রোজইতো নুন-জলে সিক্ত করি আনন্দের নুড়িগুলো ;
কলধ্বনি অন্তঃসলিলার--
ঢেকে রাখি পাথর-পাহাড়ের নীচে ;
ওষ্ঠে মেখে এক ফোঁটা শিশিরের স্বেদ শুধু
নিমেষের ক্লিন্ন এক জীবন-যাপন ।
কতটুকু ঋণ মুখোশের কাছে
শুধু একটি রাতের এক নিশিগন্ধা জীবনের ?
জলোচ্ছাস মুছে ফেলে বালুকাবেলায় লিখা নাম
প্রিয় গ্রন্থি ক্রমশঃ অসহ-নিগড় হয়ে ওঠে
কি অবাক স্বভাব মানুষের!
মৃগ-চক্ষে পরে নিলে ইন্দ্র-কাজল--
মায়াকাননে খেলে সোনার হরিণ
অন্তরীক্ষে বেজে চলে সৌভিকের বাঁশী।
কেউতো জানেনা-
গোলাপ ফোটাতে গিয়ে আমারও যে কত রক্ত ঝরে।