বৃষ্টি গো তুমি যেন বিধাতার রহমত
এনে দিলে পৃথিবীতে শান্তি ও বরকত
তোমারই পরশে
পুলকিত হরষে
প্রাণ পেল বীজ থেকে অঙ্কুরে হরকত।
বৃষ্টি গো আরো বেশি বেশি করে এসো হে
শ্যামলিমা ধরণীরে আরো ভালবাসো হে
খর-তাপ নাশিনী
ঝিরি ঝিরি ভাষিণী
ভেজা আঁচলের ছোঁয়া দাও মেখে মন্মথ।
বৃষ্টি গো এতো তাড়াতাড়ি চলে যেওনা
আগমনী রেশ থাক্; বিদায়ীকে গেও না
কবি হৃদ হরণী
চঞ্চলা চরণী
ত্রস্তে পালাতে কেন চাও ওগো মৃগবৎ!
তৈয়ব খান
(নেশাখোর কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



