somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রোম নগরীর উলঙ্গ মূর্তি: বিস্ময় ও একটি রাজনৈতিক শিক্ষা (ছবিসহ)

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আগের পোস্ট: ভ্যাটিকান সিটিতে একদিন ও অর্ধনগ্ন নারী

আড়াই বছর আগের কথা। ২৪ জুলাই ২০১২, সোমবার। ভরা গ্রীষ্মের (জুন- জুলাই- আগষ্ট) পূর্ণ আমেজ মানুষের মনে দীপ্ত আনন্দের সুবিশাল বহরকে একরাশ শুভেচ্ছা জাানতে যেন লাল গালিচা সংবর্ধনার অপেক্ষা করছে রোম শহরের প্রতিটি সত্ত্বা। কৈশোরে শোনা রোম শহরের মন জুড়ানো বর্নণা এখন চোখ জুড়ানোর অপেক্ষায়। সূর্যের আলোর তীব্রতা বাড়ছে, তবে তাপমাত্রার প্রখরতা নেই। রোম শহরের স্থাপনা থেকে শুরু করে সূর্যের আলো- সবই দারুন বন্ধুভাবাপন্ন। ঘড়ির কাটায় ঠিক ১১ টা। প্রকৃতির অনুকূল পরিবেশ আর মিষ্টি রোদের আতিথীয়তায় বেরিয়ে পড়েছি রোম শহরের কৃত্তিমতার সাক্ষী হতে। রক্ত বর্নের ইটের রাস্তাগুলোর একটু দম ফেলারও যেন ফুসরত নেই। নানান দেশের নানান বর্নের মানুষের পদভারে মুখরিত রোম শহরের প্রতিটি জনপদ।



গ্রীষ্মকালে শুধু রোম নয়, দারুন প্রান চঞ্চলতা ফিরে পায় বছরের বেশিরভাগ সময় জুড়ে ঠান্ডার প্রকোপে মুহ্যমান ইউরোপের প্রতিটি জনপদ। বরফময় জনপদে সূর্যের মিষ্টি হাসি আর প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের মিলন কর্মব্যস্ত ইউরোপবাসীদের জাগিয়ে তোলে ভীষনভাবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থাকে সম্পূর্ণ বন্ধ। অফিস আদালত- সবখানেই বেশ শিথীলতা লক্ষ্য করা যায়। তরুন-তরুনী থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, কেউই বাদ যায় না এই সময়টাকে খুব নিজের করে উপভোগ করতে। সময় কাটানোর নানান সব আয়োজনের মধ্যে ভ্রমনপিপাসু মানুষদের কথা একটু ভিন্নভাবেই বলতে হয়। বাংলাদেশের মানুষদের সাথে তাদের চিন্তা চেতনার মিল নেই। আমাদের দেশের মানুষদের মত বাড়ী গাড়ী করার জন্য নয়, ইউরোরের অনেকেই বছরজুড়ে করা আয়-উপার্জন থেকে একটু একটু করে সঞ্চয় করে ভরা গ্রীষ্মে নতুন জায়গা অথবা নতুন কিছুর সাথে পরিচিত হওয়ার প্রশংসনীয় উদ্দেশ্যে।

রোমের সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন বা ত্যারমিনি (Termini) থেকে যাত্রা শুরু। সহযাত্রী এবং পর্যটন গাইড (Tourist Guide) রোমে বসবাসরত ফুফাতো ভাই সুলতান আহমেদ সোল। রেলস্টেশনটি বেশ জমজমাট, লোকে লোকারন্য। রোম শহরের সৌন্দর্য মনভরে পর্যবেক্ষন করতে পায়ে হাটার বিকল্প নেই। তবুও ত্যারমিনি থেকে বের হয়ে বাসে চড়ে কয়েক মিনিটের মধ্যেই পৌছে গেলাম ভিক্টর ইমানুয়েল-২ স্মরনে নির্মিত জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভের (National Monument to Vitor Emmanuel ।।) সম্মুখভাগে। ইটালিয়ান ভাষায় এটাকে বলা হয় আলতারে দেল্লা প্যাতরিয়া (Altare Della Patria) যা বাংলায় অর্থ করলে দাড়ায় জন্মভূমির পীঠ বা পূজাবেদী (Altar of the Fatherland)। স্মৃতিস্তম্ভটি ১৯১১ সালে উদ্বোধন হলেও ১৮৮৫ সালে স্থাপনাটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৯২৫ সালে শেষ হয়।




