somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুধু কি মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উম্মত্গণ বেহেশতে যাবেন?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হাঁ, নিশ্চিতভাবে জেনে রাখুন মুহাম্মাদ (সাঃ) এর নবুওয়াত প্রাপ্তি এবং ইসলাম প্রচার শুরুর পর কেবলমাত্র মুসলমানগণই বেহেশতে যাবেন।
কথাটা আরও পরিষ্কার করে বলা যায়, মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর আহ্বান যাদের কাছে পৌছেছে তাদের ভেতর যারা তা গ্রহণ করেছেন কেবল তারাই বেহেশতে যাবার প্রথম criterion fulfill করেছেন। বেহেশতে যাবেন কি যাবেন না তা মহান আল্লাহ তা’আলাই জানেন।

তবে যে কিছু লোক আল কুরআনের reference দেয়যে একেশ্বরবাদী হলেই বেহেশতে যাবেন তার কি হলো

দেখা যাক সেই reference’টা কি এবং তার অর্থই বা কি?

২য় সূরা, সূরা বাকারা; আয়াত – ৬২

Those who believe (in the Qur'an), and those who follow the Jewish (scriptures), and the Christians and the Sabians,- any who believe in Allah and the Last Day, and work righteousness, shall have their reward with their Lord; on them shall be no fear, nor shall they grieve.

তাইতো ব্যপারটা এই ১৪০০ বৎসরে কারও চোখে পড়লোনা। বৃথাই সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত মুসলমানেরা ইসলাম প্রচার করতে গিয়ে কাফির, মুশরিক, মুনাফিকদের হাতে পৈশাচিক অত্যাচার সহ্য করলেন, পার্থিব কিছু পাওয়ার আশা না করে ইসলামের জন্য জীবন উৎসর্গ করলেন!

তাহলে মাত্র একটি কেন? এই নিন দিয়ে দিচ্ছি আরও দু দুটো আল কুরআনের reference:

৫ম সূরা, সূরা মায়িদাহ্; আয়াত - ৬৯

Those who believe (in the Qur'an), those who follow the Jewish (scriptures), and the Sabians and the Christians,- any who believe in Allah and the Last Day, and work righteousness,- on them shall be no fear, nor shall they grieve.

২২তম সূরা, সূরা হাজ্জ্; আয়াত - ১৭

Those who believe (in the Qur'an), those who follow the Jewish (scriptures), and the Sabians, Christians, Magians, and Polytheists,- Allah will judge between them on the Day of Judgment: for Allah is witness of all things.

শেষোক্ত আয়াতটি একটু ভিন্ন, তবে একই জাতীয়।

এই আয়াতগুলোর ব্যাখ্যায় যাবার আগে দেখা যাক মহান আল্লাহ্ স্বয়ং অন্য আয়াতে কি বলেছেন:

সূরা মায়িদাহ্, আয়াত – ৩

Forbidden to you (for food) are: dead meat, blood, the flesh of swine, and that on which hath been invoked the name of other than Allah. that which hath been killed by strangling, or by a violent blow, or by a headlong fall, or by being gored to death; that which hath been (partly) eaten by a wild animal; unless ye are able to slaughter it (in due form); that which is sacrificed on stone (altars); (forbidden) also is the division (of meat) by raffling with arrows: that is impiety. This day have those who reject faith given up all hope of your religion: yet fear them not but fear ME.

This day I have perfected your religion for you, completed MY favor upon you, and have chosen for you Islam as your religion.

But if any is forced by hunger, with no inclination to transgression, Allah is indeed Oft-forgiving, Most Merciful.

উপরে bold কৃত অংশটি আল কুরআনের শেষ নাযিল হওয়া অংশ। এর ইতিহাস সবারই জানা। এখানে মহান আল্লাহ্ স্বয়ং কেবল মাত্র ইসলামকেই ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছেন। এর আগে নাযিল হওয়া সকল কিতাব তিনি রহিত করে দিচ্ছেন।

এবার একটু ভিন্ন বিষয়ের অবতারণা। শয়তান কি কারণে বিতাড়িত? তার ভুলটা ছিলো কি? যেখানে স্বয়ং আল্লাহ মওজুদ, সেখানে গায়রুল্লাহ্ {আদম (আঃ)} কে সিজদা করা কি জায়েয? তাহলে তার ভুলটা হলো কোথায়? কি কারণই বা আল্লাহ তাকে মরদুদ করে দিলেন? কারণটা হচ্ছে স্বয়ং আল্লাহ তা’আলাই তাকে আদম (আঃ) কে সিজদা করতে আদেশ করেছিলেন। সে মহান আল্লাহর direct command violate করেছিলো। যে কারণে সে হয়ে গেলো বিতাড়িত।

