somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সমূদ্র বক্ষে তেল/গ্যাস অনুসন্ধান প্রক্রিয়ার ব্যয় সম্পর্কে প্রচলিত ধারণার কে স্বচ্ছ করার প্রয়াস।

১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

যারা বাংলাদেশের তেল-গ্যাস সম্পদ পি এস সি চুক্তির আওতায় আন্তজাতিক তেল কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়া সঠিক/ সংগত মনে করে , তারা তাদের বক্তব্যের স্বপক্ষে কয়েক টি পয়েন্ট উপস্থাপন করেন। আমি আগামী ২৪ অক্টোবর দেশের স্বার্থ বিরোধী পিএস সি চিক্তি বাতিলের দাবিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় কনভেনশণের আগে সে সকল বক্তব্য একে একে খন্ডনের চেষ্টা করবো।
একটি অন্যতম বক্তব্য হচ্ছে যে , সমূদ্রে বক্ষে তেল/গ্যাস অনুসন্ধান প্রক্রিয়া অত্যন্ত ব্যয় বহুল এবং যেহেতু এই অনুসন্ধান প্রক্রিয়ার কাঙ্খিত ফলাফল লাভ অনিশ্চিত তাই আন্তজাতিক তেল কোম্পানির নিকট গ্যাস ব্লক ইজারার মাধ্যমে নিজ কাঁধ হতে বিপুল বিনিয়োগ ঝুকি হ্রাস করতে পারবে।

এই বক্তব্য কতটুকু সঠিক/সত্যাশ্রয়ী তা বিচারের আগে সমূদ্র বক্ষ বা ভু-ভাগে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান প্রক্রিয়া কিভাবে পরিচালিত হয় সে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত সাধারণ ধারণা দিতে চাই। অনুসন্ধান প্রক্রিয়া কে দুই টি পর্যায়ে ভাগ করা যায় , যে দুই পর্যায়ে একদিকে যেমন ভিন্ন ভিন্ন প্রযুক্তির প্রয়েজন হয় , অপর দিকে ভিন্ন ভিন্ন কারিগরী দক্ষতার প্রয়োজন হয়।

প্রথম পর্যায়: ভু-তাত্ত্বিক ও ভূ-পদার্থিক অনুসন্ধান পর্যায়।


ভূ-তত্ত্ববিদ ( Geologist) রা প্রথমে ভূস্তরের উপরি কাঠামোর উপর সাধারণ পর্যবেক্ষণ ও নমুনা সংগ্রহের করে মাটির সাধারণ ল্যাবরেটরি টেস্টের মাধ্যমে তেল-গ্যাসের জন্য সম্ভাবনাময় অঞ্চল অনুসন্ধান চালান। আধুনিক কালে স্যাটেলাইট এর মাধ্যমে এই প্রাথমিক ভু-তাত্বিক উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়। এখানে উল্লেখ যে পি এস সি -২০০৮ এর আওতায় সমূদ্র বক্ষের ব্লকগুলো ইজারা প্রস্তাবের আগে দরপত্রে অংশ গ্রহণকরারীরা সে সকল উপাত্ত বিশ্লেষন করেই ইজারা প্রস্তাব পেশ করেছে।সমূদ্র বক্ষে ব্লক ইজারার দরপত্রে অংশ গ্রহণকরীদের নিকট রাষ্ট্রায়াত্ত্ব প্রতিষ্ঠান বাপেক্স ২০০৭-২০০৮ অর্থ বছরে তার 'ডাটা সেন্টার থেকে ' এ ধরণের ৯ কোটি টাকার ডাটা বিক্রি করেছে।( এজিএম রিপোর্ট , বাপেক্স ২০০৮)

ভূতাত্ত্বিকদের বিশ্লষণের ফলাফলের উপর সম্ভাবনাময় এলাকাগুলোতে ভূ-পদার্থবিদরা দ্বি-মাত্রিক সিসমিক সার্ভে (2 D Seismic Survey) পরিচালনা করে ভূ-গর্ভস্থ ভূতাত্ত্বিক গঠনের উপাত্ত সংগ্রহ করা হয় এবং উক্ত উপাত্তের বিশ্লেষণ করে সম্ভাব্য গ্যাস স্তরের ভূতাত্ত্বিক অবস্থান-গঠন-বিস্তৃতি সম্পর্কে ধারণা করা হয়।


স্থল ভাগে দ্বি-মাত্রিক সিসমিক সার্ভে (2 D Seismic Survey) পরিচালনায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রঅয়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাপেক্সের রয়েছে দীর্ঘ সাফল্যমন্ডিত অভিজ্ঞতা।এই য়োগ্যতার প্রমান হচ্ছে ২০০৩-২০০৪ সালে ভু-ভাগের ব্লক-৯ এর কর্মরত আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানি টাল্লো ( যাকে সমূদ্রে একটি ব্লক ইজরা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে) বাপেক্স কে তাদের দ্বি-মাত্রিক সিসমিক সার্ভে (2 D Seismic Survey) জন্য সাব-কন্ট্রাকটর হিসাবে নিয়োগ দেয়।বাঙ্গুরা-লালমাই-চাঁদপুর অঞ্চলে ৫৭২ লাইন কিমি সফল সাশ্রয়ী জরিপের ফলাফল হিসাবে চুড়ান্ত পর্যায়ে 'বাঙ্গুরা' গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে এবং লালমাই এ গ্যাস স্তরের সন্ধান পাওয়া গিযেছে।

