somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বানিজ্য ভাবনা //

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বানিজ্য ভাবনা //
-লেখক মোঃ আব্দুল গফুর রবিন
তারিখঃ ৫ মার্চ ২০১৬ ইং
মোবাইলঃ ০১৮৩৪০০২৭৯৪

ব্যবসার মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে- “চাহিদা মাফিক দক্ষতার সাথে দ্রুত পন্যের যোগান দেয়া” ।
“চাহিদা মাফিক দক্ষতার সাথে দ্রুত পন্যের যোগান দেয়া” বিষয়টি এখানে পরিষ্কার করি-

চাহিদাঃ- বাজারে চাহিদা একটি স্বাভাবিক বিষয় । ভোক্তার রুচি , পরিবেশ , পরিস্থিতি অনুযায়ী এই চাহিদার মাত্রা কম বেশী হতে পারে । একজন দূরদর্শী ব্যবসায়ী এই মাত্রাটা সহজেই ধরতে পারে এবং সে অনুযায়ী সরবারহ করে । ব্যবসা শুরু করার আগে “বাজার গবেষনা” একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয় । অভিজ্ঞ ব্যবসায়ী থেকে এ বিষয়ে বাস্তব জ্ঞান নিয়ে নিতে হবে।

পন্যঃ- বাজারে বর্তমান যে পন্যটির শুন্যতা আছে কিংবা যোগানে ঘাটতি আছে । সেই পন্যটি নিয়েই ব্যবসা শুরু করতে হবে।
সরবারহঃ- দ্রুত বিরতিহীন সরবারহ ব্যবসার অন্যতম বিষয় । আবার চাহিদার আগেই বাজারে পন্যের সরবারহ চালু রাখলে পন্যের চাহিদা পরে যাবে ।
সরবারহ খরচের সাথে পন্যটির মূল্য নির্ধারন গুরুত্বপুর্ন বিষয়। ১০০০ গ্রাম ঘী এর মুল্য ১০০০ টাকা , অথচ চাউল ৫০ টাকা কেজী । অতএব চাউলের চেয়ে ঘী এর পরিবহন বেশী লাভ জনক ও কম ঝামেলাপুর্ন ।
যোগানঃ- বাজারে যদি ১০০ টির দরকার হয় , সেক্ষেত্রে ৯৫% পন্যের যোগান বাজারে থাকতে হবে। আর বাকী ৫% পন্যের কৃত্তিম সংকট বহাল রাখতে হবে।
দক্ষতাঃ- যে ব্যবসাটি শুরু করতে চাচ্ছেন , প্রথমে সে বিষয়ে যথাযথ শিক্ষা ও প্রশিক্ষন নিন । অন্তত ৩টি মাস ঐ ব্যবসাটির ওপর চাকরী করে বাস্তব জ্ঞান অর্জন করুন । অবসর সময়ে অভিজ্ঞ ব্যবসায়ীদের সাথে সময় দিন।
ব্যবস্থাপনাঃ- সুষ্ঠ ব্যবস্থাপনা একটি কোম্পানীর অন্যতম গুরুত্বপুর্ন বিষয়।অভ্যন্তরীন ও বর্হিবিভাগ দু ভাগে বিভক্ত থাকে একটি প্রতিষ্ঠান। অভ্যন্তরীন বিভাগ যেমন- একাউন্টস , অডিট বা দুর্নীতি দমন বিভাগ , স্টোর ইনভেন্টোরী , এডমিনিস্ট্রেশন, তথ্য-প্রযুক্তি , মার্কেটিং , কমার্শীয়াল , প্রোক্রিউমেন্ট , নিরাপত্তা সহ প্রতিটি বিভাগকে একে ওপরের সাথে সমন্বয় সাধনে এবং বর্হিমুখী প্রতিষ্ঠান গুলোর সাথে কর্ম সম্পাদনে দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। এজন্যে আলাদা “সমন্বয়কারী বিভাগ” বা “ন্যায়পাল বিভাগ” গঠন করা যেতে পারে । একটি বিভাগ দুর্বল হয়ে পড়লে সেটিকে একাধিক ভাগে বিভক্ত করে ফেলা উচিত , এতে একসময় সেই বিভাগ আবারো তার শক্তি ফিরে পাবে ।
বর্হিবিভাগ বলতে প্রতিষ্ঠানের ক্রেতা বিক্রেতা , সরকারী প্রতিষ্ঠানসহ বাহিরের যাবতীয় বিষয়কে বোঝানো হচ্ছে । বর্হিবিভাগের নেটওয়ার্ক যত শক্তিসালী ও ব্যাপক হবে প্রতিষ্ঠানও তত শক্তিসালী হবে। এই বিভাগের যাবতীয় বিষয়ে ঐ “সমন্বয়কারী বিভাগ” এখানেও গুরুত্বপুর্ন ভূমিকা পালন করতে পারে ।
