somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সূন্নতি পোশাক বা ইসলামী পোশাক -

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


হুজুর পাক (সাঃ) যে সমস্ত পোশাক পরিধান করেছেন এবং পোশাকের ক্ষেত্রে শরীয়ত যে সমস্ত মূলনীতি বেধে দিয়েছে তার অন্তর্ভূক্ত হলে সাধারণত আমরা সেগুলোকে ইসলামী বা সূন্নতি পোশাক হিসাবে গণ্য করতে পারি !
কামিজ,জুব্বা ও চাদর;কোর্তা ,শেরওয়ানী;পাগড়ি ও টুপি
,পায়জামা প্রভৃতি পোশাক হুজুর পাক (সাঃ) পরিধান করেছেন বলে আমরা জানি !
ইসলামী পোশাক কি ?
ইসলাম পোশাকের ক্ষেত্রে একটা সীমানা বলে দিয়েছে ! এই সীমানার ভেরত যা পড়বে,তাই ইসলামী পোশাক হিসাবে বিবেচিত হবে ! আর এর বিপরীত কিংবা এর সাথে সাংঘর্ষিক পোশাক হবে অনৈসলামীক ও প্রত্যাখ্যাত ! ইসলামী পোশাকের সীমানা হল -
১. যে পোশাকে অহংকার প্রকাশ পায়না !
২. যাতে পরিপূর্ণভাবে সতর আবৃত করা যায় !
৩. যা কোন বিজাতির বৈশিষ্ট্যপূর্ণ পোশাক নয় এবং
৪. শরীরের ভাজ ও গড়ন স্পষ্ট ভাবে ফুটে ওঠে এতটা টাইট নয় অর্থাৎ ডিলে ঢালা হয় l
এসব বৈশিষ্ট্য রক্ষিত হয় যে পোশাকে,সেটাই ইসলামী পোশাক ! বলা বাহুল্য আজকাল অনেকে এতটা টাইট প্যান্ট-সার্ট পরিধান করে নামাযে দাড়ায়,লজ্জাজনকভাবে তাদের শরীরের অনুল্লেখজনক অঙ্গগুলো প্রায় প্রকাশীত হয়ে পড়ে,যা শুধু অনৈসলামীক পোশাক নয় বরং সভ্যতা এবং মার্জিত রুচিরও পরিপন্থী ! যদিও প্যান্ট-সার্ট ডিলে ডালা হলেও তা সূন্নতি পোশাক বলে গণ্য নয় কারণ ইসলামী পোশাকের সবগুলো বৈশিষ্ট্য তাতে পাওয়া যায়না !
এখন কথা হল ঢিলে ঢালা পোশাক হলেই কি তা সূন্নতি পোশাকের পর্যায় পড়বে ?
হ্যা পোশাক ঢিলে ঢালা হওয়া সূন্নতি পোশাকের একটি সর্ত তবে এটিই এক মাত্র শর্ত নয় !
সূন্নতি পোশাকের সবগুলো সর্ত সার্ট-প্যান্ট এর মধ্যে পাওয়া যায়না বিধায় এগুলি সূন্নতি পোশাকের আওতাভূক্ত নয় ! আর এই পোশাকগুলি ব্যাপকভাবে ইহুদি-নাসারাদের মাঝে প্রচলিত,তাদের নিজস্ব কৃষ্টি-কালচারের অংশ এবং এসব পোশাকের দ্বারা তাদের সাথে ব্যাপকভাবে সাদৃশ্যতা প্রকাশ পায় !
মোটকথা,সার্ট প্যান্ট পরা যেমনি হারাম নয় তেমনি সূন্নতও নয় . .!
(সার্ট-প্যান্ট,স্যুট-টাই নিয়ে বিস্তারিত আগামী পর্বে ইনশা-আল্লাহ)
নবীজির সূন্নতি পোশাক সমূহের দলিল -
#'কামিজ,জুব্বা ও চাদর -
উবাইদাহ ইবনুস সাবিত রাঃ বলেন ,একদিন রসুল সাঃ আমাদের কাছে বেরিয়ে আসলেন ,তখন তার গায়ে রোম বা সিরিয়া থেকে আনা সঙ্কির্ণ হাতা একটি পশমি জুব্বা ছিলো ।তিনি তখন আমাদের নিয়ে সালাত আদায় করলেন ।তখন তার দেহে ঐ জুব্বাটি ছাড়া কিছুই ছিলো না ।(ইবনে মাজাহ আস সুনানঃ২/১১৮০)
মুগীরা ইবনু শুবা রাঃ বলেন ,আমি রসুল সাঃ এর সাথে এক সফরে ছিলাম ।তিনি আমাকে বললেন ,মুগিরা পানির পাত্র লও ।আমি পানির পাত্র হাতে নিলাম ।রসুল সাঃ এগিয়ে আড়ালে চলে গেলেন এবং প্রকৃতির প্রয়োজন পুরণ করলেন ।তার গায়ে সিরিয়া বা রোম থেকে আমদানী করা একটি জুব্বা ছিলো ।জুব্বাটির হাতা সংকিরর্ণ ছিলো ।তিনি ওযু করার জন্য জুব্বাটি হাতা গুটিয়ে (কনুইয়ের উপর তুলে)হাত বের করতে চাইলেন ।কিন্তু সংকিরর্ণতার কারণে তা হলো না ।এজন্য তিনি জুব্বার নিচ দিয়ে হাত বের করলেন ।তখন আমি ওযুর পানি ঢেলে দিলাম ও তিনি সালাতের জন্য ওজু করলেন ।