দ্বিতীয় পর্যায়: অনুসন্ধান কূপ খনন পর্যায়।


ভূ-পদার্থবিদদের অনুসন্ধান ফলাফলের উপর কারিগরি সম্ভাব্যতা ও আর্থিক লাভজনকতা বিচারে অনুসন্ধান কূপ খনন করা হয়। যা মূলত: একটি যান্ত্রিক প্রক্রিয়া।উক্ত খননের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ভাবে লাভজনক গ্যাস প্রাপ্তি নিশ্চিত হওয়া সাপেক্ষে উক্ত গ্যাস/ তেল অঞ্চল কে আবিষ্কৃত তেল/ গ্যাস ক্ষেত্র হিসাবে ঘোষিত হয় এবং উৎপাদন কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়।

এখানে মনে রাখা প্রয়োজন যে , তেল/গ্যাস অনুসন্ধানের এই দুই পর্যাযের মধ্যে প্রথম পর্যায় টি সময সাপেক্ষ , Hazardous ও অধিক জনবল নির্ভর।১৯৯৩/৯৪ এবং ১৯৯৭ সালে স্থল ভাগের ২৩ ব্লকের মধ্যে সেই সকল ব্লকের (১২ টি ব্লক) আই ও সি গুলো মূলত আকৃষ্ট হয়ে ইজারা প্রস্তাব করেছে এবং বর্তমানে তাদের কর্মকান্ড ( ইজারাকৃত ১২ টি মধ্যে ৬ টি) পরিচালনা করছে যে সকল ব্লক অঞ্চলে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্টান সমূহ উপাত্ত সংগ্রহের কষ্টকর ও সময় সাপেক্ষ কাজ পূর্বে অনেকাংশে সম্পূর্ণ করে রেখেছে।

প্রসঙ্গ : অনুসন্ধান পর্যায়ের খরচ।

আন্তজাতিক তেল/গ্যাস কোম্পানিগুলো দুই পর্যায়ে পৃথক ভাবে সাব-কন্ট্রাকটর নিয়োগের মাধ্যমে তাদের অনুসন্ধান কাজ পরিচলনা করে। তাই দুই পর্যায়ে খরচে খাতা সে জন্য সম্পূর্ণ আলাদা এবং ব্যয় প্রস্তাব পেট্রোবাংরার কাছে আলাদা আলাদা ভাবে করা হয়।
অপর দিকে বাংরাদেশের গ্যাস/তেল সেক্টরের একমাত্র অনুসন্ধান কোম্পানি বাপেক্স প্রথম পর্যায়ের অনুসন্ধান খরচ নিজ তহবিল থেকে বহন করে । এ ক্ষেত্রে ২০০৮-২০০৯ এর খরচ হিসাবে প্রতি লাইন কিমি দ্বি-মাত্রিক সিসমিক সার্ভে (2 D Seismic Survey) জন্য বাপেক্সের খরচ ১ লক্ষ টাকার সামাণ্য বেশি। যদি ও ২০০৩-২০০৪ সালে টাল্লোর সাব-কন্ট্রাকটর হিসাবে প্রতি লাইন কিমি জন্য বাপেক্স ৩ লক্ষ টাকা পেয়ে ছিল।
২০০৮ সালে ব্লক -৭ এ শেভরণ ২৫০ কিমি ভু ভাগ ও ২১০ লাইন কিমি ভু-সংলগ্ন সমূদ্রাঞ্চলে ( ভু ভাগ থেকে ২০ কিমি এলাকার মধ্যে) সর্বমোট ৪৬০ লাইন কিমি অনুসন্ধানে জন্য ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ( ৮৪ কোটি টাকার) ব্যয় প্রস্তাব দাখিল করেছে।
যদি প্রাথমিক ভাবে আমরা ধরে নেই যে ভু-ভাগ ও স্থল ভাগে দ্বি-মাত্রিক সিসমিক সার্ভে (2 D Seismic Survey) খরচ কম-বেশি সমান ( ধরে নেই কথা টি পরে ব্যাখ্যা করবো) তবে প্রতি লাইন কিমি তে শেভরণের প্রস্তাবিত খরচ (৮৪ কোটি ভাগ ৪৬০ লাইন কিমি =)১৮.২৫ লক্ষ টাকা । অর্থাৎ বাপেক্সের একই সময় কালের খরচের ১৮ গুন বেশি।

