somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শহরের মতিভ্রম

১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সে হতে পারে জল্লাদ বা ডাকপিওন। কসাই অথবা প্রেমিক। কবি অথবা সাংসদ। এমনকি হৃদয়ে দোলা দেয়া সুসজ্জিতা ষোড়ষীও হতে পারে। শহরে তার প্রবেশ কিরূপে হবে আমরা কেউ জানিনা এখনও। তার জন্যে অপেক্ষা করে আছে বিপত্নীক প্রৌঢ় দীর্ঘদিনের ক্ষুধা শরীরের নিম্নাংশে নিয়ে, প্রোষিতভর্তৃকা একটি চিঠি এবং কিছু উপহারের আশায়, ফাঁসিকাষ্ঠে দাঁড়িয়ে আছে খুনের আসামী তার কঠোর হাতের হ্যাঁচকা টানে জীবনের শেষ দৃশ্য দেখার উৎসাহে, বখাটে ছেলেটি রাস্তার কোণে আয়েশ করে অশ্লীল খিস্তিগুলো আবার আউড়ে নেয়, তাকে বলবে বলে। এত মানুষ! এত প্রতীক্ষা! সবার বিবরণ দিতে গেলে শয়তানের অর্গাজম পেতে যতটুকু সময় লাগে তার থেকেও বেশি লেগে যাবে।

সে কে হতে পারে বা এসে কি করবে আমরা জানিনা, তবুও এ নিয়ে আমাদের, শহরবাসীদের মধ্যে অনেকদিন ধরেই গুঞ্জন চলছিলো, যদিও এমন কোন পূর্বাভাস আমরা পাইনি যার ফলে নিশ্চিত হতে পারি যে সে আসছে। তবুও সুপেয় তরল বিক্রেতার দোকানে ক্রেতারা, শিশুদের স্কুলে অপেক্ষমাণ মুখরা রমনীগণ, অথবা উড়োজাহাজের ককপিটে নব্য নিয়োগ পাওয়া বিমানবালা অভিজ্ঞ পাইলটের মনোযোগ আকর্ষণের নিমিত্তে তার কথা আলোচনা করে।

অতিমাত্রায় নৈরাশ্যসেবনকারী অথবা মানসিক ব্যাধিগ্রস্থরা অবশ্য হেসেই উড়িয়ে দেয় তার আগমনী বার্তা।
"আরে ধুর! এ তো সেই ক্লিশে গল্পের কাহিনী। হয়তোবা কোন এক লেখকের কাটতিতে কমতি পড়েছে বলে এসব পুরোনো নেশাতুর কাহিনী ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে-কেউ একজন আসবে আশার বাণী নিয়ে! হাহ! আগামী বইমেলায় হয়তোবা পাওয়া যাবে গল্পটি, আর কিছুনা।"
কিন্তু আশাবাদীদের যথারীতি সেই রোমান্টিক ভাবালূতা। তেজপাতার মত তেজ বিক্রী হচ্ছে আজকাল। তারা একটি মঞ্চে উপবিষ্ট হয়ে বক্তৃতা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেইজনকে বরণ করে নেবার প্রস্তুতি নিতে থাকে।

নগরের সদর দরজায় প্রহরা বসানো হয়েছে। নতুন কারো আগমণ ঘটলেই এক নিমিষে খবর রটে যায়।

সেদিন, গ্রাম থেকে গাট্টি বোঁচকা নিয়ে এক গোবেচারা লোক এলো, তাকে দেখে ছুটে এলো শহরের শিল্পী-সাহিত্যিকেরা।
"স্বাগতম আপনাকে। অবশেষে এলেন! আমাদের রুক্ষ, জীর্ণ, ক্লেদজ শহরের বুকে জারুল গাছের উষ্ণ সুবাতাস আর টলোমলো শিশিরবিন্দুর স্নেহাশীষ নিয়ে!"
বোকা লোকটি নিমিষেই দেবতা হয়ে গেল।
"হ্যাঁ, আমি এসেছি আমার প্রতিভাবান ভক্তবৃন্দ! আমাকে নিয়ে তোমরা কাব্য ও সঙ্গীত রচনা কর। আমিই সেই আলোকমিস্তিরি"
শহরের অন্যপ্রান্তে তখন এসব নিয়ে টিটকিরি-মস্করা চলছিলো।
"কে না কে এসেছে আর তাতেই কবিকূল বিমুগ্ধ হয়ে মহাকাব্য লিখছে! হাহাহা!"
"হ্যাঁ, আসল মানুষটি যখন আসবে তখন যা বোকা বনে যাবেনা! একটু তর সওয়া ধাতে নেই ওদের!"

