somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রিকি
ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

হেই আই অ্যাম টকিং টু ইউ...“দ্য জোকার”...সর্বকালের অন্যতম সুপারভিলেনের নাতিদীর্ঘ ইতিবৃত্তটা আসুন জেনে ফেলি :) :) :) :)

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



“Character is like a tree and reputation like a shadow. The shadow is what we think of it; the tree is the real thing.”

বাস্তব এবং কাল্পনিক জগতের কিছু কিছু চরিত্রের সৃষ্টি হয় এক অন্য উচ্চতায় পৌঁছানোর জন্য। জোকার শিরোনাম দেখে অনেকে অবাক হবেন, এই পাগল মার্কা লোকটাই কেন? এর মত মানুষ আবার বিষয়বস্তু হতে পারে? হ্যা পারে...সে অন্যরকমের আইকনিক একটা চরিত্র। পৃথিবীতে এমন কিছু চরিত্র রয়েছে...যাদের তুলনা তারা নিজেরাই...দ্য জোকারও ঠিক তাই। সাইকোপ্যাথ, স্যাডিস্টিক কাজে পারদর্শী এই চরিত্রটির জুরি মেলা ভার। কিন্তু তারপরেও সে এমন একটি চরিত্র ব্যাটম্যান কমিক্সে, যে নজর কাড়ে স্বয়ং ব্যাটম্যানের থেকেও এক শতাংশ বেশি, ‘হায়, হায়, জোকারের আগমনী ঘটবে কখন এবং কিভাবে’! সবার থেকে আলাদা এই চরিত্রটিকে নিয়ে ব্লগার ফেলুদার চারমিনার ভাই ‘হিথ লিজারের’ শেষ জীবনের কিছু অজানা গাঁথা অত্যন্ত সুন্দরভাবে তুলে ধরেছিলেন আমাদের সামনে। আজকে আমার অন্যতম পছন্দের সুপারভিলেন 'দ্য জোকার' চরিত্রটির সামান্য কিছু বৃত্তান্ত এবং তার সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য তুলে ধরব।

"Madness is the emergency exit. You can just step outside, and close the door on all those dreadful things that happened. You can lock them away...forever."





দ্য জোকার...ইতিহাসের বিখ্যাত সুপারভিলেনদের একজন। ১৯৪০ সালে চরিত্রটির যাত্রা একটি কমিক্স সিরিজের মাধ্যমে শুরু হলেও এখন তার পরিমণ্ডল শুধু কমিক্সের জগতেই নয়- কার্টুন, সিনেমা, টেলিভিশন সিরিজ, গেম এমনকি গথিক নভেলেও পৌঁছে গেছে। দ্য জোকার আমেরিকান ফিল্ম ইন্সিটিউটের টপ ফিফটি ভিলেন অফ অল টাইমের মধ্যে ৪৫ নম্বর জায়গাটিতে অধিষ্ঠিত ।জোকার চরিত্রটিকে প্রথমদিকে কমিক স্টুডিও রাইটার বিল ফিঙ্গার বাতিল করে দিয়েছিল ‘অতিরিক্ত ক্লাউনিস’ হিসেবে। কিন্তু বব কেন আবারও ফিরিয়ে নিয়ে আসেন তাকে এবং ঐতিহাসিক এক ভিলেনের জন্ম দেয়। বব কেন তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন একজন গ্যাগ আর্টিস্ট রূপে এবং এক অজানা কারণে চরিত্রটিকে তার মনে ধরে যায়। ১৯৪০ সালের দিকে সূচনা হওয়া এই চরিত্রটির রূপায়নে ভাটা পড়ে ১৯৫০ সালে গিয়ে, জুলিয়াস স্কয়ার্টজ যখন ব্যাটম্যান কমিক্সের সম্পাদনার দায়িত্ব নেন ঠিক তখন। জোকারের এই চরিত্রটি মোটামুটি ম্লানই হয়ে পড়েছিল। কিন্তু ধ্রুবতারা মেঘের আড়ালে গেলেও, মেঘ সরলে তা ফিরেই আসে! ১৯৭৩ সালে ডেনিশ ও’নিল এবং নীল অ্যাডামসের প্রচেষ্টায় জোকারকে আবারও ফিরিয়ে আনা হয় ব্যাটম্যান#২৫১ কমিক্সে যে গল্পের নাম ছিল ‘দ্য জোকার’স ফাইভ ওয়ে রিভেঞ্জ’। জোকারের অস্ত্রগুলো তার মতই অভিনব -রেজর শেপ প্লেয়িং কার্ড, এসিড ফ্লাওয়ার, সায়ানাইড পাই, লিথাল ইলেকট্রিক জয় বাজ্জারস এবং জোকার ভেনম যা তার মতে ‘হ্যাপি গ্যাস’ নামেও পরিচিত! জোকারের সব থেকে ক্ষুরধার অস্ত্র তার মানসিক শক্তি এবং সে তার সুচতুর কথাতে মানুষকে সহজেই প্রভাবিত করতে সক্ষম এবং নজর কাড়ে এটাই মূলত। জোকারকে ব্যাক্তিত্ত্ব অনুসারে আরও কিছু নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে যেমন দ্য ক্লাউন প্রিন্স অফ ক্রাইম, দ্য হারলেনকুইন অফ হেট, দ্য এস অফ নেভস বা পাডিং !! বছরের পর বছর ধরে জোকারের এই চরিত্রটিকে কখনও চিত্রায়নের রূপদান করেছেন সিজার রোমরো, জ্যাক নিকোলসন, হিথ লেজার এবং হাল আমলের সুইসাইড স্কোয়াডের জোকার জেরার্ড লেটো। সিনেমার পাশাপাশি কার্টুন এবং গেমেও সে সমান পরিমাণে জনপ্রিয়।






