২১ শে ফেব্রুয়ারী সকালে আইফেল টাওয়ারের সামনে অস্হায়ী শহীদ মিনারে রাষ্ট্রদূত এনামুল কবির, বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ব্যক্তি বর্গ, প্রবাসী বাংলাদেশী এবং বিদেশীরা একে-একে ফুল দিয়ে সন্মান জানান।
সেই সাথে গাইতে থাকে- আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারী আমি কী ভুলিতে পারি....
_____________________________________________
সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর উদ্যোগে আয়োজিত হয় দিনব্যাপী একুশের কয়েকটি অনুষ্ঠান...
_____________________________________________
১১ তম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্যারিসে অবস্হিত ইউনেসকোর সদর দপ্তরে ২২ এবং ২৩ শে ফেব্রুয়ারী দুই দিন ব্যাপী বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করে ইউনেসকো।
সেমিনারে ইউনেসকোর নির্বাহী পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান, ফ্রান্স প্রতিনিধি, কানাডা, ল্যাটিন ইউনিয়ন, নেদারল্যান্ড, কোরিয়া, জাপান, ব্রাজিল, আফ্রিকা, ইন্ডিয়ার প্রতিনিধি বক্তব্য রাখেন।
২২শে ফেব্রুয়ারী প্রথমদিন বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা সহ আমরা ১৫ জন সেমিনারে অংশগ্রহন করি। রাষ্ট্রদূত তার বক্তব্যে দিবসটি সর্ম্পকে ব্রিফিং করেন।
বাংলা ভাষাকে ঘিরে দিনটি ঘোষিত হলেও সেখানে বাংলাদেশের ব্যাপারে কিছুই ছিলনা। সেমিনারে অংশগ্রহনকারী বক্তারা আফ্রিকা, আরব সহ বিভিন্ন দেশের ভাষা নিয়েই আলোচনা করেন।
ভাষা আন্দোলন নিয়ে আমাদের রক্তঝড়া দিনগুলোর আলোকচিত্র বা কোন ডকুমেন্টরী ইউনেসকোতে দেখানো যেত বিপরীতে প্রজেক্টরে দেখানো হল আরবী ভাষার ইতিহাস....
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ৩:৩০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



