somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নতুন পুরান জোকস (কপি পেস্ট, ১৮ প্লাস)

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মহিলা : আমার স্বামী হারিয়ে গেছে ..
ইন্সপেক্টর : তার উচ্চতা কত ?
মহিলা : আমি কখনো খেয়াল করিনি
… ইন্সপেক্টর : স্লিম নাকি স্বাস্থ্যবান ?
মহিলা : স্লিম না । মনে হয় স্বাস্থ্যবাণ
ইন্সপেক্টর : তার পড়নে কি ছিলো ?
মহিলা : স্যুট নয়তো শার্ট । ঠিক মনে পড়ছে না
ইন্সপেক্টর : তার সাথে তখন কেউ ছিলো ?
মহিলা : হ্যাঁ, আমার প্রিয় কুকুরটা ছিল । নাম – টমি , গলায় সোনালী চেইন বাঁধা, ২৬ ইঞ্চি , স্বাস্থ্যবাণ , নীল চোখ , কালচে বাদামী লোম , তার বাম পায়ের বুড়ো আঙুলটা একটু ভাঙা , সে কখনো ঘেউ ঘেউ করেনা এবং সে ভেজিটেরিয়ান !

(কথাগুলো বলা শেষে মহিলা কাঁদতে লাগলো)
ইন্সপেক্টর : হুমম .. বুঝলাম । প্রথমে কুকুরটাকেই খুঁজে বের করা দরকার !


এক কৃপণ ছেলের সাথে এক কৃপণ মেয়ের প্রেম হয়ে গেল
মেয়েঃযখন বাবা ঘুমিয়ে যাবে আমি রাস্তাতে একটা টাকার কয়েন ফেলব তুমি শব্দ শুনে ভিতরে চলে আসবা
কিন্তু ছেলে কয়েন ফেলার এক ঘণ্টা পর আসলো
মেয়েঃএত দেরি করলা কেন??
ছেলেঃআরে আমি কয়েন টা খুজতাছিলাম
মেয়েঃআরে পাগল আমি তো ওইটা সুতা বাইন্ধা ফেলছিলাম পড়ে আবার উঠাইয়া নিছি

লোকে বলে তারা নাকি বৃষ্টি ভালবাসে কিন্তু যখন বৃষ্টি হয় ছাতার জন্য খোঁজাখুঁজি করে !!

অনেকে বলে তারা নাকি রোদ ভালোবাসে কিন্তু যখন রোদ উঠে ছায়া এর খোঁজে দৌড়ায় !!

লোকে বলে তারা নাকি বাতাস ভালোবাসে কিন্তু যখন বাতাস বয় সবাই জানলা বন্ধ করতে ব্যাস্ত হয় !!

আর তাই তো আমি হাসি যখন কেউ বলে সে আমাকে ভালোবাসে !

এক মহিলার স্বামী হারিয়ে গেছে ।

সে এ ব্যাপারে রিপোর্ট করতে পুলিশ স্টেশনে উপস্থিত -



গার্লফ্রেন্ড : আমকে কেন পছন্দ করো?
বয়ফ্রেন্ড :কোন কারন নাই!!
গার্লফ্রেন্ড : এটা পছন্দ করলনা আর বলল " না আমাকে কারন বল"
বয়ফ্রেন্ড : ঠিক আছে, .." তুমি খুব সুন্দর, Caring আর আকর্ষণীয়" তাই.
গার্লফ্রেন্ড : খুব খুশি হল এইটা শুনে ;

........এর কিছুদিন পর মেয়েটি অসুস্থ হয়ে গেল অসুখের কারনে লাবণ্য হারিয়ে শুকনো ঝরা পাতার মত হয়ে গেল !!

তখন সে তার বয়ফ্রেন্ড কে বললঃ তুমি কি এখনও আমাকে ভালবাস??
বয়ফ্রেন্ড :এখন তো তুমি দেখতে সুন্দর না তাহলে বল তোমাকে ভালবাসার আমার কি কারন থাকতে পারে !!!
মেয়েটি তারপর কাঁদতে শুরু করলো...

তখন ছেলে মেয়ের হাত জড়িয়ে ধরে বলল... "ভালবাসতে কোন কারন লাগেনা ; আমি তোমাকে ভালোবাসি আর আজিবন ভালবেসে যাব যাই ঘটুক না কেন "!!

মরাল---- ভালবাসার কারন খুজতে না গিয়ে এর মধ্যকার আবেগটাকে খুঁজে বের করুন জীবন হবে অনেক সুন্দর।

মানসিক ডাক্তারের কাছে গেছেন এক রোগী।

ডাক্তার: কী সমস্যা আপনার?

রোগী: আমার নিজেকে একটা মুরগি মনে হয়।

ডাক্তার: কবে থেকে আপনার এ সমস্যা?

রোগী: যখন আমি ডিম ছিলাম, তখন থেকেই!

BF: তার বান্দবিকে বলছে আচ্ছা বলতো ৬' ইঞ্চি একটা জিনিস যেটা দরলেই শরিরে অন্য রকম লাগে , আর আমি তোমাকে দিলে তুমি তা সাবধানে বিশেষ জায়গায় ঢুকিয়ে রাখ এবং আরও বেশী বেশি পরিমানে চাও। বলতো জিনিসটা কি?

GF: যা দুষ্ট , কি বল এইসব,আমার লজ্জা লাগে...আমি বলতে পারবোনা... !!!

BF:আরে লজ্জার কি আছে !! তুমিকি মনে করছ ??...আমি তো...

৫০০৳ টাকার নোটের কথা বলছি!!! তোমার দেখি চিন্তাই খারাপ....? ?

ক্লাস এ এক নতুন মেয়ে এসেছে শিক্ষক প্রশ্ন করলো এইযে তোমার নাম কি?? মেয়ের উত্তরঃ পিঙ্কি।

শিক্ষকঃ আগে পিছে কিছু লাগাও না??

পিঙ্কিঃ হুম আগে veet ক্রিম আর পিছে সরিষার তেল !!! :p :p ;p

এক মহিলা একজন দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেলেন।

ডাক্তার- আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি?

মহিলা-জি, দুটো দাঁত উঠাতে হবে।

… ডাক্তার- ঠিক আছে, আপনি ওই চেয়ার-এ গিয়ে বসুন। আমি আসছি।

ডাক্তার গিয়ে দেখেন ওই মহিলা নিজের শাড়ি খুলে দু পা দুদিকে ছড়িয়ে বসে আছে। ডাক্তার মহিলার ওই অবস্তা দেখেত হতবাক!!

সে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে মহিলাকে বলল,

ডাক্তার- আপনি ভুল জায়গায় আসছেন। এখানে যৌন চিকিৎসা নয় দাঁতের চিকিৎসা করা হয়!! :-P

মহিলা- আমিতো তাই করতে আসলাম।

ডাক্তার- মানে??!

মহিলা- আসলে গতকালকে আমার স্বামী আমাকে আদর করতে গিয়ে ওই দুইটা দাঁত ওইটার ভিতর ফেলে দিয়েছে!!

ওই দুটা দাঁত উঠানোর জন্যই আপনার কাছে এসেছি !! ::p :p :p

এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশরে অভিযোগ করতে:

স্যার, আমার ইজ্জ্বত লুইট্যা লইসে একবজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার ।

পুলিশ জিজ্ঞাসা করে: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার ?

মহিলা: ওই লোকের হাতে গ্লাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো । আর আমারমনে হ্য় ওইডা বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফুল আছিলো ।

পুলিশ: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফুল ?

মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগেই শ্যাষ !!!!!

আপনি কি বোর হচ্ছেন?? কিছু করতে ইচ্ছা করছে??

তাহলে চেইন খোলেন হাত ভিতরে ঢুকান

আর ব্যাগ থাইকা বই বাহির কইরা পড়েন!

কি ভাবসিলেন: হে হে হে খাচ্চর কোথাকার .

দয়াল বাবাকে তার এক শিষ্য প্রশ্ন করল,

শিষ্য : বাবা, হাসি নাকি অমূল্য হয়? বুঝায় বলেন….

দয়াল বাবা : ধর তুই তোর প্রেমিকারে নিয়া লং ড্রাইভে গিয়া ১০০০টাকা খরচ করলি, সিনেমা দেইখা ৫০০টাকা উড়ালি, পাঁচতারা হোটেলে খাইয়া ৩০০০টাকা বিল দিলি, ওই হোটেলে ১০০০০টাকা দিয়া রুম ভাড়া নিয়া প্রেমিকারে নিয়া ঢুকলি। তারপর যখন করতে (!) গেলি তখন সে কয়, “সরি জান। আজ আমার ২য় দিন চলছে।” তখন তারে খুশি করতে যে হাসি দিবি ওইটাই অমূল্য হাসি…..

ম্যাডামঃ “transparent”(স্বচ্ছ) শব্দ টার একটা উদাহরণ দাও।

ছাত্রঃ ম্যাডাম্, এর উদাহরণ হচ্ছে , আপনার শাড়ির ভিতর দিয়ে “bra” দেখা যাচ্ছে। :P

ম্যাডাম রাগ হয়েঃ একটু তো লজ্জা শরম রাখো। :@ :@

ছাত্রঃ ম্যাডাম লজ্জা শরম আছে বলেই তো বলি নাই যে “bra” নিচের জিনিস টাও দেখা যাচ্ছে। :p :p :p

এক লোকের একবার দুর্ঘটনায় বিচি কেটে পড়ে গেলো। তাই লোকটি গেলো ডাক্তারের কাছে, যদি আরেকটা বিচি লাগাতে পারে সেই আশায়। ডাক্তার সব শুনে বললেন, বিচি লাগিয়ে দিতে পারবো, তবে ২ লাখ টাকা লাগবে।

লোকটি রাজি হয়ে গেলো। এখন ডাক্তার অনেক খুঁজ লাগালেন, কিন্তু কোথাও বিচি খুঁজে পাওয়া গেলো না। ডাক্তার চিন্তায় পড়ে গেলেন। অ্যাসিস্ট্যান্টকে ডেকে বললেন সমস্যাটি ।

শুনে অ্যাসিস্ট্যান্ট একটু হেসে বললেন, মানুষের বিচি পাওয়া কি এতই সোজা? এক কাজ করেন, কুকুরের বিচি লাগায় দেন। কে বুঝবে?

ডাক্তার ভেবে দেখলেন, খুব ভালো আইডিয়া। তিনি ঐ লোককে অপারেশন করে কুকুরের বিচি লাগিয়ে দিলেন। এভাবে দিন ভালোই কাটছিল, কিন্তু হটাত একদিন সেই লোক আবার ডাক্তার খানায় এসে হাজির। এসে বললেন,

ডাক্তার সাহেব, বিচি লাগায় দিছেন ভালো কথা। ভালোই চলতেছে। কিন্তু আমার একটা সমস্যা হইছে। ঘরে বাথরুমে হিশু করতে ইচ্ছা করে না। রাস্তায় খাম্বা দেখলেই এক পা উঠায় দিয়ে হিশু করে দেই। কোনভাবেই নিজেকে থামাইতে পারি না। কি করুম কন !