দ্য জোকারের ব্যাপারে কিছু অজানা তথ্য:

>> 'দ্য জোকার' এর অরিজিন স্টোরি প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৫১ সালে (ডিটেকটিভ কমিক# ১৬৮)। টিম বার্টনের সিনেমার অনুরূপ, জোকার একটি ফ্যাক্টরি ডাকাতি করার সময় কেমিক্যালের একটি পুলের মধ্যে পড়ে যায় যার ফলে তার চেহারা আর আগের মত থাকে না। দ্য জোকার হওয়ার পূর্বে তার নাম ছিল ‘রেডহুড' !





>> জোকার চরিত্রটিকে কমিক্স চরিত্র স্রষ্টারা ব্যাটম্যান সিরিজের ১ম পর্বেই মেরে ফেলতে চেয়েছিল, কিন্তু পরে সম্পাদকের মাথায় আসে সে ভিলেন হিসেবে ভালো প্রতীয়মান হবে এবং এই কারণে তাকে পরবর্তী পর্বগুলোতেও জীবিত রাখা হয় !



>> ৬০ এর দশকের এক সময়ে, জোকারের আরেকটি সহকারী যোগ করা হয় যার নাম ছিল গ্যাগসওয়ার্থ এ. গ্যাগসওয়ার্থি, সহজে যাকে ডাকা হত ‘গ্যাগি’ নামে। গ্যাগি ছোটখাটো গড়নের সার্কাস থেকে পালানো একজন মানুষ ছিল যে পরবর্তীতে জোকারের সাথে মিলে ব্যাটমানের মাথাব্যাথার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায় !




>> সিজার রোমেরোকে ব্যাটম্যানের টেলিভিশন সিরিজে জোকার চরিত্রে দেখা যায় এবং ১৯৮৯ সালে জ্যাক নিকোলসনের চরিত্রটি করার আগ পর্যন্ত সে অত্যন্ত বিখ্যাত হয়েছিল। সিজার রোমেরোর ক্ষেত্রে একটি ঘটনা রয়েছে। সে জোকার চরিত্রটির জন্য তার মোঁচ কাটতে আপত্তি জানিয়েছিল। তাই বাধ্য হয়ে পরবর্তীতে, পরিচালক পরিষদ তার মোঁচের উপরে সাদা মেকআপ লাগিয়ে কাজ চালিয়েছিল। খুব খেয়াল করে দেখলে ঐ সাদা মেকআপের আড়ালে তার মোঁচের রেখাটাও কিন্তু দেখা যায় !





>> পূর্বে জোকারের চুরির সখ ছিল। বিশেষত সে অলঙ্কার এবং বহুমূল্য চিত্রকর্ম চুরি করার কাজ করত, যেখানে ৭০ দশকের পরবর্তীতে তাকে অর্থলোভী এবং পাগলাটে এক খুনি হিসেবে উপস্থাপন করা হয় !