ওদিকে তখন শহরের প্রবেশ দরজায়,
"আমাকে নিয়ে কি লিখলে পড়ে শোনাও!" দেবতাটি নির্দেশ দেয়।

"সে হতে পারে জল্লাদ বা ডাকপিওন। কসাই অথবা প্রেমিক। কবি অথবা সাংসদ। এমনকি হৃদয়ে দোলা দেয়া সুসজ্জিতা ষোড়ষীও হতে পারে। শহরে তার প্রবেশ কি রুপে হবে আমরা কেউ জানিনা এখনও। তার জন্যে অপেক্ষা করে আছে বিপত্নীক প্রৌঢ় দীর্ঘদিনের ক্ষুধা শরীরের নিম্নাংশে নিয়ে, প্রোষিতভর্তৃকা একটি চিঠি এবং কিছু উপহারের আশায়, ফাঁসিকাষ্ঠে দাঁড়িয়ে আছে খুনের আসামী তার কঠোর হাতের হ্যাঁচকা টানে জীবনের শেষ দৃশ্য দেখার উৎসাহে..."

নিবিড় আগ্রহে পাঠ করে চলে একজন।
"থামো! এরকম কথা আমিও আগে কোথায় যেন শুনেছি, কিংবা পড়েছি, নাকি লিখেছি! আমিও তো তার খোঁজেই এখানে এসেছিলাম। কোথায় সে জন!"
মুহুর্তেই সাহিত্যিকেরা খুনী হয়ে যায়, তারা কলমের সূচালো ডগা দিয়ে গেলে দেয় লোকটার স্বপ্ন দেখতে উপক্রম করা দুটি চোখ, চিত্রশিল্পীরা তাদের বিবর্ণ ক্যানভাসটা অস্ত্র হিসেবে প্রয়োগ করে. অতঃপর তারা আবার মিলেমিশে ভদ্রস্থ নাগরিক হয়ে যায়। একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হাঁটতে হাঁটতে সম্ভাব্য আগন্তুকের আগমণকাল,তার ব্যাপ্তি এবং প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করতে থাকে। কে শিল্পী, কে নতুন নাগরিক বোঝা যায়না।

এরকম ঘটছে অহরহ। শহরের প্রবেশ দরজায় এরকম ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছেই। কখনও সার্কাস পার্টির ভাঁড়কে বরণ করে নিতে যায় চিত্রতারকারা, কখনও পর্ণতারকাদের বরণ করছে ধর্মযাজকেরা, অথবা কখনও ভীতু শিশুটিকে বিউটি পার্লারের ঝুলে পড়া স্তনের লিপস্টিকমন্ডিত কর্মকত্রী। ভুল ভাঙলে সবাই প্রতীক্ষারত হয় পুনরায়। আর 'তার' সম্পর্কে নানাবিধ জল্পনা কল্পনায় মেতে ওঠে।

আমাদের করিৎকর্মা সাংবাদিকেরা এই মওকায় জনসাধারণের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া আদায় করে খবরের কাগজে চটকদার সব খরর ছাপায়। বড় বড় কর্পোরেট কোম্পানিগুলো প্রতিযোগীতায় মাতে কে কার চেয়ে দৃষ্টিমনোহর বিজ্ঞাপন দিতে পারে এ নিয়ে। তাদের কারও বিজ্ঞাপন প্রযুক্তির কল্যাণে ত্রিমাত্রিক অবয়ব পায়, কেউ বা নাগরিকদের দিকে আবেগের লাটিম ছুড়ে দেয়।

লাটিম ঘোরে। ঘুরতে থাকে। বন বন বন!

উল্লিখিত ব্যক্তি/কিশোরী/বৃহন্নলার আসন্ন আগমনের কথা ভেবে এবং আবেগের লাটিমের ঘুর্ণিপাকে আঁটকে পড়ে হাঁসফাঁস করে, অশ্রুবর্ষণ করে নগর এবং নাগরিক।

সন্তুষ্ট সম্পাদক চটকদারীতকে চটকানা মেরে জ্ঞানগর্ভ সম্পাদকীয় লেখেন।

"আমাদের মনে রাখতে হবে যে, যেকোন সময় যেকোন বেশে তিনি আসতে পারেন, তাই সর্বসাধারণের উচিৎ হঠাৎ কারো আগমণে উল্লসিত না হয়ে যাচাই করে নেয়া, কারণ এই ক্রান্তিলগ্নে..."

