somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রিকি
ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

Germany Year Zero এবং The Man who will Come---ইটালিয়ান দুইটি মুভি যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে উপস্থাপন করেছে দুইটি মন ছুঁয়ে যাওয়া চরিত্র Edmund Kohler এবং Martina র ছোট্ট জীবন, ছোট্ট স্বপ্ন এবং নির্মম বাস্তবতার মাধ্যমে :((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((:((

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



“War does not determine who is right - only who is left. All war is a symptom of man's failure as a thinking animal.”
পোস্টটি শুরু করব কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের “মৃত পৃথিবী” শীর্ষক কবিতাটি দিয়ে—


“পৃথিবী কি আজ শেষে নিঃস্ব
ক্ষুধাতুর কাঁদে সারা বিশ্ব,
চারিদিকে ঝরে পড়া রক্ত,
জীবন আজকে উত্যক্ত ।
আজকের দিন নয় কাব্যের
পরিণাম আর সম্ভাব্যের
ভয় নিয়ে দিন কাটে নিত্য,
জীবনে গোপন-দু্র্বৃত্ত ।
তাইতো জীবন আজ রিক্ত,
অলস হৃদয় স্বেদসিক্ত;
আজকে প্রাচীর গড়া ভিন্ন
পৃথিবী ছড়াবে ক্ষতচিহ্ন ।
অগোচরে নামে হিম-শৈত্য,
কোথায় পালাবে মরু দৈত্য ?
জীবন যদিও উৎক্ষিপ্ত,
তবু তো হৃদয় উদ্দীপ্ত,
বোধহয় আগামী কোনো বন্যায়,
ভেসে যাবে অনশন, অন্যায় ॥ “


সভ্যতার সৃষ্টিলগ্ন থেকে যুদ্ধ, সাম্রাজ্য রক্ষার চেষ্টা, প্রতিহিংসা, রাজনীতিক ক্ষমতাবদল এক ঐতিহ্য রূপে বিবেচনা হয়ে এসেছে এবং এখনও সেই ঐতিহ্য অব্যাহত।“The weaker one should be ruled by the strongest ones ”.. কিন্তু সেই শতাব্দী প্রাচীন সম্রাট অশোকের কলিঙ্গের যুদ্ধ থেকে শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং হাল আমলের মার্কিন- ইরাক যুদ্ধ পর্যন্ত একটি জিনিস খেয়াল করলে দেখা যায়... প্রত্যেক যুদ্ধের ফলাফল যায় হোক না কেন... বলির পাঁঠা কিংবা নির্যাতিত হয় সাধারণ মানুষ... যুদ্ধের ভয়াবহতার রূপ সর্ব ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ অবলোকন করেছে... যেমন ধরা যাক দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা, এই যুদ্ধের পিছনের