somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যে যায় লঙ্কায়: শ্রীলঙ্কা সফর/৫

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



অনুরাধাপুরা নিউ টাউনে যখন এসে পৌঁছলাম তখন বেলা পড়ে এসেছে। সারাদিন ধরে প্রত্নতাত্ত্বিক নগরীতে ঘোরাঘুরি করে সময়ের মতোই ক্ষুধাতৃষ্ণাও ভুলে গিয়েছিলাম। বিকেল সাড়ে চারটার দিকে আর্কিওলজিক্যাল মিউজিয়ামে ঢোকার পরপরই প্রহরীদের একজন সবিনয়ে জানিয়ে দিল বিকেল পাঁচটায় যাদুঘরের দরজা বন্ধ হয়ে যাবে। এমনিতেই দিনের শেষে খানিকটা ক্লান্তি পেয়ে বসেছিল, তা ছাড়া উন্মুক্ত আকাশের নিচে আড়াই বছর ধরে ছড়ানো বিচিত্র প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন দেখে ফেরার পরে চার দেয়ালের ঘরে সংরক্ষিত মূর্তি, সেকালের তৈজসপত্র, ইট পাথরের নকশা বা খোদাই কারুকাজ এবং ভাস্কর্যের অংশ বিশেষ খুব বেশি আকর্ষণীয় মনে হয় না। কাচের আলমারিতে সাজানো পোড়া মাটির পাত্র, অলংকার এবং অন্যান্য সামগ্রী পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার মিউজিয়ামের কথাই মনে করিয়ে দেয়। এখানে সংগৃহীত নমুনাগুলোর মধ্যে পাহাড়পুরের নিদর্শনগুলোর সমসাময়িক অর্থাৎ ষষ্ঠ থেকে সপ্তম শতকের বিভিন্ন নিত্য ব্যবহার্য জিনিস পত্রের অবশেষ দেখে মনে প্রশ্ন জাগে, এখন থেকে দেড় হাজার বছর আগেও কি অনুরাধাপুরার সাথে পাহাড়পুরের সাংস্কৃতিক সামাজিক যোগাযোগ ছিল?

খুব দ্রুত সংগ্রহশালার ঘরগুলোতে চোখ বুলিয়ে পাঁচটা বাজার আগেই আমরা যাদুঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। এদিকে বিরতিহীন ঘোরাঘুরির কারণে আমাদের সাথের দুই শ্রীলঙ্কাবাসীও দুপুরে খেতে যাবার ফুরসৎ পায়নি। খাদ্যের সন্ধানে প্রাচীন নগরী থেকে নতুন শহরে এসে পৌঁছতে সময় লাগলো বড় জোর দশ মিনিট। অনুরাধাপুরা নিউ টাউনকে মনে হলো আর দশটা মফস্বল শহরের মতোই। এই ছোট্ট শহওে ট্রাফিক সিগনালের বাতি লাল হতেই গাড়িগুলো নিয়ম মাফিক থেমে যাচ্ছে। পথচারিরা ঠিকই রাস্তা পার হচ্ছে জেব্রা মাড়িয়ে। ককেয়টা মোটর বাইক হুসহাস বেরিয়ে যেতে দেখলাম, সামনে পেছনে প্রত্যেকের মাথাতেই হেলমেট। দু একজন মোটর সাইকেল আরোহীকে কখনো সখনো জেব্রাক্রসিং-এর হলুদ লাইন পার হয়ে দাঁড়াতে দেখেছি, কিন্তু কোন শহরেই কাউকে হেলমেট ছাড়া বাইক চালাতে দেখিনি।


আমরা একটা মাঝারি মানের রেস্টুরেন্টে এসে বসলাম। এখানে কাবাব-রুটি, পরটা-মাংস, পোলাও-বিরয়িানি ছাড়াও বিভিন্ন ধরণের ‘আপ্পা’র ছড়াছড়ি। অতএব খাবার নিয়ে কারও কোনো অভিযোগ শোনা গেল না। রেস্টুরেন্ট থেকে রাস্তায় বেরিয়ে দেখা গেল এক মজার দৃশ্য। সামনের দিকে অর্থাৎ রেস্তোরার প্রবেশ পথের পাশে মাথায় লম্বা টুপিওয়ালা বাবুর্চি দুই হাতে দুই ছুরি নিয়ে বিশাল এক তাওয়ার উপরে ছড়ানো কাবাবের মাংস কোপাচ্ছে। তার দুই হাতে ছন্দের তালে আর শব্দের ঝংকারে ওঠা নামা করছে ছুরি। মাঝে মধ্যেই সে তার কোপানোর তাল বদলিয়ে ফেলছে, পাল্টে যাচ্ছে ছুরি চালনার গতি আর সেই সঙ্গে নতুন ছন্দে বেজে উঠছে তার ‘তাওয়া লহরি’। আমরা কিছুক্ষণ তাল তরঙ্গে মুগ্ধ হয়ে কাবাব তৈরির দৃশ্য দেখে গাড়িতে উঠে পড়লাম। এবারে গন্তব্য হাবারানা।


