somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জীবনের সেরা চার ঘণ্টা...! (স্বপ্নের সান্দাকুফু-১১)

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


রাত ৮ টা তেই চারদিক নিশ্চুপ হয়ে যায় সান্দাকুফুতে। কারণ সেখানে বিদ্যুৎ নেই, রাত আটটা পর্যন্ত সোলার বিদ্যুতের কিছু মৃদু আলোর ঝলক দেখা যায় মাত্র। তাই রাত আটটার মধ্যেই সবাইকে যার যার প্রয়োজনীয় কাজ সেরে রুমে ঢুকে পড়তে হয়। আর এইদিন যেহেতু খুব বেশী ট্রেকিং করা হয়নি, তাছাড়া সারাদিন বসে-হেটে আর বিশ্রাম নিয়েই কাটিয়ে দেয়াতে তেমন ক্লান্তিও ছিলোনা। যে কারণে ঘুমও আসছিলনা।

আধো ঘুম আর আধো জাগরণে কাটছিল সেই অস্থির রাত। সাথে মনে মনে প্রার্থনা করছিলাম আগামীকাল যেন স্বচ্ছ আকাশ হয়, তবে তার পূর্ব শর্ত শুনেছিলাম রাতে যদি কিছু বৃষ্টি হয়।

এই ভাবনা ভাবতে-ভাবতেই সৃষ্টিকর্তার অসীম আশীর্বাদ হয়ে ঝুম বৃষ্টি এলো। আর সেই বৃষ্টির শব্দ শুনে গুমোট মনের মেঘ কেটে যেতে লাগলো ধীরে ধীরে। বেশ ঘণ্টা খানেক ধরে বৃষ্টি হল ঝুমঝুম। এরপর বৃষ্টি থেমে যাওয়াতে, আর ঘুম না আসাতে আবারো বাইরে বের হলাম হিম শীতল বেলকোনিতে, ডাবল কম্বলের উষ্ণতাকে উপেক্ষা করে।

ভাগ্যসি বেলকোনিতে বের হয়েছিলাম, শীতের কামড়কে উপেক্ষা করেই, নইলে এমন অপার্থিব রাতের, অপার্থিব মুহূর্ত কিভাবে পেতাম? কোনমতে, গায়ে গরম কাপড় চাপিয়ে, মাথায় গরম টুপি পরে, হাত দুটোকে গ্লাভসের ভিতরে ঢুকিয়ে, ঠক-ঠক করতে করতে রুমের বেলকোনিতে বের হতেই দেখি, সারাদিনের মেঘ কেটে গিয়ে মধ্য আকাশে ঝকঝক করছে সান্দাকুফুর আকাশ, তারায় তারায় সেজেছে পুরো অন্ধকার জগত, হয়েছে বেশ ঝলমলে আর আলোকিত!

তবে কি বরফ চুড়াগুলোও দেখা যেতে পারে কিছুটা? নিজের কাছেই নিজের জিজ্ঞাসা। এরপর খুব সন্তর্পণে কাঠের পাটাতনে পা ফেলে, নিচে নেমে গেলাম কাঠের সিঁড়ি দিয়ে। সামনে এগোতেই মনে হচ্ছিল আলোর রোশনি একটু একটু করে বাড়ছে যেন, নাকি মনের ভ্রম? অধিক প্রত্যাশা আর উত্তেজয়ার মিশেল? ভাবছি আর সামনে এগোচ্ছি। ভেজা উঠোনে পা দিতেই, হিম ঠাণ্ডা বাতাস জড়িয়ে ধরলো, দাতে দাতে ঠক ঠক করে, কেঁপে উঠলাম মুহূর্তেই। আরও সামনে যাবো কি যাবোনা ভাবছিলাম।