এবারে একটু ঈমানের মূল অংশগুলো দেখা যাক:
বিশ্বাস করতে হবে মহান আল্লাহ্ কে, ফেরেশতাদের, কিতাবসমূহে, রাসূলগণে, তকদীরের ভাল মন্দে এবং তা আল্লাহ তা’আলার নিকট থেকেই আসে, মৃত্যুর পর পুনরুথ্থানে। এর একটি অংশও বাদ গেলে ঈমান হবে না।

একটি ঘটনা উল্লেখ করছি। এটাও বহুজনের জানা। হযরত ঈসা (আঃ) গিয়েছিলেন বাদশাহ জুমার কাছে ধর্ম প্রচার করতে। বাদশাহ তাচ্ছিল্য করে বলেছিলো – হে নবী, আমিতো নিজেই জানি আল্লাহ এক। এর জন্যতো আপনাকে দরকার হয়না। যান, আপনি রাখাল জেলেদের মাঝে ধর্ম প্রচার করে নবীগিরি ফলান গিয়ে। হযরত ঈসা (আঃ) জবাবে বলেছিলেন – আফসোস, দয়ালু আল্লাহ্ তোমাকে এমন নুরানী ঈলম্ দিয়েছেন যে তুমি তা দিয়ে নিজেই বুঝতে পারছো আল্লাহ্ এক, কিন্তু তুমি তার রাসূলকে স্বীকৃতি দিলেনা। তোমার নাম কাফিরদের তালিকার প্রথমে লেখা হয়েছে।

সুতরাং দেখা যাচ্ছে রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) এর আগে যারা এক আল্লাহকে বিশ্বাস করেছে এবং ভাল কাজ করেছে, আল্লাহ্ তাদের সুসংবাদ দিচ্ছে্ন। যেমন হযরত সালমান ফার্সীর ঈসা (আঃ) এর মাত্র তিনজন উম্মতের সাথে দেখা হয়েছে যারা একত্ববাদী। বাকী সবাই doctrine of trinity তে বিশ্বাসী। যারা মুসা (আঃ) এর খাঁটি একত্ববাদী উম্মত ছিলেন, স্যাবিয়ান, মাজুস (এরা এক নবীর মাধ্যমে সংশোধিত হয়েছিলো), ঈসা (আঃ) এর একত্ববাদী উম্মত ইত্যাদি গণ বেহেশতে যাবার যোগ্য। কিন্তু যখন থেকে নবীজি (সাঃ) ধর্ম প্রচার শুরু করেন তখন থেকে কেবলমাত্র তার ধর্ম অবলম্বনকারীগণই বেহেশতের যোগ্য। অন্য সে যেই হোক না কেন, মহান আল্লাহ তাকে ঈমানের সৌভাগ্য না দিলে সে বেহেশতের যোগ্য নয়।

এখানে সূরা কাহফ (১৮তম সূরা) এ বর্ণিত আসহাবে কাহফদের কথা বলা যায়। তারা তো একত্ববাদীই ছিলেন। কুফরী ও মুশরিকীতে পূর্ণ সমাজ এবং অত্যাচারী শাসকের হাত থেকে বাঁচতে গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। তাদের কাছে মহানবী (সাঃ) তার সাহাবী হযরত দেহিয়া ক্বালবী (রাঃ) কে প্রেরণ করেছিলেন ইসলাম প্রচারের জন্য। তারা শেষ নবীর (সাঃ) ওপর ঈমান এনে আবার ঘুমিয়ে আছেন।

সবার শেষে বলা যায় সর্বশক্তিমান রাব্বুল ইযযাতের আরেকটি উক্তি:

২য় সূরা, সূরা আল - ঈ - ইমরান; আয়াত - ১০২

O ye who believe! Fear Allah as HE should be feared, and die not except in a state of Islam.

