somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঘুরে আসুন মায়াবী দ্বীপ সন্দ্বীপ । ভাবছেন কিভাবে যাবেন ??

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


জেনে নিন সংক্ষেপেঃ

সন্দ্বীপ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকুলে অবস্থিত একটি দ্বীপ । এটি বঙ্গোপসাগরের উত্তর পূর্বকোনে মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত । চতুর্দিকে নদী আর সাগর বেষ্টিত এই ছোট্ট দ্বীপ সন্দ্বীপ । শত বছরের পুরনো অতিহ্য ইতিহাসে ভরপুর । মনোরম স্নিগ্ধ পরিবেশ মুক্ত হাওয়া মনে হয় পৃথিবীর আর কোথাও নেই । সন্দ্বীপ সম্পর্কে উইকিতে বিস্তারিত জানতে পারবেন এখানে –

ইংরেজিঃ http://goo.gl/v4IIz8

বাংলায়ঃ http://en.wikipedia.org/wiki/Sandwip


নিচের দুইটি লিঙ্কে ক্লিক করে দ্বীপের দুইটি ম্যাপ পাবেন । যেখানে কিছু তথ্য চিত্র আকারে দেওয়া আছে ।


Click This Link

Click This Link


এবার এ চিত্রটি দেখুন -



সন্দ্বীপ ভ্রমণে আপনাকে (বঙ্গোপসাগরের মোহনা )এ নদীর উপর দিয়ে যেতে হবে । ভয় চিন্তা হচ্ছে এত বড় নদী আর সাগরের কথা শুনে । ঝেড়ে ফেলুন আপনার সকল চিন্তা । ভ্রমণপিপাসু মানুষের জন্য এখনি সঠিক সময় দ্বীপ ভ্রমণ করে আসার । বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বেড়িয়েছেন পাহাড় দেখেছেন পর্বত দেখেছেন সমুদ্র দেখেছেন । আপনার ভ্রমণের আনন্দ কে দ্বিগুণ করতে এবার না হয় সন্দ্বীপ থেকে ঘুরে আসুন । এত্ত এত্ত বড় নদী !!সাহস হচ্ছে না !! ব্যাপার না ম্যান । ভ্রমণ করতে গেলে একটু সাহস লাগে ভয় থাকলে ভ্রমণের মজাই থাকে না । আপনার জন্য সুখবর হল শীতের এই মৌসুমে বেশী সময় নিয়ে নদীতে থাকতে হবে না । বড়জোর মাত্র ত্রিশ মিনিট সময় থাকতে হবে । এই সময়ে নদী অনেক কোমল । সাতার জানলে তো সাঁতরাতে ইচ্ছা করবে । এখন কি একটু সাহস হচ্ছে ? তাহলে আর দেরী কেন দলবেঁধে অথবা দুইজন মিলে যেভাবেই সুবিধে বেড়িয়ে পড়ুন । ঘুরে আসুন সন্দ্বীপ থেকে আর চমকে দিন সবাইকে ।

কিভাবে যাবেন ?


খুবসহজে হেলিকপ্টার করে যেতে পারেন । তবে এটা ব্যায়বহুল । সাধারণ মানুষের সাধ্যের বাহিরে ।



এছাড়া নৌ পথকে বেঁচে নিতে হবে । নৌ পথের ভ্রমণের আনন্দ অন্যরকম , অন্যান্য ভ্রমণের চেয়ে একেবারেই আলাদা । নৌ পথের অন্যতম মাধ্যম হল -


স্টীমার , লঞ্চ ,স্পীডবোট ।


ষ্টীমার - জাহাজে ভ্রমণ । এই ভ্রমনের মজা অনেক । সময় সাপেক্ষ আনন্দ আছে বটে । এজন্য আপনাকে যেতে হবে সদরঘাট । সপ্তাহে তিন দিন এই সার্ভিস থাকে সকাল ৯ টায় সদরঘাট ছেড়ে যায় সন্দ্বীপের উদ্দেশ্যে । বর্তমান সময়ে এই ভ্রমণে একটু সমস্যা হবে, বিরক্ত বোধ করতে পারেন । তার অন্যতম কারন হল সন্দ্বীপের পশ্চিমে জেগে উঠা চর । যার কারনে উঠা নামাতে দীর্ঘ সময় এবং কষ্ট পোহাতে হবে ।