টপ ম্যানেজমেন্ট বা পুজি বিনিয়োগকারী শুধুমাত্র সমন্বয়কারী বা ন্যায়পাল বিভাগ থেকে যাবতীয় রিপোর্ট নিবেন এবং সে অনুযায়ী পলিসি নির্ধারন করে যাবতীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন।
পুজি ব্যবস্থাপনাঃ- বিনিয়োগকারীকে পুজি সংগ্রহ করে বাজারে তা বিনিয়োগ করতে হয় মুনাফার স্বার্থে । ধরুন একজন বিনিয়োগকারী ১০০ দিনের ঋনে ১০০ টাকা বাজারে বিনিয়োগ করলো , সে কিন্তু দৈনিক লাভের আশায় এই বিনিয়োগ করবে । ১০০ ধরনের ১০০ টি পন্য উৎপাদন করে প্রতিদিন সে ১ টাকা করে ১০০ জন ভোক্তার কাছে বিক্রি করবে , তার প্রতিদিন আয় হবে ১০০ টাকা , যার মধ্যে সর্বমোট ব্যয় আমরা আনুমানিক ধরতে পারি ৯৮ টাকা । তাহলে তার নেট মুনাফা দাড়াচ্ছে ২ টাকা দৈনিক হারে । ১০০ দিন পরে এই মুনাফা দাঁড়াবে ২০০ টাকা । এতে সে ঋনকৃত ১০০ টাকা শোধ করে , দ্বিগুন বেশী ঋন পাবে এবং এখানে তার নিজস্ব পুজি বিনিয়োগের মাধ্যমে ব্যবসা সম্প্রসারন করতেও পারবে। তবে নেট মুনাফার পুরোটাই সে পুনরায় বিনিয়োগ করবে না , এর একটি অংশ সে সামাজিক সম্পর্ক উন্নয়ন খাত , দুর্ঘটনা জনিত ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলা খাত এবং সম্পদ বৃদ্ধিখাতেও বিনিয়োগ করবে।
ঝুকি ব্যবস্থাপনাঃ- ব্যবসার একটি স্বাভাবিক বিষয় এই ঝুকি । যেমন বর্তমানে বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং একটি জনপ্রিয় অর্থ লেনদেনের মাধ্যম। বাজারের ৮০% তার দখলে , এখন কেউ যদি তার প্রতিদ্বন্দি হতে চায় তাহলে নতুন সৃষ্টিশীলতার পরিচয় দিতে হবে এবং ঝুকি নিয়ে মুনাফা কমিয়ে দিয়ে বাজার দখলের যুদ্ধে নামতে হবে । প্রথম ধাপ হবে ভোক্তার খরচ কমানো , যেখানে বিকাশ হাজারে ১৬ টাকা নেয় এবং দোকানি নেয় ৪ টাকা সেখানে নতুন মোবাইল ব্যাংকিং নিবে ১০ টাকা এবং দোকানি ৫ টাকা , নতুন মোবাইল ব্যাংকিং ইন্টারনেট ভিত্তিক ব্যাংকিং এরও সুযোগ দিবে , মার্চেন্ট ব্যাংকিং এ সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে তাদের নেটওয়ার্কের আওতায় আনবে অর্থাৎ ধরুন পরিবহন খাতে টিকেট কাটতে ক্যাশ লেনদেন একটি ঝামেলাপুর্ন বিষয় সেক্ষেত্রে পেমেন্ট নতুন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে হলে সেটি সবার জন্যেই সুবিধাজনক । এভাবে নিত্য নতুন সেবা দিয়ে ভোক্তার জীবনকে সহজ করার মাধ্যমে নতুন মোবাইল ব্যাংকিং সেবা নিজেদের জায়গা সুদৃড় করে নিতে পারবে।
সরবারহকারী পার্টি ও কাচামালঃ- বাজারের চাহিদা ও যোগানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে সরবারহকৃত পার্টির সাথে ডিলিং করতে হবে । বাজারে পন্যের চাহিদা পরে গেলে , কাচামালের দামও পরে যায় , তাই সে সময় কাচামাল মজুদের আদর্শ সময় । বর্তমানে উৎপাদনের জন্যে মজুদকৃত কাচামাল যদি পর্যাপ্ত পরিমানে থাকে তাহলে অযথা কাচামাল ক্রয়ের কোন মানে নেই । আপনার উৎপাদন প্রকৃয়াকে অব্যহত রাখার জন্যে আপনার কাচামাল সরবারহকারীর সাথে সুসম্পর্ক রাখতে হবে।