হাবারানার নাম শুরু থেকেই হয়ে গেল হারাবা না। কিন্তু হাবারানার পথে প্রথমেই আমরা পথ হারিয়ে ফেললাম। কথা ছিল অনুরাধারাপুরা থেকে পঁচাত্তর কিলোমিটার দূরে দাম্বুলায় রাত কাটাবো। কিন্তু হোটেল ‘সিনেমন থিলঙ্কা’য় বুকিং দিতে দেরি হওয়ায় আটজনের জায়গা পাওয়া যায়নি। অতএব তার চেয়ে অন্তত বারো চৌদ্দ কিলোমিটার আগে যে রিসর্টে ইউনিক ট্যুরস-এর তাহির আমাদের থাকার ব্যবস্থা করেছিলেন তার নাম প্যারাডাইস। তাহির শিহান আমাকে ই-মেইলে লিখেছিলেন, ‘তোমাদের জন্যে যে হোটেলগুলো বুক করেছি তারধ্যে এই একটি মাত্র রিসর্টে আমি নিজে কখনো যাইনি। তবে খোঁজ নিজে জেনেছি নতুন এই হোটেল কাম রিসর্টে ব্যবস্থা যথেষ্ট ভাল। আশা করি তোমাদের কোনো সমস্যা হবে না।’
সমস্যা তো হতে পারে যেয়ে পৌঁছাবার পরে, কিন্তু অনূঢ়ার ঘন ঘন ফোন করা দেখে মনে হলো সমস্যা শুরুতেই শুরু হয়েছে। অনূঢ়াকে জিজ্ঞেস করে জানলাম ড্রাইভার বান্দারা এবং সে নিজেও এই নতুন রিসর্টে কখনো আসেনি। জাফনা ক্যান্ডি হাইওয়ে ধরে মারদাঙ্গা কাদাওয়ালা Ñ আসলে মারদান কাদাওয়ালাÑ পর্যন্ত এসে পথ যেখানে দু ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে সেখানে বাঁ দিকে মোড় নিয়ে রিতিগালা রিজার্ভ ফরেস্ট বাঁয়ে রেখে হাবারানার পথে রাজা মহাসেনের মনুমেন্ট পর্যন্ত ঠিকই চলে এসেছে ভাণ্ডারি। তারপরে আবার শুরু হলো সিংহলী ভাষায় ফোনালাপ। আসলে হাবারানা ত্রিনকোমালি মহাসড়কের ডাইনে বাঁয়ে বিশাল নিভৃত অঞ্চল জুড়ে তৈরি হয়েছে বেশ কয়েকটি নতুন পান্থনিবাস। সেই কারণে নতুন ঠিকানা খুঁজে বের করা, বিশেষ করে রাতের বেলা একটু কঠিন। মহাসড়কের উপরে দিক নির্দেশক ফলক থাকলেও পথে দাঁড়িয়ে ছিল সন্তুর প্যারাডাইসের দুজন প্রতিনিধি । তারাই পথ দেখিয়ে আরও আধা কিলোমিটার ভেতরে রিসর্টের রিসেপশান পর্যন্ত পৌঁছে দিল।

