somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল-কোরআনের বাণী আবারও সত্য প্রমাণীত হলো-

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এক সময় আল-কেরআনের বাণীকে অবৈজ্ঞানিক আখ্যা দিয়ে অনেকেই কটাক্ষ করেছে। আল-কোরআন যে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে নযিলকৃত সৃষ্টি থেকে শুরু করে সর্ববিষয়ে দিকনির্দেশনা দানকারী মহা-বিজ্ঞানময় ঐশী কিতাব, তা কালের আবর্তনে ক্রমান্বয়ে সত্য বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা হন্নে হয়ে সৌরজগতের বাহিরে মহাকাশের সুদূর অঞ্চলে তন্ন তন্ন করে গ্রহের সন্ধান করছিল।

'Super-Earth,' 1 of 50 Newfound Alien Planets, Could Potentially Support Life

দৈনিক প্রথম আলো/১৫-০৯-২০১১/পৃষ্ঠা-২৪/কলাম-৬
বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি মহাকাশে আমাদের সৌরজগতের বাহিরে ৫০ টিরও বেশি নুতন গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন। এগুলোর মধ্যে অন্তত ১৬ টি হচ্ছে 'সুপার আর্থ' অর্থাৎ এই গ্রহগুলোর আকার পৃথিবীর চেয়ে বড়। এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত গ্রহগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি চমক সৃষ্টি করেছে 'এইচডি ৮৫৫১২বি' নামের একটি 'সুপার আর্থ'। এখানে জীবসত্তা-সহায়ক পরিবেশ থাকতে পারে বলে বিজ্ঞানিরা ধারনা করছেন। এটি পৃথিবী অপেক্ষা ৩.৬ গুণ বড় এবং এটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে তার কাছ থেকে ৩৫ আলোকবর্ষ দূরবর্তী নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে এমনভাবে প্রদক্ষিণ করছে যে এখানকার তাপমাত্রা ৩০ থেকে ৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের এর মধ্যে ওঠানামা করে।

A new planet found about 36 light-years away could be one of the most Earthlike worlds yet—if it has enough clouds, a new study says.

The unpoetically named HD85512b was discovered orbiting an orange dwarf star in the constellation Vela.

The planet's orbit is nearly circular, which would provide a stable climate, and its parent star, HD85512, is older—and therefore less active—than our sun, which would lower the likelihood of electromagnetic storms damaging the planet's atmosphere.

Not only that, but in principle, the age of the system—5.6 billion years—"gives life a chance to originate and develop," he said. By contrast, our own solar system is thought to be about 4.6 billion years old.

On average, Earth boasts 60 percent cloud cover so the idea of HD85512b having 50 percent isn’t so far-fetched. In fact, it’s probably more likely than the idea of humans building a light-speed spacecraft and then making the 31-year journey to go in for a closer look at the weather. But it’s fun to think about.

এর আগেও বিজ্ঞানীরা সৌরজগতের বাহিরে ৫৬৪ টি গ্রহের সন্ধান পা্ওয়ার কথা নিশ্চিত করেছিলেন। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য 'পৃথিবী সদৃশ গ্রহ' সম্পর্কে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো-


An artist's rendering of the new rocky planet Kepler-10b.
The smallest planet yet spied outside our solar system has been found orbiting a sunlike star about 560 light-years away, astronomers announced today. Known as Kepler-10b, the planet is just 1.4 times Earth's size and 4.6 times its mass.

The planet, found using NASA's Kepler spacecraft, is the first of the more than 500 known exoplanets that's definitively rocky—much like Earth, Mars, Venus, or Mercury—the study team says. Launched in March 2009, Kepler was designed to hunt for potentially habitable Earthlike planets.

Gliese 581g would be the first Earth-like planet found orbiting in a star's habitable zone. The new plant is located in a region where temperatures could sustain life and liquid water on its surface.

An Earth-size planet has been spotted orbiting a nearby star at a distance that would make it not too hot and not too cold — comfortable enough for life to exist, researchers announced Wednesday, Sept. 29.

A model of the possible surface temperatures of planet Gliese 581d that orbits a red dwarf star called Gliese 581 (right) Photo: AFP/GETTY IMAGES

Modelling of planet Gliese 581d shows it has the potential to be warm and wet enough to nurture Earth-like life.

