somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জনগণের উপর বাড়তি বোঝা না চাপালে হাসিনার অবৈধ আয় কিভাবে হবেঃ বিদ্যুৎ খাতে সীমাহীন র্দূনীতি!

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আড়াই হাজার মেগাওয়াটের সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল

বেসরকারী কুইক রেন্টালঃপিডিবির মাসে ক্ষতি হচ্ছে ২ হাজার কোটি টাকা

সংস্কার না হওয়ায় ও গ্যাস সঙ্কটে বন্ধ থাকায় আড়াই হাজার মেগাওয়াট ৰমতাসম্পন্ন সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্র অচল হয়ে রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় এক হাজার ৮০০ মেগাওয়াটের ২৫টি বিদ্যুৎ ইউনিট দীর্ঘ দিন ধরে সংস্কারের অভাবে বন্ধ রয়েছে। সংস্কারকাজ কবে শেষ হবে তাও বলতে পারেন না পিডিবির সংশিস্নষ্টরা। এ ব্যাপারে দ্রম্নত কোনো পদৰেপ নেয়ার ব্যাপারে কোনো আগ্রহও নেই কর্তাব্যক্তিদের।
এ দিকে সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ থাকায় পিডিবির মাসে লোকসান দিতে হচ্ছে দুই হাজার কোটি টাকার ওপরে। পিডিবির এক হিসাব মতে, সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে গড়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে ব্যয় হয় ৩ টাকা। এ হিসাবে আড়াই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যয় হতো মাসে ৫৪০ কোটি টাকা। কিন্তু তরল জ্বালানিনির্ভর বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পিডিবির প্রতি ইউনিটের জন্য ব্যয় হচ্ছে ১৫ টাকা। সে হিসাবে আড়াই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের জন্য মাসে ব্যয় হচ্ছে দুই হাজার ৭০০ কোটি টাকা; ফলে মাসে পিডিবির বন্ধ সরকারি কেন্দ্র বন্ধের বিপরীতে তরল জ্বালানিনির্ভর ভাড়াভিত্তিক কেন্দ্রের বিদ্যুৎ নিতে গিয়ে লোকসান দিতে হচ্ছে দুই হাজার ১৬০ কোটি টাকা।
এ দিকে পিডিবির লোকসানের বোঝা বেড়ে যাওয়ায় তেলনির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্রের জ্বালানি সরবরাহ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। খরচ মেটাতে না পেরে তেলনির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন ৰমতার ৩০ শতাংশও কাজে লাগাতে পারছে না। পিডিবির চেয়ারম্যান এ এস এম আলমগীর কবির গত ১৯ মার্চ বাংলাদেশ এনাজি রেগুলেটরি কমিশনে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ওপর এক গণশুনানিতে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর যৌক্তিকতা তুলে ধরে জানান, পিডিবির দেনার বোঝা ক্রমেই বেড়ে চলছে। জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে গেছে। এতে বেড়েছে সরবরাহ ব্যয়। আর সরবরাহ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় সামগ্রিক ঘাটতির পরিমাণ বেড়ে গেছে। এ ঘাটতি মেটাতে সরকারের কাছে কঠিন শর্তে ঋণ নিতে হচ্ছে। এতেও কুলাতে না পেরে হাত দিতে হচ্ছে পিডিবির পেনশন ফান্ডে।
পিডিবির এক হিসাবে দেখা গেছে, সেচ মওসুম ও গ্রীষ্মের বাড়তি বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য অতিরিক্ত বরাদ্দ দিতে ১০ হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন হবে। এরপরও দিনে এক ঘণ্টার লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণা পোহাতে হবে। তবে ছয় হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিলে গ্রাহকদের দিনে আরো বেশি অর্থাৎ চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে।
পিডিবির এক পরিসংখ্যান থেকে দেখা গেছে, জানুয়ারি ও ফেব্রম্নয়ারি মাসে তরল জ্বালানি কম ব্যবহার করেও পিডিবির এ দুই মাসে লোকসান হয়েছে ১৩৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এ সময়ে ৩০ শতাংশ ফার্নেস অয়েলভিত্তিক এবং ১৫ শতাংশ ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে।