কারণ কি ছিল?? জার্মানদের সাম্রাজ্যবাদী নীতি এবং নাৎসি গোষ্ঠী দ্বারা ইহুদি দমন তাইতো?? কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ অবধি শুধু ইহুদি নয়, অনেক সাধারণ মানুষ নির্মূল হয়ে গিয়েছিল... কি দোষ ছিল তাদের??? /:) তারা রাজনীতিক প্রোপ্যাগান্ডার অংশ ছিল... দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেন, কোন যুদ্ধেই সঠিক হিসাব কেউ দেখাতে পারেনি... কত নিরীহ প্রাণ কিছু মানুষের ক্ষমতার লোভে, সাম্রাজ্য সৃষ্টির অজুহাতে, স্বার্থান্বেষী চিন্তার বলি হয়েছিল বিনা কারণেই... জার্মানদের concentration camp এ লাখ লাখ বাচ্চা, নারী, বৃদ্ধ, মধ্য বয়সী যুবকদের কখনও পুড়িয়ে মারা হয়েছিল, কখনও জীবন্ত অবস্থায় কবর দিয়ে আবার কখনও গুলি মেরে বা গিলোটিনে ফেলে হত্যা করা হয়েছিল... দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ জার্মানি সহ এর আশে পাশের দেশ যেমন পোল্যান্ড , ইটালি, অস্ট্রিয়া প্রভৃতি দেশের মানুষদের দুইটি গোষ্ঠী তৈরি করে দিয়েছিল এক যুদ্ধ যুদ্ধ করেই... এক গোষ্ঠী যারা ইহুদি তারা নিজের দেশেই উদ্বাস্তু হয়ে গিয়েছিল শুধু জন্মসূত্রে ইহুদি হওয়ার দরুন আর অপরগোষ্ঠী খৃষ্টান যারা শাসন এবং সমাজে উচ্চ মর্যাদাপূর্ণ আসনে উপনিষ্ট হয়েছিল…..এই যুদ্ধগুলো কি শুধু শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে হয়েছে শুধু অন্যায় শাসনের অবসানে ন্যায়ের দণ্ড স্থাপনের জন্য নাকি মানুষের সাথে মানুষের নীতিগত, জাতিগত, সামাজিকগত, পরিচয়গত বিভেদ তৈরির জন্য??? Which is the particular reason behind any kind of war???? অস্কার জয়ী The Pianist সহ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের উপর নির্মিত অনেক মুভি, documentary , দলিল দস্তাবেজে আমরা এই পার্থক্যগুলো সহজেই দেখতে পেয়েছি... আজ এই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত , এবং যুদ্ধের দরুন সাধারণ মানুষের জীবনচিত্রের অবলম্বনে দুইটি মুভির আলোচনা করব দুই শিশু চরিত্রের আলোকে...প্রথমটি Edmund Kohler এবং দ্বিতীয়টি Martina...দুইটি মুভি ইটালির ... যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অক্ষশক্তি ছিল!!!!