এক ছোট বাচ্চা চিঠি লিখছে ঈশ্বরের কাছে এভাবেঃ

“হে ঈশ্বর আমার একটি বাইসাইকেলের অনেক শখ ।তাই বাইসাইকেল কেনার দশহাজার টাকা পাঠিয়ে দাও ।”

ব্যস এটুকু লিখে সে খামের উপর লিখলো ‘প্রাপক, ঈশ্বর’| তারপর ডাকবাক্সে ফেলে এল।

এবার পিয়ন যখন এই চিঠি পেল তখন সে বেচারাতো পড়লো দারুণ বিপাকে ।কি করে,কি করে !! সে দেখালো তার কর্তাবাবুকে, তিনি আবার দেখালেন তার কর্তাবাবুকে এভাবে হাতে হাতে ঘুরতে ঘুরতে এক পর্যায়ে চিঠিটি গিয়ে পড়লো প্রধান মন্ত্রির হাতে । তিনি চিঠিটি পড়ে বললেনঃ তাকে হতাশ করা চলবে না ।ওর ঠিকানায় পাঁচশ টাকা পাঠিয়ে দাও ।

কিছুদিন পর সেই বাচ্চাটির আরেকটি চিঠি এসে পড়লো সেই পিয়নেরই হাতে ।এবার সে আর ভুল করলো না সোজা পাঠিয়ে দিলো প্রধানমন্ত্রির মারফত ।তো প্রধান মন্ত্রী চিঠিটি খুলে পড়ছেনঃ

হে ঈশ্বর,আমি জানি যে তুমি আমার চিঠি পেয়ে খুশি হয়ে তুমি ঠিকই আমার জন্য দশ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলে কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জোচ্চুরি করে সাড়ে নয় হাজার টাকা মেরে দিয়ে আমায় শুধু পাঁচশ টাকা পাঠিয়েছে ।আমি এর বিচার চাই ।

একদিন একলোক অফিস থেকে বাসায় এসে বেডরুমে ঢুকতেই দেখল বিছানায় তার স্ত্রীকেসম্পূর্ণ নগ্ন, কম্পমান ও ঘর্মাক্ত অবস্থায় আবিস্কার করলো!

ভীতসন্ত্রস্থ হয়ে সে স্ত্রীকে জিগ্গেস করলো, “তোমার কি হয়েছে?”

স্ত্রী কাপতে কাপতে বলল,”মনে হয় আমার হার্ট এটাক হয়েছে!”

তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকতে রুম থেকে বের হবার সময় তার কত ছেলেটি ভয়ে ভয়ে

বলল,”বাবা, ও বাবা, রোকন চাচা না তোমার আলমারিতে ল্যাংটা হয়ে ঢুকা আছে!”

তখন লোকটি আলমারি খুলে দেখলআসলেই তো তাই|

বেশ রাগ হয়ে সে বলল,”আচ্ছা রোকন তোমার আক্কেলটা কি? আমার বউ হার্ট এটাকে মারা

যাচ্ছে আর তুমি কিনা ল্যাংটা হয়ে আমার বাচ্চা ছেলেটাকে ভয় দেখাচ্ছ?”

এক পাগলাগারদে ডাক্তার আর পাগলের কথোপকথন :

পাগলা গারদে এক পাগল ছাদের সাথে দড়ি লাগিয়ে ঝুলছিল………..

এটা দেখে ডাক্তার বললঃ ওই তুই ঝুলিস কেন ?

পাগলঃ আমি তো বাল্ব!

ডাক্তারঃ তাইলে জলিস না কেন??

পাগলঃ আরে পাগল তুই কোন দেশে আছিস এইটা বাংলাদেশ, কারেন্ট পামু কই???

ছোট্ট টুকু স্কুল থেকে বাসায় ফিরে দেখল উঠানে একটা মুরগি মরে আছে, মরা মুরগির দেহ শক্ত হয়ে পা দুটো আকাশের দিকে মুখ করে আছে। টুকুর চাচা বাসায় ফিরতেই সে তার কাছে ছুটে গেল।

‘চাচু চাচু , আমাগো মরা মুরগিটার পা দুইটা আকাশের দিকে খাড়া হইয়া আসে কেন?’

চাচু : ‘ওর আত্মা যেন তাড়াতাড়ি উপরে উইঠা যাইতে পারে’

কয়েকদিন পর টুকুর চাচা বাসায় ফিরতে সে আবার দৌড়ে গেল।

‘চাচু চাচু, আইজকা আরেকটু হইলেই চাচী মইরা গেসিল’

চাচু : ‘কেন কেন কি হইসে?’ টুকুর চাচা শঙ্কিতভাবে জিজ্ঞাসা করেন।

‘চাচী আইজকা হেইদিনের মরা মুরগিটার মত আকাশের দিকে পা তুইলা চিল্লাইতেসিল,

‘আমার হইয়া যাইতেসে, আমার হইয়া যাইতেসে’।

পাশের বাড়ীর রহিম চাচায় যদি খালি চাচীর উপরে উইঠা হেরে বিছানার লগে চাইপা ধইরা না রাখত……’ :P :P :P

একদিন এক জেনারেল,এক ক্যাপ্টেন আর এক মেজর বসে বিভিন্ন ধরনের গল্প করছেন। কথায় কথায় সেক্সের কথা উঠে আসলো।

জেনারেল বল্লো জানকি আমার কাছে সেক্স মানে হচ্ছে ৮০%পরিশ্রম আর ২০% আনন্দ।

তারপর তিনি জিজ্ঞাসা করলেন বাদবাকিদের।

জবাবে ক্যাপ্টেন বল্লো আমার কাছে সেক্স মানে ৬০% পরিশ্রম আর ৪০%আনন্দ।

এবার মেজরের পালা- আসলে মেজর বল্লেন আমার মতে সেক্স হচ্ছে ৫০% পরিশ্রম আর ৫০% আনন্দ।

ঠিক সেই সময় এক বাটলার ঢুকে পরলে জেনারেল বল্লো এই বলতো তোর কাছে সেক্স মানে কি?

জবাবে বাটলার বললো স্যার আমার কাছে সেক্স মানে ১০০% ই আনন্দ এতে কোন পরিশ্রমই নাই।

এর জবাব শুনে সবাই রেগে গিয়ে বল্লো এটা তোকে প্রমান করতে হবে না পারলে তোকে পানিশমেন্ট দেওয়া হবে। তখন বাটলার জবাবে বলে এতো খুবি সহজ স্যার কারন সেক্সে যদি কোন পরিশ্রম থাকতো তাহলে তা আপনারা আমাকে দিয়েই করাতেন।

এক মেয়ে কাঁদতে কাঁদতে ডাক্তার এর কাছে গেল ডাক্তার তাকে দেখে বলল

ডাক্তারঃ" আরে তোমার ঠোঁট কাটল কিভাবে?"

মেয়েঃ মানে কিস করতে গিয়ে!!

ডাক্তার( অবাক হয়ে)ঃ কিস করতে গেলে তো এত বেশি কাটার কথা না!!!

মেয়েঃ" না, মানে আমি ওকে কিস করতেছিলাম ওই সময়ই দরজা তে কে জানি নক করলো আর সাথে সাথে ভয় পাইয়া ও চেন বন্ধ কইরা দিসে :P

একটি ছোট ছেলে একটি চাকু নিয়ে তার হাতে তার গার্লফ্রেন্ডের নাম লিখল।

কয়েক মিনিট পর সে জোরে কাঁদতে লাগল

কেন? ব্যাথা করছে? না ! তাহলে? বানান ভুল হইসে !!!

এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে—

ভদ্রমহিলা: ডাক্তার সাহেব, আমার দুটো কান পুড়ে গেছে।

ডাক্তার: হুম্, দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু কীভাবে পুড়ল?

ভদ্রমহিলা: আমি আমার স্বামীর শার্ট ইস্ত্রি করছিলাম। হঠা ৎ ফোন এল। আমি ফোন না তুলে ভুল করে ইস্ত্রিটা তুলে কানে লাগিয়ে ফেলেছিলাম।

ডাক্তার: বুঝলাম, কিন্তু অন্য কানটা পুড়ল কীভাবে?

ভদ্রমহিলা: লোকটা যে আবারও ফোন করেছিল

স্ত্রী : জানো আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে৷

স্বামি : কী? স্ত্রী : আজ গোছল করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷

স্বামি : কী সর্বনাশ ৷ কোন সমস্যা হয়নিতো?

স্ত্রী : সমস্যা হয়নি মানে৷ আমি কেবল ব্রা পরছি এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?

স্বামি : তখোন তুমি কি করলা? (রাগত ও আশ্চর্য গলায়) স্ত্রী : আমি আর কি করব৷ লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম..

সিলেট থেকে এক লোক তার ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে চিটাগাং গেলেন। মেয়ে দেখে খুব পছন্দ করলেন।

মেয়ের মাকে বললেন,মেয়ে আমার খুব পছন্দ হইছে কিন্তু মেয়ে ফাক সাক (রান্না বান্না) করতে পারে কিনা?

মেয়ের মা বললো ফাক করতে তো জানে তবে সাক করতে জানে কিনা শিওর না, একটু বললে হয়তো সাকও করবে।

টিচারঃ "তুমি দেরিতে এসেছ কেন???"

ছাত্রঃ " স্যার, বাবা মা ঝগড়া করছিলো"

টিচারঃ "তার সাথে তোমার দেরিতে আসার সম্পর্ক কি??"

ছাত্রঃ "আমার এক জুতা বাবার হাতে, আরেক জুতা মার হাতে ছিল

ছেলেঃ তোমাকে দেখলেই আমারহার্ট বিট থেমে যাওয়ার উপক্রম হয় :-)

মেয়েঃ তাই ?

ছেলেঃ হ্যা

মেয়েঃ কেন ?

ছেলেঃ এই ভুতের মত চেহার উপর পেত্নীর মত মেকাআপ লাগাইলে ভয় পামু না ??

31

ম্যাডাম সাহিত্যের ক্লাসে টেস্ট নিতে গিয়ে ছাত্রদের বললেন,

তোমরা এমন একটা ছোট গল্প লেখ, যাতে একই সংগে রহস্য, যৌনতা, রাজকীয়তা, ধর্মীয় আবেশ সবই থাকে।

সময় ২০ মিনিট। ২ মিনিট যেতে না যেতেই একজন হাত তুলে বললো,

ম্যাডাম আমার শেষ এত কম সময়ে শেষ দেখে ম্যাডাম তো রীতিমত অবাক। ...

ম্যাডাম: যে চারটা বিষয় বলেছিলাম তার

সবগুলো তোমার গল্পে আছে তো?

ছাত্র: জ্বী ম্যাডাম। ম্যাডাম:তোমার

গল্প পড়ে শোনাও দেখি। . . . . .

ছাত্র: ওহ আল্লাহ, রাজকুমারী আবার

প্রেগন্যান্ট! কে করলো আকামটা!