It orbits a red dwarf star called Gliese 581, located around 20 light years from Earth, which makes it one of our closest neighbours.

Gliese 581d orbits on the outer fringes of the star's "Goldilocks zone", where it is not so hot that water boils away, nor so cold that water is perpetually frozen. Instead, the temperature is just right for water to exist in liquid form.

For budding travellers, though, Gliese 581d would "still be a pretty strange place to visit," the CNRS said.

"The denser air and thick clouds would keep the surface in a perpetual murky red twilight, and its large mass means that surface gravity would be around double that on Earth."

Getting to the planet would still require a sci-fi breakthrough in travel for earthlings.

A spaceship travelling close to light speed would take more than 20 years to get there, while our present rocket technology would take 300,000 years.

জগৎসমূহের স্রষ্টা মহান আল্লাহতায়ালা কিন্তু অনেক আগেই তাঁর প্রেরিত কিতাব আল-কোরআনে বিশ্বাসীদের জন্য এসব তথ্য অতি সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন। এর মাধ্যমে স্রষ্টা মানবজাতিকে তাঁর সৃষ্টি-রহস্য সম্পর্কে চিন্তা-ভাবনা ও গবেষণা করার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন-

আল-কোরআন (Al-Quran)
সূরা সাফ্ফাত- (37.As-Saaffat // Drawn Up In Ranks) -আয়াত নং-৬
(৩৭ : ০৬) অর্থ- আমরা (আল্লাহ-সম্মান-সূচক) দুনিয়ার (নিকটবর্তী) আকাশকে অর্থাৎ প্রথম আসমানকে গ্রহাদির অলংকারে সজ্জিত করেছি।
الْكَوَاكِبِ = (অর্থ) গ্রহ বা Planets
(37 : 06) And undoubtedly, We adorned the nearer space of the universe (1rst Space) with the adornment of the planets.

সূরা তালাক- (65.At-Talaq // Divorce) -আয়াত নং-১২
(৬৫ : ১২) অর্থ- আল্লাহই সৃষ্টি করেছেন সপ্ত-আকাশমন্ডলী এবং পৃথিবী/ভূমিও(বহু) অনুরূপভাবে। এসবের মধ্যে অবতীর্ণ হয় তাঁর আদেশ, যাতে তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ সর্বশক্তিমান এবং সমস্ত কিছু তাঁর জ্ঞান-গোচর।
[الْأَرْضِ = ভূমি, পৃথিবী (বহু)]
(65 : 12) Allah is, it is He, who created seven spaces, and of the earth their like; the commandment comes down in their midst, so that you may know that Allah can do everything, and the knowledge of Allah encompasses everything.

সূরা মুমিন- (40.Al-Ghafir // The Forgiver) -আয়াত নং-৬৪
(৪০ : ৬৪) অর্থ- আল্লাহই তোমাদের জন্য পৃথিবীকে করেছেন বাসোপযোগী এবং আকাশকে (১ম) করেছেন ছাদ এবং তিনি তোমাদের আকার গঠন করেছেন, তারপর তোমাদের আকৃতি করেছেন উৎকৃষ্ট এবং তোমাদের দান করেছেন উৎকৃষ্ট জীবনোপকরণ; এই তো আল্লাহ, তোমাদের প্রতিপালক। কত মহান বিশ্ব-জগতের প্রতিপালক আল্লাহ!
(40 : 64) Allah is He who made the earth for you a resting place and the space (1rst) as a roof and shaped you, then made your shapes nice and provided you with good things; This is Allah your Lord. So blessed is Allah, the Lord of the entire world.

