somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

টুইটারে কর্মরত একমাত্র বাংলাদেশি বিজ্ঞানী আসিফ হক । ( একের ভিতর পাঁচ)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন - পর্ব ১১৬ হইতে ১২০

( এই পর্বে আরো আছেন -
** নিউ ইয়র্কে ম্যারাথনে দৌঁড়ে গোল্ড মেডেল বিজয়ী সাবারি হক ।
** ব্রিটেনে বৃটিশ বাংলাদেশী বিজনেস এ্যওয়ার্ড বিজয়ী রাত্রি চৌধুরী হাসিনা
** যুক্তরাজ্য সরকারের ‘কুইনস ইয়াং লিডারস’ পুরস্কার বিজয়ী বাংলাদেশি তরুণ শামির শিহাব ।
** বিশ্বের আট লাখ প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে , গুগল প্রজেক্ট-২০১৫ বিজয়ী বাংলাদেশী সোহেল হোসেন )




১১৬ / ব্রিটেনে বৃটিশ বাংলাদেশী বিজনেস এ্যওয়ার্ড বিজয়ী রাত্রি চৌধুরী হাসিনা




ব্রিটেনে “শ্রেষ্ঠ নারী ব্যবসা উদ্যোক্তা” ক্যাটাগরিতে বৃটিশ বাংলাদেশী বিজনেস এ্যওয়ার্ড জিতেছেন বাংলাদেশের মেয়ে রাত্রি চৌধুরী হাসিনা । এক ঝাকঝমকপূর্ণ বর্ণিল অনুষ্টানের মাধ্যমে বৃটেনে বসবাসরত বাঙ্গালী ব্যবসায়ীদের এই এ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে স্বীকৃতি প্রদান করা হয় ।

দেশ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে অনুষ্টিত এ আড়ম্ভরপূর্ণ অনুষ্টানে বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনসহ বৃটেন ও বাংলাদেশ থেকে বেশকয়েকজন ভিআইপি অতিথি অংশ গ্রহণ করেন ।

প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন তার বক্তব্যে বলেন, ব্রিটেনের অর্থনীতিতে বাংলাদেশী কমিউনিটির অবদান অনস্বীকার্য । এখানকার কয়েক লক্ষ বাংলাদেশী সরাসরি এ দেশের অর্থনীতিতে যোগান দিয়ে যাচ্ছেন । তিনি ব্রিটিশ বাংলাদেশীদের আরো ভালো ভালো কাজের সাথে সম্পৃক্ত হবার আহবান জানিয়ে বলেন, ব্রিটেনে আগামী দিনে ব্রিটিশ বাংলাদেশীদের মধ্য থেকেও প্রধান মন্ত্রী নির্বাচিত হবেন । এছাড়া সম্প্রতি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল ইংল্যান্ডকে পরাজিত করায় তাদের কোন দুঃখ নেই উল্লেখ করে ক্যামেরন বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে অভিনন্দন জানান । তিনি ব্রিটিশ বাংলাদেশী বিজনেস এ্যাওয়ার্ড এর মতো আয়োজন এদেশে বেড়ে উঠা আগামী প্রজন্মকে উৎসাহিত করবে বলে আশা প্রকাশ করেন ।

ইতিপূর্বে বিভিন্ন এ্যাওয়ার্ড অর্জনের মাধ্যমে বর্হিবিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জলকারী রাত্রি চৌধুরী হাসিনার জন্ম হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচঙ্গ উপজেলার বাগজুর গ্রামের চৌধুরী বাড়িতে । তাঁর পিতা মরহুম আব্দুল মন্নান চৌধুরী ।


তথ্য সুত্র----



১১৭ / যুক্তরাজ্য সরকারের ‘কুইনস ইয়াং লিডারস’ পুরস্কার বিজয়ী বাংলাদেশি তরুণ শামির শিহাব ।




