somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সেরা একুশ মার্শাল আর্ট: ২১-১৫

১৭ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আমরা সবাই এই একটা ক্ষেত্রে একই রকম।

জীবনের কোন না কোন পর্যায়ে আমাদের মনে হয়েছে, একটা মার্শাল আর্ট রপ্ত করতে পারলে মন্দ হত না। ক্লাসমাস্তানটা যখন কোন কারণ ছাড়াই ক্লাস টুতে থাকার সময় আমাদের কারো নাক ফাটিয়ে দিত, আমরা নিজেকে ব্রুস লি'র জায়গায় কল্পনা করেছিই করেছি। অথবা ছোটবোনটাকে কেউ যখন টিজ করে, বা নিজের সম্ভাব্য গার্লফ্রেন্ডকে যখন কেউ আপন করে নেয় বা অনেক কষ্টে টিউশনির টাকা জমিয়ে কেনা আইফোনটা যখন মাত্র দুজন নেশাখোর ছিনতাইকারী একটা নেইলকাটার দেখিয়ে আপন করে নেয়... ইস, যদি একটা মার্শাল আর্ট রপ্ত থাকত! কী আর এমন কঠিন?

এরপরই যে ভাবনা মাথায় আসে তা হল, কোন্ মার্শাল আর্ট?

এবং সবাই যে সিদ্ধান্তে উপনীত হই, অফকোর্স, সেরা মার্শাল আর্ট (ওই মুহূর্তে বাইরের চোখের পিকচার টিউব বন্ধ, ভিতরের চোখ দেখছে, ছিপছিপে আমি'কে। যে কিনা কুয়াইইইক খুন! জাতীয় কোন একটা শব্দ করে নানা ভাল ভাল মার্শাল আর্ট জানা ডজনখানেক ব্যাডগাইজকে কোমর দুলিয়ে অকল্পমুভ নিয়ে ছিন্নভিন্ন করে দিল। তারপর বক্র একটা দৃষ্টি। তারপর খুলে গেল চোখ। ছিপছিপে আমি নেই, সামনে চলতে থাকা।)

সারা দুনিয়া খিচুড়ির কম্বিনেশনের বিষয়ে একমত হতে পারে না, আর সেরা মার্শাল আর্টের বিষয়ে কী করে হবে? তাই লিস্টটা আমার, কিন্তু সেরা নির্বাচনে লজিক্যাল ডিড্যাকশন তো থাকবেই। আর অনেক চমক আছে, সুনিশ্চিত চমক।

সহব্লগাররা মতামত জানালে জানাটা আরো সমৃদ্ধ হবে।

তাবত দুনিয়ার সেরা একুশ মার্শাল আর্টের কারণসহ লিস্টিঙে স্বাগতম!

সত্যিকার স্ট্রিটফাইটিঙে পথেঘাটে কুম্তাকুম্তিতে মার্শাল আর্টের মধ্যে কোনগুলো কোন অবস্থানে সবচে বেশি কাজে দিবে সেই লিস্টি।

প্রথম পর্বে থাকছে একুশ থেকে পনেরোর ফিরিস্তি।



২১.



জুডো

এই গেলরে!
এখনি ব্লগের জুডোকা'র দল প্যাচে ফেলে বারোটা বাজাবেন।
এত বিখ্যাত আর্ট, সারা পৃথিবীতে এত বেশি প্রচলিত, এত বেশি কার্যকর- তা কিনা লিস্টের শেষে এসে পড়ল?

হ্যা, জুডোতেও ব্যাডগাইজ কুপোকাত করা যায়। জুডোতে সবচে বড় যে সুবিধা তা হল, ম্যান টু ম্যান ফাইটে প্রতিপক্ষকে আহত না করেও যতক্ষণ খুশি লক করে রাখা যায়। আর একবার কোন জুডোকার তলায় পড়লে বোঝা যায়,



সখী মাইনকাচিপা কাহারে কয়!
তোমরা যে বল, চেপে ধরাধরি, চাপাচাপি কারে কয়?

হ্যা, জুডোর মত অসাধারণ এবং কার্যকর আর্ট লিস্টের নিচে আসার কারণ মাত্র দুটা। প্রথমত, জুডো কোন স্ট্যান্ডিঙ আর্ট নয়। গ্রাউন্ড বেইজড আর্ট। ফলে, এখানে ম্যানলি ভাবটা খুবই করুণ। আর ম্যানলি ভাব যদি নাই থাকত, যদি শুধু যাত্রার জন্য মোটরসাইকেল, তাহলে আর হাল্ক কেন? আদ্যিকালের 'মশা' বা বর্তমানের ওয়ালটন মোটরসাইকেলেই তো কাজ চলে।



দ্বিতীয়ত, জুডো এখন পুরোপুরি স্পোর্টস মার্শাল আর্ট। সত্যিকার কনফ্রন্টশনে জুডো একজনের জন্য ভাল, বড়জোর তিনজনকে কাহিনী করা সম্ভব, কিন্তু ব্রুস লী হওয়া, কক্ষনো নয়!