বিজ্ঞানীরা সুউচ্চ আসমানের বিভিন্ন স্তর, মহাস্তর পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন। সূর্য কেন্দ্রীক এই সৌরমন্ডলের পৃথিবী, চন্দ্র, ও অন্যান্য গ্রহ, উপগ্রহ সহ সূর্যটা এই ছায়াপথ বা ( Milky Way galaxy ) গ্যালাক্সির কেন্দ্রকে ঘিরে আবর্তন করছে। এই কেন্দ্রের চারিদিকে একবার ঘুরে আসতে আপন কক্ষপথে ঘন্টায় প্রায় ৪,০০০০০ মাইল গতিবেগে ধাবমান সূর্যের সময় লাগে প্রায় ২২.৫ - ২৫ কোটি বছর। পৃথিবীর নিকটবর্তী আসমান অর্থাৎ আমাদের এই ছায়াপথ বা গ্যালাক্সিতে ২০,০০০ থেকে ৪০,০০০ কোটি (সূর্যের মত বা এর চেয়েও বড়) নক্ষত্র রয়েছে। ২০,০০০ থেকে ৪০,০০০ কোটি নক্ষত্র ও অসংখ্য গ্রহ ও উপগ্রহ নিয়ে গঠিত এই ছায়াপথের একপাশে বিন্দুর মত আমরা পড়ে রয়েছি। জ্ঞাত সর্ববৃহৎ গ্যালাক্সিগুচ্ছ “হারকিউলাস কাস্টার” এর মধ্যকার গ্যালক্সির সংখ্যা দশ হাজার। বিজ্ঞানের জানামতে এভাবে মহাবিশ্বের (প্রথম) আসমানে কমপক্ষে ৮,০০০ কোটি গ্যালাক্সি দলে দলে ছোট বড় আসংখ্য গ্যালাক্সিগুচ্ছের আকারে ছড়িয়ে আছে।

এবার (৩৭:০৬) নং আয়াতের বক্তব্যের প্রতি লক্ষ্য করি। মহান আল্লাহতায়ালা পৃথিবীর নিকটতম আসমান অর্থাৎ প্রথম আসমানের আমাদের এই ছায়াপথে যেমন অসংখ্য গ্রহ, উপগ্রহকে অলংকারের আকারে সাজিয়ে রেখেছেন, তেমনি (৩৭:০৬) নং আয়াতের বর্ণনা অনুসারে সুদূর মহাকাশের অন্যান্য গ্যালাক্সি গুলোতেও একই দৃশ্য দেখতে পাওয়ার ইংগিতটিও ফুটে ওঠে। আমাদের এই সৌরমন্ডলের গ্রহ, উপগ্রহগুলোর উপর সূর্যের আলো পড়ায় মতির মত ঝকমক করতে থাকে। রং-বেরঙের আলোর ঝলকানিতে চোখ জুড়িয়ে যায় ও মনে প্রশান্তি আনে। বর্তমানে এ দৃশ্য শুধু আমাদের সৌরমন্ডলেই নয়, শক্তিশালী দূরবিক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে মহাকাশ পর্যবেক্ষণের সময় বহুদূর পর্যন্ত দৃশ্যমান হচ্ছে। তাছাড়া মহাকাশের অলংকার হিসেবে সৃষ্ট 'হীরক গ্রহগুলোর' আবিষ্কার এই ঐশী বাণীর বাস্তব প্রমাণ বহন করছে (বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন)। স্বয়ং স্রষ্টা এগুলো শুধু সৃষ্টিই করেন নাই, তা তিনি চিন্তাশীল ও জ্ঞানান্বেষণকারী মানুষের জন্য তার প্রেরিত কিতাব আল-কোরআনে অনেক আগেই জানিয়ে দিয়েছেন।

