somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভেবে ভেবে বলি- আপনি আরেকটু ভাবুন

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভেবে ভেবে বলি- আপনি আরেকটু ভাবুন

ব্লগার ভেবে ভেবে বলি “শূন্য আরণ্যক ও নির্ভয় নির্ঝরকে আনব্যান করা হোক” এই শিরোনাম একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেই পোস্টের ব্যাপারে আমার কোনপ্রকার আপত্তি নেই। কারণ যে কোন ব্লগার তার প্রিয় ব্লগারদের ব্লগে এমন নাজেহাল কিংবা ব্যান হতে দেখলে স্বভাবতই আপত্তি তুলবে। তাদের আনব্যান দাবী করবে সেটাই স্বাভাবিক এবং তা নিয়ে পোস্টের পর পোস্ট আসুক তাতে সাধারণ ব্লগারদের কোন আপত্তি থাকার কথা নয়। আমি হলেও ঠিক এভাবেই হয়তো নিজের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতাম। তবে ব্যান আনব্যানের বিষয়টি নিয়ে যাকে ভাবতে হয় সে হলো মডারেটরের। কারণ এই আনব্যান প্রক্রিয়াটি তিনিই করে থাকেন। ব্লগ মডারেটর কর্তৃপক্ষের একটা অংশ মাত্র। সেখানে সাধারণ ব্লগারদের কোন হাত থাকেনা বা থাকার কথাও নয়। নীতিমালার বিষয়টিও তাদের। তবে দীর্ঘকাল ব্লগে থাকার সুবাদে যতটুকু জানি তা হলো কোন আপত্তিকর পোস্ট বা মন্তব্যের কারণে এক নয়, একাধিক রিপোর্ট হলেই মডারেটর সেই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেন এবং সিদ্ধান্তের ব্যাপারে একাধিক সদস্য নিয়ে গড়া টীমের সাথে আলোচনা করেই তা করেন (সামহয়্যারইনে ব্লগার্স মিটে এমনটাই জেনেছি)। সেক্ষেত্রে কোন সাধারণ ব্লগার বা প্রিয় ব্লগার বা পুরোনো ব্লগারদের কর্তৃপক্ষকে প্রভাবিত করার মতো তেমন কিছু আছে বলে জানা নেই। কারণ ব্লগারদের রিপোর্টের ভিত্তিতেই কর্তৃপক্ষ সবকিছু খুঁটিয়ে দেখেন। আর সেই খুঁটিয়ে দেখাটা মডারেটররা যেভাবে দেখেন তা সাধারণ ব্লগারদের দৃষ্টিতে পড়ার কথা নয়। কারণ সকল ডাটা-বেজ কর্তৃপক্ষের অধীনে, সেটা কোন একক ব্লগারের দখলে নয়। তাই ব্লগার ও মডারেটররের দেখার মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাক। ফটোগ্রাফীর ভাষায় সেই দেখাটা “ওয়াইড এ্যাঙ্গেল” ও “ন্যারো এ্যাঙ্গেল" হিসেবে বিবেচনা করা যায়। ব্লগাররা তাদের বিষয়গুলো সবসময়ই ন্যারো এ্যাঙ্গেলে দেখেন, আমিও তাই দেখি। তাই অনেককিছুই দৃষ্টির আড়ালে থেকে যায়। অনেককিছুকেই পক্ষপাতদুষ্ট বলে মনে হয়। তবে মডারেটর ফেরশতা নয়- আমাদের মতোই সাধারণ মানুষ। তাই তাদেরও ভুল হয়, হতেই পারে। আমি সাধারণ ব্লগার হিসেবে তাদের ভুলের সমালোচনা করি। আর ভুল করলে সেটা স্বীকার করাকে আমি অবশ্যই সৎসাহস বলে মনে করি। এখানে লজ্জার কিছু নেই। যে কোন ভুলেরই ক্ষমা আছে- তার জন্য কাউকে ঈশ্বর হতে হয়না।

এবার মূল বক্তব্যে আসা যাক। ভেবে ভেবে বলির উক্ত পোস্টে অযথা পরোক্ষভাবে একজন ব্লগারকে অনেকভাবে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে যা সত্যিই নিন্দনীয়। তাই পোস্টের কিছু কিছু মন্তব্যের প্রেক্ষিতে নিজস্ব প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতেই হলো। কারো মুখোশ উন্মোচনের কথাও এক্ষেত্রে বলা হয়েছে (মন্তব্য নং ৩, Click This Link)। কথা হচ্ছে মুখোশটা কার খোলা হলো? কে সেই ব্যক্তি? যদি সত্যিই তার হাতে কোন প্রমাণ থাকে তবে তা পেশ করা উচিৎ। সবারই জানার অধিকার আছে মুখোশধারীকে চেনার এবং ‌এই ব্লগের স্বার্থে তা হওয়াই উচিৎ। আর যদি সেটা প্রমাণিত না হয়ে তবে ধরে নিতে হবে নিজেরাই মুখোশধারী সেজে অন্যের ব্যাপারে গলাবাজি করে। অনুমান সাপেক্ষে কাউকে দোষী করা বা কুৎসা রটনা কখনোই ভাল কাজনা। মজার ব্যাপার হলো আপনার এক মন্তব্যেও সেই মুখোশ উন্মোচনের কথা বলা হয়েছে (৪৫ নং মন্তব্য, Click This Link)। যদি সত্যি সত্যিই মুখোশ উন্মোচনের ব্যাপারই হয় তবে এতো রাখ ঢাক কেন? এতো ফালাও করে পোস্ট দিয়ে এতো জাহির করার কি আছে? মুখোশটা টেনে ফেললেই হয়।

