‘মুক্তিযুদ্ধ’ বিষয়ক একটা পাঠ থেকে একবার একটা প্রশ্ন এসেছিল এরকম___
“রাত পোহালে দিনের আলো,সূয্যি ডুবলে কি?”
প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য অপশন ছিল__
(১) আঁধার
(২) মুক্তিযুদ্ধ...
কোন এক সৃজনশীল বালক অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে উত্তর দিলো__
“সূয্যি ডুবলে মুক্তিযুদ্ধ__”
মূলত সে বইয়ের লেখাগুলো গড় গড় করে পড়েছে।এবং যে পাঠ থেকে প্রশ্নটি এসেছে সেটার মূল বিষয়ের উপর ভিত্তি করেই এরকম সৃজনশীলতার প্রমাণ দিয়েছে।
আমরা আজকাল ‘পড়া’ বলতে শুধু বই পড়াই বুঝি।কিন্তু নিউটনের মাথায় আপেল পড়া কিংবা আর্কিমিডিসের পানির চৌবাচ্চায় পড়াও কিন্তু একধরনের পড়া।বানানতো একই।
আসলে এ হচ্ছে প্রকৃতির মাঝে সন্তরণ এবং প্রকৃতিকে পর্যবেক্ষণ।পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ছবি,নাটক,উপন্যাস সবই হয়েছে প্রকৃতিকে পর্যবেক্ষণ করে।
কিন্তু হায়!আজ প্রকৃতি থেকে আমরা কত দূরে।প্রকৃতি আমাদের ঘরে আজ বনসাই হয়ে আছে কিংবা টেলিভিশনের পর্দায় ডিজিটাল ফরম্যাটে।
কিভাবে আমাদের ভেতর আর্কিমিডিস আর নিউটন তৈরি হবে!
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৬