somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

“জোছনা ও জননীর গল্প” – মুক্তিযুদ্ধের শুরুর কথা (৫ম পর্ব)

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষায় উত্তাল ঢাকা নগরী । সেই উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে নগরবাসীদের মাঝে । ছড়িয়ে পড়ে শাহেদ-আসমানীর দাম্পত্য জীবনেও । অনিশ্চিত, অস্থির মার্চের প্রহরগুলোয় খুব সামান্য বিষয় নিয়ে এই দম্পতি জড়িয়ে পড়ে তুমুল ঝগড়ায় । সেই ঝগড়ার মাঝেও তাদের ভালবাসার প্রকাশটা হুমায়ূন আহমেদ ফুটিয়ে তুলেছেন অসামান্য দক্ষতায় ।
অত্যধিক রাগের কারণে আসমানী শাহেদকে ‘রাগ কুমার’ বলে ডাকে প্রায়ই । আমিও আসমানীকে একটা নাম দিয়েছি – ‘রাগ কুমারী’ । তাদের মধুর দাম্পত্য কলহে নতুন মাত্রা যোগ করে তাদের আদুরে জেদী কন্যা রুনি । বুঝতেই পারছেন পাঠক, ‘রাগ কুমার’ ও ‘রাগ কুমারী’-র রাগের কিছুটা সেও পেয়েছে । তাকে আমি ডাকব ‘রাগ কন্যা’ বলে ।
এই ত্রয়ীয় মধুর রাগ-অনুরাগের ঘটনাগুলোর ফাঁকে ফাঁকে যোগ হয়েছে ইতিহাসের নীরস বিষয়গুলোও । লেখক এমন সুন্দরভাবে তা বিবৃত করেছেন যে, পড়তে বসলে ওঠতে ইচ্ছে করে না । চলুন- ‘রাগ কুমার’, ‘রাগ কুমারী’ ও ‘রাগ কন্যা’-র গল্পটা শুনি ।

আগের পর্বগুলোঃ

জোছনা ও জননীর গল্পঃ ( ১ম পর্ব)

জোছনা ও জননীর গল্পঃ (২য় পর্ব)

জোছনা ও জননীর গল্পঃ (৩য় পর্ব)

জোছনা ও জননীর গল্পঃ (৪র্থ পর্ব)


