somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য কিছু প্রশ্নোত্তর। পর্ব - ০৪।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আজকে লিখবো চতুর্থ পর্ব। খেয়ালের বশে লিখতে শুরু করে এমন কেমন যেন একটা দায়িত্ববোধ চেপে বসেছে। সবই আমার লেখার পাঠকদের নিঃস্বার্থ ভালোবাসা।

হাতে সময় খুব কম। আগামী সপ্তাহের শুরুর দিকে দেশে আসতে হবে। একটা ব্যাংক জবে এপ্লাই করেছিলাম, সেখানে ভাইবার জন্য ডেকেছে। ভাইবা দিতে আসবো। যদি টিকে যাই তবে আর প্রবাসে থাকবো না। কম বেতনেও দেশেই জব করবো। দোয়া করবেন সবাই যেন আমি জবটা পাই। কারো কাছে যদি আইটি অফিসার পদে নিয়োগের জন্য কোন মডেল প্রশ্নপত্র, কোন সাজেশন্স বা উপদেশ থাকে, তাহলে বিনা দ্বিধায় আমার উপর প্রয়োগ করুন। আমি সানন্দ্যচিত্তে তা গ্রহন করবো। কেউ যদি ভাইবা বোর্ড ফেস করার উপর কোন পোষ্ট দিতেন তাহলে খুব ভালো হতো।


তো চলেন শুরু করিঃ
প্রশ্ন ৩১: লাল বৃত্তে ৫০ কিমি লেখা থাকলে কি বোঝায়?
উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘন্টায় ৫০ কিমি।
প্রশ্ন ৩২: নীল বৃত্তে ৫০ কিমি লেখা থাকলে কি বোঝায়?
উত্তর: গাড়ির সর্বনিন্ম গতিসীমা ঘন্টায় ৫০ কিমি।
প্রশ্ন ৩৩: লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ণ আঁকা থাকলে কি বোঝায়?
উত্তর: হর্ণ বাজানো নিষেধ।
প্রশ্ন ৩৪: লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কি বোঝায়?
উত্তর: বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।
প্রশ্ন ৩৫: লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি থাকলে কি বোঝায়?
উত্তর: পথচারী পারাপার নিষেধ।

প্রশ্ন ৩৬: লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কি বোঝায়?
উত্তর: সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।
প্রশ্ন ৩৭: লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কি বোঝায়?
উত্তর: ওভারটেকিং নিষেধ।
প্রশ্ন ৩৮: আয়তক্ষেত্রে 'P' থাকলে কি বোঝায়?
উত্তর: পার্কিং এর জন্য নির্ধারিত স্থান।
প্রশ্ন ৩৯: কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ণ বাজানো নিষেধ?
উত্তর: নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ণ বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরুপ প্রতিষ্ঠানের চারদিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসেবে চিন্হিত।
প্রশ্ন ৪০: কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ?
উত্তর: ওভারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, জাংশনে, ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দুরত্বে, সরু রাস্তায়, হাসপাতাল ও শিক্ষাপ্রতিস্ঠান এলাকায় ।

প্রশ্ন ৪১: কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ?
উত্তর: যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, জাংশনে, ব্রিজ/কালভার্টের উপর, সরু রাস্তায়, হাসপাতাল-শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ঢুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশেপাশে, বাস স্টপেজ ও তার আশেপাশে, রেল ক্রসিং ও তার আসেপাশে।
প্রশ্ন ৪২: গাড়ি রাস্তার কোন পাশ দিয়ে চলাচল করবে?
উত্তর: গাড়ি রাস্তার বাম পাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের লেনে ধীর গতির গাড়ি এবং ক্রমান্বয়ে ডানপাশের লেনে দ্রুতগতির গাড়ী চলবে।
প্রশ্ন ৪৩: কখন বাম দিক দিয়ে ওভারটেক করা যায়?
উত্তর: যখন সামনের গাড়ির চালক ডান দিকে মোড় নেয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি যেতে থাকবেন তখনই পেছনের গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করতে পারবেন।
প্রশ্ন ৪৪: চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কি কি বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত?
উত্তর: সামনের গাড়ির গতি ও গতিবিধি, সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচে্ছ কিনা, সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কিনা, সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দুরত্ব বজায় আছে কিনা।
প্রশ্ন ৪৫: রাস্তার পাশে সতর্কতামুলক "স্কুল/শিশু" সাইনবোর্ড থাকলে চালকের করনীয় কি?
উত্তর: ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালো করে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে। কারণ বাচ্চারা হচ্ছে ইতরপ্রাণী, কখন কি করে তার ঠিক নেই।
খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোন শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

