somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাঁধনছাড়া স্বপ্নদেখা

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আমরা স্বপ্ন দেখি । অনেক বড় বড় স্বপ্ন দেখি । আমাদের ক্রিকেট কে নিয়ে অসম্ভব সব স্বপ্ন দেখি । অনেকে বলেন, এত বড় স্বপ্ন কেন দেখি ? বেশী মাত্রাছাড়া স্বপ্ন কেন দেখি ? বাড়াবাড়ি পর্যায়ের স্বপ্ন কেন দেখি ?
এই ধরণের সব প্রশ্নের উত্তর হলো, স্বপ্ন বলেই এমন দেখি । আমরা অনেকেই আশা-আকাংখার সাথে স্বপ্ন ব্যাপারটিকে গুলিয়ে ফেলি । স্বপ্ন এমন একটি বিষয়, যা সামর্থ্য-সক্ষমতার ধার ধারে না । স্বপ্ন স্বপ্ন-ই । বাস্তবতা কি বলছে, না-বলছে ব্যাপারটা সেখানে গৌণ হয়ে দাঁড়ায় ।

বাংলাদেশ ক্রিকেট যখন পাঁচ বছর ধরে পরাজয়ের বৃত্তে ধুঁকে মরছিল, তখনও আমরা বাঁধনছাড়া স্বপ্ন দেখেছি । প্রতিটি ম্যাচে জয়ের স্বপ্ন চোখে এঁকেই দেখতে বসেছি । মুলতান টেস্টে পৌছে গিয়েছিলাম, স্বপ্ন পূরণের অনেক কাছে । কিন্তু হয়নি । চোখের জলে হার মানলাম সেবার । শোক কাটিয়ে আবার বসলাম স্বপ্ন দেখতে, জয়ের স্বপ্ন । বিশ্বজয়ের স্বপ্ন ।
সেই স্বপ্ন-ই সত্যি হয়ে ধরা দিল একদিন । ফ্লাওয়ার ভাইদের শক্তিশালী জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে দিলাম । ’৯৯ তে পাওয়া পাকিস্তানের বিপক্ষে সেই জয়ের পাঁচ বছর পর জিতলাম আমরা !
তারেক আজিজের সেই শেষ ওভারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে আমরা স্বপ্ন দেখতে শুরু করি, মাশরাফির সাথে আরো একজন বিশ্বমানের ফাষ্ট বোলারের যেন পেয়ে গেছি । রাসেল, নাজমুল, বৈশ্য... প্রত্যেককে নিয়েই এমন স্বপ্ন দেখে গেছি বারবার । স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে সত্যি, কিন্তু স্বপ্ন দেখা থামেনি ।

আমাদের বাঁধনছাড়া স্বপ্ন সত্যি হয়ে ধরা দিল আবার । এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে পাইলটের ব্যাটে যখন জয়টা পেতে পেতেও পাইনি, তখনও স্বপ্ন দেখা থামিয়ে দিইনি । বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে তখনখার রানার্স আপ সৌরভের ‘টিম ইন্ডিয়া’ কে হারিয়ে দিলাম আমরা । শচীন-শেওয়াগ-সৌরভের ভারতের বিপক্ষে সমতায় ফিরলাম । আশরাফুলের থ্রোতে স্ট্যাম্প ভাঙল, আমরা উল্লাসে ফেটে পড়লাম । শীতের কাঁপুনির চেয়েও বেশী কাঁপলাম, জয়ের মহা আনন্দে । সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখাও শুরু করে দিলাম আমরা । কিন্তু শেওয়াগের উলংগ ব্যাট আমাদের সিরিজ জয়ের স্বপ্ন ভেঙ্গে খানখান করলেও, দমাতে পারেনি আমাদের স্বপ্নদেখা ।