গ্রীষ্মকালীন চাহিদা, সেচ লোড ও নতুন সংযোগের কারণে আড়াই হাজার মেগাওয়াট চাহিদা বাড়বে। এ জন্য ৬০ শতাংশ ফার্নেস অয়েলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে এবং ৩০ শতাংশ ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হবে। এ জন্য মার্চ থেকে জুন পর্যনৱ চার মাসে তরল জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির ফলে তরল জ্বালানি বাবদ পিডিবির মোট ঘাটতি হবে ৫৫৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
যেসব কেন্দ্র অচল রয়েছে : সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর মধ্যে দীর্ঘ দিন ধরে ২৫টি ইউনিট মেরামতের অভাবে বন্ধ রয়েছে। এর মধ্যে ২০১০ সালের ২৬ এপ্রিল থেকে ৫৫ মেগাওয়াট ৰমতার ২ নম্বর ইউনিট এবং ২১০ মেগাওয়াটের ৬ নম্বর ইউনিটটি একই বছরের ১৮ জুলাই থেকে বন্ধ রয়েছে। গ্যাসভিত্তিক এ দু’টি বিদ্যুৎকেন্দ্র কবে চালু হবে তা বলা নেই পিডিবির বিবরণীতে। এর বাইরে গ্যাসভিত্তিক হরিপুর ৩২ মেগাওয়াটের ৩ নম্বর ইউনিট ২০০৯ সালের ১৮ জুন থেকে বন্ধ রয়েছে। এভাবে সারা দেশের ২৫টি সরকারি ইউনিট দীর্ঘ দিন ধরে মেরামতের অভাবে বন্ধ রয়েছে। এর বাইরে গ্যাস সঙ্কটের কারণে আরো ৭০০ মেগাওয়াট ৰমতার সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র বসে রয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মনৱব্য : যথাসময়ে সংস্কার করে উৎপাদনে এলে উচ্চ মূল্যে তেলনির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে বিদ্যুৎ কিনতে হতো না বলে বিশেষজ্ঞরা মনৱব্য করেছেন। তাদের মতে, সঠিক পরিকল্পনার অভাব, বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা ও আর্থিক দিক বিবেচনা না করে তরল জ্বালানিনির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমোদন দেয়ায় দেশের বিদ্যুৎ খাত ভয়াবহ ঝুঁকির দিকে নিয়ে গেছে। সামনে এ থেকে পরিত্রাণের কোনো উপায় নেই। কুইক রেন্টালের কারণে সামনে বিদ্যুতের দাম আরো বাড়বে। কিন্তু কমবে না লোডশেডিংয়ের ভয়াবহতা। জনগণের ঘাড়ে ব্যয়ের বোঝা বাড়বে। দুর্ভোগ বাড়বে সর্বসাধারণের।
সাবেক বিদ্যুৎসচিব আ ন হ আখতার হোসেন বলেছেন, যথাযথ রৰণাবেৰণ না করায় সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন এক-তৃতীয়াংশে নেমে এসেছে। কিন্তু বিপরীতে দ্বিগুণ হারে বেড়েছে বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র ও তরল জ্বালানিনির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন। এর ফলে সামগ্রিক ভর্তুকি বেড়ে চলছে।
তিনি বলেন, গত অর্থবছরে এ কারণে ভর্তুকি বেড়ে হয়েছিল সাড়ে আট হাজার কোটি টাকা, চলতি অর্থবছর শেষে তা ১৫-১৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। কেননা ফার্নেস অয়েলের মূল্য যখন লিটারপ্রতি ২৬ টাকা ছিল, তখন বেসরকারি কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি করেছিল প্রতি ইউনিট সাড়ে সাত টাকা। ফার্নেস অয়েলের দাম বর্তমানে প্রতি লিটার ৬০ টাকায় উঠেছে। এর বাইরে আনৱর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে গেছে। সব মিলে বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কিনতে সরকারের ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। ফলে বাড়ছে ভর্তুকির পরিমাণ। সাবেক এ বিদ্যুৎসচিব মনে করেন, সরকারের সঠিক পরিকল্পনার অভাব, বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনার সঠিক জ্ঞান না থাকায় সরকার তরল জ্বালানিনির্ভর বিদ্যুতের অনুমোদন দিয়েছে। এর খেসারত দেশের জনগণকে দিতে হচ্ছে।
কনজুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এম শামসুল আলম সম্প্রতি বিদ্যুতের মূল্য বাড়ানোর ওপর এক গণশুনানি কালে বলেন, সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো যথাসময়ে মেরামত হলে এবং কয়লাভিত্তিক সাশ্রয়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হলে উচ্চ মূল্যের কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কিনতে হতো না। এর ফলে বাড়তি ব্যয়ের বোঝা চাপ তো না ভোক্তাদের ঘাড়ে।