আলতারে দেল্লা প্যাতরিয়া থেকে পরবর্তী গন্তব্য কলোসিয়াম (Colosseum or Coliseum)। কলোসিয়াম সম্পর্কিত ইতিহাস আমাদের অনেকেরই জানা। এটি হচ্ছে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের মধ্যে অন্যতম একটি। ২০০৭ সালে নতুন সপ্তম আশ্চর্যের (New7Wonders of the World) মধ্যেও জায়গা করে নেয় কলোসিয়াম। ফ্লেইবিয়ান রাজবংশের (Flavian Dynasty) নাম অনুযায়ী স্থাপনাটি ফ্লেইবিয়ান গ্যালারি (Flavian Amphitheatre) নামেও পরিচিত। ইতালিয়ান ভাষায় এটাকে বলা হয় কলোসিও (Colosseo) অথবা অ্যানফিতিেয়ত্র ফ্লেভিও (Anfiteatro Flavio)। দেল্লা প্যাতরিয়া থেকে আস্তে আস্তে হেটে ঠিক ঠিক পৌছে গেলাম কলোসিয়ামের সম্মুখপানে। কলোসিয়াম তার বায্যিক সৌন্দর্যের চেয়ে বিখ্যাত মূলত সুদীর্ঘ ইতিহাস এবং বিচিত্র স্থাপনাশৈলীর জন্য। জানা যায় ৭০ খ্রীষ্টাব্দে কলোসিয়ামের নির্মাণ কাজ শুরু করেন তৎকালীন রোমান সাম্রাজ্যের ফ্লেবিয়ান রাজবংশের সম্রাট, সম্রাট ভেসপাসিয়ান (Vespasian) এবং ৮০ সালে সম্রাট ভেসপাসিয়ানের পুত্র সম্রাট তিতুজ (Titus) এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেন।





বিস্ময়কর নির্মানশৈলীর সাক্ষী হতে প্রতিদিন ৫০,০০০-৮০,০০০ পর্যটক কলোসিয়াম পরিদর্শন করে। প্রথমদিকে কলোসিয়ামে মল্লযুদ্ধের প্রদর্শনী (Gladiatorial show) সহ নানা ধরনের পশুর রকমারী প্রতিযোগীতার (Animal hunting) প্রদর্শনী হত। এছাড়া পানি দিয়ে এর মধ্যভাগ পরিপূর্ণ করে সমুদ্র যুদ্ধের (Sea Battles) ও আয়োজন করা হত।

কলোসিয়ামের চারপাশ ঘুরে ঘুরে দেখলাম। ভিতরে প্রবেশের লম্বা লাইন, সময় এবং সার্বিক পরিকল্পনার সাথে বিরোধীতা করায় কলোসিায়েমর অভ্যন্তরে প্রবেশ করা থেকে বিরত থাকতে হল। কলোসিয়াম প্রাঙ্গন থেকে বেরিয়ে আসার সময় রঙ্গীন সাজে ঐতিয্যবাহী পোশাক-অলঙ্কার পরিহিত কয়েকজন লোকের ছবি তুলতে চেষ্টা করায় পয়সা দাবী করে বসল। সুলতান ভাইয়ের সর্বোচ্চ প্রভাবে তাদের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হল। উল্লেখ করা যেতে পারে পর্যটকদের সাথে নানান ঢঙ্গে ছবি তুলে পয়সা আয় করাই এদের লক্ষ্য।



কলোসিয়াম কমপাউন্ড থেকে খালি চোখেই দৃষ্টিগোচর হয় বিশাল একটি তোরন যেটি কনস্ট্যানটাইন তোরন (The Arch of Constantine) নামে অভিহিত। ৩১২ খ্রিষ্টাব্দের ২৮ অক্টোবর মিলভিয়ান ব্রীজ যুদ্ধে (Battle of the Milvian Bridge) তৎকালীন রোমান সম্রাট ম্যাক্সেনতিয়াস (Maxentius) এর বিরুদ্ধে কনস্ট্যানটাইন-১ (Constantine-।) এর বিজয়ের স্মৃতি রক্ষার্থে এই তোরনটি নির্মান করা হয়। তোরন সংলগ্ন রাস্তায় অগ্রসর হতেই চোখে পড়ল আসনবিহীন দুই চাকার ইঞ্জিনচালিত অনেকগুলো যান। এ ধরনের যানবাহন ইস্তানবুল বিমানবন্দরের অভ্যন্তরেও দেখেছি।