>> জোকার চরিত্রটির একটা চরম বাজে স্বভাব দেখা যায়, তার শিকারে পরিণত হওয়া মৃতদেহের সাথে কথা বলতে ভালবাসে সে। এই স্বভাবটি প্রথমে তুলে ধরা হয়েছিল ১৯৪০ সালে যা ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ব্যপ্ত ছিল। নিকোলসনের জোকার চরিত্রেও সেই স্বভাবটি দেখা যায় ‘হেই, আই অ্যাম টকিং টু ইউ’ !





>> ১৯৭৫ সালে জোকারের নিজস্ব কমিক বুক সিরিজ আসে, যার নাম ‘দ্য জোকার’। সিরিজটি শুধুমাত্র এক বছর চলেছিল। দ্য জোকারের এত জনপ্রিয়তার পরেও তার নিজস্ব কমিক্স সিরিজটি বিরাট বড় ফ্লপের খাতায় নিজেকে অন্তর্ভুক্ত করেছিল !




>> হিথ লেজারের ব্যাটম্যানের চরিত্রটি অনেক বেশি অনুপ্রাণিত ছিল, অ্যালান মুরের ব্যাটম্যানের গ্রাফিক নভেল ‘ব্যাটম্যান: দ্য কিলিং জোক’ অবলম্বনে !





>> জোকারের আসল নাম জ্যাক ন্যাপিয়ার। ধোঁয়াশা মিশ্রিত একটি তত্ত্ব অনুযায়ী জানা যায়, তিনি হিটম্যান এবং ক্রিমিনাল হিসেবে নিজের কর্মজীবনে পদার্পণ করেছিলেন !




>> জোকারকে আসলে তৈরি করা হয়েছিল খুব বুদ্ধিমান একজন মানুষ এবং সুশিক্ষিত হিসেবে। রসায়ন, বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা যেমন জেনেটিক্সে তার জ্ঞান অত্যন্ত ভালো ছিল। ১৯৭০ সালের পূর্ব পর্যন্ত তাকে এতটাও সাইকোটিক হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছিল না !


“Do you want to know why I use a knife? Guns are too quick. You can’t savor all the… little emotions. In… you see, in their last moments, people show you who they really are. So in a way, I know your friends better than you ever did. Would you like to know which of them were cowards?”



>> বব কেন এবং বিল ফিঙ্গার যারা ব্যাটম্যান ইউনিভার্সের স্রষ্টা, তারা এই জোকার চরিত্রটিকে বানিয়েছিলেন, ভিক্টর হিউগোর ‘দ্য ম্যান হু লাফস’ এর চলচ্চিত্ররূপের মূল অভিনেতা কনর‍্যাড ভেইডেটের আদলে। এবং বলা বাহুল্য ‘দ্য ম্যান হু লাফস’ একটা নির্বাক চলচ্চিত্র ছিল! ভাবুন তো ঐ চরিত্রের মত জোকার নির্বাক কিনা !!!!




>> জোকারের হাসি স্থায়ীভাবে ফ্রোজেন করে দেয়া হয়েছিল কমিক্স বইয়ে এবং এই কারণে অচেতন ও সচেতন উভয় অবস্থাতেই তাকে ভয়ানক এক হাসিমাখা মুখে দেখা যায় !




>> জ্যাক নিকোলসনের ‘জোকারের’ চরিত্র আইকনিক একটি চরিত্র হিসেবে ধরা হয়, যদিও এই ক্ষেত্রে হিথ লেজার নিজের একটি আলাদা সিংহাসন বানিয়ে রেখেই গেছেন। হিথের জোকার অন্য পর্যায়ের যেখানে সে বেশি নাম কুড়িয়েছিল ব্যাটম্যানের থেকে ভিলেন হওয়ার পরেও। এরপরেও জ্যাকের ‘জোকার’ আর হিথের ‘জোকার’ একে অপরের থেকে পুরোপুরি ভিন্ন এবং বৈশিষ্ট্যপূর্ণভাবে আলাদা। মজার ঘটনা হচ্ছে, জ্যাক কমিক্স চরিত্রের স্রষ্টা বব কেনের সাথে অনেক বার দেখা করেছিলেন শুধু তার গলার স্বর এবং চরিত্রের উপস্থাপনটা তার সৃষ্ট চরিত্রের সাথে মিলে কিনা এটা পরীক্ষা করার জন্যে। নিকোলসন চরিত্রটিকে এতটাই গম্ভীরভাবে নিয়েছিলেন যে সে একবার টাইম ম্যাগাজিনকে সাক্ষাৎকার দেন এই ব্যাপারে যে, তার রূপক চরিত্র জোকার ‘ভেলভেট ডেথ’ হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করে সামাজিক অবক্ষয়ের এক অন্য চিত্র তুলে ধরবে !