32

এক বিজ্ঞানী জঙ্গলে দীর্ঘদিন যাবত যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি নিয়া গবেষনায় মত্ত। অবশেষে তিনি একটা ইঞ্জেকশন আবিস্কার কইরা ফালাইলেন। এখন টেষ্ট করানোর জন্য কেউরে পাইতেছে না। শেষমেষ নিজের পোষা বিড়ালের উপর সেইটা প্রয়োগ কইরা দিলেন। বিলাই যৌন উন্মাদনায় উত্তেজিত হইয়া যেইখানেই ফুটা পায় সেখানেই করা শুরু করে। বিজ্ঞানী সফল হইলে ও বিলাই লইয়া বিপদে পইড়া গেলেন। বিলাইয়ের সেক্স কিছুতেই কমে না। যখন যা পায় সেইটার লগেই সেক্স করবার যায়। শেষে বিজ্ঞানী বিলাইরে ধইরা ডীপ ফ্রীজে ঢুকাইয়া রাখল যাতে মইরা গেলে সকালে ফালাইয়া দিতে পারে। সকালে বিজ্ঞানী ফ্রীজ খুইলা তাজ্জব হইয়া গেল, দেখল বিলাই খালি ঘামাইতেছে আর ঘাম মুছতেছে। বিজ্ঞানী জিগাইল কিরে তুই মরস নাই ? বিলাই চিল্লাইয়া কইলঃ শালা, কাচা মুরগির লগে করা যে কি কষ্ট সেইটা তুই কি কইরা বুঝবি ?

একদিন ঘর মুছতে গিয়ে কাজের মহিলা বেগম সাহেবারখাটের নীচে ব্যবহৃত কনডম পড়ে থাকতে দেখলো।

সে বেগম সাহেবা কে এটা কী তা জানতে চাইল।

বেগম : কেন? তোর জামাই কখনো তোর সাথে ওইসব করে না?

… কাজের মহিলা : করে। কিন্তু তার ওইটার

চামড়া তো কহনো খুইল্লা পড়ে না। :P :P :P

ইংল্যান্ড দলের বিখ্যাত উইকেটরক্ষক ফ্রেড প্রাইস সেদিন দুর্দান্ত খেলছিলেন। সাত সাতটি ক্যাচ লুফে নিয়ে তিনি পুরো মাঠ কাঁপিয়ে দিলেন। খেলা শেষে যখন তিনি বিশ্রাম নিচ্ছিলেন, তখন এক ভদ্রমহিলা এলেন তাঁর কাছে। বললেন, আপনার উইকেটকিপিং দেখে আমি দারুণ উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলাম। আরেকটু হলে বোধহয় গ্যালারি থেকে পড়েই যেতাম। প্রাইস উত্তরে বললেন, পড়ে গেলেও ভয়ের কিছু ছিল না। আজ আমি যে ফর্মে আছি, আপনাকেও নিশ্চয়ই ক্যাচ ধরে ফেলতাম।

পাপ্পুদের পাশের ফ্লাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে। ভাড়াটিয়ার আবার সুন্দরী একটা মেয়েও আছে।

একদিন সেই মেয়ে টি-শার্ট পরে বের হলো। পাপ্পু দেখলো মেয়েটার টি-শার্টে চমৎকার একটি গাড়ীর ছবি আঁকানো। সেদিকে একদৃষ্টিতে পাপ্পুকে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেয়েটি জিজ্ঞেস করল-“কি ভাই, টি-শার্টে গাড়ী আগে কখনো দেখেন নি?” পাপ্পু তোতলাতে তোতলাতে…জি, গাড়ী তো দেখেছি কিন্তু এতো বড় বড় হেডলাইট তো আগে দেখি নাই!!”

সর্দারজী তার বসকে এস এম এস করলোঃ “আমি অসুস্থ, আজকে অফিসে আসা হবে না।”

বস এস এম এস এর রিপ্লাই দিলেনঃ “আমি অসুস্থ বোধ করলে আমার বউকে আদর করি। তুমিও এটা করে দেখতে পারো।”

ঘন্টা খানেক পর সর্দারজী আবার এস এম এস এর রিপ্লাই দিলেনঃ “অনেক ভালো বোধ করছি। আপনার বউ খুব ই চমতকার মেয়ে।”

কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে।

অনেক দিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ে ঠিক হয়ে গেলো।

ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন।তাই তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়।যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে। বিয়ের দু’দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা – “Nescafe”!!!!

প্রথমে বেশ অবাক হলেও, কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe – এর জার বের করলেন।দেখলেন তার গায়ে লেখা – “Good till the last drop”….তিনি একটু লজ্জা পেলেও, মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন। বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল।তাতে লেখা – “Rothmans”!!!!

এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা – “Extra Long. King Size”….।আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন। সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন।তার চিঠি কিছুতেই আসে না।এক মাসের শেষে তারচিঠি এল।তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা – “South African Airways”!!!! ভদ্রমহিলা জলদি লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন।দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।এডটার নিচে লেখা – “Ten times a day, seven days a week, both ways”!!!!!!!!

একটা প্রশ্ন- একটা মেয়ে যখন ৩/৪ টা ছেলের সাথে বিছানায় শোয় তখন সবাই তাকে পতিতা বলে, কিন্তু একটা ছেলে যখন ৭/৮ টা মেয়ের সাথে শোয় তখন সবাই তাকে আসল পুরুষ বলে, কিন্তু কেনো?

উত্তর - ব্যাপারটা আসলে এরকম্, যখন একটা তালা ৩/৪ টা চাবি দিয়ে খুলে তখন সেটা খারাপ তালা আর যখন একটা চাবি দিয়ে ৭/৮ টা তালা খুলে তখন সেটা মাস্টার কী (Master Key) ।

দুই পিচ্চির মধ্যে কথোপকথন….এর মধ্যে একটা ছেলে আর একটা মেয়ে….

ছেলে পিচ্চিটা তার পেন্টের ভিতরের শিশ্নটা দেখিয়ে বলছে, “তুমি কি দুর্ভাগা ! আমারটার মত এত সুন্দর কোনো জিনিস তোমার নাই !”

জবাবে মেয়ে পিচ্চিটা নিজেরটা দেখিয়ে বলল,”তো কি হইছে? মা বলেছে, কয়েক বছর পর আমি চাইলেই তোমার ঐটার মত জিনিস যতটা ইচ্ছা ততটা নিতে পারব ! কারণ আমার এইটা আছে ! “

এক মেয়ে শরির দুরবলতার জন্য ডাক্তারের কাছে গেল ডাক্তার মেয়ে কে কিছু পরিক্ষা করতে দিল

পরীক্ষার report গুলি নিয়ে সে ডাক্তারের কাছে গেল

ডাক্তার : আপনি তো pregnant

মেয়ে : কি বলছেন ডাক্তার সাহেব ও নো...........আজকাল বেগুনেও ভরসা করা যায় না......

এক মহিলা ডাক্তার পাগলাগারদে এক পাগলকে বল্ল : "আমার ওড়না খুলো"

পাগল তাই করলো।

ডাক্তারঃ " আমার কামিজ খুলে ফেলো "

পাগল ডাক্তারের কামিজ খুলে ফেললো !!!!

ডাক্তারঃ "এবার আমার সালোয়ার খুলো !!!!! "

পাগল তাও খুলে ফেল্ল।

এরপর ডাক্তার পাগলকে বল্ল : "আর কোনদিন যাতে আমার কাপড় পড়তে না দেখি... ঠিক আছে??"

পাগল বল্ল : ঠিক আছে !

একজন মেয়ে আসল কাপড় ক্রয় করতে ।

মেয়ে: ভাই এই জামাটার দাম কত?

দোকানদার: চালাকি করে বললেন ৫ টা kiss ।

ময়ে: ঐ জামাটার দাম কত?

দোকানদার: ১০ টা kiss.

মেয়ে: ২টাই প্যাকেট করে দিন ।আমাদের কজের বুয়া বিল দিয়ে যাবে ।

একটা ছোট মেয়ে একটা গাছে উঠে বসে ছিল।

একটা লোক সেটা দেখলো এবং তাকে নিচে নেমে আসতে বলল।

মেয়েটি নিচে নামার সাথে সাথে লোকটি মেয়েটিকে ১০০ টাকা দিলো একটি underwear কিনার জন্য।

মেয়েটি সেটা তার লোভি বান্ধবীকে কে বলল।

মেয়েটির লোভি বান্ধবী ১০০ টাকা পাওয়ার জন্য পরের দিন একি সময়ে , ঠিক একি ভাবে গাছে উঠে বসে থাকলো।

লোকটি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখল এবং নিচে নেমে আসতে বলল।

মেয়েটি নিচে নামার সাথে সাথে লোকটি তাকে ৫ টাকা দিল এবং বলল, ” প্লীজ, আপনি একটি Razor কিনে নিন।”

শিক্ষক: ওয়াদা করো সিগারেট পান করবে না

ছাত্ররা: ওকে স্যার, পান করবো না।

শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা

ছাত্ররা: ঘুরবো না।

...শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।

ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না

শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।

ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম পানসে জীবন দিয়া করবই বা কি।



৪. হে প্রভু, আমাকে ধৈর্য দাও। এখনই দাও। এক্ষুনি।

৫. নির্বোধের সঙ্গে তর্কে যেয়ো না। সে তোমাকে নিজের পর্যায়ে নামিয়ে আনবে এবং নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে তোমাকে হারিয়ে দেবে।

৭. আমি আমার দাদার মতো ঘুমের মধ্যে শান্তিতে মরতে চাই, তাঁর বাসের যাত্রীদের মতো চিত্কার করতে করতে নয়।

৮. শিশুর সংজ্ঞা হলো—যাদের জন্মের পর প্রথম দুই বছর চলে যায় হাঁটা আর কথা শেখায় এবং তার পরের ১৬ বছরই কেটে যায় তাদের মুখ বন্ধ রাখা আর স্থির হয়ে বসা শেখায়।

৯. আপনার যথেষ্ট পরিমাণ টাকা আছে, শুধু এটা বোঝাতে পারলেই আপনি কোনো ব্যাংক থেকে টাকা ধার পেতে পারেন।

১৫. লক্ষ্যভেদ করতে চাইলে প্রথমে তীর ছোড়ো, তারপর যেটায় লাগে সেটাকেই লক্ষ্যবস্তু হিসেবে প্রচার করো।

১৬. সময় খুবই ভালো উপশমক, কিন্ত রূপসজ্জাকর হিসেবে খুবই খারাপ।

১৯. একজন সেলসম্যান হলেন সেই ব্যক্তি, যিনি এমনভাবে আপনাকে নরকে যেতে বলবেন যে আপনি যাত্রার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করবেন।

২৩. পুরুষেরা কি ঘরের কাজে সাহায্য করে?—করে। মেয়েরা যখন ঘর পরিষ্কার করে, তখন তারা পা তুলে বসে।

২৫. মানুষ যতদিনে বুঝতে পারে যে তার বাবা ঠিক কথাই বলত, ততদিনে তার ছেলে বড় হয়ে তার ভুল ধরতে শুরু করে।

২৬. হে প্রভু, যদি আমার ওজন না-ই কমে, তাহলে আমার বন্ধুদের মোটা বানিয়ে দাও।

২৭. ‘সংক্ষেপকরণ’ শব্দটি নিজে এত লম্বা কেন?

