somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জেএমবির আস্তানায় পাওয়া গেল এবার মার্কিন নৌ বাহিনীর অস্ত্র: আসুন কিছু সূত্র মিলায়…

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




চমক লাগানো খবর ইতিমধ্যে অনেকেই অবগত হয়েছেন যে চট্টগ্রামে কট্টরপন্থি জেএমবির আস্তানায় এবার পাওয়া গেল মার্কিন অস্ত্র। সমিকরন মিলিয়ে দেখুন তো জেএমবির আস্তানায় মার্কিন অস্ত্র কিভাবে???
চলুন দেখি কিছু সূত্র মিলায়..
> ১মত- আজকাল আমাদের দেশে কোন যায়গায় জঙ্গি হামলা হলেই ততক্ষনিক মার্কিন ও ইসরাইলের সমর্থিত ওয়েব “সাইট” নামক ওয়েব সাইট সর্ব প্রথম খবর প্রকাশ করে যে আইএস নাকি এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। অথচ খোদ আইএস এর মুল ওয়েবসাইট এই খবর দেয় না। কোন দিন ভেবে দেখেছেন তারাই এই হামলার খবর মাত্র ১০/১৫ মিনিটের মধ্যেই কিভাবে প্রকাশ করে। তার মানে তারা আগে থেকে জানে তাই নয় কি?
> ২য়ত- আজকাল মার্কিন মুল্লুক আমাদের দেশে জোর দাবী জানাচ্ছে যে এখানে নাকি আইএস ভরে গেছে তাই বাংলাদেশে সাথে এক হয়ে তারা কাজ করতে চাই মানে বাংলাদেশে সামরিক ঘাটি করতে চাই মার্কিন মুল্লুক। ছিটেপোটা জঙ্গি আছে যারা আইএস নামক কুলাঙ্গারদের আদর্মে উজ্জিবিত তাতে সন্ধেহ নেয় কিন্তু মার্কিনিরা যেভাবে প্রচার করছে যে আইএসে বাংলাদেশ ভরে গেছে তাদের তাড়াতে মার্কিনীদের সাহায্য নিতেই হবে বাংলাদেশের এরুপ পরোক্ষ চাপ সৃষ্টি। এবং তাদের এই প্রচারের সাথে সাথেই আমাদের দেশে বিভিন্ন স্থানে,মসজিদে,গির্জায়,মন্দিরে হামলা শুরু হলো, এখন সূত্র মিলিয়ে দেখুনতো???
> ৩য়ত- মার্কিন মুল্লুকের আইএস থাকার জোরালো প্রচার এবং এই প্রচারের সাথে সাথেই কিন্তু বাংলাদেশে বিভিন্ন স্থানে হামলা হতে লাগলো- সূত্র মিলান তাহলে এই জঙ্গিদের কারা বাহবা দিয়ে সাহায্য দিচ্ছে?
> ৪র্থ- আসলে মার্কিন মুল্লুক আমাদের দেশে সামরিক ঘাটি স্থাপন করতে চাই আইএস থাকার মিথ্যা প্রচারের পথ ধরে। কিন্তু আমাদের উচিত তাদের এই সুযোগ কোনমতেই না দেওয়া। কারন এর আগে তারা ইরাক,লিবিয়া,সিরিয়া,আফগানিস্তান ইত্যাদি দেশে সন্ত্রাস দমনের নামে ঘাটি স্থাপন করেছে আর ফল আমরা কি দেখেছি মার্কিন উপস্থিতির আগে সেসব দেশ যেরুপ শান্তি ছিল আজ প্রতিদিন বোমা হামলায় ক্ষত বিক্ষত- নিষ্চয় আমরা এরুপ দেশে পরিণত হওয়া বাংলাদেশ দেখতে চাই না, তাই মার্কিন মুল্লুকের এই অপপ্রচারের বিরুদ্ধে অবিলম্বে জনগনকে সচেতন করতে হবে।
এরুপ অনেক কারন আছে যা দেখানো যায় যে মার্কিনীরা বাংলাদেশে ঘাটি করতে কেমন মিথ্যা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে এবং সর্বশেষ চট্টগ্রামে জেএমবির আস্তায় অভিযানে পাওয়া গেলো মার্কিন নৌ বাহিনীর বিপুল অস্ত্র। প্রিয় পাঠক একটু সমিকরণ মিলিয়ে দেখুন তো জেএমবির আস্তায় মার্কিন অস্ত্র আসলো কিভাবে।