এতো রাতে, শীতের মধ্যে বাইরে নেমেই যেহেতু পড়েছি, যাই নাহয় একটু কষ্ট করে চুড়ায়, যদি দেখা মেলে অপার্থিব কোন মুহূর্তের, সেই আশায়। যেখানে বরফের চুড়াগুলোয় চাঁদের রূপালী আলো পরে চিকচিক করে হাসবে, পাহাড়-আকাশ আর পুরো পৃথিবী। ভাগ্যিস কষ্ট করে হলেও গিয়েছিলাম, আর গিয়েছিলাম বলেই ঠিক, চিকচিকে বরফের হাসি দেখতে না পারলেও, দেখেছিলাম এক অপার্থিব জ্যোৎস্না রাত, তারা ভরা স্বচ্ছ আকাশ আর চাঁদ-তারার আলোতে আলোকিত বরফের বেশ কয়েকটি ঝকঝকে চুড়া!

কিন্তু খুব অল্প সময়ের জন্য। কারণ এতো-এতো বেগে বাতাস বইছিল যে দাড়িয়ে থাকা অসম্ভব ছিল। তার উপরে নিয়মিত সাদা বা কালো মেঘেদের উড়ে উড়ে, বরফ চুড়া গুলোকে বারে বারে ঢেকে ফেলা। একটি পরেই আবারো মেঘে ঢেকে গিয়ে বৃষ্টির ফোটা পড়তেই চলে আসতে হল রুমে। আর রুমে ফিরেই এবার আর কোন কথা নাই, ঘুম।
মাঝে মাঝে ঘুম ভেঙে গেলেও, উঠে পরেছিলাম ঠিক রাত সাড়ে চারটায়।

প্রথম সূর্য ওঠার আগেই, পৌঁছাতে হবে চুড়ায়, দেখতে হবে তুষার জড়ানো বরফ পাহাড়গুলো ধূসর রূপ। ধীরে ধীরে আলোকিত হবার সাথে সাথে, দেখতে পেলাম... আধো অন্ধকারে ধূসর বরফ পাহাড়গুলো ক্ষণে ক্ষণে রঙ বদলের খেলা।
ধীরে ধীরে, আকাশ পরিষ্কার হয়ে, রাত দূরে সরে গেল।

সাথে সাথে পাহাড় আর আকাশের রঙ বদলে যেতে থাকলো এভাবে, ধূসর থেকে সাদা, সাদা থেকে সোনালী সূর্যের প্রথম আলো পড়ে! সোনালি থেকে লাল, কখনো গোলাপি, আর হালকা হলুদ রঙের হাতছানি! ধীরে ধীরে পুরো কাঞ্চনজঙ্ঘা যেন জলে উঠলো তার আপন মহিমা নিয়ে। আলো ফুটছে আর কাঞ্চনজঙ্ঘা হাসতে... একসময় সে যে এতো বড় হয়ে সামনে এসে পড়লো যেন, হাত বাড়ালেই ছুঁয়ে দেয়া যাবে! এমন দুরত্তে, এতটা কাছে, এতটা অসম্ভব সামনে এসে পড়লো! যে উপস্থিত সবাই হতবাক, নির্বাক আর নিস্তব্ধ, খুশিতে সবাই প্রায় বাকরুদ্ধ!

উহ এর পরের বর্ণনা অসম্ভব অসম্ভব! এর পরের চারঘণ্টা ছিল এখন পর্যন্ত পাওয়া জীবনের শ্রেষ্ঠ সকাল, কোন রকম সন্দেহ ছাড়াই। সূর্য ওঠার সাথে সাথে ডান থেকে বামে একে একে জেগে উঠতে থাকলো সামনে দাড়িয়ে থাকা সমস্ত হিমালয় আর তার বরফে বরফে মুড়ে থাকা চুড়াগুলো। ভুটান থেকে শুরু করে, ভারত হয়ে পুরো নেপাল জুড়ে যে হিমালয়ের বিস্তার চোখের সামনে হাসতে লাগলো তার সবটুকু রূপ ছড়িয়ে। স্তব্ধ হয়ে ছিলাম কোনদিকে দেখবো! আর কোনদিকে বাদদেব এই ভেবে ভেবে ভাবনাগুলোও ভোতা হয়ে পড়ছিল।

কানে কি একটু ভুল শুনলাম নাকি আমার অলীক কল্পনা! কে যেন বলল, এভারেস্ট আর লোথসে-মাকালু দেখা যাচ্ছে! আসলেই কি দেখা যাচ্ছে, নাকি কেউ মজা করছে? বুঝতে চেষ্টা করলাম খুব মনোযোগ দিয়ে, কিন্তু কাউকেই মজার মুডে দেখতে না পেয়ে, ধীরে ধীরে ডান থেকে মানে চোখ ঘোরাতে শুরু করলাম...



