somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রিকি
ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

King of Devil’s Island (Kongen av Bastᴓy)—১৯১৫ সালের সত্যি ঘটনার উপর নির্মিত নরওয়েজিয়ান যে মুভি শয়তান মুখোশধারী মানুষের অত্যাচারের বিরুদ্ধে নিগৃহীত কিশোর সমাজের বিদ্রোহের এক সুপ্ত উপাখ্যান B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



“Originality is the best form of rebellion. Get up, stand up, Stand up for your rights. Get up, stand up, Don't give up the fight.”

রবীন্দ্রনাথের ছুটি গল্পতে একটি উক্তি রয়েছে ”তের-চৌদ্দ বৎসরের ছেলের মত পৃথিবীতে এমন বালাই আর নাই ” । কৈশোর or Adolescence... জীবনের অঙ্কুরোদগম পর্যায় হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে...এই সময়ে কারও জীবন সুন্দরভাবে প্রস্ফুটিত হয় আবার কারও জীবনের সাদা ক্যানভাসে ছোট বড় কালো দাগ স্বরূপ কিছু কিছু বাস্তবতা সারাজীবনের মত থেকে যায়, আবার কেউ কালের গর্ভে অকালে হারিয়ে যায় ঠিক ছুটি গল্পের ফটিকের মত...!! কিছু কিছু ভুল বা অপরাধ মানুষ জেনে শুনে করে, আবার কিছু ভুল বা অপরাধ করার পিছনে মানুষ সামাজিক, নৈতিক, অর্থনৈতিক ভাবে বাধ্য হয়...কিশোর অপরাধ হয়ত সেরকম একটা কালো অধ্যায় কারও কারও জীবনে।তাদের ছোট-বড় ভুল বা অপরাধ স্বরূপ, শাস্তি হিসেবে তাদেরকে বিভিন্ন দেশের আইন মতে কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানো হয়ে থাকে...যাতে তারা ভবিষ্যতে সেই কাজের পুনরাবৃত্তি আর না করে , স্বাভাবিক জীবন যাপনে তারা যেন ফিরে যেতে পারে। এই সংশোধনাগারের উৎপত্তি এই কারণগুলোর ফলে তাইতো?? কিন্তু যদি আমাদের দেশের কিশোর সংশোধনাগারের কথাতেই আসি, তাহলে বিগত একবছর আগেকার একটা খবর উল্লেখ করতে চাই, যা অনেকটাই হৈচৈ ফেলে দিয়েছিল... সংশোধনাগারের কিছু ১২-১৩ বছরের ছেলে একে অপরের দেহ ব্লেড দিয়ে কেটে, রক্তাক্ত করে প্রতিবাদ জানিয়েছে !! কেউ কেউ এমনও বলেছে “আম্মা, আমাকে বাড়ি নিয়া যাও”...”আমাদের ঠিক মত খাওন দাওয়া হয় না”... “আমাদের সাথে পশুর ন্যায় আচরণ হয়”... গণমাধম্যের দয়ায় আমরা সবাই মোটামুটি তা দেখেছি !!! কতৃপক্ষ যখন তদন্তে নেমেছিল তখন দেখেছিল, তাদের একবেলার খাবার দুইবেলা ভাগ করে দাওয়া হয়, কোনও কোনও দিন তাও পেত না তারা!! তাহলে সংশোধনাগারে তাদের সংশোধনের নামে কি হয়? সংশোধন না অত্যাচার?? যেহেতু তারা কিশোর অপরাধী তারা কি মানুষ নয়??নাকি তাদের স্বাভাবিক জীবন পাওয়ার কোনও অধিকার নেই?? এবার আসা যাক স্ক্যান্ডিনেভিয়ান অঞ্চলের একটি দেশের এমনই একটি সংশোধনাগারের গল্প নিয়ে... সংশোধনাগারটি ২০ শতাব্দীতে কিশোর সংশোধনাগার কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল কিন্তু বর্তমানে সেটাকে “Human Ecological Prison” হিসেবে সরকার ঘোষণা করেছে। এই সংশোধনাগারের নাম Bastᴓy Prison এবং এটি নরওয়েতে অবস্থিত...এই সংশোধনাগারের একটি সত্যিকারের ঘটনা নিয়ে তৈরি মুভি নিয়ে আজকে আলোচনা করব...তবে শুরুতেই আবার সুকান্তের একটি কবিতা “তরঙ্গ ভঙ্গ” থাকছে---(মুভিটার শুরুতে একটা গল্প আছে যেটা আমাকে এই কবিতার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছে...)