এই ব্লগে গ্রুপ বা দলবাজির ব্যাপারটা সর্বজন স্বীকৃত এবং তা দিনের আলোর মতোই পরিস্কার। “যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা” এই কথার প্রতিফলণ এখানে দিনের আলোর মতোই স্পষ্ট। আপনার গ্রুপে কারা কারা আছেন তা সহজেই বোঝা যায়। ঘুরে ফিরে সেই পরিচিত নিকগুলোই নানা ভাবে নানা কথা বলে আসছেন। তার কারণ একটাই তারা আমাকে পছন্দ করেননা। কেন করেননা? কারণ আমি নাকি এক আড্ডায় আপনার প্রতি বেশী পরিমাণে তরল ছিলাম। আর এই তরল হবার সুবাদে আপনি বিরক্ত ও মর্মাহত হয়ে আপনার জন্মদিনের পোস্টে আমার এক মন্তব্যের প্রেক্ষিতে একটা অশালীন মন্তব্য করেছিলেন। আপনি নিজে অতিমাত্রায় শালীন ও সৃজনশীলতার সুন্দরতম দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেছিলেন সেই মন্তব্যে। যথেষ্ট বাহবা কুড়িয়েছিলেন। কথাটা কোনদিনও বলতে চাইনি তবুও বলতে বাধ্য হচ্ছি (এই বক্তব্যের সাক্ষী আপনার পরিচিত আরো কিছু ব্লগারও ছিলেন যাদের সাথে এই নিয়ে আমার কথাও হয়েছে)। সেই ইফতার পার্টিতে সেদিন বেগুনী ছিল। আপনি বেগুনী খুব পছন্দ করেন বলার সাথে সাথে একজন ব্লগার আপনাকে বলেছিল- “সব মেয়েরাই বেগুন খুব পছন্দ করে”। আপনি তাতে একটুও প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেননি। আর আমার অপরাধ ছিল (যা আপনার বন্ধুদের চোখে খুবই অপ্রীতিকর ছিল) আমি সরল মনে আপনার মোবাইল নম্বর চেয়েছিলাম আর সেই মোবাইলে সম্ভবত আপনি বাড়ী কবে যাচ্ছেন সেটা জানতে চেয়ে কলও করেছিলাম। সেদিন সেই ইফতার পার্টিতে জেনেছিলাম আপনার দেশের বাড়ী আমার দেশের বাড়ী খুব কাছাকাছি। তাই দেশের মেয়ে হিসেবে আমি হয়তো আপনার প্রতি একটু বেশীই তরল ছিলাম (অন্য ব্লগাররা তাই মনে করেন)।

“মগবাজার” নামের আরেক মুখোশধারী মন্তব্য (৪৫ নং কমেন্ট) করেছেন কোন এক লোলপুরুষের কারণে অনেক মেয়ে ব্লগার ব্লগ ছেড়ে চলে গেছে। সে নওরীণ সুলতানা’র নামের এক ব্লগারের কথা উল্লেখ করেছেন। এখানে সেই লুলপুরুষ বলতে আমাকেই বুঝানো হয়েছে কারণ নওরীণের সাথে আমার ব্যক্তিগত একটা সম্পর্ক আছে। যে আমাকে তার “আংকেল” হিসেবেই জানে। তার সাথে আমার আত্মিক সম্পর্কটা এখনো টিকে আছে। যে ব্লগে না এলেও প্রায়ই আমার কাছে থেকে ব্লগের খবরাখবর নেয়। এই আজ সত্যি কথাটাই বলছি যা নওরীণ আমাকে বলতে নিষেধ করেছিল। সেই মেয়ে ব্লগ ছেড়ে গেছে ডঃ আইজুদ্দিন নামের এক কুলাংগার ব্লগারের অশ্লীল ও বাজে মন্তব্যের কারণে। নওরীণের জন্মদিন নিয়ে আমার সেই পোস্ট আইজুদ্দিন “আমার ব্লগ” -এ পোস্ট করেছে। মানুষ কতটা নীচ হতে পারে এই তার উদাহরণ। আমি কিছু ভলিনি কারণ কাদা ঘাঁটলে শুধু নোংরাই হবে।