এসব সদুপদেশ বিতরণ করে তিনি কমোডে বসেন। তার কোষ্টকাঠিন্য নিবারণকারীর আগমণের প্রত্যাশায়। 'সে'ই আসবে। জগতে দু ধরনের লোক আছে, যাদের কোষ্টকাঠিন্য আছে, এবং যাদের হতে যাচ্ছে। তার না এসে উপায় কি! সম্পাদকের অভিজ্ঞ মস্তিস্কের সিদ্ধান্তকে অবজ্ঞা করা যায়না। হতেও পারে 'সে" একজন মহান কোষ্টকাঠিন্যবিদ। হতে পারে শহরটাই কোষ্টকাঠিন্যে আক্রান্ত!

সাধারণত এধরনের হুজুগ একবার উঠলে কিছুদিনের মধ্যে তা থিতিয়ে পড়ে। কিন্তু এবার তা নিভিয়ে দেবার জন্যে কেউ ছিলোনা। এহেন একঘেয়ে গুঞ্জন, গুজব বা হুজুগ, যাই বলা হোকনা কেন, সেদিনই তার পরিসমাপ্তি ঘটতে পারতো যেদিন উপাসনালয়ে অত্যাধুনিক সঙ্গীতের নেকরোফিলিক গায়কটি নেশার ব্যাকস্ট্যাবে রক্তাক্ত হয়ে তার বিদীর্ণ পশ্চাদ্দেশ সবার সামনে উন্মুক্ত করে দেয়। এই মরনমুখী গায়ককে কেউ কোনদিনই উপাসনালয়ে যেতে দেখেনি, কিন্তু শহরে প্রবাহমান তরঙ্গের রঙ্গে সে কম্পাঙ্ক না হয়ে পারেনি।

অথবা সেদিনও ঘটনার শেষ হতে পারতো, যেদিন মহিলা কলেজের সামনের চরিত্রহীন চা বিক্রেতা তার কুকর্মের কথা ফাঁস করে দেয়। সে অকপটে বলে দেয় যে সে ঘুলঘুলি দিয়ে মেয়েদের স্নান দেখতো গোপনে। অন্যসময় হলে হয়তোবা লাশ হয়ে ড্রেনের শোভাবর্ধন করতে হত গনপিটুনি খেয়ে। কিন্তু এক্ষেত্রে বরং কলেজের মেয়েরাই তার প্রতি সহমর্মী হয়ে সান্তনা দিতে থাকে।

শহরে এখন আর সহিংসতা নেই। হিংসা বিদ্বেষ নেই। 'তার' আগমণের দীর্ঘ প্রতীক্ষায় সাংসদ থেকে শ্রমিক অথবা সঙ থেকে প্রেমিক সবাই এক কাতারে দাঁড়ায়। এমনকি নৈরাশ্যবাদীরাও! তারাও বিশ্বাস করে যে এটা কোন লেখকের গল্পের ক্লিশে প্লট নয়, সত্যি একটা কিছু ঘটতে যাচ্ছে।

যেহেতু এই শহরটি ছিলো একটি উৎকৃষ্ট মাংস সরবরাহক, তাই বরাহ'রা আপাতত নিস্কৃতি পেলেও অন্যান্য শহরের অধিবাসীরা উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে পর্যাপ্ত মাংসের যোগান না পাওয়ায়। তারা স্বপ্ন এবং মাংসের অপ্রতুলতায় ভোগে। উক্ত শহরের নিস্পৃহ স্বপ্নালুতায় তাদের কার্যক্রম বিঘ্নিত হতে থাকে। তাই তারা এক ফন্দি আঁটে। মৃত স্বপ্নের শহরে বা স্বপ্নালু মৃত শহরে তারা একজন কসাই এবং একজন ডাক্তারকে দূত হিসেবে পাঠানোর সম্মিলিত সিদ্ধান্ত নেয়।

কসাইটি প্রমাণ আকারের একটি দা নিয়ে শহরের সদর দরজায় উপস্থিত হয়।
সতর্ক প্রহরীরা যাচাই করে নেয়,
"কে?"
"আমি! আমি সেইজন!"
"আরে ওরকম কত দেখলাম! কতজন এলো গেলো! গ্রাম্য যুবক থেকে বাউন্ডুলে কবি। সবাই নকল। তুমি যে আসলজন, তার প্রমাণ কি?"
"এই দা'টা দেখেছিস?"
হঠাৎ সম্বোধনের পরিবর্তনে হতচকিত হয়ে যায় প্রহরীর দল।
"ভয় পাসনে, কতদিন তোরা মাংস খাসনা, দেখ কিরকম হাড় জিরজিরে হয়ে গেছিস। স্বপ্নের সিঙ্গারা আর লোভ লালসার পানীয় খেয়ে কি জীবন চলে?"
বলেই নিকটস্থ এক প্রহরীর মুন্ডু উপড়ে ফেলল সে।
"আমি কোন হত্যাযজ্ঞ করতে আসিনি। তোমাদের ভুল ভাঙাতে এসেছি।"
এবার একটু নরম শোনায় কসাইয়ের কন্ঠস্বর।
"আমার সাথে একজন ডাক্তার এসেছে, সে তোমাদের ভুল ভাঙিয়ে দেবে, চিকিৎসা করবে"
ডাক্তার কাটা মাথাটা ব্যবচ্ছেদ করে মস্তিস্কের যাবতীয় জটিল কার্যক্রম বুঝাতে থাকে। ইতিমধ্যে খবর পেয়ে শহরের সব শ্রেণীর মানুষ উপস্থিত হয়েছে।