যতদূর চোখ যায় শুধু বরফে মোড়া পাহাড়ের চুড়ারা তাকিয়ে তাকিয়ে হাসছে, নিচে সাদা মেঘেদের দল তখনো ঘুমন্ত, বাতাসরা ছুটি নিয়েছে আজ সকালে, বইবেনা তাই! কালো মেঘেদের ধুরে দিয়েছে গত রাতের বৃষ্টি। চোখ ফেরাতে ফেরাতেই চোখে পড়লো একই সাথে, একই উচ্চতায়, একই ভাবে দাড়িয়ে আছে তিনটি বরফ চুড়া, পাশাপাশি, গা ঘেঁসে একে-অন্যের। ওরাই নাকি থ্রি সিস্টার! বাহ, ওয়েব সাইট আর পত্র-পত্রিকার ছবিতে ঠিক এমন করেই দেখেছি এদের! ঠিক ঠিক তেমনই করেই দাড়িয়ে হাসছে তিনবোন পাশাপাশি!

অনেকক্ষণ তাকিয়ে ছিলাম, তিন বোনের দিকে এক দৃষ্টিতে। এভারেস্ট এর দিকে তাকানোর সাহস হচ্ছেনা যে! যদি সত্যি না হয়, বড় ব্যাথা পাবে মন। আর যদি সত্যি হয়, তবে না আবার অজ্ঞান হয়ে পড়ি, অতি আনন্দ আর উচ্ছ্বাসে, আবেগের বিষম ঢেউয়ে না আবার পড়ে যাই পাহাড় থেকেই! সেই ভাবনায়। কারণ এভারেস্ট কোনদিন দেখতে পারবো ভাবিই-নি। বিমানে নেপাল যাওয়া সাধ্যের বহু দূরে। আর এখান থেকে দেখা যায় শুনেছি, ওয়েদার খুব ভালো থাকলে, তাই বলে কি সত্যি-ই দেখা যাচ্ছে নাকি? ভাবতে বেশ ভয়-ভয় লাগছে যে! নাহ, সবাই ডানে ঘুরে ছবি তুলছে একের পর এক।

চোখ ঘোরালাম আরও একটু ডানে। কিছুটা মেঘের মাঝে দাড়িয়ে তিনটি বিশাল বরফ পাহাড়, ধপধপে সাদা। কোথাও এতটুকু আঁচড় নেই কিছুর। ওটাই কি তবে? কি জানি চিনি তো না! আগে তো দেখিনি কখনো ছবিতে ছাড়া। তাই যেটাকে এভারেস্ট বলবে লোকে সেটাকেই মেনে নিতে হবে। একে-একে আট থেকে দশজনকে অন্তত জিজ্ঞাসা করলাম, কোনটা এভারেস্ট? সবাই ওই বিশাল সাদা তিনটি পাহাড়ের মাঝের টাকেই নির্দেশ করলো!

বিশ্বাস হচ্ছিলনা তবুও, আসলেই কি ওটাই এভারেস্ট? আর দুই-পাশের দুটি মাকালু আর লোথসে? আরও নিশ্চিত হবার জন্য এমন একজনের কাছে গেলাম, যে কিনা এর আগেও ১২ বার সান্দাকুফু এসেছে! ওনার সাথে গতকাল বিকেলে কিছুটা আলাপ হয়েছিল আর তিনি বাঙ্গালী, দুই বন্ধু মিলে নিজেদের গাড়ি নিয়ে এসেছেন। যাদের গাড়ির শ্লোগান হল...

