somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জিয়া ছিলেন এমন এক জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট যার ১ম ভাষণটিই ছিল অজনপ্রিয় : ৩১ শে মে / ১৯৮১, নিউইয়র্ক টাইমস এবং বিশ্ব সংবাদ মাধ্যমে জিয়ার মৃত্যু.....

৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১২:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


২ রা জুন , ১৯৮১ / নিয়ইয়র্ক টাইমস
ফুল রেসোলিউশন ইমেজ


গতকাল ছিলো ৩০ শে মে....
প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যু বার্ষিকী।
প্রিয় নেতার মৃত্যু বার্ষিকী বলেই যে লিখছি সেটা নয়.....
কিছুদিন আগে সিনিয়র ব্লগার রূমি ভাই ইমেইলে জিজ্ঞেস করছিলেন ৩০ শে মে'র ব্যাপারে কিছু লেখার প্ল্যান আছে কিনা।

জবাবে বলেছিলাম - প্রচুর ডকুমেন্টস আছে , কিন্তু সময় করতে পারছিনা......
সাধারনত ব্লগ লিখি বেশ সময় নিয়ে , যেগুলোতে যথেষ্ট তথ্যসূত্রের দলিল সংযুক্ত করতে হয়.....
এই ব্লগটাতেও অনেকগুলো তথ্যসূত্রের দলিল সংযুক্ত থাকলেও এই ব্লগটা তাড়াহুড়োর ভেতরেই লিখেছি........

কারনটা জানতে চান ?
কারন : গতকালকের প্রথম আলো.......

জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীর খবর ২য় পাতার ১ম কলামে ছাপিয়েছে.......
'র' মিডিয়া উইং প্রথম আলো যে এমনটা করবে সেখানে অস্বাভাবিক কিছু নেই.......

যেই প্রথম আলো জিয়ার মৃত্যুকে ২য় পাতার ১ কলামের দায়সারা সম্মান দিয়েছে সেই প্রথম আলো নিশ্চয় বিশ্ব সংবাদ মাধ্যম জগতে নিউইয়র্ক টাইমস এর চাইতে বড় কিছু নয় ?

কিন্তু জানলে হয়তো অবাক হবেন - ৩য় বিশ্বের তলা বিহীন ঝুড়ি পরিচয়ের একটি জাতির নেতার মৃত্যুতে ১৯৮১'র ৩১ শে মে নিউইয়র্ক টাইমস তাদের ১৬-এল পুরো পাতাটি উৎসর্গ করেছিলো......
যাদের পাতার প্রতি ইন্চ্ঞ স্কয়ার প্রথম আলোর পুরো ২৮ পৃষ্ঠার চেয়েও দামী......

১৯৮১ 'র ৩১ শে মে / ১ লা জুন / ২রা জুন - টানা ৩ দিন নিউইয়র্ক টাইমসের প্রথম পাতার লীড নিউজ ছিলো ৩য় বিশ্বের নেতা জিয়ার মৃত্যু......

বিশ্বাস করতে ইচ্ছা হয়না ?

তাহলে লন্ডন টাইমস , নিউজউইক , দ্য ইকোনোমিস্ট আর টাইম ম্যাগাজিনের পাতায় ৩য় বিশ্বের তামাটে নেতা জিয়ার বিদায়ের সেইসব মানপত্র জেনে হয়তো আপনি আরও অবাক হবেন.........


৩১ শে মে / ১৯৮১ / নিউইয়র্ক টাইমস / পুরো ১৬-এল পাতা :

পাতার প্রথমাংশ

পাতার দ্বিতীয়াংশ

পাতার তৃতীয়াংশ

পাতার উপর মাঝখানের মূল কলাম


ফুল রেসোলিউশন ইমেজ

শুনে হয়তো অবাক হবেন যে লেস লেডবেটারের এই রিপোর্টটি নিউইয়র্ক টাইমস ১ বার নয় , ২ বার ছাপিয়েছে পরপর ২ দিন......৩০ শে এবং ৩১ শে মে......

