somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বেহেশত নামের গ্রহ , অদ্ভুত Amenity , কুরআন , Geology

২৮ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



Paradise নামের গ্রহ :
সায়েন্সে যা Extra Terrestrial বা পৃথিবীর বাইরের স্থান,
লৌকিকতার ৩য় ধাপে যার বর্ননা।

পারলৌকিক জীবনের স্বর্গ / বেহেশত / জান্নাত যাই বলুন সেখানে কেবল ইচ্ছাপূরন আর সুখভোগ।
নেই কোন জড়তা।

এই Paradise নামক Extra Terrestrial স্থানটির অনেক বৈশিষ্ট্য বর্ননা হয়েছে কুরআনে।
গোল্ডমেড প্যালেস , জেমস , সিল্ক ড্রেস , নেশা মুক্ত ড্রিংক , আয়তলোচনা হুর , চিরকিশোর সেবাদাস (অযৌন) ইত্যাদি।
অনেক ক্ষেত্রে ভুল ব্যাখ্যা হয় ,
অনেক ক্ষেত্রে ভুল সাহিত্যিক অনুবাদ হয় যেহেতু অ্যারাবিক অত্যন্ত সাবটলিটি এবং সফিস্টিকেশন পূর্ন একটি ভাষা।
সায়েন্টিফিক অনুবাদ তো বলতে গেলে একেবারেই হয়না।
ভুল অনুবাদ , ভুল ব্যাখ্যার কারনে অনেক বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের কাছে Paradise অনেকটা ভারতীয় আলিফ লায়লা সিরিয়ালের ইনডোর সেট ছাড়া কিছুই নয়!
মূলত তারাই এই ব্লগটিতে নতুনভাবে চিন্তার কিছু খোরাক পাবেন।

কুরআনে Paradise নামের এই Extra Terrestrial স্থানটির অনেক গুলো অতিপ্রচলিত ও শ্রাব্য বৈশিষ্ট্যের বাইরেও একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য বা Amenity বর্ননা করা হয়েছে এবং এই Amenity টিকে অনেক বার গুরুত্বের সাথে বলার কারনটা আমি শুরুতে খুজে পাইনি।
তাই এটাকে অদ্ভুত মনে হয়েছিলো শুরুতে।
সত্যি কথা বলতে কি এই Amenity টিকে স্থুলভাবে নগন্য ঠেকে , কিন্তু সুক্ষ্ণভাবে অদ্ভুত ঠেকে।

এই বিষয়টি নিয়েই এই ব্লগে আলোচনা করবো।
তবে সিকোয়েন্সটা হবে শিরোনামের উল্টো ।

সবার আগে Geology :

এই পৃথিবীর ভূ-তাত্ত্বিক গঠন নিয়ে যতো গবেষনা আর জ্ঞানচর্চা - তাই Geology .
এই Geology নামের জ্ঞানের বিশেষ শ্রেনীটি পৃথিবী নামের গ্রহটির ব্যাপারে আমাদের কে অনেক কিছুই জানিয়েছে।

১.
জানিয়েছে এই গোলাকার গ্রহটির ব্যাসার্ধ ৬৩৭০ কিলোমিটার :



২.
জানিয়েছে এর Geological Pattern বা এর ভূস্তরগুলো কয়টি লেয়ারে বিন্যস্ত , এর পেটের ভেতরে নাড়ীভুড়ি কি আছে না আছে সবই :



সবচে উপরের স্তরটি হলো Lithosphere , প্রায় ১০০ কি.মি. পুরু।
এই অংশের মাটি ঠান্ডা , শক্ত এবং মুড়মুড়ে (ইংরেজীতে ব্রিটল)।
এই লিথোস্ফেয়ারের চামড়াটাই হলো আমাদের Earth Surface.

এরপরের ২৫০ কি.মি. পুরু অংশটুকু হলো Asthenosphere . এই অংশের উপাদান উত্তপ্ত , নরম এবং মোল্ডেবল বা ইচ্ছামত আকার দেয়া যায় (প্লাস্টিক)।

তারপরই সবচেয়ে দীর্ঘ ২৫৩৩ কি.মি. পুরু Mesosphere লেয়ার। এই অংশের উপাদানটুকু অত্যন্ত উচ্চতাপ এবং চাপে থাকে।

তারপরই ২২৫৭ কি.মি. দীর্ঘ , অত্যন্ত পুরু Liquid Metal Outer Core
সর্বশেষ ১২৩০ কি.মি. ব্যাসার্ধের Solid Metal Inner Core.





৩.
জানিয়ে দেয় ভূ-স্তরগুলোর অন্যসব বিন্যাসও (Pattern)।



৪.