ঘটনাপ্রবাহ

শাহেদ-আসমানীর মাঝে বেশ কয়েকবার রাগ-অনুরাগের ঘটনার মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে চলে । ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ ও অন্যান্য ছোটখাট ঘটনাও আছে । শেষ পর্যন্ত ঘটনা থমকে দাঁড়ায় ২৫ মার্চের ভয়াল কালো রাতে । পাঠক, সেই কঠিন সময়ে কোথায় রাগ কুমার ? কোথায় রাগ কুমারী ? সেসব জানতে হলে আসুন আমার সাথে ।
ফাল্গুনের শুরুতে কাহিনীর শুরু । শাহেদের বড়ভাই ইরতাজউদ্দিন অনেক কষ্টে খুঁজে পায় শাহেদের বাসা । তার কিছুক্ষণ আগে রাগ কুমারী রাগ কুমারের সাথে তুমুল ঝগড়া বাঁধিয়ে রিকশা নিয়ে চলে গেছে মার বাড়ি – কলাবাগানে । একটা অভিনব আইডিয়া রাগ কুমারের মাথায় আসে - একটা বেবিট্যাক্সি নিয়ে রায়ের বাজার থেকে বৌয়ের আগেই শ্বশুরালয়ে পৌঁছে যাবে । ওদের বাসার বারান্দায় গম্ভীরমুখে বসে খবরের কাগজ পড়তে থাকবে, হাতে চায়ের কাপ । কিন্তু বড়ভাই এসে পড়ায় পরিকল্পনাটা ভেস্তে গেল ।
রাগ কুমার-রাগ কুমারীর বড় বড় ঝগড়ার সবই অতি তুচ্ছ কারণে হয়েছে । এই যেমন আজকের ঝগড়ার বিষয়বস্তু বাথরুমের ছিটকিনি । আসমানী ছিটকিনি লাগাবার জন্য শাহেদকে তিনটা পেরেক কিনে আনতে বলে । শাহেদ বার বার ভুলে যায় । ব্যস, এক-কথা দু-কথায় দুজনেই পরস্পরকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করে । রাগ কুমারী রাগ করে চলে যায় মার বাড়ি ।
চারদিন পর এক সকালে হাতে ছোট্ট টিফিন কেরিয়ার ঝুলিয়ে বাসায় ফিরে । যেন তাদের মধ্যে কিছুই হয়নি এমনি ভাব নিয়ে রাগ কুমারকে রিকশা ভাড়া দিতে বলে । পিত্তি জ্বলে গেলেও রাগ কুমার কিছু বলতে পারে না । মেয়ের ব্যবহারেও শাহেদ অবাক । আসার পর থেকেই আঁকাআঁকি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে । বাবার সাথে যে এতদিন দেখা নেই, তাতে ভ্রুক্ষেপ মাত্র নেই । মেয়ের বাঁ হাতের আঙুলে একটা ব্যান্ডেজও বাঁধা । সেটা নিয়ে কোন কথা বলার সুযোগও মেয়ে বাবাকে দিচ্ছে না ।
টিফিন কেরিয়ারে করে আসমানী গরুর মাংস নিয়ে এসেছে । মাংস গরম করে চালের রুটি দিয়ে শাহেদকে নাস্তার জন্য ডাকে । নিজ থেকে ক্ষমাও চায় । কিন্তু রাগ কুমার এবার তার রাগ দেখায়, নাস্তা না করে একটা রিকশা নিয়ে মতিঝিলে অফিসের দিকে চলে যায় ।
অফিস থেকে ফেরার সময় শাহেদ এক সের রসগোল্লা কেনে আসমানীর জন্য । রসগোল্লা আসমানীর খুব প্রিয় । এটা নিয়ে সে নীরবে বলতে চায়, ‘আই অ্যাম সরি ।’ মেয়ের জন্য কেনে পাঁচটা মুনিয়া পাখি – খাঁচা সহ । কিন্তু বাসায় গিয়ে দেখে আসমানী মেয়েকে তার মার বাসায় পাঠিয়ে দিয়েছে, সেও যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে । নাস্তা না খাওয়ার প্রতিশোধ । শাহেদ ব্যথিত হৃদয়ে রসগোল্লার হাঁড়ি ও মুনিয়া পাখির খাঁচা নিয়ে তার বন্ধু গৌরাঙ্গের বাসার দিকে রওনা হয় - মেয়ের ওপর রাগ করে পাখিগুলো বন্ধুর মেয়েকে দিয়ে দিবে বলে মনস্থ করে ।
দুদিন যাবত রাগ কুমার-রাগ কুমারীর মধ্যে নিঃশব্দ ঝগড়া চলছে । এই ঝগড়ার জন্য আসমানীর দায়টাই বেশী । তাই শাহেদ কথা বলা বন্ধ রেখেছে । আসমানী চেষ্টা করছে বিভিন্নভাবে ওর সাথে কথা বলার জন্য ।
এবারের বিষয়টাও খুব তুচ্ছ । শাহেদের বড়ভাই ওদেরকে অতি সত্ত্বর নীলগঞ্জে যাওয়ার জন্য চিঠি দিয়েছে । শাহেদ আসমানীকে অনুরোধ করে নীলগঞ্জে যেতে । উত্তরে আসমানী বেশ কিছু আপত্তিকর কথা বলে । শাহেদ প্রতিবাদ হিসাবে বেছে নেয় মৌনতা, শুরু হয় দুজনের নিঃশব্দ ঝগড়া ।
এমনিভাবে আটচল্লিশ ঘণ্টা পেরিয়ে যায় । ৭ মার্চের ছুটির সকালে শাহেদ বাইরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিলে আসমানী তাকে যেতে বারণ করে । রুনির জ্বর । ওকে ডাক্তারের কাছে নেওয়ার অনুরোধ করে । কিন্তু শাহেদ সন্ধ্যায় মেয়েকে ডাক্তারের কাছে নেওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বেরিয়ে আসে । আসমানী তাকে সতর্ক করে দেয় যে, ফিরে এসে শাহেদ তাকে বাসায় পাবে না ।
শাহেদ রিকশা করে আগামসি লেনে বন্ধু নাইমুলের বাসায় যায় । বন্ধু তাকে না জানিয়ে আজই বিয়ে করতে যাচ্ছে । তাই বন্ধুর ওপর অভিমান করে দুপুরের আহার না করেই রেসকোর্সের দিকে এগোতে থাকে । লাখ লাখ লোক রেসকোর্সে জড়ো হয়েছে । জনসমুদ্র থেকে ভেসে আসে বিভিন্ন স্লোগান – ‘বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো ।’ অনেকে বাচ্চাকাচ্চাও নিয়ে এসেছে । এক বাবার ঘাড়ে বেণি দুলানো এক মেয়ে ঘুরছে । মুগ্ধ চোখে এই দৃশ্য দেখতে দেখতে শাহেদের রুনির কথা মনে পড়ল । রুনি তার বাবার ঘাড়ে চড়ে মানুষের সমুদ্রের এই অসাধারণ দৃশ্য উপভোগ করত ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ভরাট গলা ভেসে আসছে ।
‘আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি । ..... ’