>> কমিক্স বুক আর্টিস্ট জেরি রবিনসনের ভাষ্য মতে, সে জোকার চরিত্রটিকে তৈরি করেছিলেন ‘জোকার’ তাসের চিত্র অনুসারে, যা তিনি তার ব্রনক্সের ফ্ল্যাটে পরিত্যক্ত অবস্থায় পেয়েছিলেন। অপরদিকে বব কেন বলেছিলেন, এর সাথে ‘জোকার’ চরিত্রটির কোনও সাদৃশ্য নেই। এখনও ব্যাপারটি যথেষ্ট সমালোচিত বিষয় হয়েই রয়েছে!




>> দ্য জোকার নিজের জীবনের এক পর্যায়ে একজন পেশাদার কমেডিয়ান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। সেন্স অফ হিউমার মাইরালা তো !!!




>> জোকারের মুখে যে সব ক্ষত দেখা যায়, সেগুলো শুধু চলচ্চিত্র ভার্সনেই রয়েছে। কমিক্স চরিত্র দ্য জোকারের মুখে কোন ক্ষতের চিহ্ন কখনই ছিল না !

“ Good evening, ladies and gentlemen. We are tonight’s entertainment! Well, you look nervous. Is it the scars? You want to know how I got ‘em? Come here. Hey! Look at me. So I had a wife, beautiful, like you, who tells me I worry too much. Who tells me I ought to smile more. Who gambles and gets in deep with the sharks… Look at me! ”





>> জোকারের জীবনের সত্যি ঘটনা কেউ কখনও পরিষ্কারভাবে জানত না, ‘দ্য ডার্ক নাইট’ সিনেমাটি তৈরির আগে। সেখানে হিথ লেজার নিজে তিনবার তিনটি ভিন্ন গল্প ব্যক্ত করেছেন নিজের ‘জোকার চরিত্রটির’ উদ্ভব সম্পর্কে !




>> ১৯৬৪ সালে ব্যাটম্যানের কমিক্স সিরিজ থেকে জোকারকে বাদ দেয়া হয়েছিল, যাকে আবার ফিরিয়ে আনা হয়েছিল সুদীর্ঘ নয় বছর পরে ১৯৭৩ সালে !




>> দ্য জোকারের ব্রুস ওয়েইন চরিত্রটা নিয়ে কমিক্সের কোন পার্টে কোন মাথাব্যাথাই ছিল না, যদিও সে তার আসল পরিচয় অনেক আগে থেকেই জানতো... “যে ব্যাটম্যান ব্রুস নিজেই ”!



>> জোকারের গার্লফ্রেন্ড হার্লি কুইন প্রথমে একটি কার্টুন চরিত্র ছিল। ডক্টর হার্লি কুইঞ্জেলের প্রথম আগমনটা ঘটেছিল, নব্বই দশকে ব্যাটমান আনিমেটেড সিরিজে, সে জোকারের থেরাপিস্ট ছিল আরাখাম আসাইলামে, পরে সে তার গার্লফ্রেন্ডে পরিণত হয় এবং অনেক কৃতকর্মের সহযোগীতেও পরিণত হয় !




>> দশকের পর দশক ধরে তার চরিত্রের ধরণ, উপস্থাপনের ভঙ্গি পরিবর্তন হলেও তার বাহ্যিক চিত্রটি কখনও পরিবর্তন হয়নি...সবুজ চুল, ক্লাউন মেকআপ, লোমহর্ষক হাসি, বেগুনী পোশাক তার যুগ যুগের সঙ্গি হয়েই রয়েছে। শুধুমাত্র আনিমেটেড সিরিজ ব্যাটম্যানে অন্যান্য সব চরিত্রের মত তাকেও কিছুটা অন্য রূপ দান করা হয়েছিল !




সবশেষে সাবধান, হুঁশিয়ার 'দ্য জোকার' হাসতে চলেছে ;) ;) ;)







তথ্যসূত্র : লিঙ্ক এখানে


**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে !!!! !:#P !:#P !:#P


সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫
৫৩টি মন্তব্য ৫২টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×