৩০ শে মে ছাপানো কলামটি নিচের অ্যাটাচমেন্টে পাবেন :
জিয়া ছিলেন একজন দৃঢ় নেতা যিনি তার দেশকে একটি রাস্তা দেখাতে চেয়েছিলেন

সম্পূর্ণ নিরাবেগ- উচ্ছ্বাসহীন জড় সাংবাদিক ভাষায় লেখা , জিয়ার শত্রু-মিত্র সবার বক্তব্য বর্ণনা করা এই কলামটির উল্লেখযোগ্য অংশটুকু অনুবাদ করছিঃ

কলাম-১ , ১ম প্যারা :
৬ বছর আগে যখন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসেন তিনি তখন একজন দৃঢ় নেতা হিসেবে অভিনন্দিত হয়েছিলেন যেমনটা সেসময় সংকটাপন্ন জাতিটির প্রয়োজন ছিলো.....

কলাম-১ , ৪র্থ প্যারা :
কিন্তু তার প্রতিপক্ষরাও স্বীকার করে - পশ্চিমা দেশ এবং আন্তর্জাতিক ব্যাংকগুলো থেকে বরাদ্দ দেয়া টাকা জিয়া এমনভাবে ব্যবহার করছিলেন যে দেশটি অতি জনসংখ্যা আর দারিদ্রের মুখোমুখি জিতে যাচ্ছিলো.....

কলাম-১ , ৫ম - ৭ম প্যারা :
১৯৭৫'র সেনা অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতায় এসে খুব দ্রুত জিয়া দেশের মানুষের উদ্দেশ্য অজনপ্রিয় বক্তব্য রাখতে শুরু করেন , তার সেই অজনপ্রিয় বক্তব্যটি ছিলো :

জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন হবে আমাদের ১ নং জাতীয় কাজ.....

এবং বাংলাদেশকে নিজেদের খাদ্য নিজেরা উৎপাদন করতে হবে , বাইরের সাহায্যের জন্য বসে থাকলে চলবেনা.....

খুব দ্রুত মুদ্রাস্ফীতি কমে আসে এবং খাদ্য উৎপাদন বেড়ে যায়, তা সত্ত্বেও দেশটির সমস্যা গুরুতরই থেকে যায়....

মৃত্যুর মাত্র ১ বছরেরও কম সময় আগে জিয়াউর রহমান দেশটির গ্রামগুলোর উদ্দেশ্যে ৪ দফা ঘোষনা করেছিলেন যেটাকে তিনি "শান্ত বিপ্লব" বলতেন :

১। ৫ বছরের কম সময়ের মধ্যে খাদ্য উৎপাদন দ্বিগুন করা
২। জনশিক্ষা কার্যক্রম ছড়িয়ে দেয়া
৩। পরিবার পরিকল্পনা এবং জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন
৪। সবচেয়ে বিতর্কিত গ্রামের আইন শৃংখলা রক্ষার্থে ভিডিপি গঠন [ যেটি মূলত বিতর্কিত তো হয়নি শেষ পর্যন্ত , বরং জিয়ার প্রবল জনপ্রিয়তার অন্যতম কারন ছিলো ]

সেদিনের নিউইয়র্ক টাইমসের ১ম পাতা :
মে ৩১ , ১৯৮১ , নিউইয়র্ক টাইমস শিরোনাম
প্রথম পাতার বাকি অংশ

জুন ১ / ১৯৮১ / নিউইয়র্ক টাইমসের শিরোনাম :

প্রথম পাতা / ১ম অংশ
প্রথম পাতা / বাকি অংশ
শেষাংশ


ব্লগের যে হাইলাইট ইমেজটি দেখেছেন একেবারে শুরুতে সেটি ছিলো নিউইয়র্ক টাইমসের জুন ২ / ১৯৮১ 'র প্রথম পাতা.....
ইমেজটি ফুল রেসোলিউশনে দেখুন এখানে
১ম পাতার বাকি অংশ
শেষাংশ

৩ রা জুন / ১৯৮১ / নিউইয়র্ক টাইমসঃ
বিচারপতি সাত্তারের সাক্ষাতকার
বাকি অংশ


এবার আসুন নিউজউইকের পাতা গুলোতে চোখ বুলিয়ে নেই:


