somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভারতীয় রাডারের ব্যার্থতাঃ পুরুলিয়ায় অস্ত্র নিক্ষেপ, একদিন প্রমাণিত হবে ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলাও সাজানো নাটক!

৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




পুরুলিয়ায় ফেলা অস্ত্র এসেছিল বাংলাদেশ বা মিয়ানমারে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির জন্য?

পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়ায় ১৯৯৫ সালের ১৭ ডিসেম্বর বিমান থেকে আধুনিক সমরাস্ত্র নামিয়ে দেয়া হয়। এর মধ্যে ছিল একে ৪৭ ও শক্তিশালী গ্রেনেডের মতো মারাত্মক অস্ত্রশস্ত্র। বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, প্রায় চার টনের মতো অস্ত্র বিশেষ গোষ্ঠীর ব্যবহারের জন্য পুরুলিয়ার ওই জঙ্গল ও পাহাড়ঘেরা এলাকায় ফেলা হয়।
ঘটনাটি এখনো রহস্যময়ই রয়ে গেছে। প্যারাসুটের মাধ্যমে রাতের অন্ধকারে নামিয়ে দেয়া এই অ্যান্টি-ট্যাংক গ্রেনেড, অ্যাসল্ট রাইফেল, হ্যান্ড গ্রেনেড ও রকেট লঞ্চারগুলোর প্রাপক কারা ছিলেন, তার উত্তর এখনো পাওয়া যায়নি।
এ প্রশ্নেরও জবাব পাওয়া যায়নি, কেন এই ‘অস্ত্রবর্ষণ’-এর জন্য পুরুলিয়ার ঝালদাকে বেছে নেয়া হয়েছিল।
এখন পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন চলছে। এমন এক প্রেক্ষাপটে এই অস্ত্রবর্ষণ মামলার সাথে সংশ্লিষ্ট এবং বিমানটির আরোহী কিম ডেভি এবং বিমানটির অন্যতম পাইলট পিটার ব্লিচ দাবি করেছেন, এই অস্ত্র পাঠানো হয়েছিল জ্যোতি বসুর নেতৃত্বাধীন পশ্চিমবঙ্গের বামফ্রন্ট সরকারকে উৎখাত করার জন্য। অর্থাৎ এই অস্ত্র ব্যবহার করে যদি পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপক গোলযোগ করা যায় সে ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বরাত দিয়ে বামফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করার একটি সুযোগ কেন্দ্রীয় সরকারের সামনে আসত।
উল্লেখ্য, সে সময়ে নয়াদিল্লিতে নরসিমা রাওয়ের নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকার ক্ষমতায় ছিল। ওই ঘটনার অন্যতম নায়ক কিম ডেভি বলেছেন, ১৯৯৫ সালে পুরুলিয়ায় অস্ত্রবর্ষণের বিষয়টিতে খোদ ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদন ছিল। এখানে অস্ত্রবর্ষণের লক্ষ্য ছিল সিপিএম সরকারের অত্যাচারের বিরুদ্ধে জনগণকে অস্ত্রসজ্জিত করা। কিম ডেভি আরো বলেছেন, কেন্দ্রীয় সরকার ‘র’ ও সিবিআই পুরো বিষয়টি জানত এবং এ বিষয়ে তারা পরোক্ষ সহায়তাও করেছে।
বিমানটি যখন অস্ত্র বহন করে করাচি থেকে পুরুলিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়, সে সময় নাকি ‘র’-এর সহযোগিতায় দু-দু’টি বিমানবন্দরের শক্তিশালী রাডারকে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। পরে বিমানটি অস্ত্রবর্ষণ করে থাইল্যান্ডে চলে যায়। এর পাঁচ দিন পর ফেরার পথে মুম্বাইয়ের সাহার বিমানবন্দরে খানিকটা ঘটনাচক্রেই বিমানটির দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ হয় এবং প্রায় শেষ সময়ে বিমানটিকে আটক করা হয়। এই ঘটনার সাথে জড়িত থাকার দায়ে ব্রিটিশ বৈমানিক পিটার ব্লিচ ও আরো পাঁচজন লাটভিয়ান বৈমানিক ও ক্রুকে আটক করা হয়। রহস্যময়ভাবে কিম ডেভি মুম্বাই বিমানবন্দর থেকে উধাও হয়ে যান।