রিপোর্টারঃ আশরাফুল ইসলাম

http://www.dailynayadiganta.com/details/39428
*************************

২০০৯ সালে যদি তৌফিক এলাহী ও হাসিনা গ্যাস না হলেও দেশী অথবা বিদেশী কোম্পানীকে আমদানী ভিত্তিক কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের অনুমতি দিত তাহলে আজকে এত বিদ্যুতের লোড শেডিং হত না। আর সরকারী উৎপাদন কেন্দ্রে গুলিতেও সেই ২০০৯ হতে ক্ষমতা আসার শুরু হতেই কোন সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি। ফলে তারা আজকে অর্ধেক বিদ্যুৎ না উৎপাদন করায় ২৫০০ মেগা ওয়াট ঘাটতি থাকছে। আর দেশীয় গ্যাস-কয়লা খাতে তো কোন কথাই নেই। কানকো-ফিলিপস, গ্যাসপ্রম ও চীনা কোম্পানী গুলো পেট্রবাংলার ৫ গুণ মূল্যে হলেও গ্যাস ক্ষেত্র বিদেশীদেরই দেওয়া হবে। শুরু হতেই কি গ্যাস-কয়লা উত্তোলন ও সরকারী বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র মেরামতের চেয়ে কিভাবে কুইক রেন্টালের বিদ্যুৎ কেনা যায় তারই পায়তারা চলতে থাকে। সংসদীয় কমিটিও এই নিয়ে কোন সুরাহা করতে পারেনি;

Click This Link

যদি অন্তত সরকারী উৎপাদন কেন্দ্র গুলো শুরু হতেই মেরামত হত এত বিদ্যুৎ ঘাটতিও হত না এবং বেশী কুইক রেন্টালেরও দরকার হত না। হাসিনার হিসাবে ঠিকই ৩৫০০ মেগা ওয়াট বিদ্যুৎ এসেছে যা ঐ কুইক রেন্টাল হতে। যার জন্য সরকারী ভর্তূকী প্রতি ইউনিট ১৫ টাকা দিতে হচ্ছে। তার উপর আরো বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি হবে। হলেও এর সাথে ভর্তূকীও চলবে অথাৎ উভয় দিকেই দেশ ও জনগণের উপর লোকসানী বোঝা। কিন্তু তাতেও লোড শেডিং অসহনীয়ই থাকছে। দেশ ও জনগণ জাহান্নামে যাক কারণ হাসিনা ইতিমধ্যেই ৭ দিন বিদ্যুৎ বন্ধ রাখার হুমকি দিয়েছে। কারণ এই হুমকি না দিলে হাসিনা ও তার চামচাদের অবৈধ আয় কিভাবে হবে? তাই সুরঞ্জিত সেন যথার্থই বলেছেন "বাঘে ধরলে ছাড়ে, কিন্তু হাসিনা ছাড়ে না"। বাঘেরও একটু দয়া মায়া হয় কিন্তু জনগণকে লুটে ও রক্ত চুষেও হাসিনা ক্ষান্ত হয় না। তাই জনগনের উপর বোঝা দিনকে দিন বাড়তেই থাকবে যতদিন হাসিনা ক্ষমতায় আছে।
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×