জুন ১৫ / ১৯৮১ / আন্তর্জাতিক পাতা , নিউজউইক
পুরো পাতাটি পাবেন এখানে

পুরো রিপোর্টটির কেবল ১ম কলামের ১ম প্যারাটি নিচে অনুবাদ করলামঃ



রিকশার গায়ে ঝোলানো ছিলো নিহত ব্যক্তিটির কালো বর্ডারের ছবি।
শোকার্ত কৃষকরা রোজা রেখেছিলো।
প্রায় ২০ লক্ষের মত ভারাক্রান্ত মানুষ ঢাকার রাস্তায় নেমে এসেছিলো দেশটির ২য় প্রেসিডেন্ট এবং দুর্ভাগ্য জর্জরিত জাতিটির আত্নসম্মান অর্জনের প্রতীক হয়ে ওঠা জিয়াউর রহমানের জন্য শোক জানাতে।
সেনাবিদ্রোহীদের হাতে জিয়াউর রহমানের মৃত্যু অনেকের কাছে দেশটির ভবিষ্যত ধূলিস্মাৎ হয়ে যাওয়ার মত......
" এখন উন্নতি থেমে যাবে , দেশ আবার দুর্দশার দিকে যাবে " এমনটাই বলছিলেন রেলওয়ের ৫০ বছর বয়সী করনীক তাজুল ইসলাম - "এখন আর কোন ভালো নেতা নেই"......


জুন ৮ / ১৯৮১ / টাইমস:
পুরো কলাম
রিপোর্টটির শেষাংশে জিয়া হত্যাকান্ডের জন্য ভারতকে সন্দেহ করা হয়েছে দক্ষিণ তালপট্টির মালিকানা নিয়ে যেটি ছিল সম্ভাব্য একটি তেলক্ষেত্র....
সেটা নীচের ইমেজেই দেখুন:



একেবারে শেষাংশে বলা হয়েছেঃ
জিয়া ছিলেন দক্ষিণ এশিয়ার অত্যন্ত প্রতিশ্রুতিশীল নেতা যিনি অনাড়ম্বর জীবন যাপন পছন্দ করতেন যেখানে অন্যরা দুর্নীতি প্রিয় ছিল এবং বিরামহীনভাবে দেশটির অতি দারিদ্রের সমাধান খুঁজে বেড়িয়েছেন.........


জিয়ার মৃত্যুর পর নেতৃত্ব এবং দেশ পরিচালনা সংকট নিয়ে টাইমসের আরো একটি রিপোর্ট ছিলো জুন ১৫ তারিখে.....


ফুল রেসোলিউশন ইমেজ


জুন ৩ তারিখে লন্ডন টাইমসে ট্রেভর ফিশলক জিয়ার জানাজা কাভার করে একটি রিপোর্ট করেন যার শিরোনাম ছিলোঃ
"মর্নিং নেশন ফেসেস ক্রিটিকাল টেস্টিং টাইম" / শোক ভারাক্রান্ত জাতি একটি গভীর সংকট সময়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে

পুরো রিপোর্টটি নীচে অ্যাটাচ করা হলঃ
লন্ডন টাইমস / জুন ৩ / ১৯৮১
উল্লেখযোগ্য অংশটুকু ( ক্রপড ) নীচে দেখুনঃ



There was a remarkable moment when the huge crowd fell silent and prayed.
এটি ছিলো একটি অসামান্য মুহুর্ত যখন এত বিশাল একটি জনসমাগম নীরব হয়ে গেলো এবং প্রার্থনারত হলো.....

Bangladesh is in a state of shock and there is no doubt that its people feel a deep sense of loss.....
বাংলাদেশ খুবই বিপর্যস্ত অবস্থায় রয়েছে এবং এ বিষয়ে কোন সন্দেহই নাই যে দেশটির সাধারন মানুষ একটি বিরাট ক্ষতি ( জিয়ার মৃত্যুতে ) অনুভব করছে.....

লন্ডন টাইমসে জুন ২ তারিখে জিয়ার মৃত্যু সংবাদ:
জুন ২ / ১৯৮১ / লন্ডন টাইমস / ট্রেভর ফিশলক


ওয়ালস্ট্রীট জার্নালে জিয়ার মৃত্যু সংবাদ:
জুন১ / ১৯৮১ / ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল

এতক্ষণ বিশ্বসংবাদ মাধ্যমগুলোতে জিয়ার বিদায়স্তুতি জেনেছেন......
স্বাভাবিক ভাবেই চিন্তায় আসতে পারে সমালোচনা করে কি কেউ কি কিছুই লিখেনি......