প্রশ্ন উঠবে দ্বি-মাত্রিক সিসমিক সার্ভে (2 D Seismic Survey) জন্য খরচ ভুভাগে ও সমূদ্র কি একই ? কম-বেশি হলে কোন ক্ষেত্র কম কোন ক্ষেত্রে বেশি?
আন্তর্জাতিক তেল/গ্যাস কোম্পানিগুলো দালাল প্রযুক্তিবিদরা লুকোচুরির আশ্রয় নিয়ে সাধারণের মনে ধারনা সৃষ্টি করেছেন যে , '' দ্বি-মাত্রিক সিসমিক সার্ভে (2 D Seismic Survey) খরচ ভূ ভাগে তুলনায় সমূদ্রাঞ্চলে অনেক বেশি।'' আসুন প্রকৃত সত্য জানি আমেরিকা থেকে প্রকাশিত Michel Lavergne এর Seismic Methods বই টি তে।

On the whole , the total cost Kilometer of the survey , including data acquisition and processing , is much higher onshore , $5000 to $10,000/km, as compared with $ 500 to $1000/km offshore.If this is compared with the cost of petroleum drilling , which is generally very high offshore, the cost of marine seismic survey is sufficiently low to justify its systematic implementation for the exploration and development of offshore fields.


Michel Lavergne তাঁর বই ১৯৮৬ সালে মার্কিন মূল্লুকের ভুভাগ ও সমূদ্রাঞ্চলের অনুসন্ধান খরচ তুলনা করে দেখিযেছেন যে , ভুভাগের তুলনায় সমূদ্রাঞ্চলে ব্যয় প্রায় এক দশমাংশ। আমরা যদি সেই হিসাবে শেভরণের ২১০ লাইন কিমি সমূদ্রাঞ্চলের সার্ভে খরচ কে স্থলভাগের সার্ভের সাথে তুলনা করি তবে তা ২১ লাইন কিমি স্থল সার্ভের সমত্যুল হয়। অর্থাৎ সে ক্ষেত্রে প্রতি লাইন কিমি খরচ দাড়ায় ...........

২১০ লাইন কিমি সমূদ্রাঞ্চল সার্ভে খরচ = ২১ লাইন কিমি স্থল ভাগ সার্ভে খরচ।
অর্থাৎ শেভরণ প্রস্তাবিত ব্লক ৭ এর ২৫০ কিমি ভু ভাগ ও ২১০ লাইন কিমি ভুসংলগ্ন সমূদ্রাঞ্চলে সার্ভে = (২৫০+২১=) ২৭১ লাইন কিমি স্থল সার্ভে খরচ।

মোট ব্যয় প্রস্তাব ৮৪ কোটি টাকা ।
প্রতি লাইন কিমি সার্ভে খরচ (৮৪ কোটি ভাগ ২৭১ লাইন কিমি =) ৩০.৯১ লক্ষ টাকা । যা বাপেক্সের একই সময় কারে ব্যয়ের ৩০/৩১ গুন ।

সমূদ্র বক্ষে অনুসন্ধাণের বিশাল ব্যয়ের যে তথ্য উপাস্থান করা হয় , তাতে এক মিথ্যাচার লুকায়িত আছে। ।উপরের আলোচনায় নিশ্চয়ই এটা স্পষ্ট হযেছে যে , তেল/ গ্যাস অনুসন্ধান প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ ভুতাত্তিক জরিপ পর্যায়ের খরচ স্থল ভাগের চেযে অনেক কম।
স্থল ভাগে ব্লক-৩,৬ ও ১১ এ সাম্প্রতি রাষ্ট্রিয় খরচে ৩১০০ লাইন কিমি সার্ভে জন্য বিদেশি কোম্পানি কে নিয়োগ করে 2 D Seismic Survey পরিচালনার যে প্রকল্প Fast Track Programme হাসিনা সরকার সাম্প্রতি গ্রহণ করেছে , সে অর্থে কম-বেশি ৩১ হাজার লাইন কিমি সমূদ্রাঞ্চলের 2 D Seismic Survey সম্পূর্ণ করা যায়। ( দেশিয় যৌগ্য জনবল থাকা সত্ত্বেও বিদেশ থেকে ভুতাত্ত্বিক দল ভাড়া করে কযেকগুন বেশি ব্যয়ে এ ধরনে অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ রহস্য জনক।)

এ বিষয়ে দ্বিমত নেই য়ে , সমূদ্রবক্ষে অনুসন্ধান কূপ খনন ব্যয় বহুল।তবে সমূদ্রাঞ্চলে সাশ্রয়ী অর্থে 2 D Seismic Survey এর ফলাফলে প্রাপ্ত উপাত্তে উচ্চ সম্ভাব্য স্থানে অনুসন্ধাণ কূপ খননে বিনিয়োগ করলে তা নিঃসন্দেহ সাফল্য নিযে আসবে।( আশা রাখি সাগর বক্ষে অনুসন্ধান কূপ খনন বিষয়ে আগামী তে লিখবো।)



৫টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×