দেশটা দুই নেত্রীকে চিরস্থায়ী ইজারা দিতে হবে।
বিশ্বে সর্ব প্রথম গনতন্ত্রের মোটা চাদর দিয়ে মুড়ে রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, সামরিক আইন এবং শরীয়া আইন একসাথে চালু করতে হবে। আর এজন্য প্রয়োজন:
১) বাংলাদেশকে দু'টি প্রদেশে ভাগ করতে হবে। উত্তর প্রদেশ এবং দক্ষিন প্রদেশ। প্রদেশ দু'টি হবে স্বায়ত্ব শাষিত। সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হবেন প্রদেশের প্রধান ব্যক্তি। উত্তর প্রদেশের শাষন ভার থাকবে বংশানুক্রমে জিয়া পরিবারের উপর এবং রাজধানী হবে বগুড়া। দক্ষিন প্রদেশের শাষন ভার থাকবে বংশানুক্রমে শেখ পরিবারের উপর এবং রাজধানী হবে গোপালগঞ্জ। (পাঁচ বছর পর পর ইলেকশনের খরচ বেচে যাবে, জনজীবনে শান্তি ফিরে আসবে) - এ ক্ষেত্রে আমরা রাজত্ন্ত্র চালু করবো।
২) ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী হিসেবে উভয় প্রদেশের আওতামুক্ত থাকবে এবং সরাসরি রাষ্ট্রপতি দ্বারা নিয়ন্ত্রত হবে। রাষ্ট্রপতি প্রতি পাঁচ বছরের জন্য সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হবেন।
৩) দেশে আইন পরিষদ থাকবে মোট তিনটি। কেন্দ্রের আইন পরিষদ গঠিত হবে সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত এমপিদের দ্বারা। তাদের মধ্য থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হবে। - এ ক্ষেত্রে আমরা গনত্ন্ত্র চর্চা করবো।
৪) উভয় প্রদেশের একটি করে আলাদা আইন পরিষদ থাকবে। এই আইন পরিষদগুলো পরিচালিত হবে সম্পূর্ণ সমাজতান্ত্রিক পদ্ধতিতে। মন্ত্রি, এমএলএ এবং নেতা নির্বাচিত হবে সমাজতান্ত্রিক পদ্ধতিতে। - এ ক্ষেত্রে আমরা সমাজত্ন্ত্র চর্চা করবো।
৫) সামাজিক এবং পারিবারিক আইন কানুনগুলো পরিচালিত হবে যার যার ধর্মে উল্লেখিত বিধান মতে। বাংলাদেশ যেহেতু মুসলিম প্রধান দেশ তাই - এ ক্ষেত্রে আমরা শরিয়া আ্ইন চর্চা করবো।
৬) সব ধরনের ক্রিমিনাল অফেন্স, ঘুষ, দুর্ণীতি ইত্যাদি সামরিক আইনে বিচার করতে হবে। - এ ক্ষেত্রে আমরা সামরিক আ্ইন চর্চা করবো।
৭) বর্তমানে আলোচ্য ইস্যু - নাস্তিকদের জন্য একটি নাস্তিক বোর্ড গঠন করে তাদের জন্য প্রয়োজনীয় আইন কানুন নির্ধারণ কর নিতে হবে।
তবে সব কিছুর আগে দেশের সবাই মিলে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দেবার পর লাশগুলোসহ জামাত শিবিরের বাকিসব বুইড়া-ধারী এবং ছাওপোনাগুলারে বঙ্গপোসাগরের জলসীমা পার করে ফাকিস্তানে রপ্তানী করে দিতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