Geology থেকেই জানা যায় এই গ্রহটির ভূ-স্তরগুলোর তাপমাত্রা বিন্যাস আর এর কোন স্তরে কি কি উপাদান আছে :





খুব পরিষ্কারভাবেই আশা করি ইমেজগুলোতে দেখতে পাচ্ছেন পৃথিবীর ভেতরের কোরগুলোতে (Bottom Layer ) বা পেটের ভেতরে নাড়ীভুড়ি বলতে যা পাওয়া যায় তা হলো Iron আর Nickel

তাপমাত্রার বিষয়টাই দেখুন।
অস্বাভাবিক !
যেখানে আমরা যেই মাটির উপর হেটে বেড়াই তার তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ৫৮ °C আর গড় তাপমাত্রা ১৪°C হতে পারে সেখানে সবচেয়ে ভেতরের কোর তাপমাত্রা ৭২০০ °C !

জেনে রাখা ভালো সূর্যের সারফেস তাপমাত্রা ৫৫০০°C

ভূ-পৃষ্ঠ থেকে যতোই নীচে যাবেন ততোই তাপমাত্রা বাড়তে থাকে।
সর্বশেষ এটি ৭০০০ °C পার হয়ে যায়।
অবশ্য এইটুকুর আঁচ পাওয়ার জন্য Volcano (আগ্নেয়গিরি) গুলোর লাভা উদগীরন ই যথেষ্ট , তাও আবার মহাসাগরের বুকে ( Ocean Floor ) !



ভূ-পৃষ্ঠে যেগুলো ঘটে সেগুলোর কথাতো বলাই বাহুল্য
যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্ট সেন্ট হেলেন ইরাপশন , ১৯৮০





এই ঠান্ডা ত্বকের পৃথিবীর প্রচন্ড গরম পেটের খবর নিতে নিতে জুলভার্নের (১৮২৪ - ১৯০৫) বিখ্যাত গল্প A Journey to the Center of the Earth এর কথা মনে পড়ে গেলো।
এইতো মাত্র ১৫০ বছর আগেও মানুষ এই গোলাকার গ্রহের ভেতরটা কেমন তা নিয়ে কত কল্পনা আর রূপকথায় বিশ্বাস করতো তার এক প্রমান জুলভার্নের এই গল্প।
২০ শতকের আধুনিক বিজ্ঞান সব রূপকথা আর কল্পনাকে ঝেটিয়ে তাড়িয়ে মানুষকে জানিয়েছে পৃথিবী নামের গ্রহটির Anatomy বা পেটের খবর !

এবার যুক্তিবাদের অল্পকিছু কথা বলি:

ধরুন আপনি বাজারে আম কিনতে গেলেন।

বাজারে কম স্বাদের ভারতীয় আমও আছে , আবার রাজশাহীর বিখ্যাত দেশী আমও আছে।
আপনি আগে থেকেই পরিচিত একজন ভালো দোকানীর কাছে গেলেন যার কাছেও দু ধরনের আমই আছে।

দোকানী যদি আপনাকে বলে :
"এটা দেশী আম , এটা নিন , এটার স্বাদ ভালো "
- তারমানে কি এটা নয় যে ঐ দোকানী দেশী আম আর ভারতীয় আমের গুনাগুনের তুলনামুলক পার্থক্য বেশ ভালোভাবেই জানেন?
ইনফ্যাক্ট সেটাই ।
কারন সেটা জানেন বলেই ক্রেতাকে Entice ( প্রলুব্ধ ) করেন দেশী আম কেনার জন্য।

একই সাথে যেই কথাটি অনুক্ত থেকে যায় :
দেশী আম নিন , কারন এটা ইন্ডিয়ান আমের চাইতে ভালো

ভাবছেন এ আবার কি প্যাচাল শুরু করে দিলাম।
পান্তা ভাতে ঘি ,
বেহেশত- পৃথিবীর সাথে আম !

নাহ , হতাশ হবার কিছু নেই।
যুক্তিবাদের এই ছোট্ট বয়ানটুকু একটু পরেই প্রয়োজন হবে , তাই আগেই বলে নিলাম।
এবার নক অন দ্য স্ট্রোক !

কুরআন বেহেশত নামের গ্রহটির কোন অদ্ভুত Amenity র কথা বলে ?