উৎপাদন ও গোডাউনজাত করনঃ- বাজারে যে সময় পন্যের চাহিদা কম থাকে সে সময় পন্যের মূল্য পরে যায়, সে সময় গোডাউনজাত করনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়ার আসল সময় , আবার প্রতিটি পন্যের মেয়াদ থাকে সেই মেয়াদের মধ্যেই পন্যটি বিক্রয় নিশ্চিত করতে হবে। গুনগত মান বজায় রেখে পন্যটির উৎপাদন খরচ কমিয়ে আনা ব্যবসায়ীর মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত । বর্তমান ও ভবিষ্যত বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা , বর্তমান বিক্রয় আদেশ , সম্ভাব্য বিক্রয় আদেশ , ডেলিভারীর সময় ইত্যাদি বিষয়ের সাথে উৎপাদন ও গোডাউনজাত করনের নিপুন পরিকল্পনা থাকতে হবে।

বর্জ্য ব্যবস্থাপনাঃ- উৎপাদনের পর কিছু বর্জ্য জমা হয় , সেই বর্জ্য পুনারায় উৎপাদনের কাচামাল হিসেবে ব্যবহারকল্পে উদ্যেগ নেয়া জরূরী । অকেজো বর্জ্যেরও বাজার মূল্য আছে , সেটির বাজার সৃষ্টি করাও একটি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব ।
কষ্টিং (মুল্য নির্ধারন)ঃ- লাভ লোকশান ব্যবসার স্বাভাবিক বিষয় । একই ক্রেতার কাছে প্রথমে লোকশানে পন্য বিক্রয় করে , পরের চালানেই সেই লোকশান পুশিয়ে লাভ করা সম্ভব । প্রথম প্রথম বাজার পাওয়ার জন্য কিছুটা ছাড় তো দিতেই হয়। প্রথমে লোকশান ১০% করে , পরের চালানে ৩০% লাভ করে নেট লাভ ২০% করা সম্ভব । লাভ কম হলেও বিক্রয়ের গতি বেগবান রাখাই ব্যবসায়ীর লক্ষ্য হওয়া উচিত । বাকী বিক্রয় একটি ঝুকি মূলক বিষয় , যেই পরিমান বাকী দেয়া হচ্ছে সেটি ফেরত পাবার আশা ছেড়ে দিয়েই ব্যবসা করতে হবে , তাই বাকী বিক্রীর ক্ষেত্রে এমনভাবে বাকী দিতে হবে যাতে ১০% বাকী রাখলেও অন্তত ১০% লাভ থাকে । বাকীর মাত্রা যত বাড়তে থাকবে তার সাথে সাথে পন্যটির বিক্রয় মূল্য আনুপাতিক হারে বাড়তে থাকবে । যেমন ধরুন ১টি পন্যের চালান মূল্য ১০০ টাকা , নগদ বিক্রয় মূল্য ১২০ টাকা , কিন্তু ৫০% বাকীতে বিক্রয় করতে গেলে এটির বিক্রয় মূল্য কত হবে? ১০০x2 x 2 + ৫% = ২০০+১০= ২১০ টাকা বাকীর খুচড়া মুল্য । এখানে বাকী করেও নগদ লাভ ১০ টাকা করা সম্ভব। আবার ধরুন , আপনি আপনার সাপ্লাইয়ারের কাছে ৫০% বাকী পাচ্ছেন , যদি আপনার ক্রেতার লেনদেনের সুনাম থাকে সেক্ষেত্রে আপনিও ২৫% বাকী দিতে পারেন আপনার ক্রেতার কাছে ।
সৃষ্টিশীলতাঃ- সৃষ্টিশীলতা এমনভাবে প্রয়োগ করতে হবে, যাতে উৎপাদনের খরচ কমার পাশা পাশি গুনগত মানো বৃদ্ধি পাবে । ব্যবসার প্রতিটা ক্ষেত্রে নিত্য নতুন আইডিয়া , চিত্তাকর্ষক সৃষ্টিশীলতা প্রয়োগ করতে পারলে ব্যবসার উর্দ্ধগতি কেউ ঠেকাতে পারেনা । দুই বা ততোধিক বিষয় একই সুতোয় গাতলে এটি নতুন বাজার সৃষ্টি করে , যেমন ধরুন ডিশ ওয়াশিং সাবান আপনার মূল প্রোডাক্ট , এটির সাথে যদি ফ্রী হিসেবে মাজুনী দেন তাওলে মার্কেটে এর চাহিদা বেড়ে যাবে এবং একই সাথে ২ টি পন্য বিক্রি হবে ।
প্রচার ও প্রসারঃ ব্র্যান্ডিং একটি ব্যবসার অক্সিজেন আর মার্কেটিং হচ্ছে ব্র্যান্ডিং এর সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন অংশ । মার্কেটিং যত আকর্ষনীয় , যত হৃদয়গ্রাহী হবে পন্যটি ভোক্তার কাছে তত জনপ্রিয় হবে। একটি পন্যের চালান/কষ্টীং মুল্য যদি ১০০ টাকা হয় তাহলে এর মধ্যে ৫০% এই মার্কেটিং এ ব্যয় হয় , মার্কেটিং তিন ভাগে বিভক্তঃ ১। কো-ওর্ডিনেটর বা সমন্বয় সাধক , ২।মিডিয়া , ৩।বিক্রয় প্রতিনিধি , ৪।এজেন্ট/ডিলারশীপ ।