সেই স্বপ্ন-ই আবার সত্যি হলো, কার্ডিফের সোফিয়া গার্ডেনে । আশরাফুলের শতকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রলিয়া বধের মহাকাব্য রচিত করলাম আমরা । শাহরিয়ার নাফিসে খুঁজে পেলাম, ওপেনিংয়ের বহু পুরনো সমস্যার সমাধান । মাশরাফি-বৈশ্য-নাজমুল পেসত্রয়ীর সাথে, পেস-অলরাউন্ডার আফতাবে অনেক অনেক স্বপ্ন দেখলাম আমরা । সেই স্বপ্ন কখনো কখনো হোঁচট খেয়েছে, মুখ থুবড়ে পড়েছে । তাই বলে থেমে যায়নি আমাদের স্বপ্নদেখা ।

জিম্বাবুয়ের সাথে টেস্ট-ওয়ানডে দুটোই জিতলাম । স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম নাফিস ইকবালকে নিয়ে । একজন আদর্শ টেস্ট ব্যাটসম্যানের অভাব বুঝি ঘুচল ! বগুড়ায় হারালাম শ্রীলংকাকে । ফতুল্লায় প্রায় ফতুর করে দিতে বসেছিলাম পন্টিংয়ের বিশ্বজয়ী অস্ট্রলিয়াকে ! হায়, আফসোস ! পারলাম না, হেরে গেলাম সে টেস্ট-ও ।
সে বছর অনেক ম্যাচ জিতলাম আমরা । সাকিব, ফরহাদ, মুশফিকুর, মানজারুল, রাজ, রাসেল... এমন উঠতি অনেক তরুণে দেখলাম এক নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন । বাংলাদেশ ক্রিকেটের দূর্দশার দিন ফুরানোর ইঙ্গিত পেলাম যেন !
স্বপ্ন দেখা চলতে থাকল এক নতুন দিনের জন্য, বাংলাদেশ ক্রিকেটের সুদিনের জন্য ।

এলো অনেক কিছু বদলে দেয়া সেই ২০০৭ বিশ্বকাপ । প্রস্তুতি ম্যাচে হারিয়ে দিলাম, ফ্লেমিংয়ের নিউজিল্যান্ডকে । ভারতকে হারানোর স্বপ্ন আমাদের সকলের চোখেমুখে । আমরা পারব তো এরকম বলে-কয়ে দ্রাবিড-শচীন-সৌরভ-যুবি-শচীন এর ‘হট ফেভারিট’ কে ভারতকে হারাতে ? স্বপ্ন দেখলাম, পারব ।
মাশরাফি নামের এক তরুণ তৃতীয় বলেই শেওয়াগের স্ট্যাম্প উপড়ে ফেললেন । তামিম নামের এক ‘অকুতোভয়’ বাঁহাতি কে দেখলাম, জহির-মুনাফদের সপাটে হাঁকাচ্ছে, ডাউন দ্যা উইকেটে এসে । আমরা সেই তামিমেই স্বপ্ন দেখলাম একজন জয়সুরিয়ার, একজন বাঁহাতি শেওয়াগের !
সবাইকে চমকে দিয়ে সেবার খেললাম, সুপার এইট । দক্ষিন আফ্রিকাকেও হারিয়ে দিয়ে তাক লাগিয়ে দিলাম বিশ্বকে । রাসেল-রাজরা ক্যালিস-স্মিথদের ভূপাতিত করলেন অনায়াসে । আমাদের লিটল জিনিয়াস আশরাফুল করলেন ছেলেখেলা, নেল-এনটিনিদের নিয়ে ! সেমি ফাইনাল খেলারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করে দিলাম আমরা ।
আইরিশদের কাছে হারলাম । স্বপ্ন ভঙ্গ হলো, লজ্জাও জুটল । তাই বলে স্বপ্ন দেখা থামেনি । আবার নতুন করে স্বপ্ন দেখা শুরু হলো আমাদের ।