(সহিহ বুখারি ,আস -সহিহঃ ১/১৪২ মুসলিম ,আস সহিহঃ ১/২২৯-২৩০)
আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস
রা বলেন ,নবীজি সাঃ একটি কামিজ পরিধান করেন
যার ঝুল ছিলো তার টাখনুদ্বয়ের উপর পর্যন্ত
এবং তার হাতা হাতের আঙ্গুল পর্যন্ত ছিলো ।
(হাকিম ,আল মুসতাদরাকঃ ৪/২১৭;বায়হাকি ,শু
আবুল ঈমানঃ ৫/১৫৫;ইবনে মাজাহ ,আস
সুনানঃ ২/১১৮৪)
আব্দুল্লাহ ইবনে উমার রাঃ বলেন ,হুদাইবিয়ার
দিনে রসুল সাঃ এর
গায়ে একটি সুতি কামিজ ,একটি মোটা জুব্বা ,একটি চাদর
ও একটি তরবারী ছিলো ।(হাইসামী ,মাউমাউয়
যাওয়াইদঃ ৬/১৪৬)
আবু সাইদ খুদরী রাঃ বলেন ,রসুল
সাঃ বলেছেন ,আমি ঘুমিয়ে ছিলাম ।এমতাবস্তায়
স্বপ্নে আমাকে মানুষের কামিস বা জুব্বা পরিহিত
দেখানো হলো ।তাদের কারো কামিস
আরো নিচে ঝুলে রয়েছে ।এর পর উমর আসলেন ।তার
কামিজ মাটি পর্যন্ত ঝুলে পড়েছে ।সাহাবাগন
বললেন ,হে আল্লাহর রাসুল আপনি এ স্বপ্নের
ব্যাখ্যা করলেন কিভাবে ?তিনি বললেন ,আমি এর
দ্বারা "দ্বীন"বুঝাইলাম ।কামিজ বা জামা দ্বীনের
প্রতিক হিসেবে দেখানো হয়েছে ।যে দ্বীন পালনে যত
সুদৃঢ় ও যার দ্বীনদারী যত পূর্ণ ,তার কামিজ তত
বড় দেখানো হয়েছে ।
[বুখারী ,আস সহিহঃ ১/১৭;মুসলিম ,আস সহিহঃ ৪/১৮৫৯;ইবনে হিব্বান ,আস সহিহঃ ৬/৪৬৫]
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
#'কোর্তা ,শেরওয়ানী এবং পাঞ্জাবী -
কোর্তা অবশ্যই ইসলামী পোশাক ! হযরত রাসূলে করীম (সাঃ) কোর্তা পরেছেন বলে হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে !
হযরত উম্মে সালমা (রাঃ) বলেন,কোর্তাই ছিল রাসূল (সাঃ) এর সর্বাধিক প্রিয় পোশাক ! [মা'আরিফুল হাদীস : ৬ষ্ঠ খন্ড,৩০৫ পৃঃ.তিরমিযীর সূত্রে]
শামায়েলে তিরমীযিতে (৩০৫ পৃ.) আছে,রাসূল (সাঃ) এর সফরের কোর্তা স্বাভাবিক সময়ে ব্যাবহৃত কোর্তার চাইতে কিছুটা ছোট হত ! এতে প্রমানীত হয়,রাসূল (সাঃ) কোর্তা পরিধান করতেন ! আর শেরওয়ানি যেহেতু ইসলামী পোশাকের কাছা-কাছি এবং ইসলামী পোশাকের শর্তগুলি এর মধ্যে পাওয়া যায়,তাই এটিও ইসলামী পোশাকের আওতাভূক্ত !
অন্যান্ন পোশাক যা সূন্নতি পোশাকের শর্তগুলি পূরন করে যেমন পাঞ্জাবি,কাবলি এগুলোও গ্রহণযোগ্য !
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
#'পাগড়ি -
হাদীস শরীফে আছে:
“তোমাদের জন্য পাগড়ি অবধারিত,কেননা তা ফিরিশতাদের নিদর্শন স্বরূপ। (মিশকাত: ৩৭৭)
“তোমরা পাগড়ি পরিধান করো,নিশ্চয়ই পাগড়ী ইসলামের নিদর্শন এবং তা মুসলমান ও মুশরিকদের মধ্যে পার্থক্যকারী। “ (যারকানী,উমদাতুল কারী)।
উল্লেখ্য,নবীজি সবসময় পাগড়ি পরিধান করতেন, এ রকম বহু সহিহ হাদীস
পাওয়া যায়।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
#'হাদিস শরীফে লুঙ্গি সম্পর্কে বর্ণনা -
তোমরা বড় লুঙ্গি পরবে না। কেননা তা অহংকারের আলামত। আল্ল্লাহ পাক অহংকার পছন্দ করেন না।
(আবু দাউদ শরীফ ৫৬৬ পৃ.)