তবে একখানা কথা না বলে পারলুম না দাদা। কানো জিগোরো জাপানি বসকে সালাম। জুডোর আছাড়, বলিহারি, বলিহারি!



২০.



তাইকোয়ান্দো

এই দো'টা শুধু শুধু কি নব্বইয়ের দশকের শুরুতে সারা পৃথিবীর সবচে বেশি প্র্যাক্টিস করা মার্শাল আর্ট ছিল?



সব ধরনের এলিমেন্ট বেশ স্যাটিসফেক্টরি লেভেলে পাবেন এখানে। স্ট্যান্ডিঙ মার্শাল আর্টের কিকগুলো এখানে বেশ বিস্তারিত এবং বেদনাদায়ক। জুডোর প্যাচ আছে, সেইসাথে লক ও ক্ষিপ্রতার সমন্বয় আর্টটাকে করেছে অনেক ম্যানলি। দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় খেলা এই তাইকোয়োন সৃষ্টি হয় কোরিয়া থেকেই। দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনীতে ব্যাপক চর্চা চলে এটার। হাপকিদো তো লা জওয়াব দো। হাপকিদো কে আরো দ্রুতিময় করা হয়েছে এখানে।



অনেক অনেক আগে, কোরিয়ায় হোয়ারাঙ রা ছিল সাঙ্ঘাতিক যোদ্ধা। ধারণা করা হত, হোয়ারাঙ রা জাতযোদ্ধা। এদের যুদ্ধকৌশল এবং খালিহাতে লড়াই' র অনেককিছু যুক্ত হয়েছে তাইকোয়ান্দোতে।

তবে, এই হোয়ারাঙদের মূল বিদ্যার সাথে ছিল তীর, তলোয়ার। আর তীর-তলোয়ার ছাড়া আসলে তায়কোয়ান্দোর মজা আসবে না, তবে বর্তমান তায়কোয়ান্দো খুব সুন্দর একটা ব্যালান্সড ফর্মুলায় থাকে।

কী, ভাঙবেন নাকি দু চারটা কঙক্রিট স্ল্যাব?



১৯.



এসক্রিমা

ওডেস্ক নিয়ে অনেক সাবধানতা আছে আমাদের মধ্যে। একটা সাবধানতা নেই।
যারা ওডেস্কে ফিলিপিনোদের গালাগালি করেন, একটু সাবধানে করবেন। ওরা কিন্তু শুধু ইংরেজি ভাল জানে, কাজে সিনসিয়ার এবং সস্তায় কাজ করে তা নয়। ওরা এসক্রিমা ডেভেলপ করেছে।


হ্যা। এই ডেডলি মার্শাল আর্টটা লিস্টের অনেক উপরে আসতে পারত।

কিন্তু কে আর হাতে একটা ডান্ডা নিয়ে চব্বিশ ঘন্টা ঘুরে বেড়ায়?
দুটা স্টিক থাকলে আর এসক্রিমার মাস্টারের সামনে দাঁড়াতে হবে না।
এখনতো আর আগেকার দিনের মত ফিলিপিন্সের পথেঘাটে তলোয়ার নিয়ে চলাফেরা হয় না, তাই এসক্রিমার এক্সট্রিম ভার্শনটাও কার্যত অকার্যকর।

আরনিস বলুন বা কালি- এই দুটা আসলে এসক্রিমার প্রতিশব্দ। পশ্চিমা বিশ্বে কালি নামটা জনপ্রিয়। ফিলিপাইন-অ্যামেরিকান যুদ্ধের সময় পিনপিনোরা আচ্ছামত এসক্রিমো-ডলা দিয়েছিল। অনেক হারামি অ্যামেরিকান মরেছিল তখন এসক্রিমো গেরিলাদের হাতে।



মূলত স্টিক, ছুরি, ড্যাগার বা অসি নিয়েই কাজ। তবে একেবারে খালিহাতে আত্মরক্ষা যে করা যায় না এটায়, তাও নয়। শত্রুকে নিরস্ত্র করতেও এই বিদ্যার জুড়ি মেলা ভার। এসক্রিমা ডেভেলপমেন্টে যুক্ত আছে প্রাচীণ স্পেন ও ফরাসি আত্মরক্ষাশাস্ত্র সেইসাথে তলোয়ারযুদ্ধ।

কিন্তু টেল য়ু, এই জিনিস শিখলে আর কথা নেই।



১৮.


