সাধারন এক মেয়ে যাকে কেউ চিনত না সে বিয়ে করল এক স্বনামধন্য মডেলকে।ফলস্বরুপ বিভিন্ন ফ্যাশন স্টুডিওতে গিয়ে ফটোসেশান, মডেল স্বামীর বদৌলতে মিডিয়ার বিভিন্ন তারকার সঙ্গে পরিচয়।অভিনয় জগতে কাজের অফার পাওয়া কিছুটা খ্যাতি লাভ করা অবশেষে স্বামীর প্রতি বিরক্ততা, আরো চুড়ায় উঠার স্বপ্নে স্বামীকে অবহেলা এমনকি ডিভোস’ দিতে চাওয়া আর নিরীহ স্বামী বেচারার কষ্ট সহ্য করতে না পারা এবং আত্বহত্যার পথ বেছে নেওয়া............
হ্যা আমি আমাদের দেশের মডেল অলির কথা বলছি যে এখন আর পৃথিবীতে নেই, যে তার লোভী বউয়ের যন্ত্রনা সহ্য করতে না পেরে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়াটাকে উত্তম মনে করেছে।
একটা মেয়ে কি করে পারে তার স্বামীর সব ভুলে এরকম করতে ? কিভাবে সে লোভের কারনে ভুলে যায় তার স্বামীর সব আদর ভালবাসা।যে স্বামীর কারনে সে আজ সবার কাছে পরিচিত বা তার সাফল্য সে কিভাবে পারে সেই স্বামীকে দুরে ঠেলে দিতে? অলি তো এই সাধারন মেয়েকে বিয়ে করে খুশিই ছিল তারপর ও কেন.....
অলির মায়ের কথায়, “বর্তমানে আমার ছেলের মতো ছেলেই হয় না। ও আমার এমন কোন চাওয়া নেই যা পূরণ করেনি। আমি মুখ ফুটে কিছু বলার আগেই ও আমাকে খুশি করে ফেলতো। আজ আমার সে ছেলে নেই?”
মডেল অনন্যা কি তার মায়ের এ কান্না দেখছেন ? এখনতো আপনি আপনার ইচ্ছামত সব করতে পারবেন, পারবেন আর ও স্বনামধন্য কাউকে বিয়ে করতে।তবে মনে রাখবেন এই ভালবাসা পাবেন না......
অলি অভিনীত নাটকগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য - হিজাব (বাংলাদেশের প্রথম ইসলামী নাটক), নীরব পথের যাত্রী,একটু রোদের ছোঁয়া, নীল রক্ত, ঊনমানুষ, আকাশছোঁয়া, প্রভৃতি। উল্লেখযোগ্য বিজ্ঞাপনচিত্রের মধ্যে রয়েছে- ক্লোজ আপ টুথপেস্ট,লাইফবয় সাবান, লিজান হারবাল প্রভৃতি
বিস্তারিত :
অনন্যা’র উপেক্ষায় আত্মহত্যা অলি’র

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