অন্য হাদীসে আছে, একদা জনৈক সাহাবী ভ্রমণ করছিলেন। হঠাৎ পিছন হতে কে যেন বললেন, "তুমি কি আমার সুন্নত পছন্দ কর না?" সাহাবী পিছনে ঘুরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দেখে আতঙ্কিত হয়ে নম্র স্বরে বললেন, "ইয়া রাসুলুল্ল্লাহ! আপনার সুন্নত কি?" তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বীয় লুঙ্গির দিকে ইশারা করে বললেন, "এভাবে লুঙ্গি পরা আমার সুন্নত"। সে সাহাবী বলেন, আমি দেখলাম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের লুঙ্গি পায়ের অর্ধনলা পর্যন্ত উঁচু করে পরা ছিল।
(শামায়েলে তিরমিজী শরীফ ৮ পৃ.)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি বললেন, হে আব্দুল্ল্লাহ! তোমার লুঙ্গি উপরে তোল, আমি তুললাম। তিনি বললেন, আরো তোল, আমি আরো তুললাম। এভাবে তিনি বলতে থাকলেন আর আমি লুঙ্গি উপরে তুলতে থাকলাম। কেউ বললেন, আপনি লুঙ্গি কতটুকু তুললেন? তিনি বললেন, অর্ধনলা পর্যন্ত।
(মুসলিম শরীফ ২ খ ১৯৫ পৃ.)
হযরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, একদা এক ব্যক্তি টাখনুর নিচে লুঙ্গি পরে নামায পড়ার পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সালাম করলে তিনি বললেন, যাও, আবার অযু করে নামায পড়। সে ব্যক্তি তেমনই করল। আবার বললেন, যাও, আবার অযু করে নামায পড়। তখন এক সাহাবী বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! তাকে বারবার অযুর আদেশ দিলেন, এর রহস্য কিছুই বুঝতে পারলাম না। তিনি কিছুক্ষণ নীরব থেকে বললেন, টাখনুর নিচে পোশাক পরে নামায পড়লে আল্ল্লাহ পাক সে নামায কবুল করেন না।
(আবু দাউদ শরীফ ৫৬৫ পৃ.)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, আমার দু'টি কান দ্বারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, একমাত্র অহংকারীরাই লুঙ্গি ঝুলিয়ে পরে। কেয়ামতের দিন আল্ল্লাহ পাক তাদের দিকে ভ্রুক্ষেপও করবেন না।
(মুসলিম শরীফ ২ খ. ১৯৫ পৃ.)
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
#'টুপি -
উমর ইবনে খাত্তাব রা. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন-
الشهداء ثلاثة : رجل مؤمن ... ورفع رسول الله صلى الله عليه وسلم رأسه حتى وقعت قلنسوته أو قلنسوة عمر.
শহীদ হল তিন শ্রেণীর লোক : এমন মুমিন ... এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাথা তুললেন। তখন তাঁর টুপি পড়ে গেল। অথবা বলেছেন উমরের টুপি পড়ে গেল। (মুসনাদে আহমাদ, হাদীস : ১৪৬ জামে তিরমিযী, হাদীস : ১৬৪৪ ইত্যাদি)
হাদীসটির ক্ষেত্রে ইমাম তিরমিযী বলেছেন, ‘হাসানুন গারীবুন।’
সুলাইমান ইবনে আবি আবদিল্লাহ বলেন,
أدركت المهاجرين الأولين يعتمون بعمائم كرابيس سود وبيض وحمر وخضر وصفر، يضع أحدهم العمامة على رأسه ويضع القلنسوة فوقها، ثم يدير العمائم هكذا على كوره لا يخرجها من ذقنه
আমি প্রথম সারির মুহাজিরগণকে দেখেছি তাঁরা সুতির পাগড়ি পরিধান করতেন। কালো, সাদা, লাল, সবুজ, হলুদ ইত্যাদি রংয়ের। তারা পাগড়ির কাপড় মাথায় রেখে তার উপর টুপি রাখতেন। অতপর তার উপর পাগড়ি ঘুরিয়ে পরতেন।-মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা ১২/৫৪৫