"এই যে এটা দেখছেন-নিউরন, এটার কাজ হল....বুঝেছেন নিশ্চয়ই?"

"এখন আসি এ্যাক্সনের কথায়..."

সে বক্তৃতা দিয়ে চলে।

"আসলে আপনারা মস্তিস্কের ত্রুটিপূর্ণ বৈদ্যুতিক সংকেতের কারণে এক ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। সুসংবাদ এই যে, আমি সাফল্যের সাথে তা নিরাময়ে সক্ষম হয়েছি।

ডাক্তার এবার প্রহরীর কর্তিত মাথাটি জোড়া লাগিয়ে দেয়। প্রহরীটি উঠে বসে, যেন কিছুই হয়নি।

কিন্তু সমবেত জনতার ঘোর ভাঙে।
"আমাদের কি হবে! আমরাও তো আক্রান্ত হয়েছি!"
"চিন্তার কোন কারণ নেই। স্মিত হেসে ডাক্তার বলেন।
"ওটা ছিলো একটা মানসিক ব্যাধি। একজনকে যেহেতু ঠিক করতে পেরেছি, তার প্রতিক্রিয়ায় আপনারাও ঠিক হয়ে যাবেন"

একটা উল্লাস ধ্বণি ভেসে আসে সমবেত জনতার পক্ষ থেকে।

"শুধু উল্লাস করলে চলবেনা। এতদিন আমরা এই শহরের সুস্বাদু মাংস থেকে বঞ্চিত ছিলাম। লাস্যময়ী নায়িকার পেটের মাংস, পেটমোটা মাথামোটা রাজনীতিবিদের মগজ, গৃহপালিত পশুদের প্রোটিন, এগুলো আজ কড়ায় গন্ডায় উশুল করে নেবো"

এবার সমবেত জনতার মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি হয়।

নেতা,পতিতা, কবি, ডোম সবাই যার যার জায়গায় দাঁড়ায়। তাদের প্রতিনিধি হিসেবে যথারীতি এগিয়ে আসেন একজন নেতা এবং একজন কর্পোরেট মাফিয়া , শলাপরামর্শ করার জন্যে। তারা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, মৃত শহরটাকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।

অন্য নগর গুলো থেকে খবর পেয়ে দলে দলে কসাইয়ের দল আসতে থাকে।

তারা নেতাদের মগজটা চিড়ে বের করে নিয়ে সেখানে এক টুকরো জলভরা তালশাস ভরে দেয়।
নায়িকাদের স্তন থেকে প্রয়োজনীয় মাংস কেটে নিয়ে সেখানে বহুজাতিক কোম্পানির লেবেল সেঁটে দেয়।

বস্তির লোকজনের শুকিয়ে যাওয়া পশ্চাদ্দেশে লাথি মেরে সেটাকে , চলমান করে তোলে।

তোষামুদে সম্পাদকের চোখের পাঁপড়ি কেটে নেয়।
চক্ষুলজ্জার বালাই নেই আর!

প্রেমিক প্রেমিকার ঠোঁট কেটে নেয়, যেন তারা সবসময় একে অপরকে হাস্যমুখে দেখতে পারে।

এভাবেই শহরটি ধীরে ধীরে গতিশীল হতে থাকে আবার। দোকানে দোকানে, ব্যানারে, ফেস্টুনে বিলবোর্ডে জমা হয় মাংস আর খাবার।

অতঃপর তারা চলে যায় মৃতপ্রায় একটি শহরকে বাঁচানোর, প্রাণচাঞ্চল্যে ভরিয়ে দেয়ার পরিতৃপ্তি নিয়ে।

কিন্তু কোথায় কার যেন মনে হয় শহরটি ঠিক বেঁচে নেই, তারা বাঁচার দিকে কোনক্রমে হামাগুড়ি দিয়ে এগুচ্ছিলো , এখন মরনের দিকে মার্চপাস্ট করে এগুচ্ছে।

সে কে, বা কেন এসব ভেবেছিলো পরিচয় বা কারণ কিছুই জানা যায়নি।



সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮
১৭৫টি মন্তব্য ১৭৫টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×