somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পারলি না মৌমি

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দেওয়ালের পাশ দিয়ে তিনটা বড় বড় স্যুটকেস সারি করে রাখা। মোটামুটি মাঝারি ধরণের ছোট স্যুটকেসটায় সাইড টেবিলের উপর থেকে তুলে নেওয়া বিয়ের যুগল ছবিটা ভরতে গিয়ে থমকে দাঁড়ায় মৌমি। ছবিটার দিকে তাকিয়ে স্পষ্ট মনে পড়ছে বিয়ের দিনটার ঠিক সেই মুহুর্তটার কথা।চারিদিকে এক গাদা ক্যামেরার ক্লিক ক্লিক, আলোর ঝলকানি। মনে হচ্ছিলো বিয়ে মানেই শুধু ছবি আর ছবি। এই ছবিই বুঝি ধরে রাখবে তাদেরকে আজীবন একসাথে আর এসব ছবি তোলাটাই বুঝি মানুষের জীবনে বিয়ে নামক জিনিসটার একমাত্র অটুট বন্ধন ও ভালোবাসার পরম একাল সেকাল।

যত্তসব!! বিয়ের আসরে ঐ ভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা সোজা হয়ে বসে থাকার বিরক্তিতে আর শত ক্যামেরার আলোর ঝলকানির যন্ত্রনার পরও হাসি হাসি মুখ করে যখন মুখ আর পিঠ ব্যাথা হয়ে উঠেছে ওর ঠিক তখন ওর পাশে ক্রিম কালার সেরোয়ানী পাগড়ীতে বর বেশে বসে থাকা রুমেল সকলের অগোচরে আস্তে করে বা পাটা দিয়ে ওর ডান পায়ে চাপ দিলো। আর হঠাৎ ঘটনার আকস্মিকতায় একটু চমকে ওর দিকে মুখ তুলে তাকাতেই সৃষ্টি হলো অভুতপূর্ব অপার্থীব সেই মায়াময় দৃশ্য।

মৌমির কাজল কালো বঁধু সাজে একটু উৎসুক একটু কৌতুহলী জিজ্ঞাসু চোখে আর রুমেলের দুষ্টুমী ভরা মুখে মিটিমিটি হাসি হাসি মুখে একে অপরের দিকে চেয়ে থাকা মুহুর্তটুকু এক অপার্থীব মায়াময় দৃশ্যের অবতারণা ঘটালো। আলৌকিক সুন্দর পরিবেশ আর বিয়ের বাড়ির এক ঝাঁক ক্যামেরায় সে ছবি ওদের জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ ছবি হয়ে ধরা পড়ে রইলো চিরকালের জন্য।

ছবিটা হাতে নিয়ে স্থানুবৎ বসে আছে মৌমি। কান ফাটানো শব্দে পাশের রুমে টিভি দেখছে রুমেল। অন্যদিন গুলোতে এত জোরে টিভিতে সাউন্ড দিলে রাগে পাগল হয়ে উঠতো মৌমি। চিল্লাতে শুরু করতো। আর ও যত চিল্লাতো সাথে সাথে রুমেল দুষ্টুমী করে ওকে ক্ষেপাতেই বুঝি টিভির সাউন্ড আরও বাড়িয়ে চলতো। এই নিয়ে মৌমি রেগে মেগে ওর দিকে তেড়ে রিমোর্ট কেড়ে নিতে আসলেই রুমেল রিমোর্টের বদলে ধরে ফেলতো মৌমিকেই। তারপর হুটোপুটি হাসাহাসি, কপোট রাগের হুল্লোড়!!!

একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসে মৌমির। ছবিটা হাতে নিয়ে উঠে দাঁড়ায়। ধীরে হেঁটে গিয়ে দাঁড়ায় পাশের রুমের দরজায়। টিভির দিকে চেয়ে আছে রুমেল এক পলক তাকায় ওর দিকে। ফের দৃষ্টি ফেরায় টিভিতেই। থমথমে মুখ। মৌমী এগিয়ে এসে টিভির সুইচটা অফ করে দেয়।

মৌমি: আমি আমার সব ছবিগুলো নিয়ে যাচ্ছি।
রুমেল নিরুত্তর।
মৌমি: বিয়ের এ্যালবাম, ফোটোফ্রেম যেখানে যত আমার সিঙ্গেল আর ডুয়েট যত ছবি ছিলো সব।
রুমেল এখনও নিরুত্তর।
দুঃখ আর কষ্ট সরে গিয়ে সেখানে এক রাশ রাগ জড়ো হচ্ছে আবারও মৌমির। ইচ্ছে করছে এক ছুটে গিয়ে আঁচড়ে কামড়ে শেষ করে দেয় রুমেলকে। মানুষ এত নিষ্ঠুর হতে পারে! রুমেল কি করে পারে ওকে এত কষ্ট দিতে? ও কি বুঝেনা কতখানি কষ্ট হচ্ছে ওর এ বাড়ি ছেড়ে চিরদিনের জন্য চলে যেতে । ওর বুকটা ঠিক কি রকম ফেটে যাচ্ছে রুমেলকে ছেড়ে যেতে! রাগে গা জ্বলে যাচ্ছে ওর!

