কাঞ্চনবাবু নাষ্টা শেষে চা দু চুমক ঠোটে লাগিয়ে বললেন কমল আমি তোমায় বেশি সময় দিতে পারবো না তাই যত সংক্ষেপে সম্ভব তোমার নতুন মামলাটির বিষয় বলবে ।
কমল বলছে দাদা এত তারা কিছের কত দিন পরে তোমার সাথে দেখা বলতো একটু অন্য বিষয় নিজেদের ভালো মন্দ কিছু আলাপ করি তার পর না মামলার বিষয় কথা হবে ।
না কমল তেমন সময় হাতে নেই আজ ক দিন ধরে তোমার বৌদি মনির শরীরটা তেমন ভাল যাচ্ছে না ।
তার উপরে বুঝয়তো আমাদে সাধারন ডিকেটিব লোকদের সবসময় এ পাশ থেকে ওপাশ দৌড়াদৌড়ি আছেই তাই আজ কদিন থেকে মনে মনে ভাবছি এসব গোয়েন্দার ঝামেলা ছেড়ে দেব ।
যাই হোক দাদা তোমার হাতে যেহেতু বেশি সময় নাই তাহলে মূল কথায় ফিরে যাই । শোন দাদা এক রহস্য হত্যা কান্ড আর হত্যা করার পর থেকে এখন পযন্ত খুনির কোন আলামত পাওয়া যাইনি ।
খুনিও পলাতক । কে বা কাহারা খুন করেছে তার কোন সঠিক প্রমান আমাদের হাতে নেই বা এখন সংগ্রহ করতে পারিনি ।
কাঞ্চন বাবু কমলকে বললেন এতো অনেক ভয়ানক মামলা কমল ।
হ্যা দাদা তা ঠিকি বলেছ ভয়ানক কিছুটা আর আমি জানি দাদা এ কেচের একটা শেষ তুমি এনে দিতে পারবে । তোমার ওপরে দাদা আমাদের পুর ডিপারমেন্টের বিশ্বাস আছে ।অপরাধী ঘটনা ঘটিয়ে সে পলাটক হলেও তাকে আমাদের খুজে বের করতে হবে ।
সবই ঠিক আছে কমল ঘটনা কোথায় ঘটেছে তাতো বলবে নাকি । হ্যা দাদা তা বলছি শোন ঘটনা ঘটেছে বৃঞ্চপুরের প্রদিপরায়য়ের সাথে। এঘটনা ঘটে গত গত ১৬ তারিখ রাতে বৃঞ্চপুর বাজার থেকে
প্রদিপ রায় বাড়িতে ফিরছিলেন হঠাৎ তাকে টাক করে কে বা কারা যেন গুলি করে আর সে গুলি লাগে প্রদিপ রায়য়ের বুকে প্রদিপ সাথে সাথে মাটিতে লুটিয়ে পরেন এবং তাকে হাসপাতালে সেখানকার ডাক্তার অরুন রয় তাকে মৃত্যু বলে জানান ।
প্রদিপ রায়ের এই দিন কূলে এক বোনের ছেলে ছাড়া আর কেও নাই । প্রদিপ রায়য়ের সকয় বিষয় সম্পতির এক মাত্র মালিক এখন তার বোনের ছেলে । তার সাথে কথা বলে আমরা যততুক জেনেছি তাতে একে বারে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে এই পৃথিবীতে কারো সাথে জগড়া বা কোন বিবাদ নাই ।
চলবে…………………