পরিবেশ নিয়ে কাজের স্বীকৃতি হিসাবে যুক্তরাজ্য সরকারের ‘কুইনস ইয়াং লিডারস’ পুরস্কার গ্রহণ করলেন বাংলাদেশি তরুণ শামির শিহাব । বাংলাদেশ ইয়ুথ এনভায়রনমেন্টাল ইনিশিয়েটিভ নামের একটি সংগঠনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি ।
গেল জানুয়ারিতে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন শামির। আর সম্প্রতি ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি ।

সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশভুক্ত দেশগুলোর জোট কমনওয়েলথের প্রধান হিসাবে রানী এলিজাবেথের ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে কুইন এলিজাবেথ ডায়মন্ড জু্বিলি ট্রাস্ট, কমিক রিলিফ ও দি রয়্যাল কমনওয়েলথ সোসাইটি এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে । ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণদেরই এ পুরস্কারের জন্য বিবেচনা করা হয় ।

জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে বাংলাদেশ কতোটা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে তা অনুধাবন করে পরিবেশ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে ২০০৯ সালে ‘বাংলাদেশ ইয়ুথ এনভায়রনমেন্টাল ইনিশিয়েটিভ’ গড়ে তোলেন শামির । এ সংগঠনটি এ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে, যাতে তারা পরিবেশগত সমস্যা নিয়ে কাজ করতে পারে। সেই সঙ্গে পরিবেশ নিয়ে উচ্চতর শিক্ষায় যেন তারা আগ্রহী হয়ে ওঠে ।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সাবেক শিক্ষার্থী শামির বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করছেন ।



১১৮ / নিউইয়র্কে ম্যারাথনে দৌঁড়ে গোল্ড মেডেল বিজয়ী সাবারি হক ।





নিউ ইয়র্কে ম্যারাথন দৌঁড়ে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করলেন প্রবাসী তরুণী সাবারি হক । নিউইয়র্কের সেন্ট্রাল পার্কে ১৫ মাইলের হাফ ম্যারাথনে গোল্ড মেডেল ছিনিয়ে নেন সাবারি ।

৪২ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রা আর ৪০ মাইল বেগে দমকা হাওয়া আর হালকা বৃষ্টির প্রচণ্ড বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেই ম্যারাথন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে প্রতিযোগীদের ।
গোল্ড মেডেল প্রাপ্তির পরবর্তীতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নিউইয়র্ক সিটির ২৬ দশমিক ২ মাইলের ম্যারাথনে প্রথম একশ জনের মধ্যে একজন হওয়ার গৌরব অর্জন করেন সাবারি হক ।

সাবারি নিউইয়র্ক সিটি ম্যারাথনে প্রথম বাংলাদেশি মেয়ে । বাংলাদেশের মেয়ে সাবারি এর আগে তিনবার এই নিউইয়র্ক ম্যারাথনে অংশ নিয়েছেন । এবার নিয়ে চতুর্থবারের মতো সাবারি নিউইয়র্ক সিটি ম্যারাথনে অংশ নেন । এর আগে সাবারি শিকাগো ম্যারাথনেও একবার অংশ নিয়েছিলেন ।

লেখাপড়ায় অত্যন্ত মেধাবী সাবারি হক হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারন্যাশনাল ল’ বিষয়ে মাস্টার্স করছেন । এর আগে তিনি স্কলারশিপ পেয়ে দুটি বিষয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে অনার্স শেষ করেন । অনার্স শেষ করেই এত তরুণ বয়সেই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সরকারি উচ্চ পদে দায়িত্ব পালন করছেন সাবারি ।
সাবারির বাবা প্রফেসর এতেশামুল হক ।


সুত্র-


১১৯ / বিশ্বের আট লাখ প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে , গুগল প্রজেক্ট-২০১৫ বিজয়ী বাংলাদেশী সোহেল হোসেন



গুগল প্রজেক্ট-২০১৫ জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত সোহেল হোসেন । যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় গুগল সদর দফতর থেকে এক চিঠির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে । সোহেলের দেয়া প্রজেক্ট 'অসাধারণ' বলে জানিয়েছে গুগল কর্তৃপক্ষ । এ নিয়ে সোহেলকে দুটি অভিনন্দন বার্তা পাঠায় গুগল কর্তৃপক্ষ ।
বার্তায় বলা হয়, 'প্রজেক্টে প্রয়োগকৃত আপনার দেয়া বর্ণনা, সৃষ্টিশীলতা ও দক্ষতার প্রত্যেকটি স্তর আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি । আমাদের ভালো লেগেছে ।'