মৌমি: আমি চাই আমার এক ফোটা স্মৃতিও এই বাড়িতে না থাকুক। আমি চাই, একটু থামে মৌমি। আমি চাই মৌমি বলে কেউ কোনোদিন তোর জীবনে ছিলো সেটাও তুই মনে না আনতে পারিস কখনও কোনোদিন। আমি চাই .... আমি চাই .... কোনো কথা না খুঁজে পেয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে মৌমি।
এতকিছুর পরেও কোনো প্রতিক্রিয়া নেই রুমেলের। রাগে ক্ষোভে আর ক্রোধে কান্না থামিয়ে উঠে দাঁড়ায় মৌমি। ফের ফেলে রাখা কাজটুকু শেষ করে এ বাড়ি হতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিদায় হতে পা বাড়ায় সে পাশের রুমের দিকে।
রুমেল: টিভিটা অন করে দিয়ে যা। এত ক্ষনে কথা শোনা যায় রুমেলের।

ঘুরে দাঁড়ায় মৌমি। চরম হতাশা বিস্ময় আর ক্রোধে দুই চোখ জ্বলে ওঠে ওর। মানুষ কি করে এমন হয়!!! কোনো কিছু না বলে, টিভি অন না করেই,চোখে এক রাশ ঘৃনা ফুটিয়েই দুপধাপ ফিরে যায় সে অসমাপ্ত কাজে। রুমেল রিমোর্টটা তুলে নিয়ে আবার ফের মন দেয় টিভিতেই। তারস্বরে কানে তালা লাগা শব্দে। মৌমি ঠাস করে দরজা বন্ধ করে দেয় বেডরুমের।

বেশ খানিকটা সময় চলে গেছে। ঠিক কত ঘন্টা খেয়াল হচ্ছেনা। বিছানার উপর খোলা স্যুটকেসটার সামনেই চুপচাপ বসে আছে মৌমি। হঠাৎ খেয়াল হয় দুপুরের খাবার রেডি করা নেই। দুম করে উঠে দাঁড়াতে গিয়ে আবার বসে পড়ে। আবারও দীর্ঘশ্বাস! কাল থেকে যখন ও আর এ বাড়িতে থাকবেনা তখন কে ভাববে রুমেলের খাবার কথা? নতুন কেউ কি ওর মতো জানবে রুমেল খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে যে ভীষন উদাসীন! চোখ ফেটে পানি আসতে চায় ওর!

দরজা খুলে বের হয় মৌমি। রুমেল সোফাতে শুয়েই কুন্ডুলী পাকিয়ে ঘুমিয়ে আছে। টিভি চলছে আগের মতই তারস্বরে। মৌমি কিচেনের দিকে পা বাড়ায়। চিকেন চাওমিন আর কেশুনাট সালাড বানিয়ে টেবিলে সাজায়। ফ্রিজ থেকে বের করে পাইন এ্যাপল জ্যুস ঢালে গ্লাসে। টিভি রুমে গিয়ে টিভিটা অফ করতেই চোখ মেলে তাকায় রুমেল।

মৌমি: টেবিলে খাবার দেওয়া হয়েছে। এক মুহুর্ত কি যেন ভেবে উঠে দাঁড়ায় রুমেল। মৌমি সন্দিহান চোখে তাকিয়ে আছে। রুমেল খাবে কি খাবেনা বুঝতে পারছেনা। ওকে অবাক করে দিয়ে টেবিলে গিয়ে বসে রুমেল। মৌমি ওর প্লেটে চাওমিন উঠিয়ে দেয়। কোনো কথা নেই মুখোমুখি নির্বাক খেয়ে চলে দুজনে।


