে অনুরোধ করেছিল হল পর্যন্ত সাথে যাবার জন্য। তবে সবসময়ই অনুভূতিগুলো খুব হালকা, কষ্টগুলোও ক্ষীন। তেমন গভীর ভাবে কেন জানি কেউ মনের দরজায় কড়া নাড়েনি।

লাজুক ছিলনা, মেয়েদের সাথে প্রয়োজনে, ভদ্রতাবশত কিংবা এমনিতেই কথা হতো। আগ বাড়িয়ে না বললেও মুখচোড়া স্বভাবের আচরন কোনদিনই ছিলনা। সবচেয়ে বড় যে বিষয়, ওর মাঝে কখোনো কোন জিনিস নিয়ে ছিলনা দ্বিধা। স্বভাবে স্পষ্টবাদী আর আচরনে পরিমিতবোধের সাথে আন্তরিকতার কারনে ছেলে কিংবা মেয়ে, সবার সাথেই বেশ ভালো ঘনিষ্ঠতা ছিল জীবনের সবক্ষেত্রে।

আহমেদের চাকুরী জীবনেও অনেক মহিলা কলিগ এসেছে। সম্পর্ক সবসময়ই সহজ-স্বাভাবিক। কেউকেই তার বিশেষ ভাবে ভালো লাগেনা, যেটা একজন মেয়েকে আলাদা করে দেবে সবার থেকে। আর এটাই তার বর্তমান বিপদের কারন। বিয়ে করা। মায়ের আদেশ- আগ্রহ- প্রতাশ্যা সব কিছুই যেন এই একটা জায়গায় আটকে আছে।

মা যে সম্বন্ধগুলো এনেছে, তা কোনদিন আগ্রহ নিয়ে দেখিনি। তার ভাষায় কোরবানীর গরু - হাট থেকে কেনা যায়, বৌ না। আবার নিজেও কোনদিন আগ্রহ নিয়ে লক্ষ্য করেনি কোন মেয়েকে, বিয়ের পাত্রী হিসেবে। বন্ধুরা সারাক্ষন খোচাঁতে চেষ্টা করে, তাতেও কোন ভাবান্তর নেই তার। "চলছে চলুক" - ধরনের এক অলসতা কেমন যেন এঁটে বসেছে তার মাঝে। আকস্বাৎ কোন চমৎকার না হলে যে, খুব একটা বিয়ের সম্ভাবনা নেই - সেই আভাস আহমেদের মা বেশ আগেই বুঝে গেছেন। তাই তো ছোট ছেলে এবং মেয়ের বিয়ের প্রস্তাব আসলে এখন আর রাগ করেন না। বিবেচনা করার কথা মাথায় আনবার চেষ্টা করেন, নিতান্ত না পারলে আহমেদের বাবার সাথে কিছুক্ষন অকারনে রাগারাগি করে মনটাকে শান্ত করেন।

আহমেদ কেন এমন করে, তা তার নিজেরও বোধগম্য হয়না। তবে আশ্চর্য হলেও সত্য, এ পর্যন্ত কেবল একটি মেয়েকেই সে দেখেছে ভালো ভাবে এবং তার কথা বেশ মনেও পরে আহমেদের। আর তাই হয়তো, মেয়েটাকে পরবর্তিতে যতবারই দেখেছে, এক দেখাতেই চিনে গেছে সে। হোক সে বহু দুর থেকে।


*******************************
: তবে আপনার আরেকটা কারনে ধন্যবাদ পাওনা আছে।
: সেটা কেন?

: আপনি আমার এসএসসি ফেল করার ব্যাপারটা আপনার বাড়িতে না বলার জন্য। আসলে জানেন কি? বাড়ির লোকেরা বিয়ে ভাঙ্গার এই বিষয়গুলোতে খুব সেনসেটিভ হয়।
: হ্যা, তাহলে আপনার ধন্যবাদ গ্রহন করলাম, কেননা আমি ভালোই বুঝতে পেরেছিলাম আপনার আর আমার উদ্দেশ্য একই। তবুও আপনাকে হাতিয়ার করে, আমার উদ্দেশ্য হাসিল করতে কেন জানি বাঁধছিল।

: তার মানে, আপনিও বিয়েটা করতে চাই ছিলেন না?
: কোন ক্রমেই না। কিন্তু আপনার ফ্যামিলি আর আপনাকে দেখে আসার পর আমার মাকে কোন ভাবেই বোঝাতে না পেরে আমি আপনাকে দেখতে গিয়েছিলাম।

:আজ তবে আপনাকে আমি একটা কথা জিজ্ঞাসা করি। সেক্ষেত্রেও যদি আপনার সমস্যা না থাকে।
: অবশ্যই। ছেলেরা আসলে কোন কিছুর জন্যই তেমন ভাবে বিব্রত বোধ করেনা , তাই প্রশ্ন করতে পারেন অবলীলায়।

: আপনি এখন আর কমবয়স্ক ছেলে নন, ভদ্রলোক। তাই এই সংকোচ।
: তাহলে বোঝা যাচ্ছে, ভুড়ি না থাকলেও আমাকে দেখতে এখন বয়স্ক ভদ্রলোক বলে মনে হয়, তাই তো?

: তবে যাই বলুন, আপনার প্রসংশা করা উচিত সেক্ষেত্রে। চারিত্রিক দিক থেকেও যেমন আপনি তেমন বদলে যাননি, দেখতেও একদম আগের মতোই আছেন।
: আচ্ছা? তা আগে বলুন, কি জানতে চাইছিলেন?