“উচ্ছৃংখল ঝড়কন্যা” তার এক মন্তব্যে (৭৫ নং মন্তব্য, Click This Link) আমার নিক নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। এই ব্লগে আমার দুটো নিক সেটা পুরোনো ব্লগার যারা তারা সবাই জানে। একসময় ব্যক্তি আক্রমণ ও গালাগালি এড়িয়ে যাবার জন্য “কালপুরুষ” নিকে ব্লগিং করা বন্ধ করে দেই। কারণ আইজুদ্দিন ও তার মতো কিছু ব্লগার আমার পোস্টে এসে আমার মা ও বান্ধবীদের প্রতি অশালীন মন্তব্য করা শুরু করে। পরে সেই পোস্টগুলো মুছে দিতে বাধ্য হই। পরবর্তীতে “অনিক” নিকের মাধ্যমে আবার লেখা পোস্ট করতে শুরু করি। সেই নিকের বয়সও সাড়ে তিন বছরের উপরে। তাই কোন ভুয়া বা নিক ফ্যাক্টরি থেকে কোন নিক নিয়ে আমাকে কখনো ব্লগিং করতে হয়নি, ভবিষ্যতেও হবেনা।

পরিশেষে একটা কথাই বলি। যদি আপনি সত্যিই বড় মাপের মানুষ হন তবেই হয়তো বিশ্বাস করলেও করতে পারেন। আমি সত্য বলায় এতোটুকু ভীত নই কিংবা এতে আমার ছোট হবার কোন ভয় নেই। আপনি উল্লেখিত নিকগুলোর ব্যানের ব্যাপারে আমার এতোটুকু কোন হাত নেই, এমনকি তাদের বিরুদ্ধে আমি কখনো কোন রিপোর্ট করিনি। আমার যাকে পছন্দ নয় তাকে ব্লক করে রাখি। একমাত্র ব্যতিক্রম “জইন”। যা অহংকারের মাত্রাটা ছিল অনেক বেশী। আমি তার বিরুদ্ধে রিপোর্ট করেছিলাম এবং বেশ জোড়ালো ভাবেই রিপোর্ট করেছিলাম। শুধু আমি নই আমার শুভাকাঙ্ক্ষী অনেকেই তার বিরুদ্ধে রিপোর্ট করেছিল। আর তার মাশুল তাকে গুনতে হয়েছে। তবে একটা কথা জেনে রাখুন আমার হাত অতটা লম্বা নয় যা মডারেটরের কী-বোর্ড স্পর্শ করতে পারে। তবে আমি বিশ্বাস করি আমার হাত বেশ শক্ত-সমর্থ যা নিজের কী-বোর্ড চালাতে খুব বেশী ক্লান্ত হয়না। আরো বিশ্বাস করি যা সত্য তাই আমি ধারণ করি এবং বলি। আপনার সেই ৬৪নং মন্তব্য নিয়ে আমি রিপোর্ট করেছিলাম ২/৩ দিন পর। কারণ আমাকে ২/৩ দিন ভাবতে হয়েছিল এমন মন্তব্যের কারণ কী। অনেকেরই সাথেই কথা বলেছি আমার ভুলটা কোথায় ছিল এই নিয়ে। কিন্তু তেমন কোন কারণ বা ইস্যু খুঁজে পাইনি। মেয়েদের বিরুদ্ধে আমি এর আগে কখনো কোন রিপোর্ট করিনি। প্রথম ব্যক্তি আপনি যার মন্তব্য ব্যক্তি আক্রমণমূলক ও আপত্তিকর সেটাই রিপোর্টে জানিয়েছিলাম। আপনার বিরুদ্ধে কোন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবার দাবী তুলিনি। আর কারো বিরুদ্ধে যেমন রিপোর্ট করার অধিকার আমার তেমনি সেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার অধুকার কর্তপক্ষের এবং তা সকল নিয়ম-নীতি মেনেই। আমি যদি প্রতিশোধ পরায়ন হতাম কিংবা আমার হাত যদি এতোই লম্বা হতো তবে আপনি এই নিকে এই ব্লগে থাকার কথা নয়। সুতরাং আপনি যা ভাবছেন তা ঠিক নয়। কারো ব্যান বা আনব্যানে আমার কোন হাত নেই। আর সেটা কখনো হবার নয় কারণ আমি নিতান্তই একজন সাধারণ ব্লগার। এখন পর্যন্ত সরকারের দেয়া বেতন/ভাতায় চলছি। স্বাধীন ও মুক্ত চিন্তায় বিশ্বাসী তাই কারো তাবেদারী বা তোষামোদীর পক্ষপাতি নই। দলবাজিও পছন্দ করিনা। কেউ অযথা কোন বাপারে দোষারোপ করবে সেটাও পছন্দ করিনা। ভেবে ভেবে বলি’র ব্লগে আমাকে ব্লক করা হয়েছে তাই এই পোস্টের অবতাড়না। শুভ ব্লগিং।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৪
৯২টি মন্তব্য ৫২টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×