লঞ্চ- আমরা দ্বীপের মানুষেরা বলে থাকি ট্রলার । কাঠের তৈরি অনেকটা নৌকার মতই । এতে করে যেতে পারেন । এজন্য আপনাকে যেতে হবে কুমিরা সন্দ্বীপ ঘাট । এখানে যাত্রী বহনযোগ্য লঞ্চ আছে , সাথে মাল বোঝায় করে এমন লঞ্চে করে যেতে পারেন । এটাতে সময় বাচবে খরচের পরিমাণ ও কম । উঠা নামায় খানিকটা সমস্যা হবে । এ যাত্রায় আনন্দ আছে তবে অতিরিক্ত যাত্রী , মাল বোঝায় থাকার কারন সেই আনন্দ ফিকে হতে পারে ।



স্পীডবোট -দ্বীপে আসা যাওয়ার জন্য বর্তমান সময়ের অন্যতম বাহন । দ্রুতগতি সম্পন্ন এই বাহন মাত্র কয়েক মিনিটে আপনাকে দ্বীপে পৌঁছে দিবে । এক্ষেত্রে গুনতে হবে ৩৫০ টাকা । এ ভ্রমনে আনন্দ আছে সময়ও বাঁচবে । উঠা নামায় সমস্যা কাদা মাখামাখি করতে হবে না । একাধিক সঙ্গী হলে একটা বোট ভাড়া করে যেতে পারেন ।একজন বা দুইজন হলে নরমালি যাওয়ায় ভালো । এজন্য আপনাকে যেতে হবে কুমিরা সন্দ্বীপ ঘাট । আরও দুই একটা ঘাট রয়েছে তবে সন্দ্বীপ শহরে যেতে এটাই সহজ পথ এটাই বেস্ট ।

ভয় দূর করতে কয়েক সেকেন্ডের একটি ভিডিও দেখুন -




কুমিরা যাবেন কিভাবে ?

একেবারেই সহজ দেশের যেই প্রান্তে থাকুন না কেন আপনাকে চট্টগ্রাম আসতে হবে । (সড়ক যোগে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম আসার পথে কুমিরা হয়ে আসতে হবে ,সেক্ষেত্রে চাইলে সরাসরি কুমিরাতেই নামতে পারবেন ) । চট্টগ্রাম শহরের যে কোন জায়গা থেকে সরাসরি চলে আসতে পারেন কুমিরা । সহজ এবং সময় বাচাতে ট্যাক্সি ভাড়া করতে পারেন । সর্বোচ্চ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা খরচ পড়বে ।

এই তিনটি মাধ্যমের যেকোন একটি আপনি বেঁছে নিতে পারেন । আমি বলব এই সময়ে ভ্রমণ সুখকর করতে স্পীড বোট টাই নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ।

ধরে নেওয়া যাক আপনি সন্দ্বীপ ঘাটে পৌঁছে গেছেন । তাহলে কি করবেন ?

প্রথমে ঘাট থেকে সন্দ্বীপ টাউন কমপ্লেক্স আসতে হবে । ট্যাক্সি ভাড়া করে আসা বেটার ১৫০ টাকা খরচ পড়বে । এখানে স্বল্পমূল্যে থাকার জন্য গেস্ট হাউজ রয়েছে । খাওয়ার জন্য ভালো মানের কিছু রেস্টুরেন্ট পাবেন হাতের কাছেই ।

তাবু করে কি থাকা যাবে ?

