somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চোখে লাগা সৌন্দর্য

২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(গত ২৯ জানুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভারতের হায়দরাবাদে ছিলাম। ওই সময়ে ভ্রমণ নিয়ে ফেসবুকের টাইমলাইনে বেশ কিছু স্টাটাস দিয়েছিলাম। লেখাগুলো প্রিয় সামুতে শেয়ার করছি)ৃ

তৃতীয় পর্ব
অাসলে ঢাকার বিমানবন্দরে এত চেকিং এর পরও একটা কেচি নিয়ে পার হয়ে গেলাম৷ বিষয়টা অামি কোনমতেই মাথা থেকে ফেলতে পারছিলাম না৷ অামি অাজীবন একটা জিনিস লক্ষ্য করেছি- মনে মনে যেটা চেয়েছি সেটাই অামার কাছে এসে ধরা দিয়েছে৷ ধরুন রাস্তায় একজনের দিকে তাকালাম৷ দেখা গেল সে বাসে অামার পাশের সিটে বসে অাছে৷ হায়দরাবাদের প্লেনে ওঠার অাগে মুম্বাই এয়ারপোর্টের টার্মিনালে অনেকক্ষণ বসে ছিলাম৷ এখানে যাত্রীরা বসে অপেক্ষা করেন৷ তাদের জন্য বড় অাকারের ট্যাব অাছে৷ টেবিলের সাথে যুক্ত করা৷ ইচ্ছা করলে গেমস খেলা যায়৷ কিম্বা ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়৷ দেখলাম, বেশ কয়েকজন নারী পুরুষ মনযোগ দিয়ে গেমস খেলছে৷ কেউ ইউটিউবে গান দেখছে৷ অামি ভাবলাম, ফেসবুকটা ওপেন করে দেখি৷ পরক্ষণে মনে হলো ট্যাবে ফেসবুক ওপেন করা ঠিক হবেনা৷ কারণ ট্যাব অ্যান্ড্রয়েড পরিচালিত৷ পাসওয়ার্ড থেকে যেতে পারে৷ কি অার করবো৷ ইউটিউবে একটা গান দেখতে গেলাম৷ কিন্তু সামনে দিয়ে যাতায়াতের পথ৷ লোকজন যাচ্ছে৷ অার স্ক্রীণ এর দিকে তাকাচ্ছে৷ যদিও মানুষজনকে পেছনে রেখে বসতে হচ্ছে৷

ভাবলাম গুগলে অামার নাম সার্চ দিয়ে দেখি৷ হ্যাঁ, এখনো গুগল অামার জন্য বেশ কয়েকটা পাতা বরাদ্দ করে রেখেছে৷ সাংবাদিকতা অামলের ছবিও দেখতে পেলাম৷ বর্তমান যোগাযোগ মন্ত্রী ও অাওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সাথেও একটা ছবি স্ক্রীনে৷ দেখলাম তার ব্যক্তিগত ওয়েব সাইটে অামার নেয়া একটা সাক্ষাতকার তিনি রেখে দিয়েছেন৷ সেই সাথে ছবি৷ সেটাই গুগল সার্চ করে দেখাচ্ছে৷ হায়রে সাংবাদিকতা৷ অামার পিছু ছাড়লো না৷ স্মৃতিকাতর হয়ে গেলাম৷ এসময় চেয়ারটাকে ঘুড়িয়ে ট্যাব পেছনে রেখে সামনের দিকে তাকালাম৷ দেখলাম মানুষজনের চলাচলের জায়গা রেখে ওপাশে ট্যাবগুলোতে সবাই যে যার মতো ব্যস্ত৷ তারা অামার দিকে পেছন ফিরে৷ শুধু একটা মেয়ে৷ অামার সোজা চেয়ারে৷ অামার মতোই ট্যাবকে পেছনে রেখে বসে অাছে৷ দৃষ্টি বাঁকা করে কোন মেয়েকে দেখেছি বলে অামার মনে পড়েনা৷ সামনে পড়লে দেখা হবে এটাই স্বাভাবিক৷ অামিও তাকাচ্ছি৷ সেও অামার দিকে তাকাচ্ছে৷ বুঝতে বাকী রইলনা৷ অামার ফ্লাইটেরই যাত্রী হবে৷ হায়দরাবাদ যাবে৷ তাকে দেখতে দেখতে মনে হয়েছিল৷ নাহ অার এভাবে তাকানো অার ঠিক হবেনা৷ মন বলছে, এই মেয়ে অামার সহযাত্রী হবে৷ হয়েছিল তাই৷ অাগের লেখায় দুধে অালতা বরণের যে মেয়েটার কথা বলছিলাম৷ এই সেই মেয়ে৷