উল্লেখ্য, এই কিম ডেভিই ছিলেন অস্ত্র সংগ্রহের মূল হোতা। ড্যানিশ নাগরিক কিম ডেভি অস্ত্রশস্ত্রগুলো সংগ্রহ করেছিলেন। এ কথাও বলা হয়, তিনি আনন্দমার্গের সাথে জড়িত ছিলেন। অন্য দিকে পিটার ব্লিচ ব্রিটেনের গোয়েন্দা সংস্থা এম-১৬-এর হয়ে আগে কাজ করেছেন। এম-১৬-এর সাবেক কর্মী পিটার ব্লিচ ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থাকে কিম ডেভির পরিকল্পনা সম্পর্কে আগেই অবহিত করেছিলেন।
কিন্তু তাকে খানিকটা আশ্চর্য করে দিয়েই ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা কিম ডেভির অস্ত্রবর্ষণ পরিকল্পনায় অংশ নেয়ার জন্য পিটার ব্লিচকে সবুজ সঙ্কেত দেয়।
পরে অবশ্য জানা গিয়েছিল, ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’কে এই অস্ত্রবর্ষণের পুরো পরিকল্পনা সম্পর্কে আগাম খবর দিয়েছিল। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো অবশ্য পশ্চিমবঙ্গের বামফ্রন্ট সরকারকেও খবরটি দিয়েছিল। কিন্তু সম্ভাব্য এই গুরুতর ও সংবেদনশীল ঘটনার আসল খবর তারা ফ্যাক্স বা ই-মেইলের মাধ্যমে না জানিয়ে রেজিস্ট্রার্ড ডাকযোগে ওই সতর্কবার্তা পাঠায়, যা ঘটনার প্রায় ছয়-সাত দিন পর পশ্চিমবঙ্গ সরকারের হাতে পৌঁছায়।
এখন কিম ডেভি দাবি করেছেন, তিনি যে মুম্বাই বিমানবন্দর থেকে অদৃশ্য হয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিলেন তার পেছনে ভারতেরই উচ্চপদস্থ প্রশাসন কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতাদের হাত ছিল। কিম ডেভি একজন পার্লামেন্ট সদস্য পাপ্পু যাদবের নাম বলেছেন এবং জানান, মুম্বাই থেকে পুনা শহর হয়ে তাকে নয়াদিল্লিতে পাপ্পু যাদবের বাসভবনে আনা হয়। পরে পাপ্পু যাদব নিজের গাড়িতে করে বিহার সীমান্ত দিয়ে তাকে নেপালে চলে যেতে সাহায্য করে। এ প্রসঙ্গে কিম ডেভি সিবিআইয়ের এক শীর্ষ অফিসার জে কে দত্তেরও নাম বলেছেন, যিনি তাকে সহযোগিতা করেন।
উল্লেখ্য, পরে এক রহস্যময় কারণে লাটভিয়ান চারজন বৈমানিক ক্রুকে ভারত সরকার প্রেসিডেন্টের ক্ষমার অধীনে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড থেকে মুক্তি দেয়। কিছু দিন পর পিটার ব্লিচকেও একইভাবে মুক্তি দিয়ে ব্রিটেনে পাঠিয়ে দেয়া হয়। পিটার ব্রিচ এ সম্পর্কে তার টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে বলেন, তিনি কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি নূরে আলম চৌধুরীর কাছে জবানবন্দী দেবেন বলে আইনজীবীদের মাধ্যমে ব্যবস্থা করেছিলেন। আর ঠিক তার আগে তড়িঘড়ি করে তাকে ভারত সরকার যুক্তি দিয়ে ব্রিটেনে পাঠিয়ে দেয়।
ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেলে কিম ডেভি ও পিটার ব্লিচের স্বীকারোক্তি পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের রাজনীতিতে ঝড় তুললেও তাদের বক্তব্য নিয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তারা বলেছেন, কেন্দ্রের কংগ্রেস সরকার কিংবা ‘র’-এর মতো গোয়েন্দা সংস্থাগুলো বামফ্রন্ট সরকারকে অস্থির করে তুলতে চাইলে তার জন্য বিদেশ থেকে অস্ত্র এনে পুরুলিয়ায় ফেলার দরকার ছিল না। ভারত সরকার ও ‘র’ অনেক সহজভাবে এ কাজ করতে পারত।