প্রথম মুভিঃ

Germany Year Zero(1948) {Original title: Germania, anno zero}

IMDB rating: 7.9/10
Genre: War/ Drama/ History
You tube Link: https://www.youtube.com/watch?v=QHPefH_AmoY




সিনেমাটি শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে, যুদ্ধের কারণে নিঃস্ব এক পরিবারকে ঘিরে... পরিবারের সব চেয়ে ছোট ছেলেটি ১৩ বছর বয়সী Edmund Kohler...সে তার অসুস্থ, শয্যাগত বাবা এবং এবং তার থেকে বড় দুই ভাই বোন Karl Heinz এবং Eva র সাথে বার্লিনের একটি ভাঙ্গা বাসাতে অন্যান্য অনেক পরিবারের সাথে sublet হিসেবে বসবাস করত। পরিবারের বড় সন্তান Karl Heinz সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিল এবং যুদ্ধ থেকে ফিরে আসার পর বেশির ভাগ সময় বাড়িতে বসে থাকায়্ তার একমাত্র কাজ... এক কথায় অন্য কাজের প্রতি অপারগ সে। এমনকি সে তার নামে রেশন কার্ডও নেয় না শুধু এই কারণে যদি পুলিশ তাকে ধরে ফেলে যুদ্ধে সংশ্লিষ্টতার কারণে। এদিকে তার বোন Eva cigarrete এর সংস্থানে এবং ছোট খাট অর্থ সংস্থানের অংশ হিসেবে তার বান্ধবীর সাথে প্রতি রাত্রে Allied force এর সৈনিকদের পার্টিতে যাওয়া আসা করে... কিন্তু অর্থের প্রয়োজনে সে তার সম্ভ্রম বিসর্জন হতে দেয় না!! ছোট ভাই Edmund মূলত ঘুরে বেড়ায় অর্থের সংস্থানে এবং খাদ্যের... সে কবরস্থানে মাটি কাটার কাজের জন্যও যায় কিন্তু বয়সের কারণে work permit পায়না... কোনোদিন Edmund কে খালি হাতেই বাসায় ফিরে আসতে হয়... আবার কোন কোনও দিন দুই একটা গাড়ি থেকে পড়ে যাওয়া আলু কুড়িয়ে নিয়ে আসে সে সেদিনের খাদ্য উপাদান স্বরূপ। এভাবে একদিন তার সাথে তার প্রাক্তন স্কুলের শিক্ষক Herr Henning এর দেখা হয়ে যায় রাস্তাতে, যে বৈশিষ্ট্যগত ভাবে কিছুটা বিকারগ্রস্ত মানুষ এবং চিন্তাগত দিক দিয়ে নাৎসি বাহিনীর অনুগত হিসেবে প্রকাশ পায়...এরপর কি হয় Edmund এর?? অভাবের তাড়নায় সে কোন রাস্তায় পা বাড়ায়?? তার পরিবারের কি হয়?? সর্বোপরি Edmund এর ভাগ্য তার সাথে কি পরিহাস করে?? Roberto Rossellini র war trilogy র শেষ কিস্তি এই মুভিটি... এই war trilogy র অন্য দুইটি মুভি হচ্ছে Rome আর Open City and Paisá . জার্মান ভাষার ইটালিয়ান এই সিনেমাটিতে যুদ্ধের পরবর্তী সময়ে মানবজীবনের দুর্বিষহ চিত্রগুলো অত্যন্ত সুনিপুণ দক্ষতায় তুলে ধরেছেন পরিচালক... একবেলা খাওয়ার যোগাড় যেখানে কষ্টসাধ্য ব্যাপার সেখানে ভাল বাসস্থান, ভাল পরিবেশ, সর্বোপরি “ভালো” কোন ব্যাপার একান্ত যে দৈবিক ব্যাপার পরিচালক সেটা খুব নিখুঁতভাবে তা ফুটিয়েছেন ... The legend himself-- Charlie Chaplin সিনেমাটি দেখেছিলেন এবং মন্তব্য করেছিলেন “The most beautiful Italian film he has ever seen”!!! সিনেমাটির মূল চরিত্র Edmund Kohler সম্পর্কে কিছু বলব সবশেষে—Roberto Rossellini ছেলেটিকে এনেছিলেন তার প্রয়াত পুত্র Roman Rossellini র আদলে এবং সত্যি এই Edmund Kohler এর চরিত্রটি আরেকটি কবিতা দিয়ে প্রকাশ করতে চাই---

"হে পৃথিবী, আজিকে বিদায়
এ দুর্ভাগা চায়,
যদি কভু শুধু ভুল ক'রে
মনে রেখো মোরে,
বিলুপ্ত সার্থক মনে হবে
দুর্ভাগার !
বিস্মৃত শৈশবে
যে আঁধার ছিল চারিভিতে
তারে কি নিভৃতে
আবার আপন ক'রে পাব,
ব্যর্থতার চিহ্ন এঁকে যাব,
স্মৃতির মর্মরে ?
প্রভাতপাখির কলস্বরে
যে লগ্নে করেছি অভিযান,
আজ তার তিক্ত অবসান ।
তবু তো পথের পাশে পাশে
প্রতি ঘাসে ঘাসে
লেগেছে বিস্ময় !
সেই মোর জয় ॥"


A brilliant movie with a lot of pain… and cruelty of life. /:)/:)/:)/:)




দ্বিতীয় মুভিঃ

The Man Who will Come (2009) {Original Title: L'uomo che verrà}

IMDB rating: 7.5/10
Genre: War/Drama/ History
Cast: Maya Sansa, Alba Rohrwacher, Eleonora Mazzoni
You Tube link (trailer): https://www.youtube.com/watch?v=InMKStiXkoM