কলোসিয়াম এবং তৎসংলগ্ন কনস্ট্যানটাইন তোরন ঘুরে চলে এসেছি বর্তমান বিশ্বের অন্যতম একটি বিখ্যাত ঝর্নার পাদদেশে। ঝর্নাটি ত্রেভী ঝর্না (Trevi Fountain) নামে পরিচিত যার ইতালিয়ান নাম Fontana di Trevi। সম্পূর্ন কৃত্তিকভাবে তৈরি ঝর্নাটি বেশ কয়েকটি খ্যাতিমান সিনেমায় গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ পেয়েছে। জানা যায় খ্রিষ্টপূর্ব ১৯ সালে একজন তরুনীর মাধ্যমে রোম শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে বিশুদ্ধ পানির সন্ধান পান একজন তৃষ্ণার্ত রোমান সৈনিক এবং সেই পথেই পরবর্তীতে ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি কৃত্তিম জলপ্রনালী (Aqueduct) মাধ্যমে তৈরি করা হয় এ ঝর্নাটি। বিশেষ কারনে দর্শনার্থীরা এখানে পয়সা (Coin) নিক্ষেপ করে থাকে। গড়ে প্রতিদিন এখানে প্রায় ৩০০০ ইউরোর পয়সা নিক্ষেপ করা হয়।





ত্রেভী ঝর্না পরিদর্শন শেষে হেটে অতি সাধারন অথচ বেশ নজরকাড়া একটি অট্টালিকার সামনে দিয়ে পৌছে গেলাম প্যানথিওন ভবনে। অট্টালিকাটি ইতালির বেশ পুরনো একটি দৈনিক পত্রিকা ইল তেম্পো (Il Tempo) এর প্রধান কার্য্যালয়।



প্যানথিওন (The Pantheon) ভবন ইতালির অন্যতম একটি প্রাচীন নিদর্শন। ভবনটি রোমান সাম্রাজ্যের গোড়াপত্তনকারী সম্রাট অগাস্তুস (Augustus) এর শাসনামলে তৈরি হয় এবং পরবর্তীতে ১২৬ খ্রীষ্টাব্দে সম্রাট হাদ্রিয়ান এটিকে পূনর্নির্মান করেন। সপ্তম শতক প্যানথিওন ভবন গীর্জা হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে যা যীশুখ্রীষ্টের মাতা মেরীকে (Saint Mary- মরিয়ম) উৎসর্গ করা হয়।





প্যানথিওন এর সম্মুখভাগের উম্মুক্ত অঙ্গনটি পিয়াজা দেল্লা রোতোন্দা (Piazza Della Rotonda) নামে পরিচিত। আঙ্গিনাটির ঠিক মাঝখানে রয়েছে একটি ফোয়ারা যার নাম ফন্তানা দেল্লা প্যানথিওন (Fatana Della Pantheon)। প্রতিবছর প্রচুর পর্যটকের সমাগম ঘটে এখানে।





রোম নগরীর বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান আর ভ্যাটিকান সিটি (ভ্যাটিকান সিটিতে একদিন ও অর্ধনগ্ন নারী) ঘুরতে ঘুরতে দিনের আলোর নিভু নিভু অবস্থা। অগত্য সেদিনের জন্য প্রমোদ ভ্রমন মুলতবি করা হল। পরেরদিন ২৫ জুলাই সকালের মিষ্টি রোদেই বেরিয়ে পড়লাম।এবারের গন্তব্য ক্যাসতেল সান্ত অ্যাঞ্জেলো (Castel Sant' Angelo) যার বাংলা অর্থ স্বর্গদূতের দূর্গ (The Castle of the Holy Angel)। ঐতিহাসিকদের মতে এ স্থাপনাটি সম্রাট হাদ্রিয়ান মূলত তার নিজের এবং পরিবারবর্গের জন্য একটি সমাধিস্তম্ভ (Mausoleum) হিসেবে তৈরি করেছিলেন। পরবর্তীতে ক্যাথলিকধর্মগুরুরা এটিকে কেল্লা (Fortress) হিসেবে ব্যবহার করেন। বর্তমান এটি একটি জাদুঘর।