৩২. আলঝেইমার (কিছু মনে না থাকার রোগ) রোগ হওয়ার একটি সুবিধা আছে। রোজই আপনি নতুন নতুন বন্ধু পাবেন।

৩৩. যে লোক দুই কানে তুলা গুঁজে রাখে, তাকে কী বলা যায়? —তাকে যা ইচ্ছা তাই বলা যায়।

৩৪. মনে করি, A হলো একটি সফল জীবন। A=x+y+z, এখানে x=কাজ, y=খেলা, z=মুখ বন্ধ রাখা।

৩৫. প্লেনে উঠে বিমানবালাকে বললাম, ‘আমার একটি ব্যাগ নিউইয়র্কে, একটি ব্যাগ লস অ্যাঞ্জেলেসে এবং আরেকটি মায়ামিতে পাঠিয়ে দিন।’ মহিলা বললেন, ‘অসম্ভব’। আমি বললাম, ‘গত সপ্তাহে আপনারা এ কাজটিই করেছেন।’

৩৬. ডাক্তার বললেন, আমি আর ছয় মাস বাঁচব। আগামী ছয় মাসে বিলের টাকা দিতে পারব না শুনে বললেন, ছয় মাস নয়, এক বছর বাঁচবেন।

৩৭. ডাক্তার বললেন, ‘আপনি ৬০ বছর বাঁচবেন।’ আমি বললাম, ‘এখনই আমার বয়স ৬০।’ ডাক্তার খুশি হয়ে বললেন, ‘বলেছিলাম না?’

৩৮. ভিখারি বলল, ‘সারা সপ্তাহ খাবারের স্বাদ পাইনি।’ উত্তর এল, ‘চিন্তা কোরো না, খাবারের স্বাদ এখনো আগের মতোই আছে।’

৩৯. ছেলে: বাবা, ইডিয়ট কাকে বলে? বাবা: ইডিয়ট হলো সেই সব বোকা ব্যক্তি যারা নিজেদের বক্তব্য এত বেশি প্রলম্বিত করে যে কেউ তার কথা বুঝতে পারে না। বুঝতে পেরেছ? ছেলে: না।

৪০. একজন এসে পুলিশকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমি কি এখানে গাড়িটা পার্ক করতে পারি?’

—না

—তাহলে এই গাড়িগুলো এখানে কেন?

—তারা কেউ এখানে গাড়ি পার্ক করতে পারবে কি না জিজ্ঞেস করেনি।

৪২. আমি ৪৯ বছর ধরে একজন নারীকেই ভালোবাসছি। আমার স্ত্রী জানতে পারলে অবশ্য আমাকে খুন করবে।

৪৩. আমাদের বিয়েটা টিকে থাকার একটি রহস্য আছে। আমি আর আমার স্ত্রী সপ্তাহে দুই দিন রেস্টুরেন্টে গিয়ে ভালো খাবার খাই আর ওয়াইন পান করি। আমি সোমবারে যাই আর আমার স্ত্রী যায় মঙ্গলবারে।

৪৭. হাতুড়ির সবচেয়ে নিরাপদ ব্যবহার হলো, পেরেকটা অন্য কাউকে ধরতে দেওয়া।

৪৮. আমি আমার স্ত্রীকে বললাম, ‘স্বামী হলো ওয়াইনের মতো, যত পুরোনো ততই ভালো।’ পরদিন সে আমাকে সেলারে আটকে রাখল।

৫১. আলোর বেগ তো সবাই জানে। অন্ধকারের বেগ কত?

৫২. যদি প্রথমবারে সফল না হও, তাহলে স্কাইডাইভিং তোমার কর্ম নয়।

৫৪. স্ত্রীদের সঙ্গে তর্কের দুটি নিয়ম আছে। কোনোটিই কার্যকরী নয়।

৫৫. এক লোক লটারি জিতে টিকিট পেয়ে চীনে বেড়াতে গেছেন। এখন তিনি চীনেই আছেন। আরেকটি লটারির টিকিট জিতে দেশে ফিরতে চান।

৬১. জনসংখ্যার বিস্ফোরণ বিষয়ে পড়াতে গিয়ে এক শিক্ষক বললেন, ‘আমাদের দেশে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একজন মহিলা একটি করে শিশুর জন্ম দেন।’

এক ছাত্র চিত্কার করে উঠল, ‘জলদি চল, তাঁকে খুঁজে বের করে এক্ষুনি থামাতে হবে।’

৬২. বাচ্চা ছেলে হবে না মেয়ে হবে তা জানার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায় হলো তার জন্ম পর্যন্ত অপেক্ষা করা।

৬৩. ৩৫-এর পর আমার কি আর বাচ্চা নেওয়া ঠিক হবে? —না। ৩৫টা বাচ্চাই যথেষ্ট।

৬৪. পৃথিবীর স্বাস্থ্যক্ষেত্রে একটি পজিটিভ দিক বলুন। —এইচ আই ভি।

৬৫. দুজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার একসঙ্গে কীভাবে বড়লোক হতে পারে?

—একজন ভাইরাস লিখে, অন্যজন অ্যান্টিভাইরাস লিখে।

৬৬. গণিতের একটা বই আরেকটা বইকে কী বলে?—তোমার কথা জানি না, কিন্তু আমার ভেতরটা সমস্যায় ভর্তি।

৭১. মেকানিক্যাল আর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের মধ্যে পার্থক্য কী?

—মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার অস্ত্র বানায় আর সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বানায় অস্ত্রের টার্গেট।

৭৪. টিচার: তোমার বাবা তোমাকে বাড়ির কাজ করতে সাহায্য করেছেন? ছাত্র: না। পুরোটাই উনি করেছেন।

৮৩. একটি চালাক ছেলে তার পছন্দের মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিল এভাবে—সে মেয়েটিকে নিয়ে নৌকায় উঠল। নৌকাটি মাঝনদীতে যাওয়ার পর মেয়েটিকে বলল, ‘তুমি যদি আমার প্রস্তাবে রাজি না হও তাহলে এক্ষুনি নৌকা ছেড়ে চলে যাও।’

৮৫. স্বামীর কাছে আরও বেশি স্বাধীনতা দাবি করায় স্বামী মিস্ত্রি ডেকে রান্নাঘরটা বড় করে দিলেন।

৮৬. একটা ফোন এল ৭৭৭৭৭৭৭৭ নম্বরে, ‘হ্যালো, এটা কি ৭৭৭৭৭৭৭৭? প্লিজ, আমাকে একটা ডাক্তার ডেকে দিন না। আমার আঙুল ফোনের ডায়ালে আটকে গেছে।’

৮৮. উনি এত কৃপণ যে চিনির কৌটায় কাঁটাচামচ ব্যবহার করেন।

৮৯. পেটে প্যাঁচঅলা এক লোক ভুলে পেরেক খেয়ে ফেলায় সেটি স্ক্রু হয়ে বেরিয়েছিল।

৯২. রেস্তোরাঁর মালিক: ওয়েটার, আজ খদ্দেরদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করবে, কারণ আজকের ভাতের তলা ধরে গেছে, পোড়া গন্ধ।

৯৫. এক তরুণ রাস্তায় এক তরুণীর পথ রোধ করে বলল, কিছু মনে করবেন না। আমি একটা টেলিফোন ডিরেক্টরি লিখছি, আপনার নম্বরটা যদি দয়া করে দিতেন…।

৯৭. বিশ্বের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জনৈক নেতা মাত্র চার ঘণ্টার জন্য অনশন পালন করেন। তাঁর অনশন শুরু হয়েছিল সকালে নাশতা খাওয়ার পর এবং অনশন ভাঙেন মধ্যাহ্নভোজনের আগে আগে।



উপরে ময়ূর এর পেখম, নিচে হাতির দাত

যে কহিতে না পারিবে সে বেক্কলের জাত।Mola



ধাঁধা-2 চেয়ার/দোলনা

দুই হাত চার পা, নাই লেজ মুড়ো

সকলেরে কোলে করে কিবা ছেলে বুড়ো



ধাঁধা-৩ সুঁইয়ের সূতা

ত্যাড় ত্যাড়া ন্যাড় ব্যাড়া

ছ্যাপ দিয়া খাড়া করা

চেংড়ার একবার

বুইড়ার বারবার



ধাঁধা-৬ কচুরিপানা

উপরে পাতা নিচে দাড়ি, ইন্জিন ছাড়া চলে গাড়ি।



ধাঁধা-৭ সিঁদুর

চারদিকে বাল মাঝখানে খাল খালের ভিতরে লাল।

স্বামী আছে যতোদিন দিতে হবে ততোদিন।



বাবু খুব তোতলায়। এমনটা ছোটবেলায় হতো না, এখন কেন হচ্ছে জানার জন্যে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করলো সে।

ডাক্তার তাকে আপাদমস্তক পরীক্ষা করে কারণটা খুঁজে পেলেন। তিনি জানালেন, ‘দেখুন মিস্টার বাবু, আপনার বিশেষ প্রত্যঙ্গটি অত্যন্ত দীর্ঘ। সেটির ওজনেআপনার ভোকাল কর্ডে টান পড়েছে। প্রত্যঙ্গটি কেটে খানিকটা ছোট করা হলে সম্ভবত আপনার তোতলামি সেরে যাবে। আপনি রাজি হলে আমি এখন যাআছে, তার অর্ধেকে আপনাকে নামিয়ে আনতে পারি। তবে যে অর্ধেক সরিয়ে ফেলা হবে, সেটি কিন্তু আপনাকে হস্তান্তর করা হবে না। আপনি কি রাজি?’

কী আর করা, বাবু রাজি হলো। অপারেশন সফল হওয়ার পর তার তোতলামি সেরে গেলো।

কিন্তু বাবুর বান্ধবী টিনা সব জানতে পেরে ভীষণ চটে গেলো। সে হুমকি দিলো, তোতলামি নিয়ে তার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু বাবুর অর্ধেক যদি বাবুফেরত না নিয়ে আসে, এ সম্পর্ক সে রাখবে না। কী আর করা, মাসখানেক টিনাকে বোঝানোর চেষ্টা করে বিফল হয়ে শেষে বাবু আবার গেলো ডাক্তারের কাছে।

‘ডাক্তারসাহেব, আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’ আব্দার জানালো বাবু, তারপর বর্তমান পরিস্থিতি ডাক্তারকে বুঝিয়ে বললো।

কিন্তু ডাক্তার কোন জবাব দিলেন না, ভাবুক চোখে তাকিয়ে রইলেন তার দিকে।

বাবু চটে গেলো। ‘কী হলো, কথা শুনতে পাচ্ছেন না আমার? আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’

ডাক্তারও চটে গিয়ে বললেন, ‘প-প-প-পারবো না। যান, ভ-ভ-ভাগেন এখান থেকে।’



আপনি সুন্দর একটি লাল গাড়ী নিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন

পথে এক সুন্দরী মহিলা লিফট চাইল,আপনি খুশী মনে লিফট দিলেন,

রাস্তায় বেচারী মহিলার শরীর খারাপ হল,

শুরু হল আপনার টেনশন যাক এত সুন্দর গাড়ীকে এম্বুলেন্স বানিয়ে মহিলারে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন।

... ডাক্তার বলল – জনাব আপনি বাবা হতে চলেছেন..