স্বয়ং আল্লাহ্ পাকই বলে দিচ্ছেন “মুসলিম না হয়ে মৃত্যুবরণ কর না”


এবার দেখা যাক স্বয়ং আল্লাহ্ ইহুদী, খৃস্টানগণ সম্বন্ধে কি বলছেন। কেবল কয়েকটি আয়াত পেশ করা হলো:

From those, too, who call themselves Christians, We did take a covenant, but they forgot a good part of the message that was sent them: so we estranged them, with enmity and hatred between the one and the other, to the day of judgment. And soon will God show them what it is they have done. (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ১৪)
খৃস্টাদের শপথ এবং তা ভুলে যাওয়া প্রসঙ্গে।

In blasphemy indeed are those that say that Allah is Christ, the son of Mary. Say: "Who then hath the least power against Allah, if His will were to destroy Christ the son of Mary, his mother, and all every - one that is on the earth? For to Allah belongeth the dominion of the heavens and the earth, and all that is between. He createth what He pleaseth. For Allah hath power over all things." (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ১৭)

(Both) the Jews and the Christians say: "We are sons of Allah, and his beloved." Say: "Why then doth He punish you for your sins? Nay, ye are but men,- of the men he hath created: He forgiveth whom He pleaseth, and He punisheth whom He pleaseth: and to Allah belongeth the dominion of the heavens and the earth, and all that is between: and unto Him is the final goal (of all)" (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ১৮)
তৃত্ববাদ প্রসঙ্গে।

Your (real) friends are (no less than) Allah, His Messenger, and the (fellowship of) believers,- those who establish regular prayers and regular charity, and they bow down humbly (in worship). (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ৫৫)
As to those who turn (for friendship) to Allah, His Messenger, and the (fellowship of) believers,- it is the fellowship of Allah that must certainly triumph. (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ৫৬)
এখানে মুসলমানদের কেবলমাত্র আল্লাহ, তার রাসূল এবং বিশ্বাসীদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করার কথা বলা হচ্ছে।

O ye who believe! take not for friends and protectors those who take your religion for a mockery or sport,- whether among those who received the Scripture before you, or among those who reject Faith; but fear ye Allah, if ye have faith (indeed). (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ৫৭)
এখানে তো মুসলমানদের অন্য ধর্মাবলম্বীদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করতেই নিষেধ করা হচ্ছে।

We took the covenant of the Children of Israel and sent them apostles, every time, there came to them an apostle with what they themselves desired not - some (of these) they called impostors, and some they (go so far as to) slay. (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ৭০)
ইহুদীগণ কর্তৃক নবীদের হত্যা প্রসঙ্গে।

They do blaspheme who say: "(Allah) is Christ the son of Mary." But said Christ: "O Children of Israel! worship Allah, my Lord and your Lord." Whoever joins other gods with Allah,- Allah will forbid him the garden, and the Fire will be his abode. There will for the wrong-doers be no one to help. (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ৭২)

They do blaspheme who say: Allah is one of three in a Trinity: for there is no god except One Allah. If they desist not from their word (of blasphemy), verily a grievous penalty will befall the blasphemers among them. (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ৭৩)

Curses were pronounced on those among the Children of Israel who rejected Faith, by the tongue of David and of Jesus the son of Mary: because they disobeyed and persisted in excesses. (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ৭৮)
তৃত্ববাদের প্রতি হুশিয়ারী এবং অভিসম্পাত।

And behold! Allah will say: "O Jesus the son of Mary! Didst thou say unto men, worship me and my mother as gods in derogation of Allah.?" He will say: "Glory to Thee! never could I say what I had no right (to say). Had I said such a thing, thou wouldst indeed have known it. Thou knowest what is in my heart, Thou I know not what is in Thine. For Thou knowest in full all that is hidden. (সূরা মায়িদাহ্; আয়াত – ১১৬)

"Never said I to them aught except what Thou didst command me to say, to wit, 'worship Allah, my Lord and your Lord'; and I was a witness over them whilst I dwelt amongst them; when Thou didst take me up Thou wast the Watcher over them, and Thou art a witness to all things. (১১৭)

"If Thou dost punish them, they are Thy servant: If Thou dost forgive them, Thou art the Exalted in power, the Wise." (১১৮)
কিয়ামতের পর হযরত ঈসা (আঃ) এর সাথে মহান আল্লাহ্ র কথোপকথন।

সুতরাং দ্যর্থহীন কন্ঠে বলছি, “কেবলমাত্র মুসলমানগণই বেহেশতের যোগ্য”

গোলাম মোস্তফা একজন সাদা মনের মানুষ ছিলেন। বহু পরিশ্রম করে তিনি “বিশ্বনবী” গ্রন্থটি রচনা করেন। বাংলা ভাষায় এই গ্রন্থটিই নবীজি (সাঃ) এর শ্রেষ্ঠ জীবনালেখ্য। কত সহজে আমরা তা নিয়ে হাসি তামাশা করি। হায়, তার কণামাত্র যোগ্যতাও যদি আমাদের থাকতো!

