somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জামায়াত নিষিদ্ধ করতে হলে......।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এখনো অর্ধেক আসনে নির্বাচন বাকিই আছে। এরই মধ্যে আমরা, বিশটি আসনে জামায়াতের প্রার্থী নির্বাচিত হতে দেখেছি। আর এই নির্বাচিত হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় তাদেরকে বলতে শুনেছি, আওয়ামী লীগ কর্তৃক জামায়াতের উপর চালানো দমন পীড়নের জবাব দিয়েছে সাধারণ মানুষ। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে সাধারণ মানুষ কেন জামায়াত কর্তৃক চালানো নৈরাজ্যের প্রতিবাদ না করে সরকার কর্তৃক তাদের দমনের প্রতিবাদ করছে?

জামায়াতের নেতাদের প্রতিক্রিয়াকে আমি বড় করে দেখছি না। তবে ইতিমধ্যেই যে বিশটি উপজেলায় জামায়াতের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছে তাকে ছোট করে দেখার পক্ষে আমি নই। এখানে লক্ষণীয় বিষয় হল জামায়াত যে সব স্থানে বেশি নৈরাজ্য চালিয়েছে এবং তাদের দমনে সরকারও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে সে সব স্থানেই তারা জয়লাভ করেছে এবং তুলনামুলক ভাবে ভাল করেছে। এমনকি দুই থেকে দশ মামলায় অভিযুক্ত আসামিরা পর্যন্ত নির্বাচনে জয়লাভ করেছে। এটি যে নতুন প্রশ্নের জন্ম দিল তা হচ্ছে, জামায়াত বা তাদের উচ্ছৃঙ্খলতা দমনে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপকে সাধারণ মানুষ কি তাহলে সহজভাবে গ্রহণ করেনি?
যদি একটু তলিয়ে দেখতে যাই; সাধারণের মনের ভাব বোঝার চেষ্টা করি তাহলে কিন্তু এটাই সঠিক বলে প্রমাণিত হয়। সাধারণের মনে জামায়াতের চালানো নৈরাজ্য যতটা না প্রভাব ফেলেছে তার থেকে অনেক বেশি প্রভাব ফেলেছে সরকার ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে এই প্রচারণাটি। সেই সাথে জাওয়াহিরির কথিত বার্তাটি এ ক্ষেত্রে ঐ প্রচারণার পালে হাওয়া যুগিয়েছে। এখনো প্রান্তিক পর্যায়ের অনেক মানুষ বিশ্বাস করে শাপলা চত্বরের অভিযানে হাজার হাজার আলেমকে মেরে ফেলা হয়েছে! এ সবই জামায়াতের প্রতি মানুষের সহানিভুতি বাড়িয়েছে। সেই সাথে জামায়াত কর্তৃক চালানো সহিংসতার জেরে যে সব মামলা করা হয়েছে তাতে সুনির্দিষ্টভাবে হামলাকারীদের বিপক্ষে মামলা না করে লক্ষ লক্ষ মানুষকে আসামি করা হয়েছে। যাদের মধ্যে হয়ত অনেকেই সেই হামলার সাথে যুক্তই ছিল না। অনেকে এও বলছেন এটা পুলিশের এবং আওয়ামীলীগের স্থানীয় নেতা কর্মীদের একটি বাণিজ্যের ক্ষেত্র তৈরি করে দিয়েছে। সত্য মিথ্যে যাই হোক এসব প্রচারণা যে প্রকারান্তরে জামায়াতকেই লাভবান করেছে তাতে সন্দেহ নেই। যার ফলে আওয়ামী লীগের দুর্গ বলে ক্ষ্যাত অনেক স্থানেও তাদের ভরাডুবি লক্ষ করা যায়। একদিকে বিএনপির প্রকাশ্য সমর্থন অন্যদিকে আওয়ামী লীগের ব্যর্থতায় প্রান্তিক পর্যায়ে জামায়াত যে ক্রমশই শক্তিশালী হয়ে উঠছে? অবস্থাদৃষ্টে কিন্তু তাই মনে হচ্ছে। তাদের যে দৃশ্যমান ভঙ্গুর অবস্থা তা মূলত শহর পর্যায়ে।