ভোর পাঁচটা। এ্যালার্মের শব্দে চোখে মেলে তাকায় মৌমি। মনে পড়ে আজ এ বাড়ি ছেড়ে চিরদিনের জন্য চলে যাবে সে। জানালার কাছে এসে পর্দা সরায়। এটা ওর চিরদিনের অভ্যাস। ভোরবেলা পর্দা সরিয়ে জানলা দিয়ে ভোরের এক টুকরো আবছায়া আকাশটাকে দেখার। আজ হু হু করে ওঠে মন। আকাশটাকেই বুঝি বলে , আমার প্রিয় এই এক টুকরো আকাশ। কাল থেকে তোমাকে আমার আর দেখা হবেনা। তুমি আমাকে খুঁজোনা আর কোথাও কোনো খানে।
বারন্দায় বেরিয়ে আসে মৌমি। গাছে পানি দেয়। আহা না জানি কতদিন আর কেউ পানি দেবেনা ওর ফুলগাছ গুলোতে। ঝলমলে সবুজ পাতাবাহারগুলোর দিকে তাকিয়ে যেন দিব্য দৃ্ষ্টিতে দেখতে পায় মৌমিবিহীন ওদের শুস্ক বিবর্ন চেহারাগুলো। ভীষন কান্না পাচ্ছে মৌমির। গ্রীলটা ধরেই বসে পড়ে ফ্লোরে। খুলে দেয় ওর অশ্রুর সকল বাঁধ। আজ ও না হয় মনের সাধ মিটিয়ে কেঁদেই নিক ওর শেষ কান্না।

ড্রইংরুম, স্টাডিরুম, গেস্টরুমগুলোতে একা একা হেঁটে বেড়ায় ভুতের মত। কত স্মৃতি, কত ভালোবাসা জমে রয়েছে প্রতিটা ইট কাঠ দরজা জানালার সাথে এই তিন বছরের সংসার জীবনে। একেকটা ফার্নিচার একেকটা ভালোবাসা। রুমেলের ইন্টেরিওরে চিরমুগ্ধ এক ফ্যান মৌমি। নানা রকম ফার্নিচার ডিজাইন করে সাজিয়ে ওকে তাক লাগিয়ে দিতো রুমেল প্রায়ই। বুক ভেঙ্গে আসে কষ্টে সেই রুমেল কি করে পারে এমন বদলে যেতে! নাহ কি নিয়ে দ্বন্দের শুরু, কি নিয়ে সন্দেহের সূচনা বা কি নিয়ে ভালোবাসার শেষ সেসব আর ভাবতে চায়না মৌমি। শুধু জানে ভালোবাসায় একবার অবিশ্বাস ঢুকে গেলে তাতে আর কিছু অবশিষ্ঠ থাকেনা। আচ্ছা ভালোবাসা কি সত্যি এইভাবে মনে যায়?ভালোবাসার কি শেষ আছে? কোনো সদুত্তর পায়না মৌমি নিজের কাছে।

ধীরে হেঁটে টিভি রুমের দরজা ঠেলে ভেতরে ঢোকে মৌমি। সেই চিরচেনা অভ্যস্থ ভঙ্গিতেই গুটিসুটি সোফাতে শুয়ে আছে রুমেল। টিভি চলছে শুধু সাউন্ড অফ করা। ওর সামনে ডিভানে গিয়ে বসে মৌমি। আলো আঁধারীতে শেষ বারের মত দেখে নেয় প্রিয়মুখটা।


বিকেলের মধ্যেই ওর স্বল্প ফার্নিচার নিয়ে শুরু করা নতুন সংসার মোটামুটি গুছানো হয়ে গেছে মৌমির। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের স্যুটকেসটা ছাড়া আর বাকীগুলো পরে ধীরে সুস্থে খোলা যাবে। এক মাগ কফি নিয়ে টিভি ছেড়ে বসে সে। নাহ আজ থেকে আর ফেলে আসা দিনের কোনো দুঃখ কষ্ট স্মৃতিকেই পাত্তা দেবেনা সে। রুমেল যদি পারে এমন পাষান হতে সেই বা কেনো পারবেনা? সে কি কোনো দিক দিয়ে ওর চাইতে কম?
আচ্ছা ডিপফ্রিজ খুলে দেখবেতো রুমেল? খাবারগুলো একটু কষ্ট করে গরম করে নেবে তো? মোটামুটি সাতদিন নিশ্চিন্তে খেতে পারবে রুমেল যতটকু খাবার রান্না করে রেখে এসেছে ও। উফ আবারও মাথার ভেতর শুধু রুমেল রুমেল রুমেল। এখন থেকে নো মোর রুমেল। ওকে সে ইরেজার দিয়ে ঘসে ঘসে তুলে ফেলবে ওর জীবন থেকে। নিউজপেপারে মন দেয় মৌমি।

চারিদিক বড় শুনশান চুপচাপ। কোথাও কেউ নেই। কোনো কাজেই মন বসছেনা মৌমির। ল্যাপটপটা খুলে বসে। ফেসবুকে ঢুকে দেখে রুমেল অনলাইন। কিছুক্ষন তাকিয়ে থাকে ওর আইডিটার দিকে। চোখ জ্বালা করতে শুরু করে। ডিলিট করে দেয় ওকে মৌমি। নাহ এখানেও দেখতে চায়না সে আর ওকে। সবই তো চুকে বুকে গেছে কি দরকার আর শুধু শুধু এইখানে ওকে রেখে।

রাত ১১টা বাজে একটু ক্লান্তি আসছে। ঘুমানো উচিৎ এখন ওর। সারাদিনতো কম ধকল যায়নি । গুছানো গাছানো, নতুন বাসার টুকটাক হাবিজাবি কাজ। ঐ বাসাতেও মোটামুটি সব কিছু ঠিকঠাক করে রেখে আসা নইলে তো নবাবজাদা আবার কিছুই খুঁজে পাবেনা। শেষে আমার তাকেই ডাকার ছুতো খুঁজে পাবে। সে চায়না কোনো রকম সুযোগ আর ছুতোনাতা তাকে দিতে।

ঘুমানোর জন্য রেডি হয় মৌমি। বিছানাটা টান টান করে পেতে নতুন কেনা মশারীটা টাঙ্গাতে চায়। এই এক বদভ্যাস। ঘরে একটা মশা না থাকলেও ওকে মশারী টাঙ্গাতেই হবে। হায় হায় !! নতুন রুমের কোথাও তো মশারী খাটাবার মত কোনো পেরেক নেই কিচ্ছু নেই। এখন কি হবে? না ঘুমিয়েই কাটাতে হবে নাকি আজ রাত!


নিস্তব্ধ রাত্রীর বারান্দার গ্রীল ধরে দাঁড়িয়ে আছে মৌমি। অন্ধকার রা্ত্রীর এক রাশ কালো শূন্যতা ওর বুক জুড়ে। ভীষন কান্না পাচ্ছে ওর। হঠাৎ কলিং বেলের টুংটাং মিষ্টি শব্দেও প্রাণ কেঁপে ওঠে ওর!!বাসাটাতো সেইফ মোটামুটি। কিন্তু কে আসলো এত রাতে? ডোরহোলটাও লাগানো হয়নি। ভয়ে ভয়ে চেইনটা দিয়ে একটু দরজা ফাঁকা করে ও।
দেওয়ালে এক হাতে আর এক পায়ের উপর আরেক পায়ের ভর দিয়ে সেই চির চেনা দুষ্টুমিষ্টি হাসিমাখা ঠোটে দাড়িয়ে আছে রুমেল। মৌমির নিজের চোখকে বিশ্বাস হয়না।

পুরোটা দরজা খুলে সরে দাঁড়ায় সে। হাতে ড্রিল মেশিনের বাক্সটা নিয়ে ঘরে ঢোকে রুমেল।

রুমেল: কই কোন দিকে আপনার বেডরুম মহারাণী? ড্রিল করে মশারী খাঁটিয়ে দেই। রুমেলের মুখে চোখে দুষ্টুমী হাসি।
মৌমির মাথা লজ্জায় ভেঙ্গে আসছে। মনে পড়ছে মশারী খাটাতে না পেরে সে নিজেই কি করে যেন ভুল করেই বুঝি রুমেলকেই ফোন দিয়েছিলো। সবকিছু ভুলে রাগে নিজের উপরেই বুঝি ক্ষোভে ফেটে পড়ে মৌমি। ছুটে গিয়ে দুমদাম কিল চড় আঁচড়ে কামড়ে শেষ করে দিতে চায় বুঝি সে রুমেলকে। হো হো করে হাসতে থাকে রুমেল। চোখ দিয়ে পানি পড়ছে ওর হাসির দমকে।

রাত দুইটা বাজে। বিছানায় আধশোয়া রুমেল।মশারী খাটানো হয়নি তবুও পরম নিশ্চন্তে ঘুমিয়ে আছে মৌমি রুমেলের বুকের ওপরেই ।ওর মুখটাতে আলতো করে ঠোঁট ছোঁয়ায় রুমেল। ঘুমের মধ্যেই শিশুর সারল্যে একটু কেঁপে ওঠে মৌমি। হাসি ফুটে ওঠে ওর ঠোঁটে। নিজের অজান্তেই বুঝি মনে মনে বলে রুমেল।

পারলি না মৌমি.......

আর নিজের সাথেই প্রতিজ্ঞা করে আর কখনও একফোঁটাও কষ্ট দেবেনা পাগলীটাকে। সে নিজেই আজ বুঝে গেছে মৌমিতা ঠিক কতখানি জুড়ে আছে ওর জীবনে।


সর্বশেষ এডিট : ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৬
৩৩টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×