ক্যাসতেল সান্ত অ্যাঞ্জেলো পাশ ঘেষে প্রবাহিত টাইবার নদী (Tiber), ইটালিয়ান ভাষায় নদীটির নাম তেভেরে (Tevere)। ৪০৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এ নদীটি ইতালির তৃতীয় বৃহত্তম নদী।




টাইবার নদীর উপর ঠিক ক্যাসতেল সান্ত অ্যাঞ্জেলোর গেইট বরাবর ১৩৪ সালে তৎকালীন রোমান সম্রাট হাদ্রিয়ান একটি সেতু তৈরি করেন। সেতুটিকে বলা হয় স্বর্গদূতের সেতু (The Bridge of Angels), ইতালিয়ান ভাষায় এর নাম পন্তে সান্ত অ্যাঞ্জেলো (Ponte Sant' Angelo)। সেতুর দুইপাশে রয়েছে পাঁচটি করে মোট দশটি পাখাওয়ালা মূর্তি।




রোম নগরীর বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতকালে চোখে পড়ে অসংখ্য নগ্ন মূর্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন মূর্তি যেমন অপরাজেয় বাংলা- এগুলোর সাথে রোম শহরের মূর্তিগুলোর অমিল চোখে পড়ার মত। বলা বাহুল্য এ ধরনের নগ্ন মূর্তির সাথে প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছিল ২০০৮ সালে ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকিতে। সে অভিজ্ঞতা অন্য কোন লেখায় শেয়ার করা যাবে। রোম শহরে শুধু মূর্তি নয়, অলঙ্কার, চিত্র ইত্যাদির ক্ষেত্রেও নগ্নতাই প্রধান উপজীব্য বিষয়। গবেষকদের মতে রোমান সভ্যতার কিছুটা সত্য চিত্রের বাস্তব বহিঃপ্রকাশ এসব মূর্তি কিংবা অলঙ্কার-চিত্র। ধীরে ধীরে এ অনুশীলন রোম থেকে ইউরোপের অন্য জায়গাতে বিস্তৃতি লাভ করেছে।




রোম নগরী পরিভ্রমন শেষে ফেরার পথে রাস্তার পাশে ঢোল-বাদ্যের তালে তােল নৃত্য করা শতাধিক লোকের একটি সমাগম দৃষ্টিগোচর হল। প্রথমে মনে হল কোন উৎসব উপলক্ষ্যে কোন গোষ্ঠির সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড। লোকগুলোর দিকে এগিয়ে যেতেই ভুল ভাঙ্গল। না, এটা কোন উৎসব পালনের দৃশ্য নয়, নয় কোন সাংস্কৃতিক গোষ্ঠির সংস্কৃতি চর্চাও। দাবী আদায়ের লক্ষ্যে একদল চাকুরীচ্যুত লোকের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ কর্মসূচী। চমকে উঠলাম, কিন্তু অবাক হলাম না। তাদের প্রতিবাদ কর্মসূচীতে ভাঙ্গচুর, অগ্নিসংযোগ কিংবা বোমা বিস্ফোরন নেই, নেই রাস্তা দখল করে কোন উম্মাদনা সৃষ্টি। ফুটপাতে েবং রাস্তার পাশে খালি জায়গাতেই চলছে তাদের সুশৃঙ্খল প্রতিবাদ কর্মসূচী। আরেকটু অগ্রসর হতেই অন্য একটি প্রতিবাদী দলকে চোখে পড়ল। তাদের কর্মসূচী অধিকতর প্রশংসনীয়। তারা রাস্তার পাশেও নয়, কয়েকটি ভবনের মধ্যবর্তী আঙ্গিনায় পালন করে চলেছে তাদের প্রতিবাদ কর্মসূচী।




বাংলাদেশের প্রতিবাদ কর্মসূচীও একদিন এমনভাবে পালন করা হবে- সেই আকাঙ্খা নিয়েই রোম ভ্রমন সমাপ্ত হল। পরবর্তী গন্তব্য ভেনিস নগরী।

পরবর্তী পোস্ট: বিদেশে উচ্চশিক্ষা: গন্তব্য নির্ধারন কিভাবে করবেন?
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×