কুরআনে সর্বমোট ২৮ বার এই Amenity 'র বর্ননা আমি খুঁজে পেয়েছি।
দেখে নেয়া যাক কোন সুরায় কত নাম্বার আয়াতে সেগুলো আছে :

সুরা ২ : বাকারা : আয়াত ২৫



সুরা ৩ : আল ইমরান : আয়াত ১৩৬



সুরা ৪ : আন নিসা : আয়াত ১৩



সুরা ৫ : আল মায়িদাহ : আয়াত ১২



সুরা ৭ : আ'রাফ : আয়াত ৪৩



সুরা ৯ : আত-তাওবাহ : আয়াত ৮৯



সুরা ১০ : ইউনুস : আয়াত ৯



সুরা ১৩ : রা'দ : আয়াত ৩৫

সুরা ১৪ : ইব্রাহিম : আয়াত ২৩



সুরা ১৬ : নাহল : আয়াত ৩১



সুরা ১৮ : কাহাফ : আয়াত ৩১



সুরা ২০ : ত্বোয়াহা : আয়াত ৭৬



সুরা ২২ : হাজ্জ্ব : আয়াত ১৪



সুরা ২২ : হাজ্জ্ব : আয়াত ২৩



সুরা ২৫ : ফুরকান : আয়াত ১০



সুরা ২৯ : আনকাবুত : আয়াত ৫৮



সুরা ৩৯ : যুমার : আয়াত ২০



সুরা ৪৭ : মুহাম্মাদ : আয়াত ১২



সুরা ৪৮ : ফাত'হ : আয়াত ৫



সুরা ৪৮ : ফাত'হ : আয়াত ১৭



সুরা ৫৭ : হাদীদ : আয়াত ১২



সুরা ৫৮ : মুজদালাহ : আয়াত ২২



সুরা ৬১ : সাফ : আয়াত ১২



সুরা ৬৪ : আততাগাবুন : আয়াত ৯



সুরা ৬৫ : আতত্বালাক : আয়াত ১১



সুরা ৬৬ : আত ত্বাহরীম : আয়াত ৮



সুরা ৮৫ : মুহাম্মাদ : আয়াত ১১



সুরা ৯৮ : মুহাম্মাদ : আয়াত ৮



আয়াত গুলো যাচাই করার জন্য নীচের দুটো ওয়েবসাইটে যেতে পারেন:

হলি কুরআন.কম

তানজীল.ইনফো

সর্বমোট ২৮ বার যে ক্লসটি ( Clause ) সবুজ রঙের Hyperbola মার্কিং এর ভেতরে দেখেছেন সেটি এখানে দেখুন আবার :

تَجْرِي مِن تَحْتِهِمُ الأَنْهَارُ অথবা
تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ

বাংলা উচ্চারনে :
তাজ্বরীমিন তাহতিহমুল আন'হার অথবা
তাজ্বরীমিন তাহতিহাল আন'হার

আরবী ক্লস গুলোর আভিধানিক (সাহিত্যিক) অর্থ জানার জন্য

গুগল ট্রান্সলেটরে চলে যান , ড্রপ ডাউন লিস্ট থেকে ফ্রম অ্যারাবিক টু ইংলিশ সিলেক্ট করে কপি পেস্ট করে দিন ঐ বাক্যাংশটুকু

তারপরও আমি স্ক্রীনশট আপলোড করলাম :





সাহিত্যিক অনুবাদে দাড়ায় :
"এটি ( বেহেশত) এমন একটি স্থান যার তলদেশে নদী প্রবাহিত "

এবং সায়েন্টিফিক অনুবাদ করলে দাড়ায়:
" এটি (Paradise নামক গ্রহ ) এমন একটি স্থান ( Geological pattern অনুযায়ী ) যার Core Inside এ (Bottom layer ) Water Stream প্রবাহিত ।

ব্র্যাকেট গুলো সরিয়ে নিয়েও পড়তে পারেন , আবার সেগুলো বসিয়েও পড়তে পারেন।

কেন এই এইধরনের একটি বৈশিষ্ট্যের ( Amenity ) কথা এতবার অবিকল একই ভাষায় ২৮ বার বলা হলো ?

একটা ব্যাপার নিশ্চিত : Paradise এর যত রকম Amenities বর্ননা করা হয়েছে তার কোন টাই এতবার , এত অবিকল একই ভাষায় আমি আর পাইনি , ২৮ বারতো দুরের কথা !

এবং এটাও জেনে রাখুন Paradise এর যত রকম Amenities বর্ননা করা হয়েছে তার প্রত্যেকটাই কিছু না কিছুর সাথে তুলনার্থে ( On the basis of Comparison ) .