রাত সাড়ে আটটায় সন্তুর প্যারাডাইসের রিসেপশানে ওয়েলকাম ড্রিংকটা এক নিঃশ্বাসে শেষ করে যে যার কুটিরে উঠে পড়লাম। বেশ বিস্তৃত এলাকা জুড়ে গাছপালার ফাঁকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পনেরটি কটেজ। অভ্যর্থনা লবি থেকে ইট বিছানো পথ চলে গেছে এক একটি কুটিরে। পথের পাশে সুদৃশ্য ছোট ছোট ল্যাম্প পোস্টে বাতি জ্বলছে। একটি দুটি কটেজ বেশ গায়ে গায়ে লাগানো আবার কোনো কোনোটির অবস্থান বেশ দূরে দূরে। রিসেপশান থেকে বেরিয়ে ডান দিকে একটু দূরেই খোকন দীপুর এক নম্বর কটেজ। সেখান থেকে কয়েক পা এগোলেই আমাদের তিন নম্বর। নয়ন পামেলার আট নম্বরটা বেশ দূরে। নিজেদের ঘরে গুছিয়ে বসার পরে আমরা পাশের বাড়িতে বেড়াতে যাবার মতো খোকন দীপুদের কটেজ দেখতে গেলাম সন্তুর প্যারাডাইসের ম্যানেজার আগেই বলেছিলেন, এক নম্বরটা আসলে হানিমুন কটেজ। সত্যিই সুন্দর সাজানো গোছানো, এমন কি বিছানার উপরে মশারিটাও ফুলের মতো গুছিয়ে চূড়া করে বাধা। এক কথায় বলা যায় চমৎকার। মাহবুবা রসিকতা করে বললো, ‘ওরা ভুল করেনি, তোমাদেরকে আসলেই হানিমুন কাপলের মতো দেখায়।’
উত্তরে খোকন বললো, ‘বিদেশে তো হানিমুন করার তো সুযোগ পাইনি, এবারে সেটাও হয়ে গেল।’

তিন পরিবার তিন বাড়ি থেকে এসে ডাইনিং হলে মিলিত হলাম রাত সাড়ে নয়টার দিকে। লাল টালির চালের নিচে চারিদেকে খোলামেলা বেশ বড় জায়গা নিয়ে খাবারের ব্যবস্থা। পরিবেশনকারিদের পরনে লুঙ্গি গায়ে ফতুয়া, তবে কারো পোশকই ক্যাজুয়াল নয়। সাদা লুঙ্গির সাথে মিলিয়ে হালকা নীল রঙের সার্টের কলারে ও হাতে সাদা ব্যান্ড। আমাদের টেবিলটা ছাড়া আর কোথাও কোনো অতিথি নেই। বাইরে আধো আলোছায়াতে ঝিঁ ঝিঁ ডাকছে। মাঝে মধ্যে ব্যাঙের ডাক শুনে মনে হলো রাতে বৃষ্টি হতে পারে। সব মিলিয়ে পরিবেশ এবং পরিবেশন সবই ভাল ছিল। সমস্যা হলো খাবারের মেন্যু নিয়ে। এখানে তিনটি সেট মেন্যুর অধিকাংশ খাবারই খুব বেশি পরিচিত কিছু নয়। তারপরেও সবকটি মেন্যু পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পরে চিন্তা ভাবনা করে যে সব অর্ডার দেয়া হলো তা নিয়ে সর্বভূকদের কোনো সমস্যা হলো না। কারও কারও ক্ষেত্রে খাবার খুব ভালো না লাগলেও মন্দ নয় গোছের। কিন্তু সমস্যায় পড়লো হানিমুন কাপল! বেচারা দীপু এবং খোকন। শুরুতে ওরা স্টাটার হিসাবে যে ব্রেড বাটার দিয়েছিল, তাই হলো দুজনের মেইন ডিস।





সকালে ঘুম ভাঙলো মোরগের ডাকে। এর পরপরই পাখির কল কাকলি কানে ভেসে এলো। প্রথমে বুঝতেই পারছিলাম না কোথায় আছি। মাঝরাতে এসি বন্ধ করে দিয়েছিলাম। ফলে গভীর নৈঃশব্দের মধ্যে হঠাৎ করে পাখিদের গান শুনে কিছুক্ষণ বিছানায় চুপচাপ পড়ে থেকে ধাতস্থ হবার চেষ্টা করলাম। তারপর একপাশের কাচের দেয়াল থেকে একটানে ভারি পর্দা সরিলে দিলাম। বাইরে থেকে ভোরের আলো ঝাঁপিয়ে ঘরে ঢুকলো, আর বাইরে দৃষ্টি মেলে দিয়ে দেখলাম সবুজ বৃক্ষলতার ফাকে ফাঁকে লাল টালিতে ছাওয়া ছোট ছোট কুটির।