'নেক্সাস ওয়াচ' নামের গুগলের ওই প্রজেক্টে অংশ নেন বিশ্বের ৮ লাখ ৪৩ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী । এর মধ্যে পাঁচজনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় । এ পাঁচজনের একজন হয়ে বাংলাদেশীদের জন্য বিরল সম্মান আনলেন সোহেল ।
গুগল প্রতি বছর এ ধরনের প্রজেক্টের আয়োজন করে থাকে । এতে বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থী ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর তাদের নতুন ভাবনা, পদ্ধতি ও নকশা পাঠিয়ে থাকেন। সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য বিষয়টিকে গ্রহণ করে এক বা একাধিক ব্যক্তিকে পুরস্কৃত করা হয় । বিজয়ীর পুরস্কার হিসেবে গুগলের পক্ষ থেকে নতুন ও সীমিত এডিশনের নেক্সাস-৭ পেয়েছেন সোহেল ।
বাংলাদেশের এ কৃতী সন্তানের স্থায়ী বাড়ি নরসিংদী জেলার শিবপুর থানার পাড়াতোলা গ্রামে । তিনি মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের ছেলে ।

সুত্র -


১২০ / টুইটারে কর্মরত একমাত্র বাংলাদেশি বিজ্ঞানী আসিফ হক , যিনি সানফ্রান্সিসকো সাবওয়ে সিস্টেমে ভুল বের করেছেন ।



বাংলাদেশের ছেলে আসিফ হক একজন গেম থিওরিস্ট ও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার । তিনি টুইটারের একজন ডাটা বিজ্ঞানী । সানফ্রান্সিসকো সাবওয়ে বা বার্ট (BART) এর ট্রেনে যারা যাতায়াত করেন তিনিও ছিলেন তাদের একজন । ট্রেনে চড়ার সময় বার্টের ভাড়া নেয়ার সিস্টেমের অদক্ষতা খেয়াল করেন আসিফ হক । তারপর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ভাড়া কমানোর জন্য নতুন এক সিস্টেম আবিষ্কার করেন । সূক্ষ্ম গনিতের সহায়তায় যে বার্টের সিস্টেম মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, তিনি সেই বিষয়টি তুলে ধরেন ।

বার্ট ট্রেনের যাত্রীরা মূলত ট্রেনে ওঠার সময় টিকেট কাউন্টার থেকে একটা টিকেট বা প্লাস্টিক ক্লিপার কার্ড সংগ্রহ করেন । তারপর যে স্টেশনে তারা নামেন সেখানে গিয়ে কার্ডটি পাঞ্চ করেন । পাঞ্চ করার সাথে কার কত টাকা ভাড়া হয়েছে তা দেখানো হয় । একজন লোক কোথা থেকে উঠল এবং কোথায় নামলো তার উপর নির্ধারণ করেই ভাড়া নির্ধারণ করা হয় ।

একটি উদাহরণের মাধ্যমে আসিফ হকের হ্যাকিং সিস্টেমটি বর্ণনা করা যায় । একজন লোক মিলব্রা স্টেশন থেকে অ্যামবার্কাডেরো স্টেশনে যাবেন, যার ভাড়া হল ৪.৫ ডলার । আরেকজন যাত্রী গ্ল্যান পার্ক থেকে বার্কলে যাবেন, যার ভাড়া ৪.২ ডলার । ট্রেনটি যাত্রা শুরু করে মিলব্রা থেকে এবং যাত্রা শেষ হয় বার্কলিতে ।