আপনার শুরু হল আরেক টেনশন

আপনি বললেন আপনি এ সুন্দরী মহিলার বাচ্চার বাপ না।

কিন্তু সুন্দরী মহিলা বলে:-না আপনিই তার বাচ্চার বাপ।

আহারে আরেক টেনশন

অবশেষে পুলিশ আসলো। আপনার মেডিকেল চেকআপ করা হল।

রিপোর্ট এলো আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই।

কি মারাত্নক টেনশন :-

আপনি আল্লাহর হাজার শুকরিয়া আদায় করলেন বিপদ থেকে বাঁচার জন্য।

অবশেষে ঘরে এলেন, কিন্তু আপনার মাথায় ঢুকল আরেক টেনশান।

মেডিকেল রিপোর্ট কয় আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই।

তাহলে ঘরে এত বাচ্চা কই থাইকা আসলো? টেনশনের পর টেনশন!



এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল...হটাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো
এক লোক তাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় নিয়ে গিয়ে রাখল।
যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল,তখন সে খাঁচার ভিতর থেকে নিজেকে দেখে বলল,
"হায় আল্লাহ! আমি জেলে...!! গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি....??"



এক লোক গেছে ডাক্তারের কাছে। তার থাই (উরু) পুড়ে গেছে। তো, ডাক্তার প্রেস্ক্রিপশন লিখলো,

(১) বার্নল। (২) ভায়াগ্রা।

লোকটা প্রেস্ক্রিপশন দেখে তো অবাক!! জিজ্ঞেস করলো, বার্নল তো বুঝলাম কিন্তু ভায়াগ্রা কেন? আমার তো …ইয়ে মানে…আমার তো তেমন কোন সমস্যা নাই!!

ডাক্তার : এইটা আপনার লুংগিকে আপনার পোড়া জায়গাটা থেকে দুরে রাখতে সাহায্য করবে।।



এক চাইনিজ ভদ্রলোক এক বারে গেলেন। গিয়ে দেখলেন বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক স্টিফেনস্প িলবার্গ বসেআছেন।

তিনি আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে তাঁর সাথে কথা বলতে গেলেন- “আমি আপনার একজন… ভক্ত। আমি কি আপনার একটি অটোগ্রাফ পেতে পারি?”

ঠাস- চা…ইনিজকে চমকে দিয়ে স্পিলবার্গ তার গালে একটি চড় বসিয়ে দিয়ে বললেন-”আমি তোমাদের

ঘৃণা করি। তোমরাই আমাদের ‘পার্ল হারবারে’ বোমা ফাটিয়েছিলে ।”

হতভম্ব চাইনিজ কোনমতে বললেন, “সেটা তো চীন নয়, বোমা ফাটিয়েছিলজাপান!”

- “আমার কাছে চাইনিজ, জাপানী, তাইওয়ানি সব এক।”

সাথে সাথে চাইনিজের এক চড়ে স্পিলবার্গ ের গোটা শরীর নড়ে উঠলো।

বিষ্মিত স্পিলবার্গ কে চাইনিজ বললেন, ব্যাটা তুই টাইটানিক জাহাজকে ডুবিয়েছিলি আর তাতে প্রচুর

লোকের প্রাণহানি হয়েছিল।

স্পিলবার্গ জবাব দিলেন -”ওটাতো আইসবার্গের সাথে ধাক্কা খেয়ে ডুবেছিল!”

“ওই একই কথা। আইসবার্গ, জোহানেসবার ্গ, স্পিলবার্গ সব একই কথা!



একদিন দুপুরবেলা ‘কার্তিক’ তার ‘বৌদি’র বাসায় গেল…

কার্তিকঃ বৌদি, বৌদি দর্*জা খোলো।

বৌদির কোনো সাড়া না পেয়ে -

কার্তিকঃ বৌদি আমি তারাশঙ্কর এর ছেলে কার্তিক,দরজাটা খোল..

তাও বৌদির কোন সাড়া নেই-

কার্তিকঃ বৌদি দরজাটা খোলো , ভগবানের দিব্যি বাসা থেকে খেয়ে এসেছি।

বৌদিঃ(দরজা খুলে) ওরে দুষ্টু ! আগে বলবি নে !!





১ম বন্ধু: কিরে তোর মুখে ব্যান্ডেজ বাধা কেন? তোর ডান চোখটাতো অল্পের জন্য বেঁচে গেছে। কে তোর এই দশা করল?

২য় বন্ধু: আর বলিস না সকাল বেলায় অফিসে বেরোবার আগে প্যান্টের সামনের একাট বোতাম ছিড়ে গেল। আমি ব্যাচেলর মানুষ। তাই পাশের অ্যাপার্টমেন্টে র মিসেস ললার সাহায্য চাইলাম।

১ম বন্ধু: বুঝতে পারছি। প্যান্টের ঐ জায়গায় বোতাম লাগাতে বলায় ভদ্রমহিলা নিশ্চয়ই ভাবলেন তুই কোন অসভ্য ইঙ্গিত করছিস। তারপর তোকে জুত.া পেটা করলেন।

২য় বন্ধু: না না, তা নয়। মিসেস লরা একজন সমাজ সেবিকা। তিনি আমার সমস্যা বুঝতে পারলেন। দ্রুত সুঁই-সুতা নিয়ে আমার প্যান্টের বোতাম লাগিয়ে দিলেন।

১ম বন্ধু: তাহলে সমস্যাটা কি?

২য় বন্ধু: বোতামটা লাগানো শেষ করে মিসেস লরা যখন মাথা নিচু করে দাঁত দিয়ে সুতোটা কেটে দিচ্ছিলেন তখনই উনার হাজব্যান্ড এসে উপস্থিত !





ডাক্তারঃ সুসংবাদ, মিসেস তানিয়া।

তানিয়াঃ কি বলছেন! আমি তো মিসেস তানিয়া নই, আমি মিস তানিয়া।

ডাক্তারঃ ওকে, মিস তানিয়া।দুঃ সংবাদ আপনার জন্য।





১।মাঝরাতে ফোন করে ঘুম ভাঙ্গিয়ে-

দোস্ত ঘুমাইছস??

... উত্তর-না না,আমি আফ্রিকার বানর প্রজাতির বিবাহ বন্ধন প্রক্রিয়া নিয়ে ভাবতেছিলাম ।

২।সিনেমা হল এ -আরে দোস্ত এখানে কি করিস ?

উত্তর-আমি সিনেমা হল এ পপ কর্ণ বেচি,খাবি?

৩।বাস এ -(পা মাড়িয়ে) সরি ভাই ব্যাথা পান নাই তো?

উত্তর-না ভাই,ব্যথা পাব ক্যান? আমার পায়ে লোহা বান্ধা আছে। আর একবার পাড়া দেন প্লীজ।

৪।টী এন্ড টী ফোন এ কল করে-দোস্তো তুই কোথায়?

উত্তর-আমি মার্কেট এ।টি এন্ড টী ফোন টা আমারগলায় ঝুলায় রাখছি।

৫।চুল ছোট দেখলে-কিরে চুল কাটছিস নাকি?

উত্তর-না না চুল কাটিনাই।এখ ন শীতকাল তো,

গাছের পাতা ঝরার সাথে সাথে আমার চুল

নিজে নিজে ছোট হয়ে গেছে। :





এক চেয়ারম্যান মঞ্চে দেশ ভক্তি র ভাষণ দিচ্ছিলেন । তো তিনি দেশীয় পণ্যের কথা বলতে লাগলেন ….

দেখেন আমি কখনো বিদেশী জিনিস ব্যবহার করি না, আমার এই পাঞ্জাবী, লুঙ্গি, এমনকি এই আন্ডার প্যান্টাও দেশী……..বল তে বলতে তিনি লুঙ্গি উঠিয়ে দেখালেন ।

বাড়িতে ফিরে বউয়ের কাছে বললো, জানো আজ আমার ভাষণ শুনে সবাই অনেক হাততালি দিলো ।

বউ বললো কি ভাষণ দিয়েছ

সব শুনে বউ বললোঃ

তুমি করেছো কি ? তুমিতো আজ আন্ডার প্যান্ট পরে যাও নাই







মেয়েদের কিছু স্বহজাত আচরণ:(আপুরা ভুল হলে ধরিয়ে দেবেন,ভাইয়ারা আপনারা আপনাদের অভিজ্ঞতা দিয়ে কিছু থাকলে সাজেশান দিবেন,সংযোজন বিয়োজন করা হবে)

১। মেয়েদেরকে কখনও প্রশ্ন করতে হয় না।

২। যাত্রাপথে অচেনা সুন্দরী মেয়েদের সাথে কথা বলতে হয় না।

৩। কোন মেয়েকে হাসাতে পারলে অনেক দূর যাওয়া যায়।

৪। মেয়েরা যখন ভালোবাসার কথা বলে তখন তারা হিন্দি ভাষায় কথা বলে। যখন ব্রেক আপ করে তখন ইংরেজিতে কথা বলে।

৫। কোন মেয়ে যদি কাউকে ভালোবাসে তবে, তার জন্য সে সব কিছু করতে পারে।

৬। অতি চালাক মেয়েদের কপাল খুব খারাপ।

৭। তারা নিজেদের খুব বুদ্ধিমান ভাবে।কিন্তু আসলেই তারা অনেক বোকা।

৮।যদি কোন মেয়ে কারো চেয়ে বেশি জানে এবং তাকে যদি সম্মান করে, তবে তাকে সারা জীবন সম্মান করে।

৯। কোন মেয়ে যদি কোন ছেলেকে বলে I Hat you তাহলে মেয়েটি ছেলেটিকে অনেক ভালোবাসে।

১০। মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে শিক্ষকদের কথা বেশি শোনে এবং তাদের সম্মান করে।

১২। যেসব মেয়ের জিওগ্রাফী ভালো, তাদের হিস্টোরী খারাপ হয়। আর যাদের হিস্টোরী ভালো, তাদের জিওগ্রাফী ভালো হয়না।

১৩। লজ্জা আজকাল নারীদের ফ্যাশন, পুরুষদের ভূষণ।

১৪। শান্তি এবং অশান্তি-দুটোই নির্ভর করে মেয়েদের উপর।

১৫। ক্ষমা করার অবিশ্বাস্য ক্ষমতা মেয়েদের জন্মগত গুণ।

১৬। যৌথমূলধনী কারবারে এরা বিশ্বাস করলেও, অংশীদারী কারবারে এদের কোনো আস্থা নেই!!(সস্বামীর বেলা)

১৭। যুদ্ধের মাঠেও তারা সৌন্দর্য চর্চায় বিশ্বাস করে।

১৮। পুরুষের কান্না নারীকে মোমে পরিনত করে আগুন ছাড়াই।

১৯। নারীর প্রানবন্ত হাসি- সুখী সংসারের প্রতীক।





পাদ্রী : এই এলাকার স্থানীয় চার্চ’টা কোথায় বলতে পারো ?

বাচ্চা :আধা মাইল সামনে গিয়ে একটা পাইন গাছ তার ডান দিকে

আধা মাইল গেলেই চার্চ, ওখানে কেন যাবেন আপনি ?

