১) (সকল রাজাকারের বিচার হোক) ৭১’এ কিশোরগঞ্জে হাজার হাজার লোককে হত্যা করে মওলানা আশ্রাফ আলী থানভী’র অন্যতম খলিফা কুখ্যাত রাজাকার আতাহার আলী
২) যুদ্ধাপরাধের দায় শুধু জামায়াতকে নয়, দেশের কওমী-দেওবন্দী গোষ্ঠীকেও নিতে হবে : তাই মৃত কওমী নেতা হাফেজ্জী হুজুরকেও আনতে হবে বিচারের আওতায়
তবে এখন দেখার বিষয় জামাতের এই ক্রান্তিকালে আরেক যুদ্ধাপরাধী দেওবন্ধী তথা কওমী বা খারেজী গোষ্ঠী কি করছে। তারাও কিন্তু থেমে নেই, নেমে গেছে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে প্রচার প্রসারে, জনগণকে করছে বিভ্রান্ত, বাচাতে চাইছে কুখ্যাত রাজাকারদের। এক্ষেত্রে জামাতের সাথে গলায় গলা মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছে তারা।
১) বাংলাদেশে দেওবন্দী নেতা কুখ্যাত রাজাকার হাফেজ্জী হুজুরের ছেলে আহমদুল্লাহ আশরাফ কি বলছে:
“বিচারের নামে প্রহসন চলছে, এমনকি দেশের স্বনামধন্য আলেম, জননন্দিত মুফাসসিরে কোরআন তাকেও অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়া সত্ত্বেও ফাঁসি দেয়ার পাঁয়তারা চলছে, যুদ্ধাপরাধীর অজুহাতে বিচারের নামে নাটক সাজানো হচ্ছে।”
Click This Link
২) দেওবন্দী নেতা মুফতী ফজলুল হক আমিনী কি বলছে
“জামায়াতরে ওপর নির্বিচারে জুলুম বরদাশত করা হবে না”
http://islamicnews24.net/?p=3962
৩) দেখুন ইসলামের নামধারী ১২ দলের দেওবন্দী কওমী নেতারা কিভাবে জামাতকে বাঁচাতে জামাতি নেতাদের সাথে কাধে কাধ মিলেয়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে:
এই নিউজে , মাওলানা মুহিউদ্দীন খান, যুগ্ম আহবায়ক ও খেলাফত আন্দোলনের আমির মাওলানা শাহ আহমদুল্লাহ আশরাফ, যুগ্ম আহবায়ক ও খেলাফত মজলিশের আমির অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মাদ ইসহাক, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি শাইখ মাওলানা আবদুল মোমিন, মাদরাসা শিক্ষক পরিষদের জেনারেল সেক্রেটারী অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন, ইসলামী ঐকজোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, ১২ দলের সদস্যসচিব মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী, ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী প্রমুখ---এর মধ্যে মাওলানা ইসহাক, জাফর্ল্লুাহ খান ও মাওলানা যাইনুল আবেদীন জামাতপন্থী এবং বাকিরা দেওবন্দী তথা কওমী বা খারেজী পন্থী।
বি:দ্র: ছাগু মানে যুদ্ধাপরাধী জামাতের ছাত্র সংগঠন শিবিরকে বুঝালে, যুদ্ধাপরাধী দেওবন্দী-কওমীদের খারেজী মাদ্রাসার ছাত্রদের কি বলবেন? হ্যা ঠিক ধরতে পেরেছেন: খারেজী’র ‘খা’ এবং বাকিটুকু লাগিয়ে দিলেই হলে গেল ‘খাগু’।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