প্রথম টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপে ক্যারিবীয়ানদের বিদায় করে দিলাম আমরা । আশরাফুলের ব্যাট আবারো উন্মাতাল হলো । ফিদেল এডওয়ার্ডস, ডোয়াইন স্মিথরা যেন চোখেমুখে অন্ধকার দেখলেন । কুড়ি ওভারের প্রথম আসরেই আমরা খেললাম সুপার এইট । স্বপ্নের ডালপালা যেন আরও ছড়িয়ে গেল আমাদের ।

আইসিএল ধাক্কায় বিপর্যস্ত দেশ । এই সময় এলো নিউজিল্যান্ড । তবু আমরা অসম্ভব এক স্বপ্ন দেখলাম, ভেট্টরীর নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে দেব । প্রথম ওয়ানডেতে ঠিক ঠিক হারিয়ে দিলাম । চট্টগ্রাম টেস্টেও চলে গেলাম জয়ের অনেক কাছাকাছি । সেবার হেরে গেলেও, আবার নতুন স্বপ্নে বুঁদ হলাম আমরা ।
তারপর সাকিব আল হাসান নামের এক বিশ্বমানের ক্রিকেটারের খোঁজ পেয়ে গেলাম । একজন পরিপূর্ণ অলরাউন্ডারের অভাবও ঘুচল । আমাদের বহু দিনের আরাধনা, বহু দিনের সাধনা পূরণ হতে চলেছে বুঝি এবার ! একজন বিশ্বমানের প্লেয়ারের স্বপ্ন দেখা যে আমাদের বহু দিনের ! সেই তিনি এনে দিলেন একের পর এক স্বপ্ন পূরণের উপলক্ষ্য ।
সুদূর ক্যারিবীয়ান দ্বীপপুঞ্জে, উড়ল লাল-সবুজের বিজয় পতাকা । কিউইদের করলাম ধবলধোলাই । বিশ্বসেরা হলেন আমাদের দেশেরই এক সূর্যসন্তান, সাকিব আল হাসান ।
তামিম ইকবাল রাজসিক ভঙ্গিমায় নাম তুললেন, লর্ডসের অনারারী বোর্ডে । সেই ‘ইংলিশ সামারে’ ইংলিশ বোলারদের তুলোধূনো করে, হলেন উইজডেনের বর্ষসেরা । আমাদেরই সন্তান ।
আমরা এমন স্বপ্ন-ই তো এতদিন ধরে দেখছিলাম, আমাদের ছেলেরা একের পর এক কুড়িয়ে আনবে সম্মান । বিশ্বসেরা হবে, বাংলাদেশের ক্রিকেট পৌছবে অন্য উচ্চতায় ।

স্বদেশের মাটিতে অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপে ওয়েষ্ট ইন্ডিজের কাছে হেরে দেশের ক্রিকেটে যুক্ত করলাম ‘ব্ল্যাক ফ্রাইডে’ নামক শব্দগুচ্ছ । আমরা হতাশ হলেও, স্বপ্ন দেখেছিলাম পরের শুক্রবারে ফিরে আসার । আমরা ফিরে এসেছিলাম । ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৬৯ এ ৮ উইকেট যাওয়ার পরও স্বপ্ন দেখা বন্ধ করিনি । স্বপ্ন সত্যি হয়ে গেল । শফিউল-রিয়াদে ভর করে জিতে গেলাম আমরা ।

মুশফিকের ছোট কাঁধে ভর দিয়ে এশিয়া কাপ জেতার স্বপ্ন দেখলাম সেবার । জিততে জিততে হেরে গেলাম । তাতে কী ! স্বপ্ন দেখা বন্ধ হয়নি । পরের বছর দ্বিতীয়বারের মতো নিউজিল্যান্ডকে করলাম ধবল ধোলাই । পূর্ণ শক্তির ওয়েষ্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিতলাম সিরিজ । মাহেলা-সাঙ্গার শ্রীলংকার বিপক্ষে, শ্রীলংকায় গিয়ে ড্র করলাম ওডিয়াই সিরিজ ।
স্বপ্ন দেখা চলতে থাকল ।