সুন্দর এক সকালে সুন্দর করে শাড়ি পরে রাগ কুমারী হাসিমুখে এক কাপ চা নিয়ে রাগ কুমারকে দেয় । রাগ কুমার চায়ে চুমুক দিয়ে দৈনিক ইত্তেফাকের পাতায় আগুনগরম খবর পড়তে ব্যস্ত হয়ে পড়ে । কিন্তু বাসায় চাল-ডাল, চা, চিনি কিছুই নেই । তাই আসমানী জোর করে শাহেদকে সংসারের জন্য চা, চিনি, রেজার ব্লেড আর রুনির জন্য হাতিমার্কা খাতা কিনতে দোকানে পাঠায় । মেয়ে সেই খাতায় আঁকবে । মিনিট দশেকের মধ্যেই শাহেদ সব কিনে বাসায় ফেরে । কিন্তু খাতার কভারে হাতির ছাপ না থাকায় রাগ কন্যা জেদ ধরে । সে তার বাবার হাত থেকে খবরের কাগজ নিয়ে ছিঁড়ে ফেলে । মেজাজ ঠিক রাখতে না পেরে শাহেদ মেয়ের গালে চড় বসিয়ে দেয় । গাল কেঁটে রক্ত বেরোয় । তাই দেখে আসমানী শাহেদের ওপর খুব রাগ করে । শাহেদের মনটা খারাপ হয়ে যায় – ও বাসা থেকে বেরিয়ে অফিসের দিকে চলে যায় ।
অফিস থেকে বন্ধু নাইমুলের বাসা হয়ে শাহেদ দুপুর দুটার দিকে বাসায় ফিরে । ফেরার পথে ছটা হাতিমার্কা খাতা, রঙ-পেনসিল কিনে মেয়ের জন্য । আর আসমানীর রাগ ভাঙানের জন্য কিনে একটা রাগভাঙানি-শাড়ি । শাড়ির সঙ্গে ছোট্ট কাগজে নোট লেখে – ‘জান গো! কেন এমন করো ?’
বাসায় তালা । শাহেদ কলাবাগানে শাশুড়ির বাসায় যায় । সেখানেও নেই । শাড়িটা ওখানেই রেখে বিভিন্ন জায়গায় ওদের খোঁজে । ঘড়ি নেই বলে শাহেদ বুঝতে পারছে না রাত কত । রাস্তায় লোক চলাচল নেই । রিকশাও চলছে না । কিছুদূর পর পর বাস্তায় ব্যারিকেড ।
শাহেদ রাস্তায় হাঁটছে তার বৌ ও মেয়ের খোঁজে, এমন সময়ে মিলিটারি নামল শহরে । ২৫ মার্চের ভয়াল কালো রাত, সালটা ১৯৭১ – শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ ।