সাম্বো

ইফ য়ু্ স্মেল... দ্য রক, ইজ কোকেইন!
দ্য রক হতে ইচ্ছা করেছিল কখনো? বা ট্রিপল এইচ?
সমস্যা মাত্র একটা, ঠিক গ্রামার নেই রেসলিঙে। তাই রেসলিঙবিদ, যিনি শুধু রেসলিঙ জানেন, কুপোকাত হবেন মার্শাল আর্ট ওয়ালার হাতে। আবার, জুডো বা তাইকোয়ান্দোর মত মাটিতে আছড়াআছড়ি ও জড়িয়ে ধরে আমি-তুমিগিরি ভাল লাগে না, কিন্তু জুডোর আছাড় ও প্যাচপোচ ভাল লাগে?



যদি একটু কুস্তি চাই, সেইসাথে কুস্তিগীরের মত মস্ত শরীর আর দু একটা লক, সেইসাথে চরম মার্শাল আর্টের গ্রামার- আপনাকেই খুঁজছে সাম্বো।

যদিও রাশিয়ান শব্দে সাম্বো মানে খালিহাতে আত্মরক্ষা মানে চাইনিজ শব্দে কারা-তে, কিন্তু কারাতে এক জিন্স, সাম্বো আরেক।
সমাজতন্ত্রী রেড আর্মিতে সাম্বো ছিল বেসিক মার্শাল আর্ট।



সেই কানো জিগোরোর কাছ থেকে জুডো শিখে তার সাথে রেসলিঙ ও মার্শাল আর্টের অন্যান্য বিদ্যা ঝাঁকিয়ে যে বস্তু ভিক্তর স্পিরিদোনোভ আর ভাসিলি ওস্চেপকভ তৈরি করলেন তারই নাম সাম্বো।

স্পোর্টস সাম্বো শিখবেন? দুধভাত, দুধভাত। দু হাজার চারে তৈরি ফ্রিস্টাইল সাম্বো একটু ভাল। কিন্তু কাজের জিনিস হল কম্ব্যাট সাম্বো।



১৭.


বক্সিঙ

ফ্লাইঙ লাইক আ বাটারফ্লাই,
বিটিঙ লাইক আ বি,
ওয়েলকাম ওয়েলকাম মোহাম্মদ আলী!

এটাকে সামান্য মনে করার কোন কারণ নেই।



বড় বড় মার্শাল আর্ট ওয়ালারা বক্সারের সামনে পড়লে আর কোথাও যাবার পথ পান না। নিজের মুখে কয়টা দাঁত ছিল, তা হাতে নিয়ে গুণে দেখার রেয়ার সুযোগটা ঘটেই যায়। শুধু একটা সোলেমানি আপারকাট খেতে হবে।



একজন বক্সার যদি রেবিট পাঞ্চ করে ঘাড়ের নিচে বা মাথার পিছনে, অথবা সামান্য ছুঁয়ে দেয় কিডনি, স্পটডেড। জ্যাব বা হুকও কিন্তু ঘুষি হিসাবে খারাপ নয়। মাঝে মাঝে সামনাসামনি সোজা ঘুষি বা জ্যাবগুলো নন-বক্সারদের ঘাড় ভেঙে দিতে পারে।

এগুলোর সাথে তুলনা করলে ক্রস বা ক্রস কাউন্টার, শর্ট স্ট্রেইট পাঞ্চকে আমরা বলতে পারি শত্রু অকার্যকর করে তব্দা লাগানোর হাতিয়ার।



১৬.



কিকবক্সিঙ

হু। ওয়েস্টার্ন কিকবক্সিঙ।

ষাটের দশকে পূর্ণতা পায় জাপানি কিকবক্সিঙ, সত্তরে আমেরিকান। কিন্তু মারকাট কিকবক্সিঙ? ... উহু, এই পর্বে সেই আসলটার কথা হবে না।

কিকবক্সিঙ দারুণ এক হাইব্রিড মার্শাল আর্ট। চমৎকার গতি পুরো আর্টটায়। বিশেষ করে একশো আশি ডিগ্রি মোড়ের তো কোন তুলনা নেই। আর ছিপছিপে শরীরে পাথরের মত গুটি পাকানো অমিত শক্তিধর পেশীগুলোর কথা নাই বা বললাম। ও পেশী তৈরি হয়েছে কিকবক্সারের কিক খেয়ে বেমালুম হজম করে ফেলার উদ্দেশে।