অামি পেছনে ফিরে গেলাম৷ ট্যাবে গুগলে অামার ছবি অার লেখা পেছনে রেখে একটা সেলফি তুলেছিলাম৷ সেটা দেখছিলাম৷ মনে পড়ছে অামাকে কোন বাঁধা কখনোই অাটকে রাখতে পারেনি৷ অার একটা কেচি অামাকে অাটকে দেবে? এটা কি করে সম্ভব? এই অামি একবার সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ঢুকে গেছিলাম৷ কিভাবে সেটা অন্য কোন দিন বলবো৷ তবে অাজকে একটা ঘটনার কথা বলি৷ তখন অামি মানবজমিন পত্রিকায় শিক্ষানবীশ স্টাফ রিপোর্টার৷ প্রতিদিন রাতে বাসায় ফেরার অাগে চীফ রিপোর্টার সকল রিপোর্টারকে অ্যাসাইনমেন্ট দেন৷ অামাকেও দিলেন৷ পরদিন বিকালে অাগারগাঁয়ে বর্তমানের বঙ্গবন্ধু অান্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ইয়াজউদ্দীন অাহম্মেদ এর একটা অনুষ্ঠান অাছে৷ তিনি শিশু কিশোরদের একটা অনুষ্ঠানে যাবেন৷ চীফ রিপোর্টার অামাকে কার্ড ধরিয়ে দিলেন৷ অামি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলে থাকি৷ মানবজমিন অফিস তখন পরীবাগের সাতঘোড়া ভবনে৷ সেখান থেকে কার্ড নিয়ে হলে গেলাম৷ পরদিন সকালে ক্যাম্পাসে গেলাম৷ সারাদিন ক্লাস৷ বিকালে অনুষ্ঠান৷ ক্যাম্পাস থেকেই অাগারঁগায়ে চলে গেলাম৷ গিয়েতো অাক্কেলগুরুম৷ হায় হায়! দাওয়াত কার্ড সাথে নেই নি৷ হলের রুমেই রেখে গেছি৷ রাষ্ট্রপতি যাবেন৷ এসএসএফ এর সতর্ক পাহারা শুরু হয়েছে৷ জ্যামের কারণে অামার অনুষ্ঠানস্থলে পৌছাঁতে দেরী হয়ে গেছিল৷ অথচ সাথে কার্ড নেই৷ নতুন সাংবাদিকতায়৷ এর অাগে কত অনুষ্ঠানে গেছি৷ কি সমাদর৷ কার্ডতো দূরের কথা৷ কিছুই লাগে নি৷ রাষ্ট্রপতির দাওয়াত কার্ডে নম্বর থাকে৷ এটা সাথে নিতেই হয়৷ সাংবাদিকতায় শরীরে একটা গরম ভাব থাকে৷ এসএসএফ এর যে সদস্য গেটে পাহাড়ায় তাকে ভাব নিয়ে বললাম, অামি সাংবাদিক৷ অফিসের অ্যাসাইনমেন্ট অাছে৷ কিন্তু সাথে কার্ড নিয়ে অাসিনি৷ তিনি সবই শুনলেন৷ বললেন, ঢুকতে দিতে পারবেন না৷ অামার তখন ভয় লাগতে শুরু করছে৷ গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসাইনমেন্ট৷ করতে না পারলে চাকরি শেষ৷ এবার অনুনয় করে বললাম, ভাই অামাকে ঢুকতে দেন৷ দিলেন না৷ তার উপরস্থ কর্মকর্তাকে স্যার ডাকলাম৷ স্বাভাবিক অবস্থায় একজন সাংবাদিক কখনোই স্যার বলেন না৷ তিনিও রাজি হলেন না৷ এবার বাইরে থেকে রাষ্ট্রপতির ভাষণ শুনা যায় কিনা তা চেষ্টা করলাম৷ না, ভেতরের শব্দ বাইরে অাসেনা৷ পরিচিত সাংবাদিক ভেতরে ঢুকছে কিনা, তা পরখ করে দেখলাম৷ কয়েকজন ঢুকলেন৷ সবার হাতে কার্ড৷ তারা বললেন, তারা অামাকে রিপোর্ট টা দেবেন৷ তবে অফিসে গিয়ে লিখে৷ এতে অনেক সময় লাগবে৷ এর মধ্যে চীফ রিপোর্টার অামার পিত্তি গেলে দেবেন৷