আসুন নিউজে আসা খবর পড়ে শেষ করি....
চট্টগ্রাম : নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের (জেএমবি) সামরিক কমান্ডার ফারদিনের আস্তানা থেকে এবার মার্কিন নৌবাহিনীর ব্যবহৃত অত্যাধুনিক এমকে-১১ স্নাইপার রাইফেল উদ্ধার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), যেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেড় হাজার গজ দূরে টার্গেট পূরণ করতে পারে। বাংলাদেশে প্রথম এ অস্ত্র পাওয়া গেল।
এ ছাড়া সেখান থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১৪টি পোশাক, নেমপ্লেট ও র‌্যাংক ব্যাজ এবং জেএমবি নিয়ে করা পুলিশ সদর দপ্তরের একটি পরিপত্রের কপিও উদ্ধার করা হয়েছে।
জেএমবির আস্তানা থেকে অত্যাধুনিক রাইফেল, সেনাবাহিনীর পোশাক ও পুলিশের পরিপত্রের উদ্ধারের ঘটনায় দেশের আইন-শৃংখলা বাহিনীর গোপনীয়তা নিয়েও এখন প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষ করে অত্যাধুনিক এই অস্ত্র কীভাবে দেশে প্রবেশ করেছে এবং পুলিশের গোপন পরিপত্র জেএমবির হাতে কীভাবে গেছে সেটি নিয়ে নতুন করে ভাবার সময় এসেছে বলেও মত দিয়েছেন এক নিরাপত্তা বিশ্লেষক। এ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন সিএমপির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাও। সেটি নিয়ে নতুন করে তদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শনিবার মধ্যরাত ১২টা থেকে গভীররাত ৪টা পর্যন্ত হাটহাজারী উপজেলাধীন সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের জয়নব কমিউনিটি সেন্টারের পেছনে হাজী ইছহাক ম্যানশন নামের একটি দোতলা বাড়িতে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে জেএমবি চট্টগ্রাম অঞ্চলের সামরিক কমান্ডার ফারদিনের আস্তানা থেকে তার তিন সহযোগিসহ আমেরিকার তৈরি একটি এমকে-১১ স্নাইপার রাইফেল, ১৯০ রাউন্ড গুলি, ১০টি ডেটোনেটর, বোমা তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম, দুই কেজি জেল এক্সপ্লোসিভ, সোনাবাহিনীর ১৪টি পোশাক, নেমপ্লেট ও বেইজ র‌্যাংক, ডায়েরি, মানচিত্র এবং সাংগঠনিক বিভিন্ন নথিপত্র উদ্ধার করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী নগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (উত্তর-দক্ষিণ) বাবুল আক্তার বাংলামেইলকে বলেন, ‘জেএমবির চট্টগ্রাম অঞ্চলের সামরিক কমান্ডার ফারদিনের আস্তানা থেকে বিপুল পরিমাণ বোমা তৈরির সরঞ্জাম, সাংগঠনিক নথিপত্র, গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে পাওয়া গেছে মার্কিন নৌবাহিনীর ব্যবহৃত স্বয়ংক্রিয় এমকে-১১ স্লাইপার রাইফেল, যেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেড় হাজার গজ দূরে টার্গেট পূরণ করতে পারে। এটি মার্কিন নৌবাহিনীর সদস্যরা ব্যবহার করে থাকেন।’

নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (অপরাধ ও অভিযান) দেবদাস ভট্টাচার্য বাংলামেইলকে বলেন, ‘জেএমবির আস্তানায় এতোদিন একে ২২ রাইফেল, বোমা তৈরির সরঞ্জাম পাওয়া গেলেও এবার তাদের কাছ থেকে অত্যাধুনিক এমকে-১১ স্নাইপার রাইফেল পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন সাংগঠনিক নথির সাথে জেএমবির বিষয়ে পুলিশের করা একটি গোপন পরিপত্রও পাওয়া গেছে। যেটি আমাদের জন্য এলার্মিং। সেটি কীভাবে তাদের কাছে গেল সেটি এখন আমরা খতিয়ে দেখব। এ ছাড়া তারা কী উদ্দেশ্য নিয়ে সেনাবাহিনীর পোশাক, র‌্যাংক বেইজ, নেমপ্লেট মজুদ করেছিল সেটিও খতিয়ে দেখা হবে। মার্কিন নৌবাহিনীর ব্যবহার করা অস্ত্র কীভাবে তাদের হাতে আসলো সেটিও এখন চিন্তার বিষয়। সব কিছুই এখন তদন্ত করে দেখা হবে।’
অত্যাধুনিক এই অস্ত্রটি বান্দরবান থেকে কিনে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। আটক তিন জেএমবি সদস্য এটি সেখান থেকে সংগ্রহ করেছিল।
এ প্রসঙ্গে নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম বাংলামেইলকে বলেন, ‘জেএমবির আস্তানা থেকে সেনাবাহিনীর পোশাক, নেমপ্লেট, র‌্যাংক বেইজ উদ্ধার হওয়ার বিষয়টি খুবই স্পর্শকাতর। এগুলো চট্টগ্রামের বায়েজিদ এলাকায় খুচরা বাজারে বিক্রি করা হয়। সেই সুবাদে যে কেউ এসব পোশাক ও সরঞ্জাম কিনতে পারে যাতে করে এগুলো কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ব্যবহার করতে পারে খুব সহজেই। এটি নিয়ে নতুন করে ভেবে দেখার সময় এসেছে।’
সম্প্রতি পার্বত্য এলাকয় একটি পাহাড়ি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর যে পাঁচ সদস্য সেনাবাহিনীর অভিযানে মারা গেছে তাদের পরনেও সেনাবাহিনীর পোশাক ছিল বলে জানান তিনি।
তিনি আরো বলেন, ‘জেএমবির আস্তানা থেকে মার্কিন নৌবাহিনীর ব্যবহৃত এমকে-১১ স্নাইপার রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে। এ রকম একটি অত্যাধুনিক মারণাস্ত্র তাদের হাতে কীভাবে আসলো কিংবা কীভাবেই বা দেশে প্রবেশ করেছে সেটিও ভেবে দেখা দরকার। এসব অস্ত্রের ব্যবহার যদি জেএমবি সদস্যরা শুরু করে তাহলে বড় ধরনের প্রাণহানি ঘটতে পারে। সাধারণত ভারতের কিছু বিছিন্নতাবাদীদের হাতেই এসব অস্ত্র পাওয়া যায়।’
পুলিশের নথিপত্র প্রসঙ্গে মেজর (অব.) এমদাদ আরো বলেন, ‘একটি সরকারি বাহিনীর গোপন নথি কীভাবে জেএমবির হাতে গেলো সেটি খুব গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখতে হবে। কেননা পুলিশের যে পরিমাণ লোক নিয়োগ করা হচ্ছে, সেখানে একশ’ জনের মধ্যে যদি জেএমবি মনোভাবাপন্ন ৫ জনও ঢুকিয়ে দেয়া যায়, তাহলে তাদের দমিয়ে রাখা কষ্টকর হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে পুলিশেও জেএমবির লোক ঢুকেছে কি না সেটি খতিয়ে দেখতে হবে। বিশেষ করে পুলিশে লোক নিয়োগে যাচাই-বাছাইয়ের বিয়ষগুলো আরো কড়াকড়ি করতে হবে।’
এর আগে গত ৫ অক্টোবর নগরীর কর্ণফুলী থানার খোঁয়াজনগর এলাকায় জেএমবির চট্টগ্রামের সামরিক কমান্ডার জাবেদের আস্তানা থেকে ৯টি গ্রেনেড ও বিপুল পুরিমাণ গুলি, বিস্ফোরক ও অস্ত্র তৈরির মেশিন উদ্ধার করেছিল নগর গোয়েন্দা পুলিশ। এ সময় সেখান থেকে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। যদিও অভিযানের সময় সামরিক কমান্ডার জাবেদ গ্রেনেড বিস্ফোরণে নিহত হয়েছিল বলে পুলিশের দাবি।

চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি নগরীর হালিশহর থানার গোল্ডেন আবাসিক এলাকার ১ নম্বর সড়কের গোলাম মাওলা লেইনের ১/১৯ নম্বর ভিয়া ম্যানশনের ২য় তলায় অভিযান চালিয়ে পরিমাণ বিস্ফোরকসহ সামরিক বাহিনীর সরঞ্জাম উদ্ধার করেছিল র‌্যাব। নতুন জঙ্গি সংগঠন শহীদ হামজা ব্রিগেডের আস্তানা থেকে উদ্ধার হওয়া এসব সরঞ্জাম দিয়ে একটি সেনাবাহিনীর ব্যাটালিয়ন চালানো সম্ভব বলে জানিয়েছিলেন র‌্যাবের ডিজি বেনজির আহমেদ।
র‌্যাবের তালিকা অনুযায়ী, উদ্ধার হওয়া বোমা ও সরঞ্জামের মধ্যে ছিল, ১২ বোর শর্ট গানের গুলি ১২টি, ‘ইম্প্রেসিভ এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস’ বিভিন্ন ধরনের বোমা ২২টি, বোমা তৈরির স্টিল বোতল ১২৩৫ পিস, বোমা তৈরির খালি পাইপ ২৪ পিস, অ্যালুমিনিয়াম ডাস্ট ৫৯ কেজি, সোডিয়াম ১৭ কেজি ৬শ’ গ্রাম, অ্যামোনিয়াম নাইট্রিক জিআর ৩ কেজি ৮শ’ গ্রাম, সালপার (২৫০ গ্রাম) এক কেজি, অ্যামোনিয়াম নাইট্রিক এক কেজি ওজনের ৬ কেজি, ম্যাগনেসিয়াম পাউডার ৫শ’ গ্রাম ওজনের এক পিস, নাইট্রিক পিউরিপাইড ৫ শ’ গ্রাম ওজনের ১৩ পিস, সালপার ১০ কেজি, গাউন পাউডার ৫শ’ গ্রাম, পটাশিয়াম ক্লোরাইড ৩৫ কেজি, বিভিন্ন ধরনের স্টিল বল ৫ কেজি, নাইট্রোবেনজেনি ৫ লিটার, ইডি সালফাইড ৪ কেজি, পিইটিএন ৫ শ’ গ্রাম, সোডিয়াম এভাইড ১শ’ গ্রাম, চেয়ার কোল ২ কেজি, লাইফ স্মোক এমকে-৮ ওরেঞ্জ ৪ পিস, বেয়নেট স্মোক সিগন্যাল ওরেঞ্জ-এইচ ডব্লিউ এক পিস, বেয়নট স্মোক সিগন্যাল ওরেঞ্জ-কেএমএ-৪৩ দুই পিস, প্লোটিং ওরেঞ্জ স্মোক সিগন্যাল-আইএফএফ-২০৩ দুই পিস, বেয়নট স্মোক সিগ্যানাল ওরেঞ্জ (চায়না) দুই পিস, স্মোক সিগন্যাল ওরেঞ্জ ৪ এম আই এন ১১ পিস, বেয়নট স্মোক সিগন্যাল কে-৩৫ দুই পিস বেয়নেট স্মোক সিগন্যাল জেএইচথ্রি দুই পিস, উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন রকেট প্যারাস্যুট প্লেয়ার দুই পিস, মাস্ক এক পিস, গ্লাভস এক পিস, সিরিঞ্জ এক পিস, ব্লেন্ডোর মেচিন এক পিস, জঙ্গল বুট ৮৬ জোড়া, পিটি সু ৯৭ জোড়া, নাইলন বেল্ট ৯৬ জোড়া, মোজা ১৮৫ জোড়া।

সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নারী একা কেন হবে চরিত্রহীন।পুরুষ তুমি কেন নিবি না এই বোজার ঋন।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১২:৫৪



আমাদের সমাজে সারাজীবন ধরে মেয়েদেরকেই কেনও ভালো মেয়ে হিসাবে প্রমান করতে হবে! মেয়ে বোলে কি ? নাকি মেয়েরা এই সমাজে অন্য কোন গ্রহ থেকে ভাড়া এসেছে । সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

=সকল বিষাদ পিছনে রেখে হাঁটো পথ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮



©কাজী ফাতেমা ছবি

বিতৃষ্ণায় যদি মন ছেয়ে যায় তোমার কখনো
অথবা রোদ্দুর পুড়া সময়ের আক্রমণে তুমি নাজেহাল
বিষাদ মনে পুষো কখনো অথবা,
বাস্তবতার পেরেশানী মাথায় নিয়ে কখনো পথ চলো,
কিংবা বিরহ ব্যথায় কাতর তুমি, চুপসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×