কিছু সংখ্যক যুক্তিবাদী Opine করতে পারেন :
জাহান্নাম / Hell কে আগুনে উত্তপ্ত বলা হয়েছে ,
তাই জান্নাতকে সেই তুলনা থেকে তলদেশে নদী / Water stream প্রবাহ মান বলা হয়েছে এর উত্তমতা বা Betterness প্রমান করার জন্য।

কিন্তু সেটা ধোপে টেকেনা।
কেন ?
কারন সল্যুশনটা যে কুরআনই দিচ্ছে আবার।
আগুনে উত্তপ্ত জাহান্নামের সাথে তুলনার্থে যদি কোন জান্নাত কে বর্ননা করা হয় হয় তবে সেটা হওয়া উচিত এই ভাবে :
ছায়াময় সুশীতল জান্নাত

এবার আসল ব্যাপারটা দেখুন :

সুরা ১৫ : হিজর : আয়াত ৪৫



সুরা ২৩ : মুমিনুন : আয়াত ১১



সুরা ৩৬ : ইয়াসিন : আয়াত ৫৬



সুরা ৪৪ : আদ দুখান : আয়াত ৫২



সুরা ৫১ : আয যারিয়াত : আয়াত ১৫



সুরা ৫৪ : আল কামার : আয়াত ৫৪



সুরা ৭৭ : মুরসালিত : আয়াত ৪১



সুতরাং কুরআন ই বলে দিয়েছে বেহেশত / Paradise এর Top Surface এও শীতল Water Stream ( নদী/ ঝর্না/ প্রপাত যেই Form ই হোক ) প্রবাহিত হবে এবং

এটাও বলে দেয়া হয়েছে Paradise হবে ছায়াপূর্ন এবং আরামদায়ক শীতল।

সুতরাং সুদীর্ঘ ২৮ বার Paradise নামক গ্রহটির Bottom Layer বা Core Inside এ নদী থাকার ইংগিত টা অন্যদিকে
এবং এই Amenity 'র ডেসক্রিপশন অন্যকিছুর তুলনার্থে ।

কি সেটা ?
আশাকরি মনে পড়ে গেছে :
পৃথিবী নামক গ্রহটির Geological Pattern ,
এর Bottom Surface কত উচ্চতাপ আর চাপে থাকে ,
এর Core Inside (পেটের ভেতরে) ৭২০০°C উত্তপ্ত গলিত লোহা আর নিকেল যা মাঝে মাঝে Volcano গুলোর উদগীরনে বের হয় আসে !

পাশাপাশি রাখুন Earth এবং Paradise দুটো গ্রহকে।

এদের Geological Pattern তুলনা করুন।
১.
Earth এর Core Inside ( পেটের ) তাপমাত্রা ৭২০০°C আর
২.
Paradise এর Core Inside এ তাপমাত্রা না জানা গেলেও এটুকু জানাগেছে সেখানে প্রবাহিত হবে Cold Water Stream বা ঠান্ডা পানির নদী।

ঠিক এই জায়গাটাতে এসে সেই আমের বেচাকেনার গল্পে ফেরত যেতে হচ্ছে।

সেটা কিভাবে ?
সেটা এইভাবে :
কুরআনের Author যেটা যুক্তিবাদী , খোদা অবিশ্বাসী , বিজ্ঞানমনস্ক দের মতে সামবডি " X " Paradise নামক গ্রহটির প্রতি মানুষকে প্রলুদ্ধ (Entice) করার জন্য Paradise এর Betterness বা উত্তমতা জানিয়েছেন এইভাবে যে :

Paradise এর Core Inside প্রবাহিত হবে Cold Water Stream বা ঠান্ডা পানির নদী।
এটি উত্তম জায়গা বা Better Place.

ঠিক একই ভাবে যে কথাটি অনুক্ত থেকে যায়:
Paradise উত্তম জায়গা বা Better Place , কারন -
Earth এর Core Inside ( পেটের ) তাপমাত্রা ৭২০০°C

কুরআনের Author সামবডি " X " এই ২ গ্রহের Geological Pattern এর তুলনাটা - মানে কার Core Inside ( পেটের ভেতরে ) কি আছে সেটা খুব ভালো করেই জানেন।

প্রশ্ন হলো :
কুরআনের Author সামবডি " X " ৬০০ সালে মাটি থেকে ৬৭৩০ কি.মি. নীচে কি আছে না আছে সেটা জানলেন কিভাবে ?

জুলভার্নের (১৮২৪ - ১৯০৫) A Journey to the Center of the Earth গল্পটার কথা মনে রাখতে হবে কিন্তু !


_____________________________________________

ATTN : কারো যদি পোস্টটির মেসেজ বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে এই ৭০ নম্বর অথবা ২৬ নম্বর কমেন্টটি দেখে নেবেন অনুগ্রহ করে।






সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৪০
১৪৪টি মন্তব্য ১৩০টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×