যাই হোক, অনুষ্ঠানে লোকজন বাড়ছে৷ ব্যাগ চেক করতে সময় লাগছে৷ গেটের সামনে ছোট একটা লাইন৷ লক্ষ্য করলাম, লাইনে একজন তরুনী অাছেন৷ তার কোলে একটা মেয়ে বাচ্চা৷ যেমন মা৷ তেমন মেয়ে৷ মেয়েটা পুরো পুতুল৷ মেয়েটাকে দেখেই অামি অাশার অালো দেখতে পেলাম৷ সুন্দরী মেয়ে দেখলে সবাই একটু নমনীয় হয়৷ তৎক্ষণাৎ গেটের পাহারায় থাকা এসএসএফ এর সদস্য পরিবর্তন হয়েছে৷ ছোট বেলা থেকেই একটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখেছি, অামার সবই মেয়ে বন্ধু৷ মেয়েদের সাথে অাশ্চর্য রকমের মিশে যেতে পারি৷ শিশু হলেতো কথাই নেই৷ পশু পাখিও অামার হাতে চলে অাসে৷ এদের কেন যেন বিশ্বাস তৈরী হয়- অামি ক্ষতিকারক নই৷ যাই হোক অামি কোলের বাচ্চাটার দৃষ্টি অাকর্ষণ করলাম৷ সে অামার দিকে তাকিয়ে হাসলো৷ হাত নাড়লাম৷ সেও৷ পরে তার মায়ের পাশে গিয়ে ভাব জমাতে লাগলাম৷ বাচ্চাটা অামার সাথে খেলছে৷ একসময় তার মা লাইনের মাথায়৷ দাওয়াত কার্ড তার ব্যাগের ভেতরে৷ এসএসএফ বললো, কার্ড বের করেন৷ সে এক হাতে মেয়েটাকে ধরা৷ অন্য হাতে কার্ড বের করতে সমস্যা৷ অামি দুহাত বাড়িয়ে দিলাম৷ বাচ্চাটা অামার কোলে চলে এলো৷ তার মা কার্ড বের করে দেখালেন৷ তার পিছে বাচ্চা কোলে অামিও ঢুকে পড়লাম৷ এসএসএফ এর যে সদস্যটা গেটে দাড়িয়ে সে অামাকে বাচ্চাটার কি মনে করেছিল সেটা তখন থেকেই রহস্যময় থেকে গেল৷ এরপর জীবনে অারো রহস্য তৈরী হয়েছে৷ কোনটাই অামি উদঘাটন করতে যাইনি৷

অনেকের কাছে মনে হবে ধান ভাঙ্গতে শিবের গীত গাইছি৷ অাসলে তা না৷ বিমানে দেখেছি ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইটে পাশের যাত্রীর সাথে কেউ সাধারণত কথা বলেনা৷ বিরক্ত হতে পারে৷ মেয়ে হলে তো অারও ভয়৷ তবে অামার অতীতের ঘটনা পরম্পরা নিজেকে সহজ করে দিয়েছিল৷ মেয়েটাকে দেখছি অার মনে মনে অবৃত্তি করছি৷ জন কীটস এর সেই অমর কবিতা৷
A thing of beauty is a joy forever
Its loveliness increases; it will never
Pass into nothingness; but still will keep
A bower quit for us, and a sleep
Full of sweet dreams, and health, and quiet breathing.