বিশেষ করে (৬৫:১২) নং আয়াতটি তো সত্যিই ভাববার মত। এখানে (مِثْلَ)= 'মিছলুন' শবদটির (অর্থ) উদাহরণ, মতো, মিছাল (Noun= example, instance. Verb= represent, appear, be a symbol for. adjective= such as, such, like, Adverb= like this, conjunction= as) ইত্যাদি।( الْأَرْضِ )= 'আরদি' শব্দটির (অর্থ) পৃথিবী, ভূমি (বহু) বোঝায়। সুতরাং এখানে আমাদের এই পৃথিবীটা যেমন একটি ভূমি, তেমনি অনুরূপ আরও অনেক ভূমি সৃষ্টির ইংগিত দেয়া হয়েছে বলেই মনে হয়। ইতিমধ্যে আবিষ্কৃত অন্তত ১৬ টি 'সুপার আর্থ' এবং বিজ্ঞানীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় 'এইচডি ৮৫৫১২বি' নামের 'সুপার আর্থ'-টি আল-কোরআনের সত্য বাণীর একটি আপাত দৃশ্যমান উদাহরণ (example, instance, be a symbol for) বৈকি। ভবিষ্যতে যে এর চেয়েও আরও বড় উদাহরন অপেক্ষা করছে- তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাইতো হ্যাবিচুয়াল জোনবিষয়ক বিশেষজ্ঞ লিসা ক্যালটেনেগার বলেন, "মনে হয় আমরা রোমাঞ্চকর বিশ্বাসযোগ্য একটি সময়ে রয়েছি। আমরা শুধু নুতন একটি বিষয় আবিষ্কার করতে যাচ্ছি না, বরং নুতুন একটি পৃথিবী আবিষ্কার করতে যাচ্ছি।" এ বিষয়ে আল-কোরআনে যে এরূপ চমকপ্রদ তথ্য দেয়া আছে, লিসা ক্যালটেনেগার হয়ত তা জানেনই না। কিন্তু তার আবেগভরা কথন ও আশাবাদ যে আল-কোরআনের বাণীর সত্যায়ন করছে- জ্ঞানী, বোধ সম্পন্ন ও বিবেকবান মানুষ মাত্রই তা ঠিকই বুঝে নেবে। তবে আকৃতি ও পরিবেশগত কিছুটা সাদৃশ্য থাকলেও (৪০:৬৪) নং আয়াতের শর্ত অনুসারে সেই 'সুপার আর্থ'-এ আমদের পৃথিবীর মত বাসোপযোগী পরিবেশ কতটুকু গড়ে উঠেছে তা জানতে হলে আমাদেরকে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। বিশেষ করে জীবের জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণের অবস্থাটা আদৌ জীবন সৃষ্টির জন্য সহায়ক কিনা তা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বের করে দেখতে হবে বৈকি।

এখন বাছারা কি বলে? সৌরমন্ডল ছাড়িয়ে মহাকাশের বিস্তির্ণ অঞ্চল ব্যাপি যে অসংখ্য গ্রহ, উপগ্রহ ছড়িয়ে আছে তা কিছুদিন পূর্বেও কল্পনা করা সম্ভব ছিল না। খোদ বিজ্ঞানই এবার চোখে আঙ্গুল দিয়ে সেটা দেখিয়ে দিল। আমরা যারা বিশ্বাস করি, তাদের কোন সমস্যা যেমন আগেও ছিল না, তেমনি এখনও নেই। কারন স্রষ্টা মহান আল্লাহতায়ালা বিশ্বাসীদের জন্য অনেক আগেই এই অকাট্য বৈজ্ঞানিক তথ্যটি তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থ আল-কোরআনে জানিয়ে দিয়েছেন। যা বিজ্ঞান সম্প্রতি আবিষ্কার করল, আমরা কিন্তু তা অনকে আগে থেকেই জানতাম এবং বিশ্বাস করতাম। কারন আমাদের জানবার সোর্সটি তো স্বয়ং স্রষ্টা নিজেই। ওরা আগে বিশ্বাস না করলেও এখন আর না করে তো উপায় নেই।

বিংশ শতাব্দি বিজ্ঞানের যুগ। প্রায় ১৪৫০ বছর পূর্বেই মহান স্রষ্টা তাঁর বিজ্ঞানময় গ্রন্থে এমন সব অকাট্য বৈজ্ঞানিক তথ্যের অবতারনা করেছেন যেগুলোর মর্ম ধীরে ধীরে উপলব্ধি করা সম্ভব হচ্ছে। এ বিষয়টি তো সর্বজ্ঞ আল্লাহতায়ালার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল এবং তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, এমন এক সময় আসবে যখন আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হতে থাকবে। এরফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারবে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাবেনা।

‘মহান স্রষ্টা যে আছেন’ এ পৃথিবীতে আল-কোরআনই তার নিরন্তর জ্জ্বলন্ত প্রমাণ। এই অকাট্য সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে। এই ঐশী তথ্যগুলোর অছিলায় অনেক নীরহংকার জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গ যে ইমানের আলোয় আলোকিত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে এপরও যারা অহংকার বশত বে-ইমানের পথে পা বাড়াবে তাদের ফায়সালার জন্য তো মহান আল্লাহই যথেষ্ট।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৬
৩৩টি মন্তব্য ৩১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×