তাই প্রশ্ন উঠেছে, ভারত সরকার ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর জ্ঞাতসারে কাদের জন্য এই অস্ত্র এসেছিল? ভারতের শীর্ষস্থানীয় ইংরেজি দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফ সন্দেহ প্রকাশ করেছে, এটা হয়তো ছিল এক গোপন অপারেশন। তৃতীয় কোনো দেশের সাথে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এতে সহযোগিতা করে। ভারত হয়তো নিজের আকাশসীমাকে তৃতীয় পক্ষকে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিল। হয়তো এ অস্ত্রগুলো ছিল কোনো প্রতিবেশী দেশে অপারেশন চালানোর জন্য, যাতে সেখানকার কোনো মিত্রকে সাহায্য করা যায়। আর এই অপারেশন পরিচালিত হয় রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং বা ‘র’-এর পুরোপুরি জ্ঞাতসারে। এমনকি টেলিগ্রাফ বলেছে, হয়তো ‘র’ এই অপারেশনে অংশ নিয়েছিল। একজন সিনিয়র ইন্টেলিজেন্স অফিসার দ্য টেলিগ্রাফকে বলেছেন, পুরুলিয়ায় অস্ত্রবর্ষণের বিষয়টি তৃতীয় কোনো দেশের জন্য পরিকল্পিত হয়েছিল। এর অর্থ দাঁড়ায় দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আরেকটি দেশ লাটভিয়া থেকে সম্পদ ও অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে এনেছিল, যাতে বিশেষ এক উদ্দেশ্যসাধন করতে অভিযান চালানো সম্ভব হয়।
ভারতীয় এই গোয়েন্দা কর্মকর্তারা আরো বলেছেন, এই সম্ভাবনা খুবই কম যে, এই অস্ত্র আনন্দমার্গীদের জন্য এসেছিল। বরং সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে অস্ত্রগুলো এসেছিল প্রতিবেশী বাংলাদেশ কিংবা মিয়ানমারের জন্য।
ভারতের এই গোয়েন্দা কর্মকর্তা দ্য টেলিগ্রাফকে আরো বলেছেন, সে সময়ে বিএনপি বাংলাদেশে ক্ষমতায় ছিল। বিএনপিকে ‘ভারতবিরোধী’ বলে মনে করা হয়ে থাকে। তাদের শাসনাধীন বাংলাদেশে গোলযোগ হলে তা ভারতের স্বার্থকেই পুষ্ট করত।
এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা অবশ্য এ কথাও বলেছেন, এই অস্ত্রগুলো মিয়ানমারের শান ও কাচিন বিদ্রোহীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্যও আসতে পারে।

Click This Link
************************************
সেই ১৯৯৫ সালে এই ঘটনা ঘটার পর আওয়ামীপন্থী দৈনিক সংবাদ, জনকন্ঠ, ভোরের কাগজ একযোগে ভারতীয় সরকারের সুত্রে প্রতিবেদন প্রচার করতে থাকে এগুলো অস্ত্র বাংলাদেশের রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনম্যান্ট হতে লোড করা হয়। এতে নাকি গাজীপুর সমারাস্ত্র কারখানার সীল আছে। তখন সরকারে ক্ষমতায় বিএনপি। ঐ পত্রিকা গুলো সহ আলীগ, ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতারা পারেতো ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে বিএনপি সরকারকে শায়েস্তা করতে। পরে যখন বিএনপি সরকার বলে যে আমাদের প্রতিনিধি প্রাপ্ত অস্ত্র গুলো পরীক্ষা করবে তখন ভারত সরকার বলে যে তার কোন দরকার নেই। এর পর পরই আবার সবাই চুপ হয়ে যায়। তারপর ধুয়া তোলা হয় যে উগ্র