এমতাবস্থায় জামায়াতকে মোকাবেলা করতে হলে এবং জঙ্গিবাদকে নির্মূল করতে হলে সরকারকে যে নতুন করে ভাবতে হবে তা বলাই বাহুল্য। এটা সহজবোধ্য, যে কোন আদর্শের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কখনোই শুধুমাত্র শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে চূড়ান্ত সফলতা অর্জন সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগের পাশাপাশি প্রয়োজন জনসাধারণকে সচেতন করে তোলা এবং সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করা। আর এ ক্ষেত্রে এটা সম্ভব কেবল ইসলামের সঠিক আদর্শ জনসম্মুখে তুলে ধরার মাধ্যমেই। অন্য কোন ভাবেই নয়। এ খানটিতেই একটি বিরাট শূন্যতা লক্ষ করা যায়।

যে কোন শাসনামলেই প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির যে অবশ্যম্ভাবী ফারাক তৈরি হয় এমনিতেই তা শাসক গোষ্ঠীর প্রতি জনসাধারণের একটি দূরত্ব তৈরি করে তার উপরে প্রান্তিক পর্যায়ে আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক দুর্বলতা, দলীয় কর্মী বিশেষত ছাত্রলীগের অব্যাহত উচ্ছৃঙ্খলতা এবং অতি কথক দলীয় নেতাদের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া। এই দূরত্বকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এর সাথে সবচেয়ে বড় যে অভিযোগটি যুক্ত হয়েছে তাহলো তৃণমূল আওয়ামীলীগের জামায়াতের পাশে দাঁড়ানো। এ তো গেল তৃণমূলের কথা। সর্বোচ্চ মহল থেকেই বা কি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে?

আজ যখন ইসলামি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানকে আফসোস করে বলতে শুনি ইমাম প্রশিক্ষণের জন্য অপ্রতুল ফান্ডের কথা। যখন শুনতে পাই লক্ষ লক্ষ মসজিদের দেশে বাজেট স্বল্পতার কারণে প্রতি বছর মাত্র কয়েক হাজার ইমামকে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তখন এটা কি কর্তাব্যক্তিদের বোধের অভাব না স্বদিচ্ছার অভাব সে প্রশ্ন জাগাটাই স্বাভাবিক।

দেশের প্রায় প্রতিটি ইসলামী দল কর্তৃক জামায়াত বিরোধী বক্তৃতা বিবৃতি শোনা যায় ঠিকই; কিন্তু জনসচেতনতায় তাদের কোন সমন্বিত উদ্যোগ চোখে পড়েনা। দেশের আদর্শিক ইসলামী দলগুলোর জন সম্পৃক্ততার অভাবই যে জামায়াতকে আজকের অবস্থানে নিয়ে এসেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মুসলিম অধ্যুষিত একটি দেশে একদিকে ইসলামী দলগুলোর দেউলিয়াত্ব অন্যদিকে সরকারি বেসরকারি শিক্ষা ব্যবস্থায় নামকাওয়াস্তে ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের ইসলামের নামে অনৈসলামিক মতবাদে উদ্বুদ্ধ করার দারুণ এক উর্বর ক্ষেত্র তৈরি করে দিয়েছে। অথচ সরকারকে এর থেকে বেড়িয়ে আসার পথ খুঁজতে দেখি না।

দেশে কয়েক লক্ষ সরকারের নিয়ন্ত্রনহীন কওমি মাদ্রাসায় মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থার নামে এমন এক শিক্ষা ব্যবস্থা চলছে যা হয়ত একজন শিক্ষার্থীকে কিছুটা ধর্মীয় জ্ঞান দান করছে কিন্তু তাকে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলছে না। ফলে তার একমাত্র কর্মস্থল হচ্ছে মসজিদ - মাদ্রাসা। সেখানকার নিম্ন আয় তাকে দিতে পারছে না উচ্চমূল্যের বাজারে টিকে থাকার নিশ্চয়তা। এই যখন অবস্থা তখন, জীবদ্দশায় অর্থনৈতিক নিরাপত্তা আর মৃত্যুর পড়ে নিশ্চিত বেহেশত লাভের সুযোগ থেকে একজন সরল প্রাণ শিক্ষার্থী নিজেকে বঞ্চিত করবে কিভাবে?