কবি হওয়ার সুবিধা অাছে৷ সৌন্দর্য দেখলে তা বলে মনটাকে হালকা করা যায়৷ অাজ এই মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের অামার সামনে কিছুটা দূরে মুখামুখি বসে থাকা মেয়েটার সৌন্দর্য অামি কিভাবে বর্ণনা করবো৷ অামি একসময় অার্ট করতাম৷ এই মেয়েটার জন্য অাবার অার্টিস্ট হতে ইচ্ছা করছে৷ ৷ কি গড়ন৷ কি মুখশ্রী৷ কি নাক৷ মেয়েতো অামি নতুন দেখিনা৷ ইচ্ছা হচ্ছিল, কাছে গিয়ে বলি, তুমি জন কিটসের কবিতাকে ভুল প্রমাণ করে দাও৷ একজনের সৌন্দর্য সবার অানন্দের কারণ হতে পারেনা৷ হলেও তা শুধু একজনের৷ না, বলা হয়নি৷ কারণ ইতোমধ্যে টার্মিনালের গেট খুলে দেয়া হয়েছে৷

বিমানের প্রতিটি টিকেটে জোন লেখা থাকে৷ যাদের চার নম্বর জোন৷ তাদেরকে অাগে ডাকা হয়৷ তারা লাইনে দাড়িয়ে যান৷ বুঝতে হবে এদের সিট একেবারে পেছনে৷ অামার জোন দুই৷ অামি লাইনে দাড়িয়ে গেলাম৷ একসময় হলুদ দাগের সামনে এলাম৷ অামাকে প্রশ্ন করলো বিমানের এক কর্মী৷ জোন কত৷ বললাম, দুই৷ সে বললো, অাপনাকে ডাকা হয়নি৷ অাসলে ভাবের জগতে থাকায় অামি তাদের জোন ধরে ডাক শুনতে পাইনি৷ পনের মিনিট ফাও দাড়িয়ে ছিলাম৷ যাই হোক , পাশে দাড়িয়ে রইলাম৷ একসময় অামাকে ডাকা হলো৷ অামি এই জোনের প্রথম ব্যক্তি৷ গিয়ে দেখি বিমানের সামনে অামার সিট৷ অাগের ফ্লাইটে ঢাকা থেকে মুম্বাই এসেছি পেছনের সর্বশেষ সিটে৷ অ্যাটাস বাথ নিয়ে৷ এবার বিজনেস ক্লাস অ্যাটাচড৷ গিয়ে দেখি অামার সিট তিন জনের মাঝে৷ সন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছে৷ ভারতের সময় ৭টা৷ জানালার পাশে বসার অাক্ষেপ কম৷ তারপরও জানালার পাশে যে বসবে সে নিচে শহরগুলোতে জ্বলতে থাকা অালোর মিছিল দেখতে পারবে৷ সে খুব লাকি এমনটাই মনের অভ্যন্তরে কেউ বলতে লাগলো৷

মিনিট পাঁচেক পর৷ দেখলাম ওয়েটিং কম্পিউটারের সামনে যে মেয়েটা সে হন্তদন্ত হয়ে বিমানের ভেতরে ৷ অামি তার দিকে তাকালাম৷ অামাকে সে যেন কবে থেকে চিনে৷ বলছে, হাই, দিস সিট ইজ বিলঙ টু মি৷ অামি বললাম, ইউ অার ওয়েলকাম৷ প্লিজ বি সিটেট৷ অামি উঠে জায়গা করে দিলাম৷ সে গিয়ে জানালার পাশে গিয়ে বসলো৷

মেয়েটা একটা ব্যাগ তার পায়ের কাছে রাখলো৷ বললাম, ইউ ক্যান কিপ দিস ব্যাগ ইন দ্য বক্স ওভার দেয়ার৷ সে বললো, নো৷ ইটস ওকে৷ অাই উইল ফেস নো প্রবলেম৷ মনে মনে বললাম, তোমার পা রাখতে কষ্ট হলে অামার কি! হাহ৷
চলবে.....

কাজী সায়েমুজ্জামান
বানজারা হিলস, হায়দারাবাদ,
ভারত৷

দ্বিতীয় পর্ব
এই ক্যারাভান নিরাশার নয়

প্রথম পর্ব
ভ্রমণের স্বাদ, ভারতের হায়দরাবাদ
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!

লিখেছেন ব্রাত্য রাইসু, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।

আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!

এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×