মাঝখানে অ্যামবার্কাডেরো ও গ্ল্যান পার্ক । মিলব্রা থেকে বার্কলিতে যেতে ভাড়া লাগে ৫.১০ ডলার । এখন যদি প্রথম ব্যাক্তি মিলব্রা থেকে বার্কলির একটি টিকেট নিয়ে নেন তাহলে তার ভাড়া পড়ছে ৫.১০ ডলার । দ্বিতীয় ব্যাক্তি যদি অ্যামবার্কাডেরোতে নেমে প্রথম ব্যাক্তির কাছ থেকে টিকেটটি নিয়ে নেন তবে দুই জনের বেঁচে যাবে ১.৭৫ ডলার । অর্থ্যাৎ, মাঝ পথে দু'জন যাত্রী যদি তাদের টিকিটটি বিনিময় করে নেন, তাহলে দু'জনেরই লাভ ।

আমার তথা সামহোয়্যার ইন ব্লগের পাঠকদের জন্য বিষয়টি আরেকটু খুলে বলা যেতে পারে । যাদের সাবওয়ে সম্পর্কে ধারনা আছে, তারা জানেন যে, এর স্টেশনগুলো এমনভাবে তৈরী করা থাকে যে, টিকিট না কিনে প্রবেশ করা যায় না । এবার ধরুন, আপনি ট্রেনে করে ধানমন্ডি থেকে টঙ্গি যাবেন । এবং আপনার বন্ধু উত্তরা থেকে মহাখালি আসবেন । পুরটাই একই পথে ।

এখন আপনি ধানমন্ডি থেকে উঠে যদি মাঝ পথে আপনার বন্ধুটির সাথে টিকিটটি বিনিময় করে নেন (যে উঠেছিল উত্তরা থেকে), তাহলে কী দাড়ালো ? আপনি যখন ট্রেন থেকে নামবেন, আপনার কাছে আছে আসলে আপনার বন্ধুটির টিকিট, আর তার কাছে চলে গেছে আপনার টিকিট । ফলে, আপনি যখন ট্রেন থেকে নামবেন, ট্রেনের কম্পউটার সিস্টেম বুঝবে, আপনি আসলে উত্তরা থেকে টঙ্গি গিয়েছেন, ধানমন্ডি থেকে নয় । এবং আপনাকে উত্তরা থেকে টঙ্গির ভাড়া কেটে রাখবে । এভাবেই ট্রেনের টিকিটিং সিস্টেমকে বোকা বানিয়ে সকল যাত্রী লাভবান হতে পারেন । শুধু জানতে হবে, কে কার সাথে টিকিট বিনিময় করে নিবে । আর স্মার্টফোনের একটি অ্যাপ খুব সহজেই এই কাজটি করতে পারে ।

আসিফ হক এমন একটি সিস্টেম তৈরির কথা বলেছেন যার মাধ্যমে কে কখন কোথায় যাবেন ও কোথায় নামবেন এবং কোন ট্রেনটি কখন কোথায় থামবে তা তিনি বুঝতে পারবেন । তার এই সিস্টেমের মাধ্যমে ৪৬৬৬ জন লোক প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ডলার করে ভাড়া ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ পেতে পারে । স্মার্টফোনের মাধ্যমে এই সিস্টেমটিকে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে ।

আসিফ হক তার একটি গবেষণা পত্রে এই বিষয়টি তুলে ধরেন । এবং যদি সত্যি সত্যি এই ধরনের একটি সফটওয়্যার/অ্যাপ তৈরী করা যায়, তাহলে মারাত্মক আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হতে হবে সানফ্রান্সিসকো সাবওয়েকে ।

আমেরিকার বিভিন্ন মিডিয়াতে আসিফের এই গবেষণা পত্রটি নিয়ে লেখালেখি হচ্ছে । আসিফ হকের মূল গবেষণা পত্রটি এই লিংক থেকে পাওয়া যাবে - http://arxiv.org/pdf/1401.8030v1.pdf
উল্লেখ্য, আসিফ হক বর্তমানে টুইটারে কর্মরত একমাত্র বাংলাদেশী ।

সুত্র ---

এই বছরে এটাই শেষ পোস্ট , নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হব আগামী বছর ২০১৬ সালে (ইনশাল্লাহ)।
সকল সুহৃদের জন্য রইল নতুন বছরের শুভেচ্ছা ।

প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন - পর্ব ১ হইতে ১০০ , এখানে ।






সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৭
২৪টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×