১। কো-ওর্ডিনেটর বা সমন্বয় সাধকঃ এই বিভাগ ২।মিডিয়া , ৩।বিক্রয় প্রতিনিধি , ৪।এজেন্ট/ডিলারশীপ এদের সাথে সমন্বয় সাধন করবে এবং বিক্রয় এর গতি উর্দ্ধমুখী রাখবে ।
১। মিডিয়া- ইলেক্ট্রিক মিডিয়া , প্রিন্ট মিডিয়াতে পন্যটির প্রচারের মাধ্যমে, পন্যটি ভোক্তা শ্রেনীর কাছে পরিচিতি লাভ করে । ২। বিক্রয় প্রতিনিধিঃ একটি সিমেন্ট কোম্পানী তার বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কমিশন ভিত্তিক নিয়োগ দিতে পারে- রাজমিস্ত্রি বা সাইট কন্ট্রাক্টর বা সাইট সুপারভাইজারদের অর্থাৎ কন্ট্রাকশন কাজের সাথে সরাসরি জড়িত ব্যক্তিদের । কোম্পানী যদি তার বিক্রয় নেটওয়ার্কের মধ্যে তাদের নিয়ে আসতে পারে তাহলে তার পন্যটির ভালো প্রচার ও প্রসার হবে।
৩। ডিলারদের যদি অন্যান্য কোম্পানীর চেয়ে বেশী কমিশন দেয়া যায় তাহলেও পন্যটির ভালো প্রসার ও প্রচার হবে।
গুনগত মানঃ- পন্যটি জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে এর গুনগত মানে কোন রকম আপোষ করা যাবে না । তবে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে হলে দু ধরনের পন্য বাজারে ছাড়তে হয় , একটি প্রিমিয়াম কোয়ালিটি , আরেকটি সাধারন মানের । মিডীয়াতে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির প্রচার শুরু হলে এটি ভোক্তা শ্রেনীর কাছে জনপ্রিয় তো হবেই পাশা পাশি কোম্পানিটিকেও জনপ্রিয় করবে , এতে সাধারন মানের পন্যটিও মার্কেট পাবে।
কোম্পানীর পরিবেশঃ- কোম্পানীর পরিবেশ যে বিষয়গূলোর ওপর নির্ভর করে- ডিসিপ্লিন বা শৃঙ্খলা , ধর্মীয় নিয়ম কানুন পালন , খেলাধুলার চর্চা , পিকনিক , শ্রমিক মালিক সু-সম্পর্ক , নিরাপত্তা প্রভৃতি ।
ডিসিপ্লিন বা শৃঙ্খলাঃ- ১০০% ডিসিপ্লিন বা শৃঙ্খলা একটি প্রতিষ্ঠানের টিকে থাকার অন্যতম উপায় । প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি বিভাগে “শৃঙ্খলার চর্চা” প্রতিদিন প্রতিমুহর্তে বহাল রাখতে সর্বোচ্চ কঠোরতা অবলম্বন করতে হবে । বেধে দেয়া সময়ের আগেই কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
শ্রমিক মালিক সু-সম্পর্কঃ- মানুষের কাছে টাকার চেয়ে বস্তুর মুল্য বেশী , তাই ঈদ বা বিভিন্ন উৎসবে টাকা না দিয়ে ঐ টাকার পরিমান উপহার বা খাদ্য সামগ্রী দিলে , বিরতীর সময় লাঞ্চের ব্যবস্থা করলে- তা শ্রমিক শ্রেনীর কাছে বেশী গ্রহনযোগ্য হবে , তারা মালিকের প্রতি আরো আন্তরিক হবে এবং কাজ কর্মে অধিক দক্ষতার পরিচয় দিবে । তথাপি শ্রমিকরাও মালিকের জন্মদিন পালন করে মালিকের আরো স্নেহভাজন হতে পারে।
নিরাপত্তাঃ- প্রাকৃতিক দুর্যোগ , আগুন , চুরি-ডাকাতি প্রভৃতি দুর্ঘটনা থেকে প্রতিষ্ঠানকে রক্ষা করতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকতে হবে ।




সর্বশেষ এডিট : ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২৬
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×