পাদ্রী : আমি ওখানে বক্তৃতা দেবো আর সবাইকে স্বর্গের পথ

চেনাবো.

বাচ্চা : আর হাসাবেন না . আপনি তো চার্চের

পথটাই চিনতেন না . স্বর্গেরটা চেনবেন কেমনি ??





এক ছেলে এবং এক মেয়ে তাদের প্রথম ডেটিং এ এক রেস্টুরেন্ট এ গেছে।

ছেলেঃ ডার্লিং আমি তোমাকে একটা কথা বলতে চাই?

… মেয়েঃ কি কথা?

ছেলেঃ আমি বিবাহিত।

মেয়েঃ আরে, এ আর এমন কী? আমি তো ভয় ই পেয়ে গেছিলাম যে তুমি বলবা, তোমার কাছে এখন টাকা নেই।





মেয়ে : জান আর না। এইবার ঘুমাতে দাও না। সারারাত তো করলা।

ছেলে: আজকে কোনো থামাথামি নাই। সারারাত চলবে।

মেয়ে: আর পারছিনা সোনা। আর কত?

ছেলে: এতেই Tierd হয়ে গেছ।মাত্র তো ২০০ বার করলাম।

মেয়ে: আজকের মত ছেড়ে দাও না জান।

ছেলে: OK আর৫০ টা করবো। Free SMS পাইছি শেষ করতে হবে তো।





মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।

একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে। কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই। নাবিক যুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলে পতাকা দিয়ে সংকেত দেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করলো তারা। পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সে টাওয়ারে চড়লো, নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালি কাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, ‘ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।’ ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, ‘কী যে বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!’ যুবক চোখ কচলে বললো, ‘ওহহো, দুঃখিত, আমার যেন মনে হলো … সরি ভাই।’ কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, ‘না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে … ছি ছি ছি।’ ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, ‘চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!’ যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। ‘ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম …।’ কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো, ‘আরে, কী তামশা, ওপর থেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!’



চতুর্থ বিয়ের পর টিনা গেছে হানিমুনে। প্রথম রাতে স্বামীকে বলছে সে, ‘প্লিজ, ধীরে, আমি কিন্তু এখনো কুমারী।’

টিনার স্বামী ঘাবড়ে গিয়ে বললো, ‘কিন্তু তুমি তো আগে তিনবার বিয়ে করেছো!’

টিনা বললো, ‘হ্যাঁ। কিন্তু শোনোই না। আমার প্রথম স্বামী ছিলেন একজন গাইনোকলজিস্ট, আর তিনি শুধু ওখানে তাকিয়ে থাকতে পছন্দ করতেন। দ্বিতীয় স্বামী ছিলেন একজন সাইকিয়াট্রিস্ট, তিনি শুধু ওখানকার ব্যাপারে কথা বলতে পছন্দ করতেন। আর আমার তৃতীয় স্বামী ছিলেন একজন স্ট্যাম্প কালেক্টর — ওফ, আমি ওঁকে খুবই মিস করি!’





এক পুলিশ ছুটিতে বেড়াতে গেছে দূরে এক পল্লী গাঁয়ে। সেখানে কয়েকদিন কাটানোর পরই স্থানীয় স্কুলমাস্টারের মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো সে। তাদের প্রেম বেশ ঘন হয়ে উঠেছে, এমন সময় তার ছুটি শেষ হয়ে গেলো, শহরে ফিরে এলো সে। কিন্তু মাসকয়েক পর আবার এক ছুটিতে সেই গাঁয়ে ফিরে গেলো পুলিশ। প্রেমিকার খোঁজ নিতে গিয়ে দেখলো, সে প্রেগন্যান্ট। প্রেমিকা জানালো, এ তারই ঔরসজাত শিশু। আনন্দিত হয়ে পুলিশ বললো, ‘তুমি আমাকে টেলিগ্রাম করলে না কেন? আমি সাথে সাথে এসে তোমাকে বিয়ে করে ফেলতাম!’

প্রেমিকা মাথা নাড়লো। ‘উঁহু। বাবা রাজি হলো না। বললো, পরিবারে একটা বেজন্মাই যথেষ্ঠ।’







জন্ম নিয়ন্ত্রন সম্পর্কে এক অবিবাহিতা তরুনী ডাক্তার গাঁয়ের বিবাহিতা মহিলাদের বোঝাচ্ছিলেন।

সব শোনার পর গাঁয়ের মহিলারা বললো, “এসব আপনের দরকার কারন আপনের বিয়ে হয় নি, কিন্তু আমাগো সোয়ামি আছে…”





একটা ফোন বুথের সাথে এক ছেলে লিখে রাখছে: বিড়াল হইতে সাবধান, দুধ খাবে কিন্তু।

এক মেয়ে সেটা দেখে উত্তর লিখছে: বানর হইতে সাবধান, কলা খাবে কিন্তু।





বাজার করে আসার পথে ববের গাড়ি খারাপ হয়ে গেলো। সে গাড়ি থেকে নেমে এল। তার ফার্মটা কাছেই। হেটে যেতে মিনিট দশেক লাগবে। সে আপাতত গাড়িটা ফেলে রেখে চলেই যেতে পারত। পরে মেকানিক নিয়ে এসে ঠিক করা যেত গাড়িটা। কিন্তু সমস্যা হল সাথে কিছু বাজার আছে। একটা বড় হাস, দুইটা মুরগি, একটা বালতি আর চার লিটার রঙের ডিব্বা। এতগুলা জিনিস কিভাবে নেয়া যায় সে বুঝে উঠতে পারছে না।

রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে সে এটা নিয়ে ভাবছে, এমন সময় খুব সুন্দর এবং বছর চব্বিশের এক মেয়ে তাকে জিজ্ঞেস করল,

-আচ্ছা, ৭৭ নম্বর ফার্মটা কোনদিকে?

-৭৭? আমার বাসার পাশেই। হেটে যেতে বড়জোর দশমিনিট লাগবে। আমিই আপনাকে সাথে নিয়ে যেতাম কিন্তু একটা হাস, দুইটা মুরগি,বালতি আর রঙের কৌটা নিয়ে হাটতে পারছি না।

-এককাজ করেন। রঙের কৌটাটা নেন বালতির ভিতর। মুরগি দুইটা নেন দুই বগলে আর হাসটা নেন আরেক হাতে।

বব তাই করল। চমৎকার কাজ করছে। পথে কথাবার্তায় মেয়ের নাম জানা হল লিসা। সে যাচ্ছে কাজিন জনের বাসায়।

পথের এক জায়গায় বব বলল, এই ওয়ালটার পাশ দিয়ে একটা শর্টকাট -আছে। এখান দিয়ে গেলে তাড়াতাড়ি হবে।

লিসা বলল, কিন্তু খুব নির্জন মনে হচ্ছে পথ।

-তাতে কি?

-আপনি একজন যুবক। আমি একজন তরুনী। ধরেন, আপনি যদি নির্জনে আমার সাথে u know what শুরু করতে চান?

-হা হা হা! আমার একহাতে বালতি, যেটার ভিতর রঙের কৌটা, আরেক হাতে হাস। দুই বগলে দুইটা মুরগি। আমি কিভাবে আপনার সাথে জোর করে কিছু করতে পারি?

-ধরেন, আপনি বালতি থেকে রঙের কৌটাটা বের করে সেটা উল্টিয়ে হাসটা রাখলেন। হাসটা যেন না পালাতে পারে সেজন্য রঙের কৌটাটা বালতির ওপর রাখলেন। তাহলেই হল।

-ভুল করছেন। দুইটা মুরগি আছে যে, সেগুলার কি করব শুনি?

একটু হেসে লিসা বলল, মুরগি দুইটা না হয় আমিই ধরে রাখলাম।







একশহরে দুই জমজ ভাই ছিল। বব আর জন। বব বিয়ে করেছিল লিসা নামের একটা মেয়েকে। কাকতালীয়ভাবে জনের লিসা নামে একটা ফিসিং বোট ছিল। আরো কাকতালীয়ভাবে ববের বউ লিসা যেদিন মারা যায় ঠিক সেইদিন জনের নৌকা লিসাও ডুবে যায়। কয়েকদিন পর, শহরের এক বৃদ্ধা মহিলা জনের সাথে দেখা হলো। জন তার নৌকা লিসাকে হারিয়ে খুব একটা দুঃখ পায় নাই। এদিকে মহিলা ভেবেছে এইটা বব। ববের বউ মরায় সে নিশ্চয় কষ্টে আছে।

মহিলা বলল “আহা! কিরে পোলা, লিসার জন্য কষ্ট হয় রে?” জন বলল, তেমন একটা হয় না। কি বলিস ছোকরা!

আরে বলবেন না, যেদিন থেকে লিসা আমার হলো- সেদিনই আমি টের পেলাম আসলে লিসা বেশ খারাপ মাল। তার নিচটা বেশ ময়লা- পচা মাছের গন্ধ পেতাম। যেদিন আমি প্রথম তার ওপর উঠলাম- সে ছ্যাড়ছ্যাড় করে পানি ছেড়ে দিল। আমার মনের অবস্থাটা বুঝেন! তার পিছন দিকে তাকালে পরিষ্কারভাবেই একটা খাজ দেখা যেত। আর সামনের দিকের ছিদ্রটা যত দিন যেতে লাগল ততই বড় হতে লাগছিল। তবু তাকে দিয়ে আমার কাজ চলে যাচ্ছিল। কিন্তু শহরের চার যুবক এসে তার জীবন শেষ করে দিল। এই চাইর বদমাশ আসছিল একটু ভালো সময় কাটানোর জন্য। শহরে ভালো কিছু না পেয়ে এরা লিসাকেই পছন্দ করে ফেলল।আমি ত লিসাকে ভাড়া দিতে রাজি না। হাজার হোক লিসা আমার। কিন্তু হারামজাদাগুলা লিসার জন্য আমাকে টাকা সাধতে শুরু করল। আমি জানি লিসার ক্ষমতা নাই একসাথে চারজনকে নেয়ার- কিন্তু ওরা টাকা দিয়ে আমাকে রাজি করিয়ে ফেলল। একটু দীর্ঘশ্বাস ফেলে জন বলল, ওরা চারজন একসাথে লিসার ওপর চড়ে বসতেই লিসা শেষ বারের মত পানি ছেড়ে দিয়ে …… শেষ হয়ে গেলো। জনের কথা শেষ হতেই বুড়ি মাথা ঘুরে পড়ে গেলো।









রাতের মাতলামি শেষ করে পরদিন ঘুম থেকে উঠেছে বব। মাথা ব্যাথা করছে তার। গতকাল রাতে কি হইছে , কি করছে কিছুই মনে পড়ছে না।

বিছানা থেকে মাথা তুলেই দেখে পাশে দুইটা এসপিরিন আর এক গ্লাস পানি। বড়ি দুইটা খেয়ে উঠে পড়ল। তার জামা কাপড় ইস্ত্রী করে রাখা। তার পাশে একটা লাল গোলাপ। ঘরের সব কিছু বেশ পরিস্কার-সাধারনত এর পরিস্কার থাকে না। ড্রেসিং টেবিলের আয়নায় সে আবিষ্কার করে তার চোখের নিচে বড় কালো দাগ। গতকাল কি কেউ ঘুষি মেরেছে? তার কিছুই মনে পড়ে না। অফিস পার্টিতে এত মদ খাওয়া উচিত হয় নাই। দাত মাজতে বাথরুমে ঢুকে দেখে আয়নায় লিপিস্টিক দিয়ে একটা চুমু আকা।

নিচে নোট

হানি,

তুমি ঘুমাচ্ছো দেখে আর জাগালাম না। নাস্তা রেডি আছে। আমি গ্রোসারি সেরেই আসছি। আজকে রাতে তোমার জন্য স্পেশাল রান্না হবে।

তোমার সোনাবউ

বব ডাইনিং টেবিলে গেল। তার পোলা নাস্তা করছে।

-বাপধন, গত রাইতে কি হইছিলো? আজকে সকালে দেখি সব সাজানো গোছানো, ঘর ত এত ভালা থাকে না।

-তুমার কিছু মনে নাই?