"হে নাবিক, আজ কোন্ সমুদ্রে
এল মহাঝড়,
তারি অদৃশ্য আঘাতে অবশ
মরু-প্রান্তর।
এই ভুবনের পথে চলবার
শেষ-সম্বল
ফুরিয়েছে, তাই আজ নিরুক্ত
প্রাণ চঞ্চল।
আজ জীবনেতে নেই অবসাদ!
কেবল ধ্বংস, কেবল বিবাদ-
এই জীবনের একী মহা উৎকর্ষ!
পথে যেতে যেতে পায়ে পায়ে সংঘর্ষ।
(ছুটি আজ চাই ছুটি,
চাই আমাদের সকালে বিকালে দুটি
নুন-ভাত, নয় আধপোড়া কিছু রুটি!)
-একী অবসাদ ক্লান্তি নেমেছে বুকে,
তাইতো শক্তি হারিয়েছি আজ
দাঁড়াতে পারি না রুখে।
বন্ধু, আমরা হারিয়েছি বুঝি প্রাণধারণের শক্তি,
তাইতো নিঠুর মনে হয় এই অযথা রক্তারক্তি।
এর চেয়ে ভাল মনে হয় আজ পুরনো দিন,
আমাদের ভাল পুরনো, চাই না বৃথা নবীন।। "