আবার জিগায় ! অবশ্যই থাকতে পারবেন । সেটা অনেক আনন্দের / উপভোগ্য হবে । তাহলে কোন দেরী নয় ? কমপ্লেক্স থেকে সোজা সরাসরি চলে যান দ্বীপের পশ্চিমে একেবারেই নদীর কিনার ঘেঁষে । এক্ষেত্রে স্থানীয়দের সাহায্য নিতে পারেন । উপযুক্ত জায়গা নির্বাচন করে তাবু করে নিন । রাতের মিটিমিটি আলো , খোলা আকাশের নিচে নদীর কলকল ধ্বনি ঘন কুয়াশায় কয়েকটি রাত পার করে দিতে পারবেন একেবারেই অনায়াসে । দ্বীপের বিখ্যাত ফার্মেসী অব কংগ্রেস নেই তাতে কি ? আপনার সাহায্য কবির কফি হাউজ তো এখনো আছেই । যে কাউকে জিজ্ঞেস করলেই কবির কফি হাউজের দেখা মিলবে । কফির পাশাপাশি সাহায্য পেয়ে যাবেন !!



দ্বীপের কোন জায়গায় ঘুরতে যাবেন ?

অবাক হওয়ার কিছুই নেই ! দ্বীপের প্রত্যেকটি জায়গা দেখার মতন । ফসল ভরা মাঠ সবুজ প্রকৃতি, হাট ,বাজার সব কিছু । দ্বীপের উত্তর থেকে দক্ষিনের সব প্রান্ত ঘুরে দেখতে পারেন অনায়াসে । দ্বীপের উত্তরে তাজমহলের আদলে নির্মিত শত বছরের পুরনো মরিয়ম বিবি সাহেবানী মসজিদ । মসজিদ সংলগ্ন বড় দিঘী , মাজার । দ্বীপের দক্ষিনের ঐতিহ্যবাহী শুকনা দিঘী । এছাড়া রয়েছে অসংখ্য মসজিদ ,স্কুল, মাদ্রাসা , বড় বড় খেলার মাঠ। ভাগ্য ভালো থাকলে দেখেতে পারবেন পুরনো বাউল জারী সারি গানের আসর ।



কি কি খেতে পাওয়া যাবে ?

নিত্য প্রয়োজনীয় সমস্ত খাবার আপনি পেয়ে যাবেন অতি সহজে । নিজেরা বাজার করে তৈরি করে নিতে পারেন । নদীর মাছ মাংস থেকে শুরু করে শীতের পিঠা সব কিছু পাবেন । আর এই মৌসুমের সবচেয়ে সুস্বাদু খেজুরের রসের সিন্নি । এছাড়া দ্বীপের বিখ্যাত মিষ্টি খেয়ে নিতে পারেন । সেটার জন্য আপনাকে দ্বীপের দক্ষিনে শিবের হাট পর্যন্ত যেতে হবে । রিক্সা টেক্সি বাইকে করে খুব সহজে যেতে পারবেন ।



সন্দ্বীপ ভ্রমণে কত টাকা খবচ পড়বে ?

হাজার তিনেক টাকার মধ্যে আপনি খুব ভালোভাবে ভ্রমণ করে আসতে পারবেন এই দ্বীপ থেকে । স্থানীয় কোন বন্ধু থাকলে তো আর কথা নেই । এই শীতের সময়টা হচ্ছে উপযুক্ত আপনার জন্য । সব কিছু ঘুরে দেখে আসার জন্য এই সময়ের কোন বিকল্প নেই ।


পিকনিক / সমুদ্র ভ্রমণ করা যাবে কি ?

পিকনিক স্পটের সমুদ্র ভ্রমণের ক্ষেত্রে এই দ্বীপকে বেঁছে নিতে পারেন । এর বিকল্প মনে হয় না আর কোথাও আছে । অনেক তো কক্সবাজার , রাঙ্গামাটি বান্দরবন ঘুরে এসেছেন । এবার না হয় পিকনিক করতে চলে যান দ্বীপে । সমুদ্র ভ্রমণ হল পাশাপাশি পিকনিকের আনন্দ নিয়ে ফিরতে পারবেন । সুখবর হল দিনের মধ্যে এই দ্বীপে গিয়ে পিকনিক করে আবার ফিরতে পারবেন এই সময়ে । উচ্চবিলাসী সমুদ্র ভ্রমনের জন্য ষ্টীমার বা সিটাক ভাড়া নিতে পারেন সেক্ষেত্রে সদর ঘাট অথবা কুমিরা ঘাট এ যোগাযোগ করতে হবে । সম্ভবত বি আই ডব্লিউ টি সি এর অনুমতি নিতে হবে । (এ ক্ষেত্রে খরচ ও বেশ পড়বে)


কারো সাহায্য কি পাওয়া যাবে ?