হিন্দু দল আনন্দমার্গকে সরবারাহ করার জন্যই নাকি ঐ অস্ত্র আনা হয়েছিল। মজার কথা হল পাকিস্তানের করাচী হতে অস্ত্র নিয়ে ভারতের উপর দিয়ে উড়ে যখন প্যারাসুটের মাধ্যমে অস্ত্র ভর্তি বাক্সগুলো নিক্ষেপ করে তা রাডারে ধরা পরার কথা। এই কথাটিই ঐ সময়ে বাংলাদেশের একাধিক সামরিক বিশেষজ্ঞ দৈনিক ইত্তেফাকে বলেছিল। আর এখন জানা যাচ্ছে ভারতীয় "র" এর নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গ জোনের রাডার বন্ধ করে রাখা হয়। ঐ সময়েই ভারতের কাছে মিগ-২৯ ছিল। ইচ্ছা করলেই ভারতীয় বিমানবাহিনী বঙ্গোপসাগরের নিরপেক্ষ আকাশে প্লেনটিকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারত। কিন্তু কলকাঠি নেড়েছে "র"। আরো মজার কথা হল কয়েকদিন পরে যখন পুনরায় বিমানটি ভারতের উপর দিয়ে উড়ে ফিরে যাচ্ছিল তখন একে বোম্বের বিমান বন্দরে অবতরণে বাধ্য করার পর। তাতে ড্যানিশ নাগরিক কিম ডেভিড প্রাথমিক ভাবে ভারতীয় কতৃপক্ষে হাতে গ্রেফতার হয়েও বোম্বে এয়ারপোর্ট হতে উধাও হন। ঐ সময়ে ভারতীয় পত্র পত্রিকায় বলা হয় কিম নাকি পালিয়েছেন। আর এখন জানা যাচ্ছে যে ভারতীয় কতৃপক্ষই তাকে পালাতে সাহায্য করেছে। এটা সত্য যে কিম জেমস বন্ড নন। এর উপসংহারে এখন তিন রকম কথা বলা হচ্ছে ১) পশ্চিমবঙ্গের বামফ্রন্টকে উৎখাত, ২) বাংলাদেশে এবং ৩) মিয়ানমারে পাচার করার জন্য। এখন আমাদের ভারত কন্ঠ কি জবাব দিবে? আর আমাদের সবারই ২০০৮ সালের মুম্বাইয়ের কথিত সন্ত্রাসী হামলার কথা মনে আছে। যেখানে কয়েকজন পাকিস্তানী সে শহড়ের তাজ, ওবরয় হোটেল সহ ইহুদীদের আশ্রমে হামলা করেছিল। ভারতের দাবী এই সকল পাকি সন্ত্রাসীরা নাকি করাচী হতে ডিঙ্গি নৌকায় আরব সাগরের শতাধিক মাইল পাড়ি দিয়ে মুম্বাই পৌছায়। নীচের ম্যাপটি লক্ষ্য করুন



শতাধিক মাইলের গভীর সাগর কিভাবে ছোট নৌকায় পাড়ি দেয়? তার উপর ভারতীয় নৌবাহিনীর আছে রুশ, মার্কিন, বৃটেনের তৈরি সমুদ্র পাহারা দেওয়ার শক্তিশালী রাডার ও সোনার-স্ক্যানার। মহাকাশে আছে প্রতিরক্ষা স্যাটেলাইট। শুধু নৌবাহিনী নয় ভারতীয় কোষ্টগার্ডও শক্তিশালী যাদের আছে Thermal Imaging নামক যন্ত্র। এই সবকে ফাকি দিয়ে কিভাবে তারা ভারতে ঢুকল? তারপর তাজ ও ওবরয় হোটেলের মেটাল ডিটেক্টর, সিকিউরিটি ফাকি দিয়ে অস্ত্র নিয়ে সন্ত্রাসীরা ঢুকল? ঐ সন্ত্রাসী হামলার পর প্রথমে পাকিস্তান বলেছিল যে তাদের বেশ কয়েকজন নাগরিক নেপাল হতে লাপাত্তা। কিন্তু পরে আমেরিকার ধমকে পাকিস্তান নিরবে মুম্বাই হামলার অভিযেগ সয়ে নিছে। এই ঘটনারই কিছু আগে বিজেপির কর্ণেল পুরোহিত নামক এক নেতা স্বীকার করে মালাগাও, সমঝোতা এক্সপ্রেসে ট্রেনে হামলা সেই চালিয়েছিল। তাই এই ঘটনাকে ধামা চাপা দিতেই মুম্বাই সন্ত্রাসী নাটক রচিত হয়। এটা আমি নিশ্চিত। যদি ভারতীয় নিরাপত্তা কর্মীদের হেফাজত হতে ডেনিশ কিম পালিয়ে যেতে পারে তো মুম্বাইয়ের ঘটনায় তুফান সমুদ্র ও হোটেল নিরাপত্তা বেষ্টনী পার হওয়াও ভারতীয় "র" এরই কারসাজি। কিমকে যারা আটক করেছিল তারা নিশ্চয়ই বেকুব নয়।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২২
৩১টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×