: আপনার সাথে আমার যখন ময়মনসিংহে দেখা হবার পর প্রশ্নটা এসেছিল। আসলে আপনার সাথে সেবার যা কথা হয়েছিল তাতে আমি আপনার সম্পর্কে কোন সিদ্ধান্তে পৌছাতে পারছিলাম না।
কথা শেষ না হতেই আহমেদ প্রশ্ন করে-
: পৌছাতে পারলে কি এসএসসিটা ফেল করার বাহানা বানাতেন না?

: না, সেসব না। বাহানাটা বাড়ি থেকেই ঠিক করে আসা ছিল।
: আমিও ঠিক করেই এসেছিলাম, আপনার কোন কথা দিয়েই আপনাকে অযোগ্য প্রমান করবো, মানে আপনার বেফাস কোন কথা বা কাজ।

: তাহলে তো আমি আপনাকে একেবারে মক্ষম একটা হাতিয়ারটা দিয়ে ছিলাম। যদি জানতাম আপনার ইচ্ছাটা এরকম ছিল, তাহলে কিন্তু আমি নিরবই থাকতাম। শুধু শুধু নিজেকে আপনার সামনে বেকুব বানাতামনা।
: আমি বুঝেই গিয়েছিলাম যে আপনি খারাপ ছাত্রী নন, কেবল নিজের সম্বন্ধে খারাপ একটা ধারনা দিচ্ছেন।এই আর কি। কই বললেন নাতো কি জানতে চাচ্ছিলেন?

: আপনি বলতে দিলেন কোথায়?
: ওহ্‌, সরি।

:না, মানে বলছিলাম কি? আগে যেবার সিলেটে দেখা হয়েছিল সেবার আপনি আমার সাথে কথা বলতে এসেছিলেন কেন? মানে, আপনাকে দেখে এরকম ছেলে মনে হচ্ছিলনা কিন্তু কাজটা তো আপনি করেছিলান, তাইনা।
: এতো ভেঙ্গে বলতে হবেনা। আমি বুঝতে পারছি। আসলে, সেদিন যে কেন আপনাকে দেখে খোঁচাতে ইচ্ছে করলো জানিনা। পরে নিজের মনেও বহু বার প্রশ্নটা এসেছে। আসলে ঠিক উত্তাক্ত করার মতো মনভাব তো ছিলইনা তবে নিজের সদ্য পুলিশ-পুলিশ একটা ভাব নেয়াও ছিলনা। কেননা ঠিক সেদিন সন্ধ্যায় আমি যখন আমার এক কলিগকে বলছিলাম ব্যপারটা। সে বেশ আশ্চর্য হয়েছিল। ওর কথা মতে, আমি নাকি যে জায়গায় ভাব নেয়া দরকার সেসব সুবিধাই নাইনা, আর এখানে তো প্রশ্নই আসেনা। সত্যি বলতে কি আমি নিজেই জানিনা কেন এমন হয়েছিল।
আর বিষয়টার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

: না, এভাবে বলছেন কেন? আমি শুধু কৌতুহল থেকে যানতে চাইছিলাম।
আর আরেকটা কারন হচ্ছে, সব সময়ই আমি এই ধরনের মিটিং গুলোর পর আপনার মতোই প্রতিপক্ষের একটা খুত ধরবার চেষ্টা করতাম। মানে ঐ ছেলেটা একটা দূর্বল জায়গা, বিয়ে ভাঙ্গার হাতিয়ার হিসেবে।

: ওয়াও, তাহলে তো আপনার কাছে পাত্রের চারিত্রিক সনদপত্র একেবারে হাতের কাছেই ছিল, সেবার।

:বলতে পারেন।
: বলতে পারি, মানে? আপনি এই অস্ত্র কাজে লাগাননি?

: নাহ্‌।
: কেন?

: কেন আপনিও তো আমার বিরুদ্ধে এতো ভালো অভিযোগ থাকা সত্বেও নিজের মায়ের ওপর দোষ চাপিয়ে ছিলেন। বলেননি তো মেয়ে বিয়েতে রাজি না, তাহলে তো আর এতো কষ্ট করে অযুহাত বানাতে হতোনা।
: আপনাকেও তাহলে অন্তত নিজের অযোগ্যতার অপমানটা মাথায় নিতে হতোনা । পাত্র ছেলে খারাপ অপবাদটা তো খুব শক্ত যুক্তি, এবং সেটা সত্য ঘটনাও ছিল।

: কেন জানি করিনি।
: আমিও কেন জানি , মায়ের মাথায় ঢুকিয়ে দিয়েছিলাম কমবয়স্ক মেয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি।

: তাহলে তো হলোই।
চলবে.............................................
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৫
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তৌহিদি জনতার নামে মব সন্ত্রাস

লিখেছেন কিরকুট, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪




ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত।


দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নাম ব্যবহার করে সংঘটিত দলবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে তৌহিদি জনতা পরিচয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুখ গুজে রাখা সুশীল সমাজের তরে ,,,,,,,,

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫


দুর্যোগ যখন নামে আকাশে বাতাশে আগুনের ধোঁয়া জমে
রাস্তা জুড়ে কখনো নীরবতা কখনো উত্তাল প্রতিবাদের ঢেউ
এই শহরের শিক্ষিত হৃদয়গুলো কি তখনও নিশ্চুপ থাকে
নাকি জ্বলে ওঠে তাদের চোখের ভেতর নাগরিক বজ্র
কেউ কেও... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির আসল হত্যাকারি জামাত শিবির কেন আলোচনার বাহিরে?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪


গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×