“নো রোড?, নো প্রবলেম!”

মানে রাস্তা নেই? তবুও সমস্যা নেই সেই গাড়ির! এমনই গাড়ি যে রাস্তা নিজে তৈরি করে নিতে পারে! আহা, তার কাছে গেলাম নিশ্চিত হতে। এবং তিনি খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে আর দেখিয়ে দিলেন যে ওই বিশাল বরফে মোড়া পাহাড় তিনটির মাঝের একটু ছোট দেখা যায় যেটা, সেটাই এভারেস্ট...!! শুনে কানে যেন তালা লেগেছিল, সুখে অবশ ছিলাম কিছুক্ষণ, ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে ছিলাম, কোথায় জানিনা। হয়তো এভারেস্ট এর দিকে, হয়তো কাঞ্চনজঙ্ঘার দিকে, অথবা হয়তো অন্য কোন অজানা আকাশে, বরফের চুড়ায়-চুড়ায়!



কতক্ষণ জানিনা, তবে যখন চেতনা ফিরে পেলাম... এরপর? এরপর যখন নিশ্চিত হলাম যে হ্যাঁ ওটাই এভারেস্ট, নিজে নিজে ঠিক করে নিলাম। যতক্ষণ এই বরফের হিমালয়রাজি দেখা যাবে এখান থেকে, কোত্থাও যাবোনা এখান থেকে, এক পাও!

কোথাও যাইনি এরপরের চার ঘণ্টা। বসে ছিলাম শেরপা চ্যালেটের কাঠের বেঞ্চিতে ঠায়! দাঁত ব্রাস ওখানে বসেই, ফ্রেস হওয়া সেও ওখানেই! সকালের কফি আর বিস্কিট? ওখানে বসেই! মোট কথা যতক্ষণ মেঘে ঢেকে না গেছে এভারেস্ট, থ্রি সিস্টার, কাঞ্চনজঙ্ঘা আর পুরো হিমালয়ের সমস্ত বরফে আচ্ছাদিত রেঞ্জ, বসেছিলাম সেখানে নিজেকে গাছের খুঁটি বানিয়ে!

একবার ডান থেকে বামে ঘাড় ঘোরাই, আর একবার বাম থেকে ডানে! কোনটা দেখবো আর কোনটা বাদ দেব, সেই দোটানায়! একদম মাথার উপরে, হাত বাড়ালেই ছুঁয়ে ফেলা যাবে এমন কাছে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর এদিক-ওদিক করলেই থ্রি সিস্টার আর এভারেস্ট চোখের সামনে দাড়িয়ে আছে, কল্পনার-ছবির-নেটের-পোস্টারের-অন্য মানুষের পোস্ট দেখে আক্ষেপে পোড়ার সেই অধরা এভারেস্ট! আজ আমার চোখের সামনে...

আহ! সে যে কি এক অপার্থিব সুখ-আনন্দ আর উচ্ছ্বাসে নিজেকে বার-বার ফারিয়ে ফেলা সে বোঝাবার নয়, আদৌ!

সে শুধু, অনুভবের, উপলব্ধির আর হৃদয়ে সুখের অসীম পাহাড় গড়ে তোলার......!!

ট্রেকার্সদের স্বর্গ রুট...!-ফালুট (পরের গল্প)

সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৫
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদী নামের এই ছেলেটিকে কি আমরা সহযোগীতা করতে পারি?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪


আজ সন্ধ্যায় ইফতার শেষ করে অফিসের কাজ নিয়ে বসেছি। হঠাৎ করেই গিন্নি আমার রুমে এসে একটি ভিডিও দেখালো। খুলনার একটি পরিবার, ভ্যান চালক বাবা তার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভালোবাসা নয় খাবার চাই ------

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬


ভালোবাসা নয় স্নেহ নয় আদর নয় একটু খাবার চাই । এত ক্ষুধা পেটে যে কাঁদতেও কষ্ট হচ্ছে , ইফতারিতে যে খাবার ফেলে দেবে তাই ই দাও , ওতেই হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×