একান্তে দেখা – শাহেদ-আসমানী

শাহেদ-আসমানী ঝগড়ার পর কেউ কারো কাছে নতি স্বীকার করতে চায় না । কিন্তু একজনের জন্য আরেক জনের ভালবাসা, সহানুভূতির শেষ নেই । পেরেক নিয়ে শাহেদকে কড়া কথা বলার পর মুহূর্তে আসমানী ভাবে, বাড়িওয়ালার ছেলে মজনুকে পাঠালেই তো হতো । শাহেদের জন্য এমন একটা কিছু করতে চায়, যাতে সে খুশি হয়ে যায় । অবশ্য সেই পদ্ধতিটা ব্যবহার করতে তার খুব লজ্জা লাগে ।
আসমানীর তীব্র কথার আড়ালে ওর নরম মনটার খবরও লেখক আমাদের দিয়েছেন । শাহেদের জীবনটাকে আসমানী কয়লা বানিয়ে ফেলেছে – এই কথা শুনে আসমানীর চোখে পানি এসে যায় । শাহেদের কাছ থেকে চোখের পানি গোপন করার জন্য সে রান্না ঘরে চলে যায় ।
শাহেদও কিন্তু খুব ভাল স্বামী । আসমানীর সাথে রাগারাগি করার পর মুহূর্তেই তার অনুশোচনা হয় – কিছু একটা করে আসমানীকে খুশি করতে চায় । বেবিট্যাক্সি নিয়ে শাশুড়ির বাসায় দ্রুত যাওয়ার পরিকল্পনা তারই অকাট্য প্রমাণ ।
আসমানীর রাগভাঙানোর জন্য শাহেদের আন্তরিকতা প্রশ্নাতীত । আসমানীর জন্য রসগোল্লা, রাগভাঙানি শাড়ি কেনা বুঝিয়ে দেয় ও রাগ কুমারীকে কত ভালবাসে ।
এমন চমৎকার একটা জুটির ঝগড়া দেখে পাঠক হিসাবে হৃদয় ভেঙে যায়, আবার ‘জান গো! কেন এমন করো ?’ নোটটা পড়ে হৃদয় কানায় কানায় ভরে যায় ।

যে কথাগুলো বারবার পড়লেও পুরনো হয় না - এপিগ্রাম

১। কবিতা একবার পড়লে অনেকক্ষণ মাথায় থাকে । কবিতার শব্দগুলি না থাকলেও ছন্দটা থাকে । ট্রেন চলে যাবার পরেও যেমন ট্রেনের ঝিক ঝিক শব্দ মাথায় বাজতে থাকে সে-রকম ।
২। স্ত্রীরা স্বামীর যে-কোনো বিষয়ের প্রতি অতিরিক্ত আগ্রহকেই সন্দেহের চোখে দেখে ।
৩। আসমানী শাহেদকে বলে, দোকানে ভালোবাসা কিনতে পেলে তোমাকে সের খানেক ভালোবাসা কিনতে বলতাম ।

দুটি কথা


শাহেদ একটা রিকশা নিয়ে বন্ধু নাইমুলের বাসায় যাচ্ছিল । মধ্যবয়স্ক রিকশাওয়ালা শাহেদের সাথে অনেক কথা বলে । স্বাধীন হলে, “খাওয়া-দাওয়া, কাপড়-চোপড় সব দিব এসটেট” – রিকশাওয়ালার এই প্রশ্নে শাহেদ নীরব থাকে । আজও আমরা নীরব হয়ে আছি ।

গৌরাঙ্গের গল্পটা নিয়ে আসছি আগামী পর্বে।

চলবে.....

ঢাকা
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২০
১৯টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×