Bastᴓy Reform School(যা Bastᴓy Prison নামে বর্তমানে পরিচিত)...একটি ২০ শতাব্দীর কিশোর সংশোধনাগার অর্থাৎ সেই সব কিশোর, যুবক, ছোট ছেলেদের নির্বাসনের জায়গা যারা সামাজিক কোনও না কোন অপরাধে সংশ্লিষ্ট অথবা যাদের ব্যবহার সমাজের তথাকথিত চলতি নিয়মের মধ্যে পড়ে না।সাল ১৯১৫, Bastᴓy Reform School এ দুইজন নতুন কিশোর এরকম সংশোধনাগারের অংশ হয়ে আসে... Erling এবং Ivar… সংশোধনাগার কতৃপক্ষ থেকে তাদের শিরোনাম হয় C19 এবং C5…Ivar অর্থাৎ C5 কিছুটা ভীরু,লাজুক এবং চুপচাপ গোত্রের হলেও Erling অর্থাৎ C19 একগুঁয়ে, ডাকাবুকো এবং স্পষ্টভাষী। সংশোধনাগার কতৃপক্ষ প্রদত্ত নিয়ম সে মানলেও, খুব একটা তোয়াজ করে কাউকে চলে না। সংশোধনাগারের প্রধান Hȧkon কিছুটা রাশভারী স্বভাবের এবং তাদের housefather Brȧten এর চরিত্র বলা বাহুল্য...একজন প্রথম শ্রেণীর নীচ এবং দুশ্চরিত্র লোক সে। সংশোধনাগারের অন্যান্য কর্মী এই দুইজনের চরিত্রের কাছে নস্যি মাত্র!! Erling সংশোধনাগারে আসার পর থেকে পালানোর অভিপ্রায় ব্যক্ত করে সংশোধনাগারের অপর কিশোর Olav (C1) এর কাছে... Olav তাকে বলে সে ৯ বছর ধরে এই সংশোধনাগারে রয়েছে কিন্তু কাউকে কখনও এখান থেকে সফলভাবে পালাতে দেখেনি সে... কারণ Bastᴓy Reform School এমন একটা দ্বীপে অবস্থিত যেখানে যাওয়া আসার একমাত্র মাধ্যম কোন নৌযান ...আর সংশোধনাগার কতৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বা অজানা অবস্থায় এখানে কোন নৌ চলাচল হয় না... Bastᴓy Reform School থেকে রক্ষার উপায় একমাত্র- সংশোধনাগার প্রধান Hȧkon এর চিঠি... এবং সে সহজে কাউকেই মুক্ত করে না এখান থেকে!!! Erling তাও গভীরভাবে অঙ্গীকার করে, সে এই জায়গা থেকে পালাবে... প্রথমবারের চেষ্টা তার ব্যর্থ হয় Olav এর কারণেই, সে Hȧkon কে Erling এর অভিপ্রায় জানিয়ে দেয়। এভাবে Erling সংশোধনাগারের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করে এবং তার দুই একটা বন্ধুও তৈরি হয়...সে খেয়াল করে সংশোধনাগারের মানুষগুলো মোটেও স্বাভাবিক আচরণ করে না তাদের সাথে... সারাদিন হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রমের পর তাদেরকে প্রয়োজনের কম খেতে দেয়া হয়, কেউ যদি শাস্তি পায় কোনও কারণে তাহলে সেই শাস্তির স্বরূপ তাকে নরওয়ের হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডার মধ্যে সারা রাত বাইরে কাজ করানো হয়, এমনকি তাদের abuse ও করা হয়... Devil’s Island আর বলেছে যাকে... সংশোধনাগারের নামে শয়তানের আস্তানা!!! একদিন Erling, Olav আর তাদের আর একজন বন্ধু আবার পালানোর চিন্তা করে এবং তারা এবার outhouse এ রাখা একটা পরিত্যক্ত নৌকাতে করে পালানোর সিদ্ধান্ত নেয়... Erling পালায় ও... এবং তার সাথে পালাতে চায় শারীরিক ভাবে নির্যাতিত হওয়া Ivar (C5)…...তারা কি সফল হয় পালানোর এই পর্বে?? নাকি তারা ধরা পড়ে পুনরায় Bastᴓy Reform School এর কতৃপক্ষের কাছে?? কি হয় তাদের সাথে? শেষ পর্যন্ত তারা সবাই Bastᴓy Reform School এ ঘটতে থাকা সুপ্ত অপরাধগুলোর কিভাবে প্রতিবাদ করে?? Bastᴓy reform school কে Bastᴓy Boys home ও বলা হত...নরওয়ের Horten শহরের দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত Bastᴓy Island কে নরওয়ে সরকার ১৮৯৮ সালে ৯৫০০০ ক্রোনার দিয়ে কিনে নিয়েছিল এবং সেখানে একটি সংশোধনাগার বানিয়েছিল ১৯০০ সালে। Bastᴓy অনেক পিতামাতার আশ্রয়হীন, দরিদ্রের শিকার সাথে কিশোর অপরাধী ছেলেদের আশ্রয়স্থল ছিল। Bastᴓy এর লক্ষ্য ছিল সমাজের এরকম ছিন্নমূল কিশোর সমাজকে প্রকৃত খ্রিস্ট ধর্মের আলোকে শিক্ষা, উপদেশ, কঠোর পরিশ্রম এবং শক্ত নিয়ম শৃঙ্খলার মাধ্যমে প্রকৃত মানুষে রুপান্তরিত করা। বাস্তবে এটা শুধু ভেল্কির বর্ণনা ছিল, প্রকৃতপক্ষে Bastᴓy কিশোর অপরাধীদের উপর অত্যাচারের পীঠস্থান এবং মানুষরূপী শয়তানের আস্তানা ছিল! প্রত্যেক বছর কখনও না কখনও অনেক ছেলে এখান থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করত... কিন্তু সবশেষে তাদের উদ্দেশ্যে তারা পৌছাতে পারত না... অবশেষে ২১ শে মে, ১৯১৫ সালে Bastᴓy এ ছোট ছোট পুঞ্জীভূত আগুনের ফুলকি বিদ্রোহের দাবানলে রূপ নিয়েছিল। তারা সেই জায়গাতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল। পরিস্থিতি সামাল দিতে এবং ছেলেগুলোকে নিজেদের কবজায় আনতে নরওয়ে সরকারকে সেই আমলে ১৫০ জন সৈন্যের এক বাহিনী, জাহাজ, বিমানবহর, যুদ্ধজাহাজ, এমনকি সাবমেরিন পর্যন্ত Bastᴓy এ পাঠাতে হয়েছিল। ১৯০০ সালে চালু হওয়া Bastᴓy Reform School কে ১৯৫৩ সালে পুরোপুরি ভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সেই Bastᴓy এর ঘটনা অবলম্বনে তৈরি হয়েছে Marius Holst এর নরওয়েজিয়ান মুভি Kongen av Bastᴓy (King of Devil’s Island). সিনেমাটি দেখতে দেখতে Bastᴓy এর পরিবেশে হারিয়ে গিয়েছিলাম... ১৪৬ মিনিটের সিনেমা এটা, কিন্তু ১ মিনিটের জন্যও মন divert হওয়ার সুযোগ দিবে না.... মানুষের নির্মম ব্যবহার, অমানবিকতার বিরুদ্ধে সুপ্ত রাগের তীব্র প্রতিবাদ... সব কিছু মিলিয়ে সিনেমাটি এক অন্য মাত্রার, অন্য ধাঁচের, অন্য ধরণের প্লটের উপর অন্যোন্য সাধারণ মুভি.....I personally define it as “My 146 minutes become worthy” after watching such a brilliant, phenomenal and splendid type of movie. সবশেষে আমার পছন্দের চরিত্র Erling(C-19) এর অবস্থা এবং চরিত্রের প্রতি--- /:)


