somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বুয়েট ছাত্রলীগের চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের কারণে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের আহবায়ক গৌতম আজ মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে- তার ডায়েরী নিয়ে নাটক প্রসঙ্গে

১২ ই মার্চ, ২০১১ ভোর ৫:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

উল্লেখ্য গত ০৫/০৩/১১ থেকে ০৮/০৩/১১ তারিখ পর্যন্ত চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় বুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ কর্তৃক সংগঠিত লোমহর্ষক হিংস্রতায় গুরুতর আহত সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শাথার আহবায়ক গৌতম কুমার দে-র ব্যক্তিগত ডায়েরী থেকে কিছু পাতার অংশবিশেষ কপি করে সমস্ত ক্যাম্পাসে প্রচার করা হচ্ছে সংঘটিত এই অমানবিক ঘটনাকে বৈধতা দেয়ার জন্যে। তারই জবাব দেবার চেষ্টা করলাম এই লেখায়।

গৌতমের ডায়েরীতে প্রাপ্ত তথ্য প্রসঙ্গে:
প্রথমেই বলে নিই, কারো ব্যক্তিগত ডায়েরী বা খাতায় অনেক বিষয়ই লেখা থাকতে পারে, তাই বলে সেটা তার ব্যক্তিগত মত বলে গণ্য করা যায় না।

দ্বিতীয়ত এবং সবচেয়ে হাস্যকর যে বিষয়টি তা হলো তাদের প্রচারিত পোস্টার দেখে যে কারো মাথায় আসার কথা গৌতমের ডায়েরী তাদের হাতে গেল কি করে?
বিষয়টি যারা একটু চিন্তা করতে চান তারা খুব সহজে বোঝার কথা।

০৫/০৩/১১ তারিখ যেদিন তারা চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কথা বলার অপরাধে আমাদের ছাত্র ফ্রন্টের কর্মীদের উপর হামলা শুরু করে সেদিনই গৌতম ও আমার রুম ড. এম.এ. রশীদ হলের ৪০০৬ নং রুমে ভাংচুর-অগ্নিসংযোগলুটপাট চালায়। সেখানে তারা গৌতমের ডায়েরীটি পায় এবং নিয়ে গিয়ে তারই কিছু কিছু খন্ডিত অংশবিশেষ কপি করে তা নিয়ে প্রচারনা চালানোর কাজে লাগায়।

তাই এই বিষয়ে কথা বলার যদিও কোন অর্থ ছিল না, তবুও সকলের কাছে বিষয়টি স্পষ্ট করা প্রয়োজন মনে করেছি।

প্রখম পয়েন্ট: বঙ্গবন্ধুকে কুকুর বলা হয়েছে?
নিচে ডায়েরীর কপি একটু খেয়াল করুন:


ধরুন আপনি কোন সেমিনারে বক্তব্য শুনেছেন, তখন সেখান থেকে কিছু কিছু পয়েন্ট টুকে রেখেছিলেন। আপনার ডায়েরীর পাতায় লিখে রেখেছেন বলেই এখন সেটা আপনার বক্তব্য হয়ে যাবে? এরকমটা হলে তো রবীন্দ্রনাথের অনেক কবিতার ছত্র এতোদিনে বহু মানুষ আত্মসাৎ করে ফেলেছেন এই প্রক্রিয়ায়!

উপরের ছবিতে যদিও পুরোটা আসে নি, তবুও এটুকু অন্তত বোঝা যায় যে অংশটুকু একটি বক্তব্য থেকে টুকে রাখা কী-পয়েন্ট।
এবং ছবিতে পরিষ্কার না আসলেও ইতিহাস সম্পর্কে ন্যুনতম ধারণা যারা রাখেন তারা বিষয়টি উপরে লেখা কিছু পয়েন্ট থেকেই বুঝে ফেলার কথা-
১৯৬৫ সালে তৎকালীন কমিউনিস্ট পার্টি মস্কোপন্থী এবং পিকিংপন্থী দুইভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে।
মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে তৎকালীন প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন দলের নানান বিশ্লেষন ছিল। আমরা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের কর্মীরা এই বক্তব্যগুলো জানাটা আমাদের রাজনৈতিক শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত বলে মনে করি।
তৎকালীন কিছু দল মুক্তিযুদ্ধকে দুই কুকুরের কামড়াকামড়ি বা তৎকালীন বিশ্বের দুই প্রধান সাম্রাজ্যবাদী শিবিরের মধ্যে লড়াই বলে অভিহিত করতো। এবং যারা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট-এর রাজনীতির সঙ্গে ন্যুনতম পরিচয় অন্তত রাখেন তাদের কাছে কোন সন্দেহই থাকার কথা না যে উল্লিখিত বক্তব্যটি আমাদের সাংগঠনিক বক্তব্য নয়।
কেউ যদি উল্লিখিত বক্তব্যটির সুত্র ধরে প্রচার করে যে আমরা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী নই, তাদের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই স্বাধীনতার চেতনা কি ছিল তারা জানেন কি?
একটি স্বাধীন শোষণমুক্ত অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয় কী?
সেদিন পাকিস্তানীরা শোষণ-বৈষম্য ও গণবিরোধী শাসনকে আড়াল করতে ধর্মকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছিল। তাদের দোসর রাজাকার আলবদররা গণহত্যায় লিপ্ত হয়েছিল। নির্মম পরিহাস হচ্ছে- আজ একই কায়দায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনার উত্তরাধিকারের দাবিদার বলে যারা নিজেদের পরিচয় দেন, তারা নিজেদের সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি-দখলদারিত্ব ও ছাত্র স্বার্থবিরোধী কর্মকান্ডকে বৈধতা দেয়ার জন্য ধর্মকে হাতিয়ার করছেন। প্রবণতায় জামাত-শিবিরের চরিত্রের সঙ্গে নিজেদের আর কোন পার্থক্য তারা রাখলেন না।