ভুলে যাওয়ার মতো সেই ২০১৪তেও প্রতি ম্যাচে দেখে গেছি, জয়ের স্বপ্ন । স্বপ্নগুলো দুঃস্বপ্নের মতো মনে হয়েছে কখনো, তবুও দেখে গেছি সুখস্বপ্ন-ই । কখনো পোলার্ড, কখনো আম্পায়ার, কখনো আফ্রিদী, কখনো থিসারা পেরেরা হয়েছেন আমাদের স্বপ্ন হন্তারক ।
নিজেদের দেশে কুড়ি ওভারের বিশ্বকাপে হেরে গেলাম নেপালের সাথে । হতাশ হয়েছি, শোকে কাতর হয়েছি । তবু স্বপ্ন দেখা বন্ধ করিনি । অসম্ভব সব স্বপ্ন দেখে গেছি, ম্যাচের পর ম্যাচ । দিনের পর দিন ।

মাশরাফির কাঁধে চড়ে বিশ্বকাপ খেলতে গেলাম তাসমান সাগর পাড়ে । ইতিহাস গড়ে খেলে ফেললাম কোয়ার্টার ফাইনাল । এত দিনের এত স্বপ্ন দেখা সব বুঝি স্বার্থক হতে চলল !
কি এক বছর কাটালাম আমরা । যেন আলাদীনের চেরাগ পেয়ে গেছি । তাতে ঘষা দিচ্ছি, আর সব স্বপ্ন পূরণ করছি । পাকিস্তানকে ধবল ধোলাই করলাম, দক্ষিন আফ্রিকা-ভারতের মতো প্রবল প্রতিপক্ষকে স্রেফ উড়িয়ে দিলাম ! চোখ কচলে বারবার দেখি, সত্যি তো ! এসব সত্যিই ঘটছে নাকি আমি বরাবরের মতো স্বপ্ন দেখছি ! এ যেন স্বপ্ন পূরণের বছর । এত বছরের স্বপ্ন দেখা স্বার্থক হওয়ার বছর ।

লি-টেইট-ম্যাকগ্রা-ব্রেকেন কি সুন্দর পেস আক্রমণ । আহা আমাদের কবে হবে ! কতকাল স্বপ্ন দেখেছি চার-পাঁচটা স্লিপ নিয়ে বঙ্গদেশীয় কেউ বোলিং করছেন, আর বুকটা তৃপ্তিতে ভরে উঠছে ! সেই স্বপ্নও পূর্ণ হলো । চার পেসার নিয়ে খেললাম । আমাদের একজন বোলারকে নিয়ে প্রতিপক্ষ নানান কাঁটাছেড়া করার পরও তথৈবৈচ অবস্থা, এমন সুখ দৃশ্যও দেখলাম আমরা ।

আবার এশিয়া কাপ এলো । আমরা স্বপ্ন দেখলাম এশিয়ান সুপ্রেমিসি অর্জনের । হলো না, হেরে গেলাম আমরা । তাতে কি স্বপ্ন দেখা থেমে গেছে ? মোটেই না । বরং আমরা আবার নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে দিয়েছি । এবারের স্বপ্ন আরো বড়, আরো বৃহৎ । বিশ্বজয়ের স্বপ্ন এবার আমাদের ।
স্বপ্নভঙ্গের বেদনায় মুষড়ে পড়তে হবে ? তো কি হয়েছে, আবার স্বপ্ন দেখব ! অনেক স্বপ্ন যেমন পূর্ণ হয়েছে এই স্বপ্নও ঠিকই পূরণ হবে । একদিন না একদিন ঠিক বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হবোই হবো, ইনশাআল্লাহ । বিশ্বজয় করবোই, ইনশাআল্লাহ ।

____
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×