অবশ্যই । এটুকু জেনে রাখুন এটি একটি ভাঙ্গন কবলিত অঞ্ছল যার দরুন পর্যটন হিসাবে এর পরিচিতি নেই বললে চলে । ব্যাক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক কোন নেটওয়ার্ক ও নেই । অবশ্য অনলাইন (ফেইসবুক) মাধ্যমে দ্বীপের অসংখ্য অগণিত নিবেদত প্রাণ রয়েছে যাদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে আপনার / কোম্পানির ভ্রমণ সহজতর হবে বলে আশা করি । এ থেকে বিভিন্ন তথ্য পাবেন বলে নিশ্চয়তা দিতে পারি । দ্বীপের মানুষের আন্তরিকতা ? লজ্জায় ডুবালেন বস !! নিন্মে কয়েকটির নাম লিঙ্ক সহকারে দেওয়া হল । যোগাযোগ করেই দেখুন -

দ্বীপের খবর - Click This Link
দ্বীপের কথা - Click This Link
দ্বীপের আলো - Click This Link
দ্বীপের আহ্বান - https://www.facebook.com/Newss.sandwip?fref=ts


তাহলে আর দেরী কেন ? হয়ে যাক এবারের ভ্রমণ সন্দ্বীপে । প্ল্যানিংটা সেরে ফেলুন ঝটপট । আর ঘুরে আসুন মায়াবী স্বর্ণ দ্বীপ সন্দ্বীপ থেকে ।।


[ এই পোস্ট টি আপনার জন্য নয় যারা নিয়মিত সন্দ্বীপ আসা যাওয়া করেন । দ্বীপের অসংখ্য মানুষ রয়েছেন যারা জীবন জীবিকার প্রয়োজনে দীর্ঘদিন ধরে দ্বীপের বাহিরে অবস্থান করছেন । এমন অনেকেই রয়েছেন ভিটে মাটি হারিয়ে দ্বীপ ছেড়ে পারি জমিয়েছেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন জায়গায় । হয়ত শিকড়ের টানে দ্বীপে ফিরতে চান একবার ঘুরে দেখতে চান প্রিয় জন্মভূমি প্রিয় মাটি প্রিয় স্কুল প্রিয় মাঠ । এই পোস্ট টি আপনাদের জন্য । ]


একটা সময় এই দ্বীপে পৃথিবীর নানান দেশের লোকজন / পর্যটকের আগমন হত । অনেকে ঘুরতে আসতেন ,অনেকে বিভিন্ন কাজে আসতেন এই দ্বীপে । দেশের অভ্যন্তরের ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলের হাজারো মানুষ থাকলেও দেশের বাহিরের মানুষের দ্বীপ ভ্রমণের চিত্র আজ খুব একটা দেখা যায় না । এর নানান কারন থাকতে পারে । সেটা আমার অজানা ।

নিয়মিত ভাঙন এর সৃষ্টি সুন্দর কে অমলিন করে দিয়েছে বারে বারে । পৃথিবী যেখানে এগিয়ে যাচ্ছে দিনে দিনে । তথ্য প্রযুক্তি আধুনিকতায় সমৃদ্ধ হচ্ছে । সেখানে এই দ্বীপের জনপথের মানুষ এখনো সংগ্রাম করছে ।

পর্যটন হিসাবে এই দ্বীপের স্থান কখনো হবে কিনা আমি জানি না । দ্বীপের রূপরেখা দ্বীপের কোলাহল ফিরে পাওয়া যাবে না হয়ত । তাতে কি ? আমি আশাবাদী । আমার স্বপ্নের লজ্জা নেই , অভিমান নেই স্বপ্ন দেখি এক নতুন দিগন্তের .........
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩
১৪টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×