আওয়ামী লীগের ধর্ম নিরেপক্ষতার বুলি যে ধর্ম হীনতাকে নির্দেশ করে না বরং অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতেই উৎসাহ যোগায়। সংখ্যাগরিষ্ঠ ইসলাম ধর্মাবলম্বীর এই দেশে ভিন্ন ধর্মের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতার নিশ্চয়তা বিধানই যে এর একমাত্র উদ্দেশ্য। এই সহজ বিষয়টিই আওয়ামীলীগ আজো সাধারণ মানুষকে বোঝাতে সক্ষম হয়নি। উপরন্তু আওয়ামী ঘরানার কিছু কিছু সাংস্কৃতিক কর্মীর ক্ষমাহীন ইসলাম বিরোধী আচরণ ও কথাবার্তা এ দলটির প্রতি সাধারণ মানুষকে অনেক বেশি সন্দিহান করে তোলে। সেই সুযোগটি গ্রহণ করেই প্রচারণা চালান হয়; আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় এলে দেশে ইসলাম থাকবে না। মসজিদ থেকে আজানের বদলে উলু ধ্বনি শোনা যাবে ইত্যাদি। আশ্চর্যের বিষয় হল, এই সব প্রচারণার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে খুব বেশি সোচ্চার হতে দেখা যায়নি কখনোই। তার বদলে তারা দিবানিশি বঙ্গবন্ধুর গুণকীর্তনেই ব্যস্ত। অথচ বঙ্গবন্ধু এমনই এক ব্যক্তিত্ব, এ দেশে যার কোন প্রচারণার প্রয়োজন হয় না। বাংলাদেশ মানেই বঙ্গবন্ধু এটা কাউকে বলে দিতে হয়না। বঙ্গবন্ধুকে অসম্মান করে এ দেশে কেউ সম্মানিত হওয়ার যোগ্যতা রাখেন না। এটা বলাই বাহুল্য। কাজেই আওয়ামী লীগের প্রচার সেলের একমাত্র কাজ হওয়া উচিৎ দলের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সঠিক প্রচারণা জোরদার করা। ইসলাম সম্পর্কে দলীয় দৃষ্টিভঙ্গি সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরা। তারা যতই উন্নয়নমুলক কাজ করুন না কেন সাধারণ মানুষের কাছ থেকে দূরে সরে থেকে কোনভাবেই নিজেদের প্রতি জনসাধারণের আস্থা তৈরি করতে পারবেন না। আর যেহেতু এখানে একটি ধর্মীয় অনুভূতি জড়িত সেহেতু জামায়াত নিষিদ্ধ করতে জনসাধারণের আস্থা অর্জন অনেক বেশি জরুরী।

এ দেশে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করতে হলে তা আওয়ামী লীগকেই করতে হবে। আর সে ক্ষেত্রে চূড়ান্ত দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরে প্রথমেই-
*শক্ত হাতে নিজ দলের কর্মীদের জামায়াত সংশ্রব বন্ধ করতে হবে। জামায়াতের কাছ থেকে সুবিধা আদায়ের নীতি থেকে তাদের সরিয়ে আনতে হবে।
*সাধারণ মানুষকে এটা নিশ্চিত করতে হবে যে, আওয়ামী লীগ ইসলামের শত্রু নয় সেবক।
*তাদের এটা বোঝাতেও সক্ষম হতে হবে যে, ইসলামী চেতনা উগ্রবাদী নয়, যা জামায়াত পোষণ করে।
তবে জনমনে জামায়াতের স্বরূপ প্রকাশের আসল দায়িত্বটি নিতে হবে এ দেশের অন্যান্য ইসলামী দলগুলোকেই। যারা সত্যিই মনে করেন জামায়াত, ইসলামের সেবক নয় বরং ইসলামের নামে মানুষকে বিভ্রান্ত করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটছে মাত্র। ইসলামের মুল ধারার এই দলগুলোর সমন্বয়ের দায়িত্বটিও সরকারকেই নিতে হবে।
এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের আপাত লাভ-লোকসানের হিসেব নিকেশ বাদ দিয়ে দেশকে নিয়েই ভাবতে হবে। দেশের স্বার্থকেই প্রাধান্য দিতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কি পারবেন সেই উচ্চতায় নিজেকে নিয়ে যেতে? যদি পারেন, তবেই জামায়াত নামক ভয়ঙ্কর দানবটির হাত থেকে মুক্তি মেলা সম্ভব। নয়ত জামায়াত শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক গুটি হয়েই থাকবে। এবং সে গুটি এক সময় আর নিছক গুটি হয়েই থাকবে না। এক সময় তারা আজকের ত্রাতাদেরই হন্তারক হয়ে দেখা দেবে।

সঞ্চালক; আপন ভুবন ডট কম
[email protected]
৬টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×