হেলাল ইবনে ইয়াসাফ বলেন,
قدمت الرقة فقال لي بعض أصحابي : هل لك في رجل من أصحاب النبي صلى الله عليه وسلم؟ فقلت : غنيمة. فدفعنا إلى وابصة، فقلت لصاحبي : نبدأ فننظر إلى دله فإذا عليه قلنسوة لا طية ذات أذنين.
আমি রাক্কায় গিয়েছিলাম তখন আমার এক সাথী আমাকে বললেন, তুমি কি নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাললাম-এর একজন সাহাবীর নিকট যেতে ইচ্ছুক? আমি বললাম, ‘এ তো গনীমত।’ তারপর আমরা ওয়াবেছা রা.-এর নিকট গেলাম। আমি আমার সাথীকে বললাম, দাঁড়াও, প্রথমে আমরা তাঁর আচার-আখলাক দেখব। তাঁর মাথায় দুই কান বিশিষ্ট টুপি ছিল, যা মাথার সঙ্গে মিশে ছিল।-সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ৯৪৯
হিশাম বলেন,
رأيت على ابن الزبير قلنسوة
আমি ইবনে যুবায়ের রা.-এর মাথায় টুপি দেখেছি।-মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ২৫৩৫৩
আবদুল্লাহ ইবনে উমর রা. মাথা মাসাহর সময় টুপি উঠিয়ে নিতেন এবং অগ্রভাগ মাসাহ করতেন।-সুনানে দারা কুতনী, হাদীস : ৫৫; সুনানে কুবরা, বায়হাকী, হাদীস : ২৮৮
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
#'পায়জামা -
হুজুর (সাঃ) পায়জামা ক্রয় করেছেন বলে সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। আর পরিধানের জন্যই তা ক্রয় করা হয়। পায়জামা সংক্রান্ত হাদীস ইনশা-আল্লাহ পরবর্তিতে সংযোজন করা হবে !
r_R_
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইতিহাসের সেরা ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনের নির্বাচনের কর্মযজ্ঞ চলছে। দলে দলে সব সন্ত্রাসীরা যোগদান করুন‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪



বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত‍্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাচেষ্টা: কার রাজনৈতিক ফায়দা সবচেয়ে বেশি?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৮


হাদির হত্যাচেষ্টা আমাদের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে একটি অশনি সংকেত। জুলাই ২০২৪ আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের দ্বিধাবিভক্ত সমাজে যখন নানামুখী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অন্তর্কলহে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আয়-উন্নতির গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

Testimony of Sixty- By Edward Kennedy বাংলাদেশের রক্তাক্ত সত্যের এক আন্তর্জাতিক স্বীকারোক্তি

লিখেছেন কিরকুট, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৩




১৯৭১ বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গভীর বৈপরীত্যের বছর। এটি যেমন ছিল অন্ধকার ও রক্তাক্ত, তেমনি ছিল সত্যের প্রতি অবিচল এক সময়কাল। এই বছরের গণহত্যা, শরণার্থী স্রোত ও মানবিক বিপর্যয়ের বিবরণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×