বক্সিঙ থেকে পিছিয়ে আছে শুধু একটা কারণে। হাতে ওই পরিমাণ শক্তি ধরে না যে পরিমাণ বক্সারের ধরে। আর এগিয়ে আছে বহুগুণ। সত্যিকার ফাইটিঙ এরিনায় শুধু দু হাত দিয়ে কাজ সারা যায় না। সাথে সাথে পা-ও দরকার হয়। তাই কিকবক্সিঙয়ের গতি ও ডাইমেনশন অসাধারণ। এই লড়াকু বাস্তব জীবনে প্রত্যেক প্রতিপক্ষকে মাত্র একটা করে কিক অথবা পাঞ্চ করলেই হল, বাকী অবহেলা ঢাকা মেডিক্যাল হাসপাতালের ডাক্তার সারবেন।



আর কিকবক্সারের পা?

চিনিতে পারিনাই প্রভু তাইতে করি নমো নমো। ও প্রভু ক্ষমো ক্ষমো আমারে ক্ষমো ক্ষমো।



১৫.



নিনযুতসু

শব্দটার মধ্যেই নিনজা নিনজা গন্ধ না?
ঠিক তাই।
এই হল চির রহস্যময় নিনজাবিদ্যা। পারলে এটাকেই একনম্বুরি করে দেই আরকী!

নিনজাবিদ্যা মাত্র পনের নাম্বারে?
হু। কারণ, নিনজুতসু নামে যা শিখবেন, তা হল স্পোর্টস। আসল নিনজাবিদ্যা হারিয়ে গেছে জাপানের অগম্য অলিগলিতে।

মূলত নিনজা খুব ডিফিকাল্ট একটা শিক্ষাক্রম। এজন্য আবাসিক শিক্ষা চাই, সেইসাথে অসম্ভব অবাস্তব রকমের ট্রেনিঙ ও সহ্যক্ষমতা অর্জন। যা এই যুগে কেউ শখ করে নিতে চাইবে না।

এটা আসলেই অদৃশ্যের শিক্ষা।
নিনজারা আসবে, খুন করবে এবং চলেও যাবে, তাদের দেখা যাবে না, এই হল নিনযুতসুর মূল সুর।

প্রথমে আসে এক্সটেন্সিভ শারীরিক ট্রেনিঙ। খুব বেশি দীর্ঘায়িত। সেটা পূর্ণ হলে ওয়েপন্স যুক্ত হয়। নিনজা থেকেই এসেছে আধুনিক স্পেশাল ফোর্সেস এর ধারণা। কম্যান্ডো তো নিনজারাই ছিল হাজারো বছর ধরে।



এখন আর আপনি একজন নিনজা হয়ে সাথে বো-হিয়া বা আগুন তীর পিঠে করে চলাচল করতে পারবেন না। পারবেন না নিনজাতো তলোয়ার নিয়ে চলতে এমনকি স্বাভাবিক সামুরাই তরবারি কাতানা রাখতে। বাজোজুতসু বা প্রাচীণ জাপানি পিস্তল নিয়ে ঘুরতে গেলেও নিশ্চই জেরার মুখে পড়তে হবে। একই অবস্থা ফুকিয়া'র ও। হ্যা, এই ডার্টগানটা সাথে রাখতে পারেন, কিন্তু কেউ চেক করলে অবস্থাটা কী হবে?




শুরিকেন, তেকাগি-শুকো, নোগো-তে - এইসব থ্রোয়িং উইপন যদি সাথে রাখতে নাই পারি, তো নিনজাবিদ্যার অ্যাপ্লিকেশন হল কী করে?

এখন মূলত তাইজুতসু বা খালি হাতে নিনজাগিরি শেখানো হয়।

অথচ সবচে সেরা যেটা, সেই শিনোবি-ইরি বা অদৃশ্য আগমনবিদ্যা, এসে চোহো বা ইন্টেলিজেন্সবিদ্যা, নিজেকে অদৃশ্যও অনেকের মধ্যে খুজে বের করতে না দেয়ার হেনসুজুতসু বিদ্যা, নানা ধরনের ছুড়েমারার অস্ত্র চালাতে শেখার শুরিকেনজুতসু শেখার পর লাঠি দিয়ে কাত করার বোজুতসু এবং আসল নিনজা সোর্ডফাইটের কেনজুতসু যদি নাই শিখি এবং এগুলা নিয়ে ঘোরাফেরা যদি নাই করি, তো কীসের ছাই নিনজুতসু?

এহেন নিনজাবিদ্যা যুতসুই হল না।

সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮
৩২টি মন্তব্য ২৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×