-না!

-তুমি রাইত তিনটার সময় আসছো। ঘরে ঢুকার সময় দরজায় বাড়ি খেয়ে তোমার চোখের নিচে দাগ পড়ল।

-আইচ্ছা। তারপর?

-আছাড় খেয়ে পড়ে তুমি আমাদের কফি টেবিলটা মাঝ বরাবর ভেঙ্গে ফেলছো। এরপর ড্রইং রূমের কার্পেটে একগাদা বমি করলা।

-এরপরও ঘরের সব ঠিক রইলো ক্যামনে?

-যখন তুমারে মায়ে বিছানায় নেয়ার জন্য জড়িয়ে ধরছে, তখন তুমি মায়রে কইছো, মাগী ছাইড়্যা দে আমারে! আমি বিবাহিত।







সুমন আর জুমন দুই বন্ধু প্রেমে ছ্যাক খেয়ে ঠিককরলো, এই ইহজীবনে তারা আর কোনও মেয়ের সাথে সম্পর্ক রাখবে না। দুজনেই সিদ্ধান্ত নিলো, পৃথিবীর এই চেনা পরিবেশ ছেড়ে তারা চলে যাবে সুদূর আলাস্কা, সেখানে লোকালয় থেকে বহুদূরে, বিশেষ করে মেয়েদের থেকে বহুদূরে গিয়ে বাস করবে। আলাস্কা পৌঁছে তারা স্থানীয় এক দোকানে গিয়ে তাদের উদ্দেশ্য খুলে বললো, তারপর দুজন মানুষের জন্যে এক বছরের রসদ গুছিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানালো দোকানীকে। বুড়ো দোকানী সব যত্ন করে সাজিয়ে দিলো, প্রায় সবরকম খাবারদাবার, সংসারের নানা জিনিসপত্র, তার সঙ্গে একটা অদ্ভূত বোর্ড। বোর্ডের নিচের দিকে একটা ফুটো, তার চারপাশে ভেড়ার লোম।

দুই বন্ধুই অবাক হয়ে বললো, ‘এটা আবার কী?’

দোকানী বললো, ‘তোমরা যেখানে যাচ্ছো, সেখানে কোনও মেয়েছেলে নেই। এই জিনিসটা কাজে আসতে পারে।’

কী ভেবে রাজি হয়ে দুই বন্ধু চলে গেলো। এক বছর পর সুমন একাই সেই দোকানে ফিরে এলো। দোকানীকে আবারো এক বছরের জন্য রসদ গুছিয়ে দিতে বললো সে, তবে এবার একজনের জন্য। দোকানী অবাক হয়ে বললো, ‘গত বছর তো তোমরা দুজন এসেছিলে, নাকি? আরেকজন কোথায়?’

‘ঐ ব্যাটাকে খুন করেছি আমি।’ জানালো সুমন।

বুড়ো দোকানী ঘাবড়ে গিয়ে বললো, ‘সে কি, কেন?’

‘একদিন অসময়ে বাড়ি ফিরে দেখি, আমার অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে আমার বোর্ড নিয়ে বিছানায় গেছে হারামজাদাটা।’





ক্যাম্পিঙে গেছে ছোট্ট বাবু। কিন্তু রাতে তাঁবুতে শুয়ে কিছুতেই ঘুম আসছে না তার। অগত্যা সে তাদের দলনেত্রী মিস মিলির তাঁবুতে গিয়ে ঢুকলো সে। দেখলো মিস ভেতরে একাই আছেন।

“মিস মিস, আমি কি আপনার এখানে ঘুমোতে পারি? আমি আমার আম্মুকে ছাড়া ঘুমোতে পারি না তো, তাই।” আব্দার ধরলো সে।

মিস মিলির দয়ার শরীর, তিনি রাজি হলেন।

গুটিসুটি মেরে মিস মিলির পাশে শুয়ে পড়লো ছোট্ট বাবু। কিছুক্ষণ পর আবার মিহি গলায় বললো সে, “মিস মিস, আমি কি আপনার নাভিতে আমার বুড়ো আঙুলটা ঢুকিয়ে ঘুমোতে পারি, যেভাবে আমি বাড়িতে আমার আম্মুর পাশে ঘুমাই?”

মিস মিলির দয়ার শরীর, তিনি রাজি হলেন।

পরদিন ভোরে উঠে মিস মিল বললেন, “দ্যাখো ছোট্ট বাবু, তোমাকে একটা কথা জানানো জরুরি মনে হচ্ছে … তুমি কিন্তু কাল রাতে আমার নাভিতে বুড়ো আঙুল ঢুকিয়ে ঘুমাওনি!”

ছোট্ট বাবু বললো, “ব্যাপার না মিস। তাছাড়া ওটা আমার বুড়ো আঙুলও ছিলো না!”







বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চার্জ করা হইলো। আরশাদের বুয়া বলিয়া কথা। সে ক্ষিপ্ত হইয়া আরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা।”







এক পিপড়া ভালবাসে এক হাতিকে তাই তারা গেল একদিন ডেটিংয়ে অনেক কথা হল, রোমান্স হল

অনেক গল্পের পর পিপড়া সুধালো ওর মনে আছে এক সাধ ।

আহ্লাদি হাতি জানিতে চাহিল পিপডার মনের বাসনা পিপড়া সুধালো সে হতে চায় হাতির বাচ্চার মা

কথা শুনে হাতি Hert atteck করে মারা গেল!! তখন পিপড়া কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগল,

এক রাত ডেটিং করলাম!! এখন সারা জীবন যাবে কবর খুড়তে ।





হাতি বিষয়ে রচনা প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করা হয়েছে । বিভিন্ন দেশ হাতি বিষয়ে তাদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি থেকে রচনা লিখে পাঠিয়েছে ।

জার্মানী পাঠিয়েছে : হাতি পালন বিষয়ে সংক্ষিপ্ত ভূমিকা ।

ইংল্যান্ড : হাতি এবং উপনিবেশ ।

আমেরিকা : হাতি এবং পুঁজিবাদ ।

ফ্রান্স : হাতি এবং প্রেম ।

সোভিয়েত ইউনিয়ন : রাশিয়া - হাতির মাতৃভূমি

বুলগেরিয়া : সোভিয়েত হাতি - বুলগেরিয় হাতির শ্রেষ্ঠ বন্ধু ।





একজন স্ট্রীট ম্যাজিশিয়ান ম্যাজিক দেখাচ্ছেন কোন এক আবাসিক এলাকার এক রাস্তার উপরে। সবাই সাগ্রহে তাকে ঘিরে আছে। মূল আকর্ষণ হচ্ছে নাকি তার ম্যাজিক স্পেল আউড়ানোর সাথে সাথে কোথাও নাকি কিছু দাঁড়িয়ে যাবে আর সবাই মিলে যদি ফুঁ দেয় তবে তা বসে পড়বে।

প্রথম বারঃ হ্রিঙ্গা ত্রিঙ্গা ছট্টে... সামনে দাঁড়িয়ে থাকা বাচ্চাটির পকেট থেকে পেন্সিলটি উঠে দাঁড়িয়ে গেলো। সবাই মিলে একযোগে ফুঁ... বসে পড়লো পেন্সিলটি তার জায়গায়।

দ্বিতীয় বারঃ ম্যাজিশিয়ানের মন্ত্র... মাঝখানে দাঁড়িয়ে থাকা একজন ভদ্রমহিলার মাথা থেকে তার হেয়ার পিনটি উঠে দাঁড়ালো। সবাই আবারও ফুঁ... বসে পড়লো হেয়ার পিন।

শেষ বারঃ মন্ত্র পড়া শেষ... সবাই ফুঁ দেবার অপেক্ষায়... কিন্তু কেউ বুঝতে পারছে না কোথায় কি দাঁড়ালো!

আকস্মিক ভাবেই পাশের এক বাড়ীর দরজা খুলে একজন ৮৫ বছরের বৃদ্ধ বেরিয়ে এসে হাঁক ছাড়লেন, "এই পাজির দল, নচ্ছারগুলো, খবর্দার বলে দিচ্ছি, কেউ কিন্তু ফুঁ দিবি না হতচ্ছাড়ারা...!!"





৪। নাভানার অফিসে এক সকালে ফাইল সাইন করানোর সময় প্রিন্স সাহেবের সেক্রেটারী খেয়াল করলো তার বসের প্যান্টের চেইন খোলা। সে তার নিজের কেবিনে যাওয়ার সময় বসকে বললো: স্যার, আপনার ব্যারাকের দরজা খোলা। প্রিন্স সাহেব তখন কিছু বুঝেননি। পরে যখন নিজেকে জরিপ করতে গিয়ে আবিস্কার করলেন তার প্যান্টের চেইন খোলা ছিলো তখন চিন্তা করলেন সেক্রেটারীর সাথে একটু লুলামী করা যাক।

সেক্রেটারীকে ডেকে বললেন আচ্ছা, আপনি সকালে যখন দেখলেন ব্যারাকের দরজা খোলা তখন কি খেয়াল করেননি একজন বিশ্বস্ত সৈন্য সোজা হয়ে দাড়িয়ে ছিলো?

সেক্রেটারী বললো: না স্যার, আমি দেখেছিলাম একজন ছোট প্রতিবদ্ধী যুদ্ধফেরত সৈন্য ক্লান্তভাবে দুইটা বস্তার উপরে বসে আছে।



৫। স্ত্রী, স্বামীকে টেলিফোন করলো: এই শোনো, আমি আসতে কিন্তু আরো একঘন্টা লাগতে পারে। স্বামী বেচারা চিন্তা করলো আজকে স্ত্রীকে খুশী করবে, তাই সে একটা ভায়াগ্রা খেয়ে নিলো। কারণ ডাক্তার বলেছিলো, একঘন্টা আগে ভায়াগ্রা খেয়ে নিতে। তখনই আবার স্ত্রী ফোন করে বললো: জানো, রাসতায় না এ্যাকসিডেন্ট হয়েছে তাই রাস্তা বন্ধ। আমার আসতে মনে হ্য় আরো দেড়/দুই ঘন্টা লেগে যেতে পারে।

স্বামী আর কি করবে, ভায়াগ্রা দামী জিনিস নস্ট হতে দেয়া যাবেনা তাই ডাক্তারকে ফোন করলো: ডাক্তার সাহেব, আপনি তো একঘন্টা আগে ভায়াগ্রা খেতে বলেছিলেন, এখন আমার স্ত্রী আসতে দেড়/দুই ঘন্টা লেগে যাবে। তাহলে কি ঔষধ কি জলে গেলো?