লিখেছে , ম্যানচেস্টার গার্ডিয়ান লিখেছে.........
কিন্তু সেই পুরনো সত্যটাই আবার ফিরে আসে.........
জিয়ার শত্রুও স্বীকার করে দেশের উন্নয়নে জিয়ার বুদ্ধিমান আর কঠোর নেতৃত্ব শক্তি ছিল আসামান্য......

দেখুন অনেক খুঁজে খুঁজে পাওয়া জিয়ার একমাত্র সমালোচক আন্তর্জাতিক গন মাধ্যম ম্যানচেস্টার গার্ডিয়ান কি ছাপিয়েছে জুন ৭ , ১৯৮১ তেঃ


ফুল রেসোলিঊশন ইমেজ

শিরোনাম দেখুন :

Bangladesh After Zia : A dangerous , desperate void
জিয়ার মৃত্যুর পর বাংলাদেশ : একটি বিপদজনক আগ্রাসী শুন্যতা....

জিয়ার সমালোচনার সুরে লেখা এই লীড নিউজটির কিছু লাইন উল্লেখ করি...

He brought in some good harvest and initiated industrial revolution.
জিয়া খাদ্য উৎপাদন জোরদার করেছিলেন এবং শিল্প বিপ্লব শুরু করেছিলেন....


it is possible to believe that their passing affect the villages minimally, that the battles of Chittagong are Dhaka are unimportant to the essential Bangladesh. But under Zia , the connection began to be made. The pace and prospect of village life began.....The chance of disaster receded a little here , a little there.

সহজভাবে বললে - রাজনীতিবিদ কিংবা সামরিক ব্যক্তিত্বের মৃত্যু বাংলাদেশের সাধারন গ্রামান্চ্ঞল গুলোতে ন্যুনতম প্রভাব রাখে এবং ঢাকা - চট্টগ্রামের ভেতরে ক্ষমতার টানাপোড়েন একেবারেই গুরুত্বহীন। কিন্তু জিয়া গ্রামগুলোর সাথে সম্পর্কের সুতো তৈরী করেছিলেন...পল্লী জীবনমানে গতি এবং সম্ভাবনা তৈরী হয়েছিলো। এখানে সেখানে দুর্যোগ অল্প মাত্রায় হলেও কমছিলো......

এই একই দিনে ম্যানচেস্টার গার্ডিয়ান আরো একটি কলাম ছাপিয়েছিলো জিয়ার উপর.....
সেটি পাবেন নীচে:

শিরোনামঃ শক্তিশালী নেতা জিয়ার মৃত্যুতে দেশটির স্থিতিশীলতা সামান্যতে গিয়ে ঠেকেছে



জিয়ার মৃত্যু নিয়ে কেবল বাইরে নয় , খোদ নিজের আত্নীয় স্বজন- পরিবার চক্রের ভেতরে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের সমর্থকদের মন্তব্য শুনেছি......
জিয়ার জানাজায় লোক ভাড়া করা হয়েছিলো , ২০ লাখ ছিলো না ২ লাখ ছিলো , আরো অনেক কিছুই.......

কয়লা ধুলেও ময়লা যায়না.....
এই সব হীনমন্যদের হীনমন্যতা হয়তো কোন দিনও যাবেনা......
তবে এই ব্লগটি তাদের নোংরা বাচাল বচনে পচন ধরাতে পারবে বলেই বিশ্বাস করি.......

আশা করি এমনটা কেউ বলবেন না যে - অশরীরি জিয়ার আত্না নিউজউইক , টাইমস কিংবা নিউইয়র্ক টাইমস কে ঘুষ দিয়েছে তার বিদায় বন্দনা গাইবার জন্য....

প্রেসিডেন্ট জিয়ার অমর কিছু স্মৃতির টুকরো দিয়ে ব্লগটি শেষ করছি:


[১]


[২]


[৩]

ব্লগটির সকল তথ্য , উপাত্ত এবং সংযুক্ত ডকুমেন্ট লেখকের নিজস্ব সংগ্রহ এবং পুরোপুরিভাবে সত্ত্বাধীন......

ছবি ১ এবং ২ : রুহুল আমিন
ছবি ৩ : ফেসবুক
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মে, ২০১২ সকাল ১০:৪৯
১১০টি মন্তব্য ৮৮টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×