রাতের পোশাক পরিবর্তন না করেই ক্যামেরা হাতে বাইরে বেরিয়ে গেলাম। আধো অন্ধকারে রাতে ভালো করে চোখে পড়েনি। এখন দিনের আলোয় দেখলাম কটেজগুলোর ভেতরের সব ব্যবস্থা আধুনিক হলেও বাইরে দেয়ালে লাল মাটির প্রলেপ দেয়া। বারান্দার পিলারগুলো রড সিমেন্টের তৈরি, কিন্তু এমন ভাবে রং করা হয়েছে দেখে মনে হয় কাঠের খুঁটি। কুটিরগুলো ঘিরে নতুন করে লাগানো গাছপালা দেখে বোঝা যায় রিসর্টের বয়স খুব বেশি নয়। আম, আমড়া এবং আমলকির মতো পরিচিত ফলের গাছ ছাড়াও নাম না জানা গাছের সংখ্যাও কম নয়। আমাদের কুটিরের ঠিক পাশেই ছোট্ট একট জলপাই গাছ কয়েক গোছা ফলের ভারে প্রায় নুয়ে পড়েছে।
হাঁটতে হাঁটতে চলে এলাম সুইমিংপুলের পাশে। এই ভোর বেলা জলক্রীড়ায় আগ্রহী কাউকেই দেখা গেল না। তবে সুইমিংপুলের স্বচ্ছ নীল পানি দেখে আমার নিজেরই ঝাঁপিয়ে পড়তে ইচ্ছে করছিল। এখানে বলে রাখা ভালো, পুলের পানি প্রায় সকল ক্ষেত্রে সাধারণ পানির মতো জল রঙের হলেও জলাধারে নীল টাইলস ব্যবহার করে নীল সাগরের একটা আবহ তৈরি করা হয়। ব্যাপারটা কৃত্রিম হলেও পানির এই মন ভোলানো রঙ সাঁতার বিলাসীর মনোজগতে যে বাড়তি আকর্ষণ সৃষ্টি করে তা তাকে সমুদ্র ¯œানের মতো কল্পজলে ভেসে বেড়াবার আনন্দ জোগায়।





সাঁতারের লোভ সংবরণ করে ঘরে ফেরার পথে দেখা হলো টুলে বসে ঝিমানো নৈশ প্রহরী, গাছ পালার পরিচর্যায় মালি এবং কিচেনে সকালের পালার দু একজন ব্যস্ত কর্মীর সাথে। শহরের ব্যস্ত হোটেলগুলোর মতো গ্রামীণ এই পান্থ নিবাসে পর্যটকদের বিরাহীন আনাগোনা নেই, কর্মচারিদের কোনো ব্যস্ততা নেই, নেই কোনো হৈ হুল্লোড়। এমনি শান্ত পরিবেশে হঠাৎ করেই যেনো উদয় হলেন সন্তুর প্যারাডাইসের ম্যানেজার।
‘গুড মনিং স্যার! রাতে ঘুম ভাল হয়েছিল?’ ইত্যাদি সৌজন্যসূচক প্রশ্ন করেই তিনি জানতে চাইলেন বাংলাদেশে আমাদের নিবাস কোথায়। বললাম যে যেখান থেকেই আসি না কেন, বর্তমানে রাজধানী ঢাকাতেই আমাদের বসবাস। তিনি জানালেন বেশ কয়েক বছর ধরেই তাঁর এক কাজিন ঢাকায় থাকেন। গার্মেন্টস ব্যবস আছে তাঁর। এয়ারপোর্টের কাছে উত্তরায় একটা এ্যাপার্টমেন্টে থাকেন।

আমি যখন ‘ও তাই নাকি! বেশ ভালোই তো...’ ইত্যাদি বলে তাঁর কাছ থেকে বিদায় নেবো ভাবছি, তখন তিনি বলে উঠলেন, ‘লেট মি কল হিম।’
বললাম, ‘এতো সকালে তাকে ফোন করা কি ঠিক হবে?’ ম্যানেজার বললেন, ‘ঢাকায় তো সকাল হয়েছে আরও আধা ঘণ্টা আগে। তাছাড়া হি ইজ এ্যান আর্লি রাইজার লাইক মি।’ কথা বলতে বলতেই মোবাইলের ডায়াল টিপে কথা বলতে শুরু করলেন তিনি। সিংহলী ভাষায় তাদের মধ্যে কি কথা হলো তার বিন্দু বিসর্গ আমার বুঝতে পারার কথা নয়। কিন্তু আমার হাতে ফোন ধরিয়ে দেয়ার পরে আমি যখন বললাম, ‘গুড মর্নিং! হাউ আর ইউ ইন ঢাকা?’
আমাকে বিস্মিত করে দিয়ে প্রথমে ‘স্লামালেকুম’ এবং তারপরে পরিস্কার বাংলায় বললেন, ‘সুপ্রভাত। শ্রীলঙ্কা আপনাদের কেমন লাগছে? কোনো অসুবিধা হচ্ছে না তো?’

চলবে...

সর্বশেষ এডিট : ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১০
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×