আমরুল ফুল। এই গাছের পাতা দাঁত দিয়ে কাটতাম মনে আছে। কারণ সেই পাতার টক টক স্বাদ টি এখনো ভুলিনি।
১২)
ধুতুরা। বিষাক্ত ফুল। এই ফুল ধরা যাবে না এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাঝে মাঝে ধরে ফেলতাম। বাসায় এসে তিনবার সাবান দিয়ে হাত ধুতাম। বাঁচার আনন্দ ছিল অনেক। কেন শুধু শুধু মরতে যাবো!
১৩)
তেলাকুচা। এটার একটা সবুজ রঙের লম্বা লম্বা ফল হয়। সেই ফলের ভেতরটা লাল রঙের হয়। সেটিও ছিল আমাদের রান্নার (!) উপকরন।
১৪)
বন ঢেঁড়শ। হয়তো ঢেঁড়শ ফুলের সাথে অবয়বে মিল আছে দেখেই এই নাম! এর ফলটা দেখতেও নাকি ঢেঁড়শের মতোই, তবে একটু মোটা।
১৫)
আকন্দ ফুল। রান্নাবাড়ি খেলাতে এই ফুল ব্যবাহার করতাম। পাতা ছিঁড়লে কেমন একটা সাদা কষ বের হতো।
১৬)
'ঘাসফুল' ভালো লাগে...। তবে ফুলটি স্থানীয়ভাবে 'পেঁয়াজ ফুল' নামেও পরিচিত।
১৭)
আমার শৈশবের খেলার উপকরণ এই ফুলের নাম 'দলকলস'। এর সাদা রঙের ছোট ফুলটি মধুতে ভরা থাকে। তাই এই ফুলটির সাথে বোলতার কামড়ের স্মৃতি আজো পরিষ্কার।
১৮)
এটি দলকলস ফুলেরই অন্য এক প্রজাতি।
১৯)
নানা রঙে এই জংলি ফুলটি আমাদের দেশে ফোটে। নাম 'লাণ্টানা'। আমি অবশ্য আগে নামটা জানতাম না। মজার ব্যাপার হচ্ছে আমি দেশের বাইরে এসেও আমি এই ফুলটিকে খুঁজে পেয়েছি।
২০)
অনাকর্ষণীয় এক গাছে ফুটে থাকা অত্যন্ত আকর্ষণীয় এই ফুলের নাম...মান্দার' বা 'মাদার'। মজার ব্যপার হচ্ছে এই ফুলটি উইকিপিডিয়াতে 'পারিজাত' ফুল নামে আখ্যায়িত।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