১৯৪৩ সালের শীতকাল , ইটালির এক গ্রামে জার্মান সৈন্যদের আগ্রাসনের ফলে গ্রামের গুটি কয়েক জনগোষ্ঠী নিজেদের জায়গাতেই উদ্বাস্তু হয়ে যায় আর তাদের মধ্যে আবার কিছু Partisan নামধারী বিদ্রোহী গোষ্ঠী হয়ে পড়ে। এই গুটি কয়েক পরিবারের মধ্যে একটি পরিবারের মেয়ে, Martina…ছেলেবেলায় তার কোলে তার নবজাতক ভাইয়ের মৃত্যু হলে সেই ঘটনার পর থেকে সে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়ে... তাদের পরিবার মধ্য ইটালির একটি গ্রামে বাস করত... তাদের জীবন সাধারণ ভাবে চলত... এর মধ্যে Martina র মা আবার অন্তঃসত্ত্বা হয়... এবং পরিবারটি সেই অনাগত সন্তানের ভূমিষ্ঠ হওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকে। এদিকে যুদ্ধের সময় নিকটবর্তী হওয়ায় এবং Partisan বাহিনীর নাৎসি বাহিনীকে দমনের দরুন ঐ গ্রামের বিভিন্ন পরিবারের উপর তল্লাশির নামে হয়রানি এবং অমানবিক কার্যকলাপ তারা চালায়…Martina র পরিবার Partisan বাহিনীদের খাদ্য , আশ্রয় দিয়ে সাহায্য করছে ভেবে নাৎসি বাহিনীর সৈন্যরা তাদের গবাদি পশু গুলোকে পর্যন্ত নিয়ে যায়... এদিকে বিভিন্ন জায়গা থেকে শুধু নিরাপদ আশ্রয় নিতে Martina র পরিবারে আসে আরও কিছু মানুষ... যাদের মধ্যে একজন ঘরের শত্রু বিভীষণ হিসেবে পরে নিজের আসল চেহারা দেখায়। এই সব ঘটনার নিরব সাক্ষী থাকে ছোট্ট Martina. কি হয় Martina র পরিবারের সাথে? কি হয় সেই গ্রামের অসহায় মানুষগুলোর ভাগ্যে?? ঐ সময়ের একটা খুব অখ্যাত কিন্তু মর্মান্তিক ঘটনা রয়েছে যাকে Marzabotto massacre বলা হয়ে থাকে... যে ঘটনার ফলে ৭৭০ জন মানুষ বিনা কারণে তাদের বাসায়, সমাধিস্থলে এমনকি প্রার্থনাস্থল চার্চে নিহত হয়েছিল নাৎসিদের হাতে। সিনেমাটি খুব সাদামাটা কিন্তু characterization গুলো অনেক বেশি গভীর... নিরীহ মানুষগুলোর উপর অমানবিক অত্যাচার কিছুটা হলেও মন ভারী করে তুলবে... কি দোষ তাদের এই কথাটা ভাবতে বাধ্য করবে?? ছোট্ট শিশু Martina র জীবনের বহিঃপ্রকাশ হয়ত আমাদের এই বাংলা কবিতাটার সাথে মিলে গেলেও মিলে যেতে পারে...

"অবাক পৃথিবী ! অবাক করলে তুমি
জন্মেই দেখি ক্ষুব্ধ স্বদেশভূমি ।
অবাক পৃথিবী ! আমরা যে পরাধীন
অবাক কি দ্রুত জমে ক্রোধ দিন দিন ;
অবাক পৃথিবী ! অবাক করলে আরো—
দেখি এই দেশে অন্ন নেইকো কারো ।
অবাক পৃথিবী ! অবাক যে বারবার
দেখি এই দেশে মৃত্যুরই কারবার ।
হিসেবের খাতা যখনই নিয়েছি হাতে
দেখেছি লিখিত— 'রক্ত খরচ' তাতে ;
এদেশে জন্মে পদাঘাতই শুধু পেলাম,
অবাক পৃথিবী ! সেলাম, তোমাকে সেলাম ! "



An Italian film which represents a mournful and hideous episode of war and two different side of human nature- Forlornness and Brutality…:(( :((:((:((:((:((




সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট



পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:

وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×