প্রশ্ন ৪৬: গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কিভাবে সংকেত দিবেন?
উত্তর: চালক তার যান হাত গাড়ির জানলা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে নীচে উঠানামা করতে থাকবেন।
প্রশ্ন ৪৭: লেভেল ক্রসিং বা রেল ক্রসিং কত প্রকার ও কি কি?
উত্তর: লেভেল ক্রসিং বা রেল ক্রসিং দুই প্রকার। ক) রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহাদার নিয়ন্ত্রিত রেল ক্রসিং খ) অরক্ষিত রেল ক্রসিং বা পাহারাদার বিহীন রেল ক্রসিং।
প্রশ্ন ৪৮: রক্ষিত লেভেলক্রসিং এ চালকের কর্তব্য কি?
উত্তর: গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে, খোলা থাকলে ডানে-বামে ভালো করে দেখে নিয়ে সামনে অগ্রসর হতে হবে।
প্রশ্ন ৪৯: অরক্ষিত লেভেল ক্রসিং এ চালকের কর্তব্য কি?
উত্তর: গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। প্রযোজনে লেভেলক্রসিং এর নিকট থামাতে হবে।। এরপর ডানে বামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করবে।
প্রশ্ন ৫০: বিমানবন্দরের কাছে চালক সতর্ক হবেন কেন?
উত্তর: বিমানের প্রচন্ড শব্দে চালক বিচলিত হতে পারেন, সাধারণ শ্রবন ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে, বিমানবন্দরে ভিআইপ, ভিভিআইপ বেশি চলাচল করে, এই বিষয়ে বিশেষ সতর্ক থাকতে হয়।

প্রশ্ন ৫১: মোটর সাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন?
উত্তর: মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের চেয়ে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ। এখানে সামান্য আঘাতেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে। তাই দুর্ঘটনার হাত থেকে মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।
প্রশ্ন ৫২: গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য কতক্ষন পরপর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে।
উত্তর: প্রতি মিনিটে ৫/৬ বার।
প্রশ্ন ৫৩: পাহাড়ি রাস্তায় কি কি সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?
উত্তর: সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দুরত্ব বজায় রেখে ১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে উপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চুড়ার কাছে গিয়ে আরো ধীরে উপরে উঠতে হবে। কারণ চুড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি অভিকর্ষজ ত্বরণের প্রভাবে ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। তাই সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দুরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। উঠা-নামার সময় কোন ক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।
প্রশ্ন ৫৪: বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার ক্ষেত্রে কি কি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে?
উত্তর: বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসেবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে। যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামনো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজে থামানো যায় সেইরকম গতিতে গাড়ি চালাতে হবে। ২৫ থেকে ৩০ কিমি/ঘন্টা গতিতে।
প্রশ্ন ৫৫: ব্রিজে উঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কি?
উত্তর: ব্রিজ বিশেষ করে উচু ব্রীজের অপর প্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না তাই ব্রিজে উঠার আগে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম তাই ব্রিজে কখনোই ওভারটেকিং করা যাবে না।

প্রশ্ন ৫৬: পার্শ্ব রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কি কি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে?
উত্তর: পার্শ্ব রাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমিয়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘ্নে যেতে দিতে হবে। প্রধান রাস্তা ফাঁকা হলে সতর্কতার সাথে প্রবেশ করতে হবে।
প্রশ্ন ৫৭: রাস্তার উপর সাধারণত কি কি ধরনের রোড মার্কিং অঙ্কিত থাকে?
উত্তর: রাস্তার উপর সাধারণত ৩ ধরনের রোড মার্কিং অঙ্কিত থাকে। ১) ভাঙ্গা লাইন - যা অতিক্রম করা যায়, ২) একক অখন্ড লাইন - যা অতিক্রম করা নিষেধ; তবে বিশেষ প্রযোজনে অতিক্রম করা যায়, ৩) দ্বৈত অখন্ড লাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দন্ডনীয়।
প্রশ্ন ৫৮: জেব্রা ক্রসিং এ চালকের কর্তব্য কি?
উত্তর: জেব্রাক্রসিং এ পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রা ক্রসিং দিয়ে পার হবে তখন জেব্রা ক্রসিং এর আগে গাড়ী থামিয়ে রাখতে হবে। কোন অবস্থাতেই জেব্রা ক্রসিং এর উপর গাড়ি দাড়ানো যাবে না।
প্রশ্ন ৫৯: কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে?
উত্তরঃ যে গাড়ির গতি বেশী, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরী সার্ভিস, ভিআইপি গাড়ি ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৬০: হেড লাইট ফ্লাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কি?
উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত লো বিম বা ডিপার ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে বেশি দুর দেখার জন্য হাই বিম ব্যবহার করা হয়। তবে বিপরীত দিকে কোন গাড়ি ১৫০মিটার এর কাছাকাছি আসলে লো বিম ব্যবহার করে গাড়িকে পাস দিতে হবে।
প্রশ্ন ৬১. গাড়ি ব্রেক ফেল করলে করণীয় কি?
উত্তর: গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে এক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে প্রথমে ২য় গিয়ার এবং পরে ১ম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে থামানো সম্ভব না হলে গাড়িকে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা অন্য কিছুর সাথে ঠেকিয়ে থামাতে হবে। কোন অবস্থাতেই মানুষের উপর তুলে দেওয়া যাবে না।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×