এই অংশে দেখা যাচ্ছে,
"মুহাম্মদের অলৌকিক ক্ষমতা....নিজেই অস্বীকার....
চিকিৎসাবিজ্ঞান ডেভেলাপ করতো না.... অলৌকিক ক্ষমতা থাকলে।"

ক্লাশ সেভেন/এইটে আমরা একটা গল্প পড়েছিলাম এই প্রসঙ্গে সেই গল্পটি মনে পড়ে গেল। গল্পের নাম, "অন্ধের হাতি দেখা"। পাঁচ অন্ধ কোনদিন হাতি দেখেনি। তাদেরকে এক জ্ঞানী নিয়ে গেছেন হাতি দেখাতে। হাতের স্পর্শে তারা হাতি দেখা শেষে জ্ঞানীর কাছে ফিরে আসলে জ্ঞানী তাদের জিজ্ঞেস করলেন,"এবার বলো, হাতি দেখতে কেমন?"
কেউ বলল কুলোর মতো, কেউ বলল সাপের মতো, কেউ বলল লাঠির মতো, কেউ বলল থামের মতো। বুদ্ধিমান পাঠকের বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় এরূপ ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতার কারণ কি।

আচ্ছা, মুহাম্মদ (স) কি কখনো বলছেন কোথাও যে তাঁর কোন অলৌকিক ক্ষমতা ছিল? একটি হাদিসও কি কেউ দেখাতে পারবেন যেখানে তিনি দাবি করেছেন যে তাঁর অলৌকিক ক্ষমতা আছে? বরং উল্টোটা আছে:
"আমি তোমাদেরই মতো একজন মানুষমাত্র।"
সমস্ত অলৌকিক ক্ষমতা যেখানে একমাত্র আল্লাহর এবং তার ইচ্ছের প্রতিফলনই তাঁর নবীর মাধ্যমে হচ্ছে- একথা তো স্বরং তাঁরই বলা।
মানবজাতি অলৌকিক ক্ষমতার উপর ভর করে কি এতোদূর আসতে পারতো?
আরে দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মুহাম্মদ (স) নিজেই তো বলেছেন:
"জ্ঞানার্জনের জন্য প্রয়োজনে সুদূর চীনদেশে যাও।"
এর তাৎপর্য কী দাঁড়ায়?
চিকিৎসাবিজ্ঞান থেকে শুরু করে সমস্ত জ্ঞানজগতের উপাদান মানবজাতি কঠোর সংগ্রাম ও অনুসন্ধিৎসার মধ্য দিয়ে অর্জন করেছে। শুধুমাত্র অলৌকিকতা আর আধ্যাত্মিকতার উপর ভর করে এসব সম্ভব হতো কি?
আর কেউ যদি তার ব্যক্তিগত বিশ্বাসের বিষয় তার ডায়েরীতে লিখে রেখে থাকে তা নিয়ে টানা-হেঁচড়া করা কতটা যৌক্তিক? তাও এবার ছিনিয়ে নেওয়া ডায়েরী থেকে? একটি ডায়েরীতে লিখে রাখা কোন ব্যক্তিগত উক্তি কি কোন সাংগঠনিক বক্তব্যের প্রতিনিধিত্ব করে?
এসব ঘটনা থেকে কী কোন সুস্থ বিবেকবান মানুষের বুঝতে কষ্ট হয় কোন উদ্দেশ্য থেকে এই বিষয়গুলো উপস্থাপন করা হয়েছে?

নিজেদের রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিকে চরিতার্থ করার জন্য মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে সুড়সুড়ি দেয়ার প্রক্রিয়াটি এতোদিন একাত্তরের ঘাতক-দালাল যুদ্ধাপরাধী ধর্মীয় মৌলবাদীদের আয়ত্তে ছিল। আজ এটাও প্রমাণ হয়ে গেল যে অসাম্প্রদায়িক চেতনার ধারক দাবিদার এই সংগঠনটির সঙ্গে তাদের কোন মৌলিক পার্থক্য আর নেই।

এবার আসি সর্বশেষ পয়েন্টটিতে: ফ্রিডম অফ সেক্স।
কপিটি এবার দেখা যাক:


এই সেমিনারে আমি ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত ছিলাম। তাই লেখাটি দেখে প্রথমে অবাক হলেও পরে হেসে ফেললাম। কারণ ব্যপারটি Revolution of sex না হয়ে Regulation of sex হবে। অন্তত আমি যা শুনেছি যদি ভুল শুনে না থাকি। অর্থাৎ ব্যপারটি একটি নিছক শোনার ভুল।
কেউ যদি মানবজাতির বিকাশের ইতিহাসের সঙ্গে পরিচিত না থাকে লেখাটি পড়ে সে নিশ্চিত ধরে নেবে,"এই ব্যাটারা তো আস্তা বেহায়া! এরা ফ্রিডম অফ সেক্সে বিশ্বাস করে!"
এখানে যা বোঝানো হয়েছে মানবসমাজে যৌনতার ধারণা এক এক সমাজবাস্তবতায় এক এক রকম ছিল। মানবজাতির সূচনার দিককার সময় ছিল অবাধ যৌনাচার এক্ষেত্রে এমনকি ভাই-বোনের মধ্যেও এই সম্পর্ক স্থাপনের রীতিও প্রচলিত ছিল। সে অর্থে সেখানে একপ্রকার ফ্রিডম অফ সেক্স প্রচলিত ছিল। তবে ধীরেধীরে যখন থেকে ব্যক্তিসম্পত্তি/উত্তরাধিকার ইত্যাদি ধারণা সমাজে আসতে থাকে তখন পরিবার প্রথায় পরিবর্তন আসে কিছু নিয়ম-নীতি, বাধা-নিষেধ প্রচলিত হয়। এগুলোকে বলা হচ্ছে causes of transformation from Freedom of sex to Regulation of sex is personal property. and in communist society this freedom sex will get a higher form, not the primitive one.
অর্থাৎ আদিম অবাধ যৌনসর্বস্বতা নয়, নারীকে শুধুমাত্র যৌনসম্ভোগের পণ্য বা সম্পত্তি ভাবার মানসিকতা যেটি আগের সমস্ত সমাজসহ বর্তমান ভোগবাদী ধনতান্ত্রিক সমাজেও ভাবা হয়, সেটি বিলোপ হবে সাম্যবাদী সমাজে। এবং তার কারণ হবে ব্যক্তিসম্পত্তি-ব্যক্তিমালিকানার প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যাওয়া।
তাছাড়া এখানে একটু বলতে চাই আমরা যদি অবাধ যৌনতা ইত্যাদিতে বিশ্বাস করে থাকতাম তবে কি আমাদের চরিত্রে, জীবনাচরণে, নৈতিক মূল্যবোধে এর ছাপ থাকতো না? যারা আমাদের ব্যক্তিগতভাবে দেখেছেন বা সংস্পর্শে এসেছেন তাদেরকেই জিজ্ঞেস করুন।
এই বিষয়ে দীর্ঘ আলোচনায় যাবার অবকাশ আছে। প্রয়োজনে আগ্রহী পাঠক সে বিষয়ে জানার চেষ্টা করতে পারেন। আমরা সহযোগিতা করতে রাজি আছি।
অবশেষে আমি আবারো বলছি একজনের রুম থেকে তার মূল্যবান জিনিষপত্র সমস্ত কিছু লুট করে, তার বিছানাপত্র জ্বালিয়ে দিয়ে, অমানবিকভাবে তাকে আক্রমন করে হাত-পা ভেঙে হাসপাতালে পাঠিয়ে তারই রুম থেকে পাওয়া ডায়েরী থেকে তার ব্যক্তিগত বিষয় খন্ডিতভাবে উপস্থাপন করে তাকে সকলের সামনে হেয় করার কাজটির পিছনে কি উদ্দেশ্য নিজেদের সমস্ত অপকর্মকে জায়েজ করা এবং ক্যাম্পাসে সন্ত্রাস-দখলদারিত্ব-চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য বানানোর পথে একমাত্র কাঁটা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টকে চিরতরে স্তব্ধ করা নয়?
এই বুয়েট ক্যাম্পাস থেকে একদিন ২০০২ সালে হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রীর আন্দোলনের মুখে তৎকালীন ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ছাত্রদলের দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীরা পালিয়ে গিয়েছিল ক্যাম্পাস ছেড়ে। সেই সাবেকুন্নাহার সনির রক্তে রঞ্জিত ৮ই জুন এখনো সারাদেশব্যপী ক্যাম্পাসগুলোতে পালিত হয় "সন্ত্রাসবিরোধী ছাত্র প্রতিরোধ দিবস" হিসেবে।
বুয়েট একমাত্র ক্যাম্পাস যেখানে ছাত্রসমাজ এই ঐতিহ্য বহন করে।
বুয়েট ছাত্রদের তাই আজ আহ্বান জানাই, এই সংগ্রামী ঐতিহ্য রক্ষা করুন। একে বিলীন হয়ে যেতে দেবেন না। এই পবিত্র ক্যাম্পাসকে আমরা ভালবাসি। একে সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে পরিণত হতে দেব না। সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট আপনাদের পাশে আছে।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:০৫
১০টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×