ডাক্তার বললো: জলে যাবে কেনো আপনার বাসায় কি কাজের লোক নেই? তাহলে তার উপরে অ্যাপ্লাই করে ফেলুন।

স্বামী: জ্বী ডাক্তার সাহেব কাজের একটা মেয়ে আছে বটে কিন্তু তার সাথে তো আমার ভায়াগ্রার প্রয়োজন হ্য়না।







মিস্টার অন্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।

একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।

কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই।

এর কিছুদিন পর নাবিক যুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলে পতাকা দিয়ে সংকেত দেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করলো তারা।

পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সে টাওয়ারে চড়লো, নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালি কাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, ‘ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।’ ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, ‘কী যে বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!’

যুবক চোখ কচলে বললো, ‘ওহহো, দুঃখিত, আমার যেন মনে হলো … সরি ভাই।’ কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, ‘না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে … ছি ছি ছি।’

ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, ‘চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!’

যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। ‘ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম …।’

কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো, ‘আরে, কী তামশা, ওপর থেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!’







মরণের পরে দুই বন্ধুর দেখা...

১ম - আবে হালায় তুইও মরছস! কামনে?

২য় - ঠান্ডায় জইমা...! তুই?

১ম - টাস্কি খাইয়া...?

২য় - বুঝলামনা... খুইলা ক'...

১ম - আর হালায় কইছনা, তুই তো জানছ আমার বউরে আমি ছন্দেহ করতাম... একদিন হালায় দোকান থিকা জলদি জলদি বাইত গেছি, বাইরে খাড়াইয়া ছুনি ভিত্রে কথা বারতা... বাড়ির পিছনে গিয়া, পাইপ বাইয়া, ব্যালকনী দিয়া উইঠা দেহি হালির বেডি পেপার পড়তাছে... এমুন টাস্কি খাইলাম এক্কেবারে হারট ফেইল... তোর কেইসটা কি...

২য় - হালার ঘরের হালা তুই যদি তোর ডীপ ফ্রীজটা খুলতি... তুইও বাচতি হালায় আমিও বাচতাম..







বজ্জাত নতুন রংবাজ হইছে...

পাড়ার মোড়ে আড্ডা দিতাছে,

সেই সময় দেখল এক ছেলে আরেক ছেলেকে খানকীর পোলা বলে গালি দিলো...

বজ্জাত বেশ ভাব নিয়ে সেই ছেলের কলার ধরে মোচড় দিয়ে বল্ল,

... আবে ওই হালা, মুখ খারাপ চোদাস ক্যান? খানকীর পোলা, আমার মহল্লায় যেই মাংগীর পূত মুখ খারাপ করব ওই হারামীর পোলারে চউরাস্তার মোড়ে ফালাইয়া এমুন চোদন দিমু...

এহ মাস্তানী চোদাও..







বউরে খুন করার অপরাধে কাঠগড়ায় কুদ্দুস চাচা

বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন। কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?

কুদ্দুস চাচা: হুজুর আমার অনেক বন্ধু। হপ্তায় একজন কইরা বন্ধুরে মারনের থেইকা বউরে মারাই ছহজ মনে হইল তাই...







কুদ্দুস চাচা রোজা রাখেননা, পাড়ায় ইফতার পারটী হচ্ছে, কুদ্দুস চাচাকে কেউ দাওয়াত করেনি... তাতে কী কুদ্দুস চাচা সময় মত পায়জামা পাঞ্জাবী পরে চোখে সুরমা লাগিয়ে হাজির...

এক ফিচকে ছেলে বলল,

'চাচা আপনে আইছেন ক্যালা...'

চাচা - 'রোজা ভি রাখি না, নামাজ ভি পড়ি না, ইফতার না কইরা হালায় দোজখে যামু নাকি ?

ভাই ছকল, আপনেরা কী কন ?





ছেলে এবং মেয়েদের এটিএম মেশিনের ব্যবহারগত পার্থক্য



ছেলেঃ

১। গাড়ী নিয়ে সরাসরি ব্যাংক এ যাওয়া ২। নির্দিষ্ট স্থানে গাড়ী পার্ক করা ৩। বুথে ঢুকে মেশিনে কার্ড ইনসার্ট করা

৪। পিনকোড চাপা ৫। ক্যাশ এবং স্লিপ বুঝে নেয়া ৬। পরবর্তী গন্তব্যে রওনা হয়ে যাওয়া।



মেয়েঃ

১। গাড়ী চালিয়ে ব্যাংক এর সামনে যাওয়া , ২। ইন্জিন বন্ধ করা

৩। আয়নায় মেক-আপ পরীক্ষা করা, ৪। পারফিউম স্প্রে করা ৫। চুলের স্টাইল ঠিক করা,

৬। গাড়ী পার্ক করা (ব্যার্থ) ৭। গাড়ী পার্ক করা (ব্যার্থ), ৮। গাড়ী পার্ক করা (সফলতার সাথে) ৯। হ্যান্ড ব্যাগে কার্ড খোঁজা,

১০। বুথে ঢুকে কার্ড ইনসার্ট করা ১১। এটিএম র্কতৃক কার্ড রিজেক্ট করা (কারণ এটা ফোন কার্ড)

১২। রাগের সাথে গজ-গজ করতে করতে কার্ডটি ব্যাগে ছুড়ে ফেলা ১৩। সঠিক কার্ড খুঁজে বের করে পুনরায় ইনসার্ট করা

১৪। সিক্রেট পিন এর জন্য হ্যান্ড ব্যাগের চিপা-চাপা খুঁজা (কারণ কোডটি চিপায় লেখা থাকার কথা)

১৫। পিন নাম্বার চাপা ১৬। খুব মনোযোগের সাথে ২ মিনিট ধরে ইনসট্রাকশন পড়া (পিছনে ধীরে ধীরে লাইন লম্বা হচ্ছে)

১৭। ক্যানসেল, ১৮। আবার পিন নাম্বার চাপা ১৯। বয়ফ্রেন্ড/স্বামীকে কল করে পিন নাম্বার কনফার্ম হওয়া

২০। একটা এমাউন্ট চাপা, ২১। এরর ২২। হ্যাভি একখান এমাউন্ট চাপা, ২৩। এরর

২৪। ম্যাক্সিমাম এমাউন্ট চাপা ২৫। অস্থিরভাবে আঙ্গুলি সঞ্চালন করা, ২৬। ক্যাশ কালেকশন করা

২৭। বুথ থেকে বের হয়ে কয়েকজোড়া রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বিজয়ীর ভাব নিয়ে গাড়ীতে ফিরে আসা

২৮। ব্যাগ থেকে গাড়ীর চারি বের করে গাড়ী স্টার্ট দেয়া, ২৯। ৫০ গজ যাওয়ার পর কার্ড এবং স্লিপ এর কথা মনে পড়া এবং ব্যাংক এ ফিরে আসা,

৩০। বুথ থেকে কার্ড ও স্লিপ সংগ্রহ করা ৩১। গাড়ীতে উঠে ব্যাগ পেছনের সিটে স্লিপ ফ্লোরে ছুড়ে ফেলা

৩২। পুনরায় আয়নায় মেক-আপ পরীক্ষা করা, চুলের স্টাইল ঠিক করা, ৩৩। রং ওয়ে দিয়ে গাড়ী বের করা

৩৪। ৫ কিঃমিঃ যাওয়ার পর হ্যান্ড ব্রেক নামানোর কথা মনে হওয়া ৩৫। এরপর বয়ফ্রেন্ড অথবা হাজবেন্ডকে ফোন দিয়ে বলা যে তার জন্য তাকে কতটা দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।





জিম্বাবোয়ের প্রেসিডেন্টের একশ জন প্রেমিকা । তাদের মধ্যে একজন এইডস্ এ আক্রান্ত। কিন্তু ঠিক কে, প্রেসিডেন্ট তা জানেন না ।
আমেরিকার প্রেসিডেন্টের একশ জন দেহরক্ষীর মধ্যে একজন রাসি্যান এজেন্ট । কিন্তু ঠিক কে, তা তিনি জানেন না ।
সোভিয়েত প্রেসিডেন্টের একশ জন অর্থনৈতিক উপদেষ্টার মধ্যে একজনের কাছে সঠিক অর্থনৈতিক কর্মসূচীটি আছে । কিন্তু ঠিক কার কাছে, তা তিনি জানেন না ।



সমুদ্রতীরে মাছ ধরছেন এক দম্পতি । স্বামীর বঁড়শিতে টোপ গিলল এক বিশাল মাছ । কিন্তু হুইল গুটিয়ে সেটাকে তীরে আনার আগেই সুতো-মাছ সব জড়িয়ে গেল সমুদ্র শৈবালের স্তুপে । স্বামী চিৎকার করে স্ত্রীকে বললেন : ওগো জলদি কর ! ঝাঁপ দাও ! সাঁতরে চলে যাও ওই শ্যাওলাগুলোর কাছে ! ডুব দিয়ে সুতোটা ছাড়াও । নইলে হাঙরগুলো মাছটাকে টুকরো টুকরো করে ফেলবে !


বনের এক রাস্তার মাঝে এক সিংহ শুয়ে আছে, তা দেখে খুবি ভয়ে ভয়ে একটা শিয়াল তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেশ করল-

শিয়ালঃ -হুজুর আপনি এই অবেলায় রোদের মাঝে মাঝ রাস্তায় শুয়ে আছেন যে?

সিংহঃ – আরেহ সাধে কি শুয়ে আছি! গুলি লেগেছে উঠতে পারছি না।

.

.

শিয়ালঃ – তাই বলে তোর বাবার

রাস্তা মনে করে শুয়ে থাকবি নাকি!

রাস্তা থেকে সর



চাকরীর ইন্টারভিউ চলছে –
বস : আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার
ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা rule ফলো করি ।
প্রার্থী : কি কি স্যার?
বস : আমাদের ২য় rule হচ্ছে পরিস্কার
পরিচ্ছন্নতা । আপনি কি এখানে আসার
আগে রুমের বাইরে রাখা ম্যাট এ
জুতোর তলা মুছে এসেছেন?
প্রার্থী : “জ্বী স্যার”
বস : আমাদের ১ম rule হলো বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আপনার
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=স্মৃতির মায়ায় জড়িয়ে আছে মন=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৯


ঘাস লতা পাতা আমার গাঁয়ের মেঠো পথ, ধানের ক্ষেত
জংলী গাছ জড়ানো লতাবতী - আহা নিউরণে পাই স্মৃতির সংকেত,
রান্নাবাটির খেলাঘরে ফুলের পাপড়িতে তরকারী রান্না
এখন স্মৃতিগুলো পড়লে মনে, বুক ফুঁড়ে বেরোয় কান্না।

ফিরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×