" একটি মোরগ হঠাৎ আশ্রয় পেয়ে গেল
বিরাট প্রাসাদের ছোট্ট এক কোণে,
ভাঙা প্যাকিং বাক্সের গাদায়–
আরো দু’তিনটি মুরগীর সঙ্গে।
আশ্রয় যদিও মিলল,
উপযুক্ত আহার মিলল না।
সুতীক্ষ্ণ চিৎকারে প্রতিবাদ জানিয়ে
গলা ফাটাল সেই মোরগ
ভোর থেকে সন্ধে পর্যন্ত–
তবুও সহানুভূতি জানাল না সেই বিরাট শক্ত ইমারত।
তারপর শুরু হল তাঁর আঁস্তাকুড়ে আনাগোনা;
আর্শ্চর্য! সেখানে প্রতিদিন মিলতে লাগল
ফেলে দেওয়া ভাত-রুটির চমৎকার প্রচুর খাবার!
তারপর এক সময় আঁস্তাকুড়েও এল অংশীদার–
ময়লা ছেঁড়া ন্যাকড়া পরা দু’তিনটে মানুষ;
কাজেই দুর্বলতার মোরগের খাবার গেল বন্ধ হয়ে।
খাবার! খাবার! খানিকটা খাবার!
অসহায় মোরগ খাবারের সন্ধানে
বার বার চেষ্টা ক’রল প্রাসাদে ঢুকতে,
প্রত্যেকবারই তাড়া খেল প্রচণ্ড।
ছোট্ট মোরগ ঘাড় উঁচু করে স্বপ্ন দেখে–
‘প্রাসাদের ভেতর রাশি রাশি খাবার’!
তারপর সত্যিই সে একদিন প্রাসাদে ঢুকতে পেল,
একেবারে সোজা চলে এল
ধব্‌ধবে সাদা দামী কাপড়ে ঢাকা খাবার টেবিলে ;
অবশ্য খাবার খেতে নয়–
খাবার হিসেবে!! "



King of Devil’s Island 2010( Original Title: Kongen av Bastᴓy)

IMDB rating: 7.5/10
Genre: Drama/Action
Cast: Benjamin Helstad, Trond Nilssen, Stellan Skarsgård |
Country of Origin: Norway
You Tube Link: https://www.youtube.com/watch?v=FV6wuDnKTBA



বাস্তবের সেই Bastᴓy Island---




Bastᴓy Reform School এর প্রাপ্ত বাস্তব দুইটি ছবি---







আশা করি পোস্টটি ভাল লাগবে B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট



পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:

وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×