হযরত ঈমাম বুখারী (রাঃ)'র অবদান হাদীস সংকলনের ক্ষেত্রে সবারই জানা। জীবন উৎসর্গ করে তিনি বহু বৎসরে মাত্র কয়েক হাজার হাদীস সংকলন করেন। হাদীস বক্তাগণ প্রখর স্মরণশক্তির অধিকরী ছিলেন। বুখারী শরীফকে আল কুরআনের পর সবচেয়ে নির্ভুল গ্রন্থ হিসেবে গণনা করা হয়।

আত্মপন্ডিতম্মন্য হয়ে হাস্যকর উক্তি করি তাতে নাকি ভুল আছে।

আহ্ মুই কি হনু রে..

আইনস্টাইনের থিওরী অভ রিলেটিভিতে ভুল আছে। জেনারেল স্পেশাল দুইটাতেই। কয়কি আমার গতি আলোর সমান হইলে ওর জিরো, ওর আলোর সমান হইলে আমরা স্থির। আবার কয় global time বইল্যা কিছু নাই, সব টাইমই লোকাল। ওর ইউনিফাইড ফীল্ড থিওরীতো নিজেই প্রমাণ করবার পারে নাই। এরপর প্রফেসর আব্দুস সালাম আইয়া অর্ধেক আগাইছে। এহনওতো strong nuclear force আর universal gravitational force এর লগে এক করবার পারে নাই।

ম্যারাডোনারে ফুটবলার কয় কেডা? অয়তো দেহী হাত দিয়া গোল দ্যায়!

পাবলো পিকাসো আবার আকবার পারে নাকি? কি সব চোখখা চোখখা কাকের ঠ্যাং বকের ঠ্যাং আঁকে।

ক্যাসপারভ আবার দাবা খেলা জানেনি। একবার Deep Blue’র লগে জিতা আবার তো পল্টি খাইয়া গ্যালো।

জগদীশ চন্দ্র বোস তো ছোট গাছের মাথায় একখান গামছা বাইন্ধা থুইতো।

জয়নুল আবেদীন তো আকছে কাক আর কঙ্কাল।

নাদিয়া কোমানেচিরে কে জিমন্যাস্ট কয়? হেতো দেহী Donald Trump এর Apprentice থিকা গেটিস্ খাইয়া আউট হইয়া গ্যালো।

Andrew Wiles গণিতের কি জানে? নাহয় বুঝলাম ফেরমা’র Last Theorem প্রমাণ করছে। তো কি হইছে? হে তো Kenneth Alan Ribet এর থিওরী লইয়া আর Richard Taylor এর হেল্প লইয়া কাম সারছে।

উফফ মুখে ফ্যানা উইঠ্ঠা গ্যালো গা; আর কত কমু।

আসলে হাদীস থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা বহু পুরোন Zionist trick। অনেকেই এটাতে সহজেই ফেসে যান।

দুই ধনুকের জ্যার ব্যাপারটা আরো সহজ। আরবে দুই পুরুষের শত্রুতা মিটিয়ে দিতে সবার সামনে তাদের দু’জনের ধনুক নিয়ে তার ছিলা দুটো মিলিয়ে দেয়া হতো। এটা আরবী উপমা, যা পরম নৈকট্য বোঝায়। রাসূলুল্লাহ (সাঃ)’র সাথে মহান আল্লাহ্ ‘র দূরত্ব অ্যাংষ্ট্রম ইউনিটের ভগ্নাংশ ছিলো না কয় parsec ছিলো বা আদৌ কি তা পদার্থ বিদ্যার “Space” বা গণিতের রৈখিক দূরত্ব তা সাধারণ বুদ্ধির অগম্য।

একথা সত্যি, ইহুদীদের তৈরী বহু জাল হাদীস আছে। কিন্তু বুখারী শরিফ সবচেয়ে নির্ভুল হাদীস গ্রন্থ।

আসুন আমরা ফালতু প্যাচাল বাদ দিয়ে হাদীসের আলোকে কুরআন বোঝার এবং সেই অনুযায়ী ন